somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

গল্পঃ পুরুষ কেন এমন হয় ?

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৫০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



০১.
পুরবী সিনেমা হলটা পেরুতেই দীপার সাথে মুখোমুখি দেখা। পাশ কাটিয়ে যে যাবো সে উপায়টুকু পর্যন্ত নেই। ওর দিকে যে সরাসরি তাকাবো সেরকম পরিস্থিতিও নেই। আমি ইতস্তত করে কিছু বলতে যাবো অমনি ও বলে বসল নিমা দিদি চার দিন ধরে পড়াতে আসছো না যে, তোমার কি শরীর খারাপ করেছে নাকি ? নিজেকে সামলে কোনভাবে বললাম না,রে কদ্দিন কাজের খুব চাপ যাচ্ছে কাল থেকে যাবো।
ঠিক আছে যেও ! আজ দেখা না হলে কাল চলে যেতাম তোমাদের বাসায়; তুমি তো জানো তোমাকে ছাড়া আমি অন্য টিচারের কাছে পড়তে গিয়ে অস্বস্তিতে ভুগি।
পাশ কাটিয়ে রিকসা নিয়ে দীপা চলে গেলো।
দীপা চলে গেল কিন্তু ওর অস্বস্তিটা আমাকে দিয়ে গেল! দেখা না হলে বাসায় চলে আসতো কথাটা মনে হলেই মাথাটা ঝিম মেরে যায়। যে বাড়িতে আসতো সেটা তো আর আমার আবাস্থল নেই। আমি দীপার কাছে মিথ্যে বললাম।
এ কদিন তো আমি ব্যাস্ত নই বরং আতœদহনে পুড়ে পুড়ে ছাই হয়ে পুরো অবসরে আছি। আর অশান্ত মন কে শান্ত করতে গিয়ে নিজের কাছেই বারবার হেরে যাচ্ছি। কখনও কাঁদছি দীক্ষা শিক্ষা বিসর্জন দিতে চলেছি আমি ক্রমশই ভেঙ্গে পড়েছি একটু একটু করে। আমি পরাজিত হয়েছি পুরুষের কাছে। পরাজিত শব্দটা মনে হতেই আমি শৈশবের নদীতে হারিয়ে যাই ।


০২.
তখন বয়সের শুরু চার কি পাচঁ। আমি মা’র কোল,বাবার কোল থেকে পড়শিদের কোলে ঘুড়ে বেড়াই। আমি মেয়ে বলে সবাই কাছে টানে আদর করে আরে কত্ত কি। কত কদর আমার আমি মেয়ে !!
যখন দশ এগারো বয়স গায়ের জামা খুলতে আমার অস্বস্তি !! সব দেখে ফেলেছে। কিছুটা অবাক চোখে তাকাতাম। র‌্যাকের ছেলেগুলো যখন তাকিয়ে থাকত বুঝতাম না তখন। এখন বুঝি ওরা মনে মনে আমার শরীরটাকে অদৃশ্য ভাবে চেটে চেটে খেতো। কলেজের জীবনটা কাটাতে গিয়ে প্রেমে পড়েছি ভালবেসেছি কিন্তু ছেলেদের সেই শরীর দেখা, অকথ্য কটুক্তির হাত থেকে বাচতে পারিনি। প্রতিবাদ করতে চেয়েছি পারিনি পাছে ভয় আমাকে জাপটে ধরেছে। যদি কোন অঘটন এসিড কিংবা অপহরন।

কিছু কিছু পুরুষ নারীকে মানুষ ভাবতে পারেনা। নারীকে গনিকা বৃত্তিতে নামিয়ে দিয়ে তারাই আবার নারীকে বহুগামিনী বলছে !! শুধু কি নারীই বহুগামিনী পুরুষ নয় ? একদলা থু-থু ফেলতে ইচ্ছে করে সেইসব পুরুষদের গায়ে যারা নিজেরা গনিকা বৃত্তিতে ইন্দন যুগিয়ে পতিতার সাথে রাত কাটিয়ে শেষে বাসর রাতে বউকে বলে আমি পবিত্র। জীবনে তুমিই প্রথম!!!! হায়রে পুরুষ !!
কেন যে মেয়ে হলাম যেন মেয়ে হওয়াটা একটা নেগেটিভ ফ্যাক্টর!!! আজ এই দিন পর্যন্ত পুরুষের দৃষ্টি থেকে বাদ পড়ছেনা নারীরা। আজকাল কালো কিংবা একটু বেশি রকমের ময়লা,মোটা,রোগা মেয়েরাও বাদ পড়ছেনা। রাস্তায় মেয়ে দেখলেই তাদের ফ্যাল ফ্যাল চাওনি তারা অদৃশ্যভাবে নেড়ি কুকুড়ের মতো জিহ্বা নাড়তে থাকে। এভাবেই নারীরা বারবার হারছে পুরুষের কাছে প্রতিনিয়তই প্রতিবাদ করতে পারছেনা।


এসব কথা আমার মাথাটাকে নষ্ট করে দিয়েছে। আমি ঘোরপাকের মধ্যে আছি। তবুও হয়তো পুরুষকে চিনতে আমার কিছুটা বাকী থাকতো কিন্তু চারদিন আগে যে ঘটনা ঘটে গেছে আমার জীবনে তাতে পুরোপুরি চেনা হয়ে গেছে মনে পড়লে এখনও মাথা ঝিমঝিম ভাবটা চলে আসে।


০.৩
আজ থেকে চারদিন আগে;
ক্লাস ছিলনা তাই তারাতারি বাসায় ফিরে এলাম। রিকসা থেকে নেমে গেট পেড়িয়ে ঢুকলাম। কলিং বেল চাপতে হলোনা দরজা হালকা খোলা। মনে হলো কেউ কিছুক্ষণ আগেই ঢুকেছে।
ড্রইংরুমে থেকে কিচেনে যাবো। কাজের মেয়ে ইতি বললো দিদি আজ সকাল সকাল চলে এলে যে কেউ নেই বুঝি স্কুলে ? আমি ব্যাগটা পাশে রাখতে গিয়ে বললাম হ্যাঁ, আজ মনটাও ভালো নেই তাছাড়া স্কুলে ছাত্র আসেনি খুব একটা। তুই রান্নার আয়োজন কদ্দুর করলি ? আর তোর দাদাবাবু কখন গেছে ? সবজি’র ঝুড়িটা হাতে নিয়ে ইতি সামনে এসে বললো রান্না অর্ধেক হয়ে গেছে দিদি। আর দাদাবাবু এখনো বাসায়!!
সে,কি রে অফিস যায়নি!!
না একজন মেহমান আসছে !!! মেহমানটা আবার কে?
ইতি আরো কিছু বলতে চাইছিলো হাতের ইশারায় আমি থামিয়ে দিয়ে বললাম তুই কিচেনে যা আমি দেখছি।
বেড রুমের দিকে গেলাম। দরজার বাইরে লেডিস জুতো!! বিস্ময় বাড়লো। লেডিস মেহমান নিয়ে বেডরুমে ? একটু থমকে দাড়ালাম ওসব কিছু!!!
না-তা হবে কেন। ভালবেসে বিয়ে চার বছরের প্রেম অমিত এতটা নীচ হতে পারেনা। হয়তো ওর পুরোনো ক্লাসমেট কেউ হবে।
হাতল ঘুড়িয়ে দরজা খুলতে গেলাম অবাক না হয়ে পারলাম না; ভেতর থেকে বন্ধ। ডাক দিতে গিয়ে আবার থমকে গেলাম। নাহ্!! চলে এলাম। কিচেনে গিয়ে রান্নায় হাত লাগালাম। মাথা ঘুড়ছে। ইতিকে ডেকে বললাম তোর দাদাবাবুকে গিয়ে ডাক দে’ তো ?
মনের ভেতর এবার ঢেউ খেলছে !! সারা জীবন ধরে নিজেকে শুদ্ধ রেখেছি একটা বিশুদ্ধ ভালবাসা পাবো বলে। আমি চাইনি আর দশটা মেয়ের মতো অজানা অচেনা একটা পুরুষকে প্রথমেই শরীরটা ভোগ করতে দিয়ে তারপর মনটাকে স্পর্শ করে তারপর শরীরে যেতে। আর এজন্য বাবা মা’র পছন্দ করা কাউকে বিয়ে করিনি; করেছি নিজের পছন্দ করা পুরুষটিকে। ভালবাসবো ,জানবো,বুঝবো মনের মিল হলে তারপর বিয়ে। কিন্তু যদি সেখানে সর্বনাশের হাতছানি দেখি.......ওহ !! না আর ভাবতে পারছিনা শরীর কাপছে।
থমথমে ভাব নিয়ে ইতি সামনে দাড়াল। দাদাবাবু আসছে। ওর মুখ দেখে কিছু একটার ইঙ্গিত পেয়ে গেছি আমি। দাতে দাত চেপে রাগটা সামলাতে হবে।
অমিত কিছুটা বিস্ময় চোখে বেড়িয়ে এলো; সাথে যাকে দেখলাম তাকে আগে কখনো দেখিনি আর তার উস্কোখুস্কো চুল দেখে আমার বুঝার কিছু বাকী থাকলনা। রাগে আমার পা কাপছে।
কৃত্রিম হাসি হেসে অমিত বললো আজ এত তারাতারি এলে যে, ক্লাস নেই বুঝি?
আমি বললাম স্কুল ফাকা তাই এলাম; না এলেই বোধ হয় ভালো হতো।
নিমা তোমার সাথে পরিচয় করিয়ে দেই আমার পুরোনো বন্ধু মিতা দে; ওই যে শেখর রায় রবীন্দ্রসঙ্গীত গায় যে তোমার ফেবার পারসন ওনার সহধর্মিনী।
আজ আমিও মিথ্যে হাসি হেসে বললাম ও তাই আপনার কথা শুনেছি আগেও। মেয়েটি সোফায় বসতে বসতে বললো আপনি বাসায় নেই জানলে আসতাম না।পরিস্থিতি ঘোলা হয়ে গেলো।


০.৪
মানুষ কতটা খারাপ হতে পারে তা ভাবতে পারছিনা। বাসায় নেই জেনেই এসে মজা লুটা হচ্ছিল এখন ধরা পড়াতে আবার আফসোস করা হচ্ছে। ওদের কে চা খাওয়ার কথা বলে আমি চলে এলাম।
ওদের সামনে দাড়াতে ঘৃণা হচ্ছিল । সন্দেহের তীরটা হৃদয়ের এপাশ দিয়ে ঢুকে ওপাশ দিয়ে বেড়িয়ে গেছে। কষ্টটা লাগতো না বেডরুমে গিয়ে যখন স্বল্পমূল্যের সেনসেশনের প্যাকেট পেলাম যা সদ্য ব্যাবহৃত।
ভালবাসায় বিশ্বাসের মূল্য কতটুকু হলে টিকে থাকে তার হিসেবটাই মেলাতে পারছিলাম না। এই পুরুষরা নিজেকে সৎ ভাবে উপস্থাপন করে নারীদের কাছে। আর খোজে নারীর সতিত্ব,পতিব্রতা। যদি কোন নারীকে জোর করে পশুরা ধর্ষণ করে তাহলে সে কলঙ্কিত হিসেবে বিবেচীত হয় কিন্তু কেন? সে তো অসহায় ছিলো তবে তার সতীত্ব চলে গেল কেন? সমাজ তাকে ধিক্কার দেবে কিন্তু যে ধর্ষণ করেছে যে কলঙ্ক ছড়ালো তার অবস্থান থেকে সে ঠিকই শুদ্ধ থাকবে। সে কারো বাবা, ভাই, কিংবা কারো স্বামী হয়ে টিকে থাকবে এ জগৎ সংসারে।

চিন্তার জাল ছিন্ন হলো অমিতের ডাকে; কি ব্যাপার একা এখানে কি করছো ? না দাড়িয়ে আছি এমনি, তোমার বন্ধু চলে গেছে। অমিত বললো হ্যাঁ তুমি বোধহয় সন্দেহ করেছ !! আমার বাঁধ ভাঙ্গলো আমি আজ কিছু না লুকিয়ে সরাসরি বললাম তোমার চরিত্র এতো খারাপ এতো নিচু তুমি? তুমি তো জানতে তুমি খারাপ তবে আমার জীবনটা কেন নষ্ট করলে? অমিত পুরো চুপ করে গেল। হয়তো শেষ রক্ষার জন্য বললো আমি এমনটা চাইনি কিন্তু হঠাতই হয়ে গেল।
দলা পাকিয়ে গলার কাছে আমার কান্না জমলো আর চোখ ভরতি নোনা পানির ঢল। কি বলবো আমি কান্নাটাকে থমকে দিয়ে কোন রকম বললাম তোমরা পুরুষেরা বুকে হাত দিয়ে বলতে পারবে এমন ক;টা পুরুষ আছে যে বিয়ের আগেই নিজেদের মনের প্রবৃত্তি মেটাতে নারীদের কাছে যাওনি পারবে বলতে?
আমার কথার প্রতিবাদ করতে গিয়ে অমিত বললো তুমি যে স্কুলের টিচারদের সাথে ফষ্টি-নষ্টি কর কই আমি তো সে কথা কোনদিন বলিনি।
সেই ক্ষণেই আমি ভাষা হারিয়ে বাক্যশূণ্য হয়ে গেলাম।
০.৫
পরের ঘটনা
আমি পুরো তিনদিন বাক্যশূন্য হযে মা’র কাছে পড়ে রইলাম। অমিতের সাথে সম্পর্ক রাখার বিন্দুমাত্র ইচ্ছেও আমার রইলো না। আলোছাড়া আমি ঘুমাতে পারতাম না ভয় লাগতো। অমিত যদি নেশা করে বাসায ফিরতো তবুও কিছু বলতাম না ভালবাসতাম যে। ভালবেসে সব সহ্য করা যায় কিন্তু নিজের আসনে অন্য কোন নারীর উপস্থিতি মেনে নেয়া যায়না।
এখন আধারে বসে থাকি তাতে কষ্টের ফারাকটা বোঝাযায় কম। চাররঙ্গা অনুভূতি গুলো একরঙ্গা হয়ে থাকে তাই কষ্ট যন্ত্রণা পাই কম। জানিনা অমিতকে বুলতে পারবো কি,না। তবে পুরুষকে ভালবাসতে পারবোনা আর। জানি নারী একা থাকতে গেলেও সমস্যা পদেপদে যদিও আর কারও হাত ধরি তো সেটা ভালবাসায়না গড়িয়ে হবে ব্যাহ্যিক অভিনয়।
আজ চারদিন পর ঘর থেকে বের হলাম।
কোথাও যাইনি, কারও সাথে কথা বলিনি। দেখা করিনি।কিন্তু এভাবে কি জীবন চলে? তাই আবরো পথে নামলাম যদিও মৃত্যুর আগ পর্যন্তই লোলুপ দৃষ্টির হাত থেকে রক্ষা পাবোনা যতদিন না যৌবন ফুরাচ্ছে কাটাতে হবে এভাবেই কেননা আমি একজন নারী।


সমাপ্ত
সর্বশেষ এডিট : ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২১
৩৪টি মন্তব্য ৩৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে এখন পর্যন্ত যেসব বিশ্বাসযোগ্য অভিযোগ পাওয়া গেছে…

লিখেছেন সেলিনা জাহান প্রিয়া, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ২:০৭




মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে এখন পর্যন্ত যেসব বিশ্বাসযোগ্য অভিযোগ পাওয়া গেছে…
১. প্রথমে বলেছেন মৃতদের পেটে কাটাছেড়ার ডাহা মিথ্যা। পরে স্বীকার করেছেন দাগ থাকে।
২. আশ্রমে বৃদ্ধদের চিকিৎসা দেয়া হয় না। কিন্তু... ...বাকিটুকু পড়ুন

আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের (সা.) পক্ষ নিলে আল্লাহ হেদায়াত প্রদান করেন

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৬:৪২



সূরা: ৩৯ যুমার, ২৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৩। আল্লাহ নাযিল করেছেন উত্তম হাদিস, যা সুসমঞ্জস্য, পুন: পুন: আবৃত। এতে যারা তাদের রবকে ভয় করে তাদের শরির রোমাঞ্চিত হয়।অত:পর তাদের... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্লগটা তো ছ্যাড়াব্যাড়া হয়ে গেলো :(

লিখেছেন সাখাওয়াত হোসেন বাবন, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:৫৭



আমি আমার ব্লগিং শুরু করি প্রথম আলো ব্লগে লেখালেখির মাধ্যমে। ব্লগটির প্রতি আমি কৃতজ্ঞ। কারণ প্রথম আলো ব্লগ আমায় লেখালেখিতে মনোযোগী হতে শিখিয়েছে । সে এক যুগ আগের কথা... ...বাকিটুকু পড়ুন

লুঙ্গিসুট

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:২৪



ছোটবেলায় হরেক রঙের খেলা খেলেছি। লাটিম,চেঙ্গু পান্টি, ঘুড়ি,মার্বেল,আরো কত কি। আমার মতো আপনারাও খেলেছেন এগুলো।রোদ ঝড় বৃষ্টি কোনো বাধাই মানতাম না। আগে খেলা তারপর সব কিছু।
ছোটবেলায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্বর্ণাক্ষরে লিখে রাখার মত মুফতি তাকি উসমানী সাহেবের কিছু কথা

লিখেছেন নতুন নকিব, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:২৫

স্বর্ণাক্ষরে লিখে রাখার মত মুফতি তাকি উসমানী সাহেবের কিছু কথা

ছবি কৃতজ্ঞতা: অন্তর্জাল।

একবার শাইখুল হাদিস মুফতি তাকি উসমানী দামাত বারাকাতুহুম সাহেবকে জিজ্ঞেস করা হল, জীবনের সারকথা কী? উত্তরে তিনি এমন... ...বাকিটুকু পড়ুন

×