“থু দিলাম থু
লগে দিলাম
কালী কুত্তার ঘু
চাইটা -পুইট্টা খা
আর বুইজা ল
তুই কিয়ের বাচ্চা! ”
রাত্রে একটা ফানপোস্ট দিয়েছিলাম তার প্রতিক্রিয়ায় মন্তব্যের ঘরে “রিজুয়ান” নিকের অধিকারী একজন ব্লগার এই অপূর্ব সুন্দর কবিতাটি লিখে রেখেছে।ধন্যবাদ রিজুয়ানকে এই অসাধারণ কবিতাটি আমাদের উপহার দেয়ার জন্য। কি অপূর্ব কাব্য প্রতিভা তার।খুবই ভালো লাগল তার শৈল্পিক মন্তব্যটি। এখন থেকে কারো কোনো লেখা পড়ে মেজাজ গরম হলে আমিও এই শৈল্পিক মন্তব্যটি ব্যবহার করব। আসলে এইরকম পরিশীলিতভাবে, শিল্পিতভাবে একটাও খারাপ শব্দ ব্যবহার না করে প্রতিক্রিয়া জানানোটা আমরা সবাই যদি শিখতে পারতাম। তবে হ্যা আমার মনে অবশ্য একটা প্রশ্ন আছে--লেখাটা পড়ে তার এমন মাথা গরম হওয়ার কারণ কি? মইতা রেজাকার কি সম্পর্কে তার কিছু লাগে? পাঠক, আপনারা কেউ কি বলতে পারেন মইতা রেজাকার সম্পর্কে লিখায় রিজুয়ানের মাথা কেন গরম হলো ?
আমার রাতের পোস্টটা ছিল এরকম (রিজুয়ান-এর মন্তব্যসহ কপিপেস্ট করে দিলাম)---
খবরঃ একমাত্র ঝামাতই পারে দেশের মানুষকে শান্তিতে মরবার নিশ্চয়তা দিতে।( ঝামা মেরে ইসলামের ছাল তুলতে!)----মইতা রেজাকার।
১১ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ২:০৫
শেয়ার করুনঃ
0
(জেলখানা থেকে পাকিবার্তার নিজস্ব পাকিবেদক)
ঝামাতে ইসলামের কেন্দ্রীয় নায়েবে কুতুব বিশিষ্ট ময়লা না আবর্জনা মইতা রেজাকার বলেছেন, দেশের মানুষের আজ শান্তিতে মরবার নিশ্চয়তা নেই। তিনি তার হাতে থাকা বিপ্লবী ছাম্পাদক মামুধূর রহমানের “দৈনিক মামার দেশ” পত্রিকায় গতকাল প্রকাশিত একটি পাকিবেদন দেখিয়ে বলেন, গতকাল একদিনেই সারাদেশে ৮টি খুন হয়েছে। নিহতদের সবাইকেই ছুরি চালিয়ে, গলা কেটে এমনকি লগি বৈঠা মারার মত বিভিন্ন ব্যাকডেইটেড কায়দায় তিলে তিলে যন্ত্রণা দিয়ে মারা হয়েছে, হচ্ছে। অথচ আপনারা দেখেছেন আমরা যখন ক্ষমতায় ছিলাম তখন ফাকস্ট্যান, আপগ্রেডস্ট্যান, থেকে উচ্চতর প্রশিক্ষনপ্রাপ্ত আমাদের দলের কর্মীরা ডিজিটাল কায়দায় অত্যাধুনিক আর্জেস গ্রেনেডের সাহায্যে যণ্ত্রণাহীন-ব্যথামুক্তভাবে কি সুনিপুনভাবে কিছু বুঝে ওঠবার আগেই এক মুহুর্তে বহু আদম মারতো । তিনি উদাহরণ হিসেবে ১৭ই আগস্ট , ২১ আগস্ট সহ বেশ কিছু ঘটনার কথা মনে করিয়ে দেন। দেশের মানুষকে শান্তিতে মরবার নিশ্চয়তা দিতে তার মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমেই দশ ট্রাক অত্যাধুনিক অষুধ আনা হয়েছিল বলে তিনি কৃতিত্ব দাবী করেন। তিনি আশা প্রকাশ করেন আগামীতে ক্ষমতায় যেতে পারলে এর থেকে আরো ভালো অষুধ এনে দেশের মানুষকে শান্তিতে ঘুম পাড়ানোর ব্যবস্থা করবেন। গতকাল ছাগুব্লগে প্রকাশিত “সিবির ছাত্রলীগের থেকে ৩৪ বছর এগিয়ে” এই লেখার দিকে মনোযোগ আকর্ষণ করলে তিনি বলেন, সিবির যেখানে দশ বছর আগে থেকেই A.K.47, আর্জেস গ্রেনেড ব্যবহারে সক্ষমতা অর্জন করেছে সেখানে ছাত্রলীগ এখনো বহু আগেই সিবির কর্তৃক পরিত্যক্ত অ্যানালগ ছুরি, কাঁচি পদ্ধতি আঁকড়ে পড়ে রয়েছে।
(ইহা নিতান্তই একটি ফান-পোস্ট, পড়িয়া কাহারো চান্দি গরম হৈলে নুরা পাগলা দায়ী নহে)
সর্বশেষ এডিট : ১১ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ২:১১
• ১ টি মন্তব্য
• ৩২ বার পঠিত,
পোস্টটি ২ জনের ভাল লেগেছে
১. ১১ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৩:০৫
রিজুয়ান বলেছেন:
থু দিলাম থু
লগে দিলাম
কালী কুত্তার ঘু
চাইটা -পুইট্টা খা
আর বুইজা ল
তুই কিয়ের বাচ্চা!