somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আমরা সবাই ভাষাকে ভালবাসি।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:৩০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আজ একুশে ফেব্রুয়ারী ( ৮ই ফাল্গুন কেন নয় ?) মাতৃভাষায় কথা বলার, লেখার, ভাব প্রকাশ করার অধিকার আদায়ের দিবস। পৃথীবি অনেক দেশ আছে যেখানে মাতৃভাষা বলতে পারলেও সরকারি ভাবে লিখতে বা স্বিকৃত নয়। যেমন আমাদের পার্শ্ববর্তি দেশ ভারতে বহু ভাষাভাষির দেশ সেখানে সরকারি ভাষা হিন্দি।বাংলাভাষা স্থানিয় ভাষা। একমাত্র আমরা বাংলাদেশীরা বিশ্বে প্রথম যারা স্বামির দ্বিতীয় বউ হতে রাজি হইনি। আমরা আমাদের জাতিস্বত্তা নিয়ে আমাদের মাতৃভাষা নিয়ে আমাদের স্বাধিনতা জন্য পরপর দুইবার রক্ত দিয়েছি। সেই রক্ত বৃথা যেতে দেইনি। অধিকার আদায় করে নিয়েছি।তৎকালীন পাকিস্তান সরকার যেমন বুনো ওল ছিল আমরা বাংলাদেশের বাংগালীরা তেমন বাঘা তেতুল ছিলাম। তাই যেমন কুকুর তাকে তেমন মুগুর মেরে আমরা আমাদের অধিকার আদায় করে নিয়েছি।
ভাষা মহান আল্লাহর পক্ষ হতে তার বান্দাদের প্রতি পরম এক করুনা। ভাষা যদি না হত তাহলে এই পৃথিবী এতটুকু সভ্যতা অর্জন করত কিনা সন্দেহ আছে।
পৃথিবীর মানুষ প্রায় ৬৮০০ ভাষায় কথা বলে।এর অর্ধেক প্রায় সাড়ে তিন হাজার ভাষায় মাত্র আটটি দেশের মানুষ কথা বলে। দেশগুলো হলো পাপুয়া নিউগিনি, ইন্দেনেশিয়া, ভারত, মেস্কিকো, ক্যামেরুন, অস্ট্রেলিয়া ও ব্রাজিল। এই শতাব্দীর শেষ নাগাদ জীবিত একশত ভাষার প্রায় নব্বই শতাংশ হারিয়ে যাবে। ইকোনোমিস্টের হিসাবে ২০০১ সালে হারিয়ে গেছে বা বিলীন হয়ে গেছে ২০টি ভাষা।

যখন একটি ভাষা মৃত্যুবরণ করে তার মানে কেবল এই নয় যে একটি অভিধানের মৃত্যু হলো। আসলে সেই সঙ্গে একটি সভ্যতারই মৃত্যু হয়। যে ভাষাটির সঙ্গে আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে থাকা একটা সমাজের সংস্কৃতির ইতিহাস ও জ্ঞানের মূল্যবান সব তথ্য উপাত্ত চিরদিনের জন্য হারিয়ে যায়। এটা বড়ই বেদনাদায়ক ।

পৃথিবীর অর্ধেক সংখ্যক জীবিত ভাষা ব্যবহারকারী সংখ্যায় কোনোটিতে আড়াই হাজারের বেশি নয়। ২০০৮ সালের ১১ জানুয়ারি ৮৩ বছরে মেরি স্মিথ জোন্স নামে এক মহিলার মৃত্যুর সঙ্গে ইয়াকা ভাষাটির বিলয় ঘটেছে।

ভাষা বিলুপ্তি নতুন কোন ঘটনা নয়। স্টেভেন রজার ফিমার ১৯৯৯ সালে প্রকাশিত এ হিস্ট্রি অব ল্যাঙ্গুয়েজ গ্রন্থে অনুমান করেছেন যে পৃথিবীর অনেক ভাষা সম্ভবত: প্রথম প্রচণ্ড আঘাত পেয়েছিল দশ হাজার বছর আগের বরফ যুগের শেষ ভাগে। তারপর পৃথিবীর আদিম সমাজে কতগুলো বিচ্ছিন্ন পকেটে বহু ভাষার উদ্ভব ও বিকাশ হয়। কিন্তু তারপর বৃহৎ ও জটিল সম্প্রদায়ের উদ্ভব ঘটলে বৃহৎ রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক শক্তির বিকাশের সঙ্গে মানুষের ভাষা বৈচিত্র্যের ভুবনটিও ধ্বংস হতে শুরু করে।

ষোড়শ শতকে স্পেনিয়রা দক্ষিণ আমেরিকা দখল করলে শত শত ভাষার মৃত্যু ঘটে। গত চল্লিশ বছরে সংখ্যালঘুর ভাষার যে রক্তক্ষরণ, এমন ধ্বংসযজ্ঞ আগে কখনো ঘটেনি।

বর্তমানে ত্রিশ কোটি মানুষ ইংরেজি বলছে ইংরেজি তাদের মাতৃভাষা বলে। আর একশ কোটি বা ততোধিক মানুষ কমবেশি সাবলীলতায় ইংরেজি বলছে। ভাষাটির আন্তর্জাতিক গুরুত্বের কারণে ইংরেজির এই উত্থান আজ অনেক রাষ্ট্রের উদ্বেগের বা মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু এটা স্বীকার না করে উপায় নেই শত বছর ধরে ইংরেজ তিনশ’টির বেশি ভাষা থেকে শব্দ গ্রহণ করেছে বলে ইংরেজি ভাষা বর্তমান অবস্থানে আসতে পেরেছে। ফিশার তাঁর গ্রন্থে বলেছেন যে ইংরেজি নিজস্ব কথ্যরূপ হারিয়ে মুখ্য বিশ্ব ভাষা তথা আন্তর্জাতিক ভাষা ইংরেজিতে পরিণত হয়েছে। এখনো স্থানীয় আদি উৎসসমূহ থেকে শব্দাবলি গ্রহণ করে সমৃদ্ধ হচ্ছে ইংরেজি ভাষা। যেমন অস্ট্রেলিয় ইংরেজি গ্রহণ করেছে অ্যাব অরিজিন থেকে। নিউজিল্যান্ডের ইংরেজি গ্রহণ করেছে মাওরি থেকে, দক্ষিণ আফ্রিকা ইংরেজি গ্রহণ করে আদিবাসীদের ভাষা থেকে। অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছে যে অনেক বিলীয়মান ভাষার কিছু কিছু শব্দ ইংরেজি ভাষাতে অলঙ্কার হিসাবে টিকে থাকবে।

দুর্ভাগ্য বলতে হয় অনেক ভাষার লিখিত রূপ নেই। আমাদের দেশেরো ক্ষুদ্র-নৃ গোস্ঠিদের অনেকের ভাষার লিখিত রূপ নেই। অনেক ভাষা মৌখিকভাবে এক প্রজন্ম থেকে অপর প্রজন্মে হস্তান্তরিত হয়েছে। লিখিত রূপ না থাকায় সেগুলি হারিয়ে গেছে। বাংলাদেশের বম উপজাতির ভাষা হারিয়ে যেতে বসেছিল। সম্প্রতি এই ভাষার ইতিহাস রচিত হয়েছে। এটা একটা আশাবাদী ঘটনা।
আমদের দেশে বর্তমানে এক জাতীয় ভাষার যা তথাকতিথ ধনী শ্রেণীর মুখে শোনা যায়, যাকে বলা যায় বাংরেজী ( শব্দ বাংলা উচ্চারন ইংরেজি ) ।যা শুনতে শ্রুতিকটু লাগলেও এটাই এখন আধুনিকতা। আমরা একমাত্র জাতি যারা ভাষার জন্য প্রাণ দিয়েছি রক্ত দিয়েছি। আমাদের সেই একুশে ফেব্রুয়ারি আজ আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস। আসুন আমরা সবাই আমাদের মাতৃভাষাকে বাংরেজি উচ্চারনে নয় শুদ্ধ উচ্চারনে উচ্চারন করি। ভাষা মহান আল্লাহর পক্ষ হতে তার বান্দাদের প্রতি পরম এক করুনা। ভাষা যদি না হত তাহলে এই পৃথিবী এতটুকু সভ্যতা অর্জন করত কিনা সন্দেহ আছে।
পৃথিবীর মানুষ প্রায় ৬৮০০ ভাষায় কথা বলে।এর অর্ধেক প্রায় সাড়ে তিন হাজার ভাষায় মাত্র আটটি দেশের মানুষ কথা বলে। দেশগুলো হলো পাপুয়া নিউগিনি, ইন্দেনেশিয়া, ভারত, মেস্কিকো, ক্যামেরুন, অস্ট্রেলিয়া ও ব্রাজিল। এই শতাব্দীর শেষ নাগাদ জীবিত একশত ভাষার প্রায় নব্বই শতাংশ হারিয়ে যাবে। ইকোনোমিস্টের হিসাবে ২০০১ সালে হারিয়ে গেছে বা বিলীন হয়ে গেছে ২০টি ভাষা।

যখন একটি ভাষা মৃত্যুবরণ করে তার মানে কেবল এই নয় যে একটি অভিধানের মৃত্যু হলো। আসলে সেই সঙ্গে একটি সভ্যতারই মৃত্যু হয়। যে ভাষাটির সঙ্গে আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে থাকা একটা সমাজের সংস্কৃতির ইতিহাস ও জ্ঞানের মূল্যবান সব তথ্য উপাত্ত চিরদিনের জন্য হারিয়ে যায়। এটা বড়ই বেদনাদায়ক ।

পৃথিবীর অর্ধেক সংখ্যক জীবিত ভাষা ব্যবহারকারী সংখ্যায় কোনোটিতে আড়াই হাজারের বেশি নয়। ২০০৮ সালের ১১ জানুয়ারি ৮৩ বছরে মেরি স্মিথ জোন্স নামে এক মহিলার মৃত্যুর সঙ্গে ইয়াকা ভাষাটির বিলয় ঘটেছে।

ভাষা বিলুপ্তি নতুন কোন ঘটনা নয়। স্টেভেন রজার ফিমার ১৯৯৯ সালে প্রকাশিত এ হিস্ট্রি অব ল্যাঙ্গুয়েজ গ্রন্থে অনুমান করেছেন যে পৃথিবীর অনেক ভাষা সম্ভবত: প্রথম প্রচণ্ড আঘাত পেয়েছিল দশ হাজার বছর আগের বরফ যুগের শেষ ভাগে। তারপর পৃথিবীর আদিম সমাজে কতগুলো বিচ্ছিন্ন পকেটে বহু ভাষার উদ্ভব ও বিকাশ হয়। কিন্তু তারপর বৃহৎ ও জটিল সম্প্রদায়ের উদ্ভব ঘটলে বৃহৎ রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক শক্তির বিকাশের সঙ্গে মানুষের ভাষা বৈচিত্র্যের ভুবনটিও ধ্বংস হতে শুরু করে।

ষোড়শ শতকে স্পেনিয়রা দক্ষিণ আমেরিকা দখল করলে শত শত ভাষার মৃত্যু ঘটে। গত চল্লিশ বছরে সংখ্যালঘুর ভাষার যে রক্তক্ষরণ, এমন ধ্বংসযজ্ঞ আগে কখনো ঘটেনি।

বর্তমানে ত্রিশ কোটি মানুষ ইংরেজি বলছে ইংরেজি তাদের মাতৃভাষা বলে। আর একশ কোটি বা ততোধিক মানুষ কমবেশি সাবলীলতায় ইংরেজি বলছে। ভাষাটির আন্তর্জাতিক গুরুত্বের কারণে ইংরেজির এই উত্থান আজ অনেক রাষ্ট্রের উদ্বেগের বা মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু এটা স্বীকার না করে উপায় নেই শত বছর ধরে ইংরেজ তিনশ’টির বেশি ভাষা থেকে শব্দ গ্রহণ করেছে বলে ইংরেজি ভাষা বর্তমান অবস্থানে আসতে পেরেছে। ফিশার তাঁর গ্রন্থে বলেছেন যে ইংরেজি নিজস্ব কথ্যরূপ হারিয়ে মুখ্য বিশ্ব ভাষা তথা আন্তর্জাতিক ভাষা ইংরেজিতে পরিণত হয়েছে। এখনো স্থানীয় আদি উৎসসমূহ থেকে শব্দাবলি গ্রহণ করে সমৃদ্ধ হচ্ছে ইংরেজি ভাষা। যেমন অস্ট্রেলিয় ইংরেজি গ্রহণ করেছে অ্যাব অরিজিন থেকে। নিউজিল্যান্ডের ইংরেজি গ্রহণ করেছে মাওরি থেকে, দক্ষিণ আফ্রিকা ইংরেজি গ্রহণ করে আদিবাসীদের ভাষা থেকে। অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছে যে অনেক বিলীয়মান ভাষার কিছু কিছু শব্দ ইংরেজি ভাষাতে অলঙ্কার হিসাবে টিকে থাকবে।

দুর্ভাগ্য বলতে হয় অনেক ভাষার লিখিত রূপ নেই। আমাদের দেশেরো ক্ষুদ্র-নৃ গোস্ঠিদের অনেকের ভাষার লিখিত রূপ নেই। অনেক ভাষা মৌখিকভাবে এক প্রজন্ম থেকে অপর প্রজন্মে হস্তান্তরিত হয়েছে। লিখিত রূপ না থাকায় সেগুলি হারিয়ে গেছে। বাংলাদেশের বম উপজাতির ভাষা হারিয়ে যেতে বসেছিল। সম্প্রতি এই ভাষার ইতিহাস রচিত হয়েছে। এটা একটা আশাবাদী ঘটনা।
আমদের দেশে বর্তমানে এক জাতীয় ভাষার যা তথাকতিথ ধনী শ্রেণীর মুখে শোনা যায়, যাকে বলা যায় বাংরেজী ( শব্দ বাংলা উচ্চারন ইংরেজি ) ।যা শুনতে শ্রুতিকটু লাগলেও এটাই এখন আধুনিকতা। আমরা একমাত্র জাতি যারা ভাষার জন্য প্রাণ দিয়েছি রক্ত দিয়েছি। আমাদের সেই একুশে ফেব্রুয়ারি আজ আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস। আসুন আমরা সবাই আমাদের মাতৃভাষাকে বাংরেজি উচ্চারনে নয় শুদ্ধ উচ্চারনে উচ্চারন করি।
সর্বশেষ এডিট : ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১১ দুপুর ১:১৪
১টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বরিষ ধরা-মাঝে শান্তির বারি

লিখেছেন বিষাদ সময়, ০৬ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:১৬





মাসের আধিক কাল ধরে দাবদাহে মানব প্রাণ ওষ্ঠাগত। সেই যে অগ্নি স্নানে ধরা শুচি হওয়া শুরু হলো, তো হলোই। ধরা ম্লান হয়ে, শুষ্ক হয়, মুমূর্ষ হয়ে গেল... ...বাকিটুকু পড়ুন

=নীল আকাশের প্রান্ত ছুঁয়ে-৭ (আকাশ ভালোবেসে)=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ০৬ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:১৯

০১।



=আকাশের মন খারাপ আজ, অথচ ফুলেরা হাসে=
আকাশের মন খারাপ, মেঘ কাজল চোখ তার,
কেঁদে দিলেই লেপ্টে যাবে চোখের কাজল,
আকাশের বুকে বিষাদের ছাউনি,
ধ্বস নামলেই ডুবে যাবে মাটি!
================================================
অনেক দিন পর আকাশের ছবি নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

পানি জলে ধর্ম দ্বন্দ

লিখেছেন প্রামানিক, ০৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৫২


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

জল পানিতে দ্বন্দ লেগে
ভাগ হলোরে বঙ্গ দেশ
এপার ওপার দুই পারেতে
বাঙালিদের জীবন শেষ।

পানি বললে জাত থাকে না
ঈমান থাকে না জলে
এইটা নিয়েই দুই বাংলাতে
রেষারেষি চলে।

জল বললে কয় নাউযুবিল্লাহ
পানি বললে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সমস্যা মিয়ার সমস্যা

লিখেছেন রিয়াদ( শেষ রাতের আঁধার ), ০৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৭

সমস্যা মিয়ার সিঙ্গারা সমুচার দোকানে প্রতিদিন আমরা এসে জমায়েত হই, যখন বিকালের বিষণ্ন রোদ গড়িয়ে গড়িয়ে সন্ধ্যা নামে, সন্ধ্যা পেরিয়ে আকাশের রঙিন আলোর আভা মিলিয়ে যেতে শুরু করে। সন্ধ্যা সাড়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

এই মুহূর্তে তারেক জিয়ার দরকার নিজেকে আরও উন্মুক্ত করে দেওয়া।

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ০৬ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৬


তারেক জিয়া ও বিএনপির নেতৃত্ব নিয়ে আমি ব্লগে অনেকবারই পোস্ট দিয়েছি এবং বিএনপি'র নেতৃত্ব সংকটের কথা খুব স্পষ্টভাবে দেখিয়েছি ও বলেছি। এটার জন্য বিএনপিকে সমর্থন করে কিংবা বিএনপি'র প্রতি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×