প্রানেরো ব্যথা হরি নিশীথ ও শর্বরী
জাগরণে বিভাবরী সজ্জিত কাননে
মুখরিত কলতানে কেকা ঐ বাদাবনে
লহরীর তালে তালে বাজে সুর আনমনে
আঁখি নির ঝরে ঐ মনের মাধুরী নিয়ে।
অজ্ঞাত কুশীলবে কত শত স্মৃতি ভাসে
কত মুখ মুখোশের অগণিত আনাগোনা
সুখপ্রানো ধারা বেয়ে যবে পাখি ঘরে ফিরে
প্রানেরো স্পন্দন পাই যেনো ফিরে ফিরে
নীলিমার বিশালতা আকাশের বানীতে
দিয়ে যায় শুভ্রতা মেঘেদের ছোঁয়াতে
প্রানেরো ঐশ্বর্য থাকে এক গহ্বরে
যে পারে খুলিতে তারে নিজেরে দেখিতে পায়
আলোরই জোয়ারে।
সন্ধ্যার প্রদীপে ঢিমে তালে জ্বলে সে
কাঁচের এক আঁধারে থাকে সে নীরবে
রসদ দিলে যে পরে জ্বলে সে কিঞ্চিৎ
কখনও হটাৎ জ্বলে চারিদিক আলো করে
সে আলোর বিচ্ছুরণ দেখে হই মোহিত
দ্বার খুলিতে মন হয় না আর উদ্যত
হিরের দেখা যেনো মেলে না আর সহসাতো।
অস্তিত্তের আঁধারে থাকি একা নীরবে
জেগে থাকি,জেগে আছি
আবর্তনের এই ধারাতে।
সফেদ বিহঙ্গ
সর্বশেষ এডিট : ০৮ ই জুন, ২০১৮ রাত ৯:৪৪