প্রথমেই - মাধবকুন্ড। সকাল বেলা লোকজন নেই, নিরিবিলি রূপ
অবিরাম ধারায় পড়া জলরাশি বয়ে চলে এই পাথুরে মাধবকুন্ড ঝিরি ধরে
মাধবকুন্ড ঝরনার শখানেক গজ সামনে একটা শিব মন্দির পড়ে।এই মন্দির থেকে মাধবকুন্ড ঝিরির দিকে চলে গেছে লম্বা বাধানো সিড়ি। সিড়ি বেয়ে নেমে গেলাম।
পাথুরে ঝিরিটা পার হয়ে যাই............ পানিতে বেশ স্রোত আছে।
এবার বেশ মসৃণ একটা ট্রেইল......... হাটু পানির বেশি হবে না কোথাও। ড্যাংডেঙ্গিয়ে হেটে গেলাম প্রায় মিনিট দশেক.........
ঐ দূরে কি যেন দেখা যাচ্ছে !!!!
ঝর্নার নাম পরীকুন্ড। এই নাম কেন? জিজ্ঞেস করলাম পাশের এক পান শ্রমিক জ্যোতিষদা কে। তিনি বললেন, এখানে নাকি পরীরা স্নান করতে আসে !!!!
এই সৌন্দর্য চোখে না দেখলে বোঝা যাবে না...............
সুযোগ থাকলে এই বর্ষায় দেখে আসুন এই বৃষ্টিকন্যাকে। তবে সাধারণত মাধবকুন্ড ইকোপার্কের লোকজন আপনাকে নিরুৎসাহিত করতে পারে এটি দেখার জন্য (কেন? জানি না !!)। জ্যোতিষদার ভাবে ভঙ্গীতে মনে হলো কোন ধর্মীয় বিষয় টিষয় থাকতে পারে। উনি আমাদের বলেছিলেন, অনেকে নাকি এই ঝর্ণায় গোসল করতে এসেছিলো, পরীরা তাদের মেরে ফেলেছে ইত্যাদি ইত্যাদি। (পরীদের প্রাইভেসী আছে না
আচ্ছা............ পরীদের হাতে খুন হতে কেমন লাগবে ?

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


