
এই সভ্য পৃথিবীতে ফিলিস্থিনে নৃশংস গণহত্যা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরাইল নামক বর্বর ইহুদী রাষ্ট্রটি যার লাগাম টানা যাচ্ছেনা কোনভাবেই। শুধুমাত্র পশ্চিমা সরকারগুলোর আর্থিক ও রাজনৈতিক সমর্থনের কারণে যার মধ্যে সবচেয়ে বড় সমর্থক হলো আমেরিকা। আমেরিকাকে ইহুদীবাদী লবি অক্টপাশের মতো আষ্টেপিষ্টে এমন ভাবে জড়িয়ে ধরেছে যে ইহুদীবাদের বিরুদ্ধে যাওয়া আমেরিকান রাষ্টপ্রধানদের একেবারে অসম্ভব একইভাবে যুক্তরাজ্য, জার্মান, ফ্রান্স অষ্ট্রেলিয়র মতো শক্তিদেরও। ভারতের হিন্দুত্ববাদী রাস্ট্রপ্রধানকেও ইহুদীবাদীরা তাদের বাহুডোরে আটকিয়ে ফেলেছে। রাস্ট্রক্ষমতাধারীরা ইহুদীবাদের সমর্থক হলেও সাধারণ জনগন ঠিকই ফিলিস্থিনের পক্ষে। তারা বিভিন্নভাবে যেমন মিছিল, মিটিং, আর্থিক ও নৈতিক সাহায্য করছে ফিলিস্থিনের মজলুম জনগনকে। ঐসব দেশের সাধারণ জনগন প্রতিনিয়তই ফিলিস্থিনিদের পক্ষে কিছু না কিছু করেই চলছে।
কিন্ত আমরা অর্থাৎ নামধারী মুসলিমরা কোথায়? মধ্যপ্রচ্যের মুসলিমদেশের জনগন ও রাস্ট্রপ্রধানদের ভুমিকা খুবই নগণ্য প্রকারন্তে তারা ইসরাইলেই পক্ষেই প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ্ ভাবে কাজ করছে যা ভাষায় প্রকাশ করার মতো নয়। মধ্যপ্রাচ্যের রাস্ট্রগুলো শক্ত ভুমিকার রাখলে আজ এমন করুণ পরিনতি ফিলিস্থিনিদের হতোনা। মধ্যপ্রাচ্যের রাজা বাদশারা তাদের ভোগের জীবনে কোন বিচ্ছিন্নতা দেখতে চায়না তারা চায় নারী, ক্ষমতা, অর্থ, বিলাসিতা। তারা বিশ্বাস করে ইসলাইলে কিছু হলে তাদের ক্ষমতা, নারী, অর্থ কিছুই থাকবেনা।
আমরা বাংলাদেশীরা পশ্চিমাদের গালিগালাজ করতে বেশ উৎসাহী, তাদের গোষ্টি উদ্ধার করে ছাড়ি অথচ তাদের মধ্যে এখনো মানবতা আছে। আজও তারা সকরারী জুলুম নির্যাতন জেল জরিমান উপেক্ষা করে ফিলিস্থিনের পক্ষে কথা বলছে।
সর্বশেষ এডিট : ১৪ ই আগস্ট, ২০২৫ দুপুর ১:৪৪

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



