somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সংবাদপত্রের স্র্পধাঃ যাদের নিজেদের কোন পর্যবেক্ষণ নাই অথচ বিদেশী অভিনন্দনে সরকরকে বৈধতা দেয়

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

একটা বৈধতা দিতে ২০ দিন সময় লাগলো ?
বৈধতা না দিলে কি সরকার হা করে বসে থাকতো ? উনারা কি নিবাচর্ন কমিশনের ঠাকুর ? নিবাচর্ন কমিশন কিছু না ? আমরা বাংলাদেশীরা অযথাই পেট্রোল বোমা আর ককটেল বোমা খাইয়া ভোট দিলাম ? সত্যিই আমাদের সোনায় যতই জোর থাকুক না কেন ওদের থেকে শোনা না হলে আমাদের নিজেদের অসংশয় অবস্থান্তর উদগত হইয়া উঠে না । না চাইতেও আমরা আমাদের স্বাধীন দেশের স্বকীয়তা ভুলে, জাতীয়তা সব ভুলে শুসীল সামাজিক চিকিৎস কামাল চৌধুরীর বি বিক্রম কাদির সাবদের জন্য একটা পরদেশী অপ্রয়োজনীয় বিলাতি সংশাপত্র সংগ্রহের একটা ফ্যাশন সৃষ্টির দিকে রাজনৈতিক দলগুলিকে অগ্রসর হইতে হইতেছে । হয়তো আগামীতে কখনো নিবাচর্নের পরে বিজয়ী কোন দল নতুন সরকারের বৈধতার জন্য এমনই বিদেশী সংশাপত্রের সাথে সাথে দলের বৈধতার অতি মূল্যায়নের জন্য সংশাপত্রের সাথে সাথে আলাদাভাবে পয়েন্ট (যত বেশী দেশ তত বেশী পয়েন্ট) বাড়াইতে উৎসাহী হইয়া পরিতে দেখা যাইবে । নতুন একটা সরকারের নিজের পায়ে দাড়াইতে কিছু সময় লাগে কিছু বাধ্যবাধকতাও আছে কিন্তু সংবাদপত্রের ভাষার কি অবস্থা হয়েছে বুঝলাম না । সংবাদপত্রের দৃষ্টিতে আমাদের দিন কি এতই খাড়াপ যে, পরোক্ষভাবে সরকারের অর্জনকে নজর আন্দাজ করিয়া বৈধতা দিতে নিজেদের পর্যবেক্ষন এবং নিজের মেধা সম্পূর্ন আনটাচড রাখিয়া অন্যের ঘাড়ে চড়িয়া আমাদের দেশের নতুন সরকারের প্রতি অন্য কোন একটি দেশের সরকার প্রধানের প্রেরিত অভিনন্দন বার্তাকে "বৈধতা" নাম দিয়া পত্রিকা ছাপিয়ে বিরোধী দলের প্রতি তাদের নিজেদের উষ্কানী বলবৎ রাখিয়া যাইতেছে । সরকার গঠনের প্রথম দিন থেকেই তারা এই কাজটি করিয়া যাইতেছে । সংবাদপত্রগুলির এমন রহস্যময় ভুমিকার একটা কারনও আছে । কারণ বলিতে গেলে আরও অনেক কথা সমালোচনায় আসবে । সংক্ষেপে প্রসংগক্রমে নিজের জীবনের একটি ঘটনার কথা বলিতে হয়ঃ- ১৯৮৩ সালে এইচএসসি পরীক্ষা দিতে ঢাকার বাহিরে গ্রামাঞ্চলের একটি কলেজে গিয়া ভর্তি হলাম । সকলেই জানে কেন ঢাকা শহরের খারাপ ছাত্রগুলি গ্রামে যাইয়া পরীক্ষা দিতে আগ্রহী । পরীক্ষার সময় গ্রামে গিয়া যথারীতি পরীক্ষা দিয়া খুব ভাল রেজাল্ট করিলাম । যখন বোর্ড হইতে সার্টিফিকেট হতে পাইলাম তখন দেখিলাম সার্টিফিকেটে তেমন কিছুই লেখা নাই । শহর গ্রাম একই সার্টিফিকেট । সেই সার্টিফিকেট দিয়া ভাল ভাল শিক্ষাপ্রিষ্ঠানে আবেদন করা গেছে । এবার বিরোধী দলের অনুরোধে আওয়ামীলীগকে গ্রামে যাইয়া ফ্রম ফিলআপ করিয়া পরীক্ষা দিতে হ্ইয়াছিলো । বোর্ড (নিবার্চন কমিশন) যে সার্টিফিকেট দিলো তাতে কোন সমস্যা নাই । তবে কেন সংবাদপত্রগুলি সেই সার্টিফিকেট বির্তকিত করিতে চায় ? এটা তাদের নিজস্ব চাওয়া হতে পারে না । যারা সরকারকে গ্রামে পাঠালো এটা তাদেরই একমাত্র চাওয়া ।

অন্যের গরম তাওয়ায় নিজের রুটি সেকে নেওয়াতে অতিব পারর্র্দশী মনে হয় ।

খবরঃ হাসিনার সরকারকে বৈধতা দিলো যুক্তরাষ্ট

খবরের লিংকঃ Click This Link
১টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

যুক্তরাষ্ট্রে ইসরাইল বিরোধী প্রতিবাদ বিক্ষোভ

লিখেছেন হাসান কালবৈশাখী, ০৩ রা মে, ২০২৪ সকাল ৮:০২

গাজায় হামাস উচ্ছেদ অতি সন্নিকটে হওয়ায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নিউইয়র্ক ও লসএঞ্জেলসে কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পরেছিল। আস্তে আস্তে নিউ ইয়র্ক ও অন্যান্ন ইউনিভার্সিটিতে বিক্ষোভকারীরা রীতিমত তাঁবু টানিয়ে সেখানে অবস্থান নিয়েছিল।


... ...বাকিটুকু পড়ুন

৫০১–এর মুক্তিতে অনেকেই আলহামদুলিল্লাহ বলছে…

লিখেছেন বিচার মানি তালগাছ আমার, ০৩ রা মে, ২০২৪ বিকাল ৩:০০



১. মামুনুল হক কোন সময় ৫০১-এ ধরা পড়েছিলেন? যে সময় অনেক মাদ্রাসা ছাত্র রাজনৈতিক হত্যাকান্ডের শিকার হয়েছিল। দেশ তখন উত্তাল। ঐ সময় তার মত পরিচিত একজন লোকের কীভাবে মাথায় আসলো... ...বাকিটুকু পড়ুন

মেহেদীর পরিবার সংক্রান্ত আপডেট

লিখেছেন ইফতেখার ভূইয়া, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ৮:৪৯


মার্চ মাস থেকেই বিষয়টি নিয়ে ভাবছিলাম। ক'দিন আগেও খুলনায় যাওয়ার ইচ্ছের কথা জানিয়েও আমার বিগত লিখায় কিছু তথ্য চেয়েছিলাম। অনেক ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও মেহেদীর পরিবারকে দেখতে আমার খুলনা যাওয়া হয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

'চুরি তো চুরি, আবার সিনাজুরি'

লিখেছেন এমজেডএফ, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৮


নীলসাধুকে চকলেট বিতরণের দায়িত্ব দিয়ে প্রবাসী ব্লগার সোহানীর যে তিক্ত অভিজ্ঞতা হয়েছিল তা বিলম্বে হলেও আমরা জেনেছি। যাদেরকে চকলেট দেওয়ার কথা ছিল তাদের একজনকেও তিনি চকলেট দেননি। এমতাবস্থায় প্রায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

বরাবর ব্লগ কর্তৃপক্ষ

লিখেছেন নীলসাধু, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১১:২২

আমি ব্লগে নিয়মিত নই।
মাঝে মাঝে আসি। নিজের লেখা পোষ্ট করি আবার চলে যাই।
মাঝেমাঝে সহ ব্লগারদের পোষ্টে মন্তব্য করি
তাদের লেখা পড়ি।
এই ব্লগের কয়েকজন ব্লগার নিজ নিক ও ফেইক... ...বাকিটুকু পড়ুন

×