
দফায় দফায় হামলা-সংঘর্ষ, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অ্যাকশনে উত্তপ্ত গোপালগঞ্জ। হামলা-সংঘর্ষের সময় অন্তত ৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। গুরুতর আহত হয়েছেন আরও অনেকে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে প্রথমে জেলা শহরে ১৪৪ ধারা ও পরে রাত আটটা থেকে পরবর্তী ২২ ঘণ্টার জন্য কারফিউ জারি করা হয়েছে। জাতীয় নাগরিক পার্টি-এনসিপি’র ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’- কর্মসূচি ঘিরে এই পরিস্থিতি তৈরি হয়।
আম্লিগ একটি সন্ত্রাসী সংগঠন। তারা ইতিপূর্বেও বহু সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের জন্য দেশ-বিদেশে ঘৃণিত হয়েছে এই নিষিদ্ধ সংগঠনটি। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর থেকেই এই সংগঠনটি দুর্বৃত্তায়নের পথ বেছে নেই। সেটা শুরু হয় বাকশাল কায়েম ও কম্বল চুরির মাধ্যমে। হেন কোন অপকর্ম নেই যে আম্লিগ করেনা। খুন, গুম তাদের কাছে পান্তাভাত। চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই, পকেটামার, ধর্ষন, সম্পত্তিদখল, গুলি করে হত্যা, গ্রেনেড ছোড়া, পুলিশের অস্ত্র লুট, ব্যাংক ডাকাতি, বিদেশে টাকা পাচার সবই আম্লিগের কাজ। সর্বশেষ তাদের অপকর্মের তালিকায় যুক্ত হয়েছে অগ্নিসন্ত্রাস।
অনেকেই হয়তো বলবেন অগ্নিসন্ত্রাস বিএনপির সৃষ্টি। না আপনি এখা্নেই ভুল করছেন। আম্লিগ চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই, ধর্ষন, গ্রেনেড নি্ক্ষেপ, পুলিশের অস্ত্র লুট, জঙ্গীনাটক এগুলো সবই আম্লিগ অতিনিপূন হাতে সম্পাদন করতো তারপর তাদের গৃহপালিত মিডিয়ার মাধ্যমে বিএনপি ও জামাতের বিরুদ্ধে অপপ্রচার করতো। জনগনকে কখনো আসল সত্য জানতে দিতোনা। যেটুকা জানতো সেটুকু সামাজিক মিডিয়ার মাধ্যমে জনগন জানতে পারতো।
তাই গতকাল গোপালগঞ্জে আপ্লিগের পৈচাশিক কর্মকান্ড তাদের জন্য বুবেরাং হয়ে গেছে এবং অন্যদের জন্য তা হয়েছে শাপেবর। গতকালের পৈচাশিক হামলার মাধ্যমে দেশের জনগন আবারো জানলো যে আম্লিগ একটা সন্ত্রসী সংগঠন এবং এদের দেশে কোন স্থান দেওয়া ঠিক হবেনা।
সর্বশেষ এডিট : ১৭ ই জুলাই, ২০২৫ সকাল ৮:৫৭

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




