somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

কি লাভ দেশে গণতন্ত্র এলে? কি লাভ স্বাধীনতার পক্ষের শক্তিকে ভোট দিলে?

১৭ ই মে, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

Democracy is a system in which you have to choose from among a few alternative groups of pirates who will loot you for a certain period of time.
স্বৈরতন্ত্র, গণতন্ত্র এগুলো রাষ্ট্রীয় সম্পদ লুটে-পুটে খাবার সুবিধার্থে চোর-লুটেরা শ্রেণী কর্তৃক উদ্ভাবিত ও প্রবর্তিত কিছু মতবাদ ও পদ্ধতি।প্রকৃতপক্ষে জনগণকে বোকা বানিয়ে রেখে জনগণের সম্পত্তি চুরি করে খাবার জন্য এগুলো একই generic group-এর কিন্তু ভিন্ন ভিন্ন নামের এক একটি কৌশলমাত্র। কার্যক্ষেত্রে, এগুলোর মধ্যে খুব একটা পার্থক্য নেই।
যে সিস্টেমে একজনমাত্র লোক রাষ্ট্রীয় সম্পদ লুটে-পুটে খাবার সুযোগ পায় তাকে স্বৈরতন্ত্র বলে। অন্যদিকে, গণতন্ত্র হচ্ছে সেই সিস্টেম যে সিস্টেমে লুটপাটের সুযোগটা ৩০০ বা তার থেকে কিছু বেশী পরিমাণ লোকের নিকট অবারিত হয়।
স্বৈরতন্ত্রে জাতি (বা, জনগণ) একজন লোক কর্তৃক ধর্ষিত হয়। গণতন্ত্রে জাতি গণধর্ষিত (gang raped) হয়। কিন্তু তা সত্ত্বেও গণতন্ত্রের ক্যানভাসারগণ কর্তৃক সুগার-কোটেড মিষ্টি বড়ি গেলানো পাবলিক সন্তুষ্ট থাকে এই আত্মতৃপ্তিতে যে,‘‘একটু ধর্ষণ করছে করুক না, এরপরেও ক্ষমতার চাবিরগোছাটা তো আমার হাতেই রয়েছে।’’
বাস্তবে ক্ষমতার চাবিরগোছাটা রাজার ধনভান্ডারের প্রহরী বা দ্বাররক্ষীদের মত জনগণের কাছে থাকে ঠিকই, কিন্তু জনগণ যে চাবিটা যতন করে পাহারা দিয়ে রাখে সে চাবি দিয়ে খুলে ধনভান্ডারের ভিতরে প্রবেশের অধিকারও কোনোদিন পায়না, ধনভান্ডারের ধন উপভোগ করবার ভাগ্য তো পরের কথা।
Democracy is a palace (of power, wealth, and prosperity) the key of which is carried by such a mass of people that never gets access to that palace; their duty is to just carry it and open the gate of the palace for the lords who only have the rights to the pearls inside the palace.

Or in more easy words,

Democracy is a jackfruit tree which is planted, taken care of and owned by such a strange mass of people that does not have any rights to eat the fruits of that tree. More strangely, that mass it selves engages a (or is made to engage) a gang of thieves with votes who will loot the fruits of that tree for a particular period.

কি লাভ দেশে গণতন্ত্র এলে? কি লাভ স্বাধীনতার পক্ষের শক্তিকে ভোট দিলে? কি লাভ স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি ক্ষমতায় এলে? আগেও যেমন লুটপাট হয়েছে, এখনও তেমন হচ্ছে। লুটপাটের শিকারই যখন হব, ধর্ষণের শিকারই যখন হব তখন সে লুটপাট, সে ধর্ষণ স্বাধীনতার পক্ষের শক্তির দাবীদাররাই করছে নাকি অন্যরা করছে তা দেখে আমাদের কি লাভ? নাকি ভিলেন অপেক্ষা নায়ক ধর্ষণ করলে কষ্ট কম পাওয়া যায় ? (নায়ক যদি ধর্ষণ করে তবে সে আর নায়ক থাকে কি? সেও তো আরেক ভিলেন হয়ে যায়।)
কি লাভ এমন গণতন্ত্র দিয়ে? গণতন্ত্রের শত্রূ বলে ঘোষিত ফখরুদ্দীন-মইনুদ্দীনের আমলে ৮৭০০০ হাজার পরিক্ষার্থীর সাথে প্রতিযোগিতামুলক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে ১টি টাকাও খরচ না করে সম্পূর্ণ মেধার উপর ভর করে সরকারী কর্মকর্তা হিসেবে চাকুরীতে ঢুকেছিলাম। আর স্বাধীনতা আর গণতন্ত্রের পক্ষের শক্তির দাবীদার বর্তমান সরকারের আমলে নিয়োগ পরীক্ষায় কি হচ্ছে? কিছু পরীক্ষার প্রশ্ন আগেই ফাঁস হয়ে যাচ্ছে (যেমনঃ রুপালি ব্যাংক-এর সিনিয়র অফিসার নিয়োগ পরীক্ষা, অফিসার নিয়োগ পরীক্ষা, কাস্টমস ইন্সপেক্টর নিয়োগ পরীক্ষা) । আবার কিছু পরীক্ষার প্রশ্নপত্রে এমন উদ্ভট প্রশ্ন দিয়ে ভরে রাখা হচ্ছে যে, যারা আগে থেকে চ্যানেল করে প্রশ্নপত্র কিনতে না পারছে তারা ছাড়া অন্য কারো পক্ষে সে প্রশ্নে answer করে ৩০/৪০ পাওয়াই কঠিন হয়ে যাচ্ছে। যার জ্বলন্ত উদাহরণ, বিমানে জুনিয়র ট্রাফিক অ্যাসিস্ট্যান্ট পদে সাম্প্রতিক নিয়োগ পরীক্ষা (http://www.somewhereinblog.net-এ ‘লুলু পাগলা’র ব্লগে গেলে এ প্রশ্নপত্রটি পেতে পারেন;---এমন আজব এমন উদ্ভট প্রশ্ন দিয়ে প্রায় পুরোটা প্রশ্নপত্র ভরে রাখা হয়েছে যে, যা দেখে যে কেউ বুঝতে পারবে যে লোক আগেই নিয়ে নেয়া হয়েছে।) তবে বেশীরভাগ ক্ষেত্রে পরীক্ষার প্রশ্ন এমনভাবে করা হচ্ছে যে, S.S.C., H.S.C. পরীক্ষার মত তাতে সবাই ৮০-এর উপরে করে নাম্বার পাচ্ছে। (যেখানে প্রধানমন্ত্রী নিজে অভিযোগ করেন, তাদের ছেলেরা যেন না টেকে সেজন্য ইচ্ছাকরে নাকি পরীক্ষার প্রশ্ন কঠিন করা হচ্ছে সেখানে এমন প্রশ্ন না করে উপায় কি ?) ফলে দশ হাজার পরীক্ষার্থী লিখিত পরীক্ষা দিলে প্রায় ছয় হাজারই মৌখিক পরীক্ষার জন্য ডাক পাচ্ছে। লিখিত পরীক্ষার নাম্বার কাছাকাছি হওয়ায় এরপর মৌখিক পরীক্ষার সময় দলীয় প্রার্থী বা পছন্দের প্রার্থীদের টাকা নিয়ে নিয়োগ দেয়া অত্যন্ত সহজ হচ্ছে।
যেমন, BIWTA-তে সহকারী পরিচালক পদে আবেদন করেছিল প্রায় ৭০০০-এর মত। লিখিত পরীক্ষায় ৮০%-এর বেশী উপস্হিত হয়নি। তাতে ৫৬০০-এর মত পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দেয়ার কথা। অথচ প্রায় ২৭০০-এর মত পরীক্ষার্থীকে মৌখিক পরীক্ষার জন্য টেকানো হয়েছে। Bankers Recruitment Committee-তে আমার ছোটভাই ২০০৮-এ পরীক্ষা দিয়ে চাকরি পেয়েছিল। সেখানে ৮৭০০০-এর মত প্রার্থী লিখিত পরীক্ষায় অংশ নিলেও VIVA-এর জন্য ডাকা হয় ৩০০০-এরও কিছু কম প্রার্থীকে। BIWTA-তে সহকারী পরিচালক পদে ৬টি ক্যাটাগরীতে প্রতিটিতে ৬জন করে সর্বোচ্চ মোট ৩৬টির মত পোস্টে নাকি নিয়োগ দেয়া হতে পারে। ৩৬টি পদের ১০গুণ টেকালেও VIVA- এর জন্য ৩৬০ জন প্রার্থীর বেশীজনের টেকার কথা নয়। অথচ টেকানো হয়েছে প্রায় ২৭০০-এর মত পরীক্ষার্থীকে। অর্থাৎ যে নাম্বার পর্যন্ত না টেকালে নিজেদের প্রার্থী বা দলীয় প্রার্থীরা VIVA কার্ড পাবেনা সেই নাম্বার পর্যন্ত টেকানো হয়েছে। (অদূর ভবিষ্যতে এমনভাবে প্রশ্ন করা হবে যে, লিখিত পরীক্ষার অংশ নেয়া সবাই ১০০তে ১০০ করে পাবে; কোনো প্রার্থীই বাদ পড়বেনা VIVA-র ডাক পাওয়া থেকে। যে দেশে মন্ত্রী আর প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টারা দলীয়করণের প্রকাশ্যে ঘোষণা দিয়ে লোক নিয়োগ শুরু করে সেদেশে এর থেকে ভাল কী আশা করা যেতে পারে? )

পাচঁ-ছয় হাজার প্রার্থীর লিখিত পরীক্ষায় থেকে যদি VIVA-এর জন্য ২৭০০-ই টেকে বা টেকানো হয় তাহলে কি লাভ এমন লোক দেখানো প্রহসনের লিখিত পরীক্ষা নিয়ে? সমস্ত আবেদনকারীর শুধু মৌখিক পরীক্ষা নিয়ে টাকার বিনিময়ে সরাসরি পছন্দের বা দলীয় প্রার্থীদের নিয়োগ দিলেই কি বেশী ভালো হত না? কি লাভ এভাবে শুধু শুধু হয়রানি করে? সচিবালয়ের দুটি নির্ভর যোগ্য সূত্র থেকে জানতে পেরেছি যে, কাদের নেয়া হবে সেটা নাকি ইতিমধ্যেই চূড়ান্ত করা হয়ে গেছে। তাই সিদ্ধান্ত নিলাম প্রহসনের VIVA পরীক্ষাই আর দিতে যাবনা।
শালার একটা সরকারও জনগণের সরকার হলোনা। সবচেয়ে দুঃখের বিষয় স্বাধীনতার পক্ষের শক্তির দাবীদাররাও জনগণের ভোটে ক্ষমতায় এসে অন্যদের মতই প্রথম ছুরিটা জনগণের গলায়ই বসায়। হায়,আমরা কি এমন একটা সরকারও পাবনা, যে সরকারের আমলে কোনোরকম আর্থিক লেনদেন ছাড়া, কোনোরকম তদবির ছাড়া শুধু মেধার ভিত্তিতে গরীব-ধনী সকলের ছেলেরা চাকরি পাবে? (কয়েকদিন আগে বাণিজ্যমন্ত্রী প্রকাশ্যে নির্লজ্জভাবে এক মিটিংয়ে বলেছিলেন যে, কোনো প্রার্থীর পক্ষে সুপারিশ করাকে বা ডিও লেটার দেয়াকে তিনি অন্যায় বলে মনে করেন না।মাননীয় মন্ত্রীর কাছে আমার প্রশ্ন--আপনারা কার চাকরি ডিও লেটার দিয়ে কাকে দিতে চান? সরকারি একটা শূন্যপদের মালিক দেশের ষোল কোটি জনগণ; ষোল কোটি জনগণের তাতে অধিকার আছে মেধা, যোগ্যতা ও নির্ধারিত বয়সের ভিত্তিতে টিকলে তাতে নিয়োগ পাবার। সরকারি চাকরি কি আপনার বা আপনাদের পৈত্রিক সম্পত্তি যে যাকে ইচ্ছা তাকে দিয়ে দিবেন,নাকি এভাবে দেয়ার কোনো অধিকার আপনাদের আছে?) আমরা কি এমন একটা সরকারও পাবনা, যে সরকারের আমলে মন্ত্রীদের ডিও লেটারের ভিত্তিতে একটা ছেলেরও চাকরি হবে না, বরং সরকারি চাকরির ক্ষেত্রে কোনো প্রার্থীর পক্ষে কোনো মন্ত্রী (বা সচিব) কর্তৃক ডিও লেটার দেয়া হয়েছে বা সুপারিশ করা হয়েছে এমন প্রমাণ পাওয়া গেলে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী বা সচিবের চাকরি চলে যাবে? আমরা কি এমন একটা গণতন্ত্র পাবনা, যে গণতন্ত্রে কোনো সরকার তার দেশের কোটি কোটি মানুষের অধিকার গণিমতের মালের মত নিজেরা ভাগাভাগি করে নিবেনা বা টাকার বিনিময়ে বিক্রি করে দিবে না? বোধ হয় না। কেননা আমরা যে বিভক্ত হয়ে রয়েছি, আমাদের যে বিভক্ত করে রাখা হয়েছে বাংগালী আর বাংলাদেশীতে, জয় বাংলা আর বাংলাদেশ জিন্দাবাদের কুটকৌশলে । যতদিন পর্যন্ত না আমরা লুটেরাদের লুণ্ঠনের সুবিধার্থে উদ্ভাবিত এইসমস্ত কুটকৌশল চিনতে পারব, এইসমস্ত কুটকৌশল ছিড়ে বেরিয়ে এসে এক হতে পারব ততদিন আমরা লুণ্ঠিত হতেই থাকব।
৪টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

রাজত্ব আল্লাহ দিলে রাষ্ট্রে দ্বীন কায়েম আমাদেরকে করতে হবে কেন?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০৮ ই মে, ২০২৪ ভোর ৬:০৬



সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ২৬ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৬। বল হে সার্বভৈৗম শক্তির (রাজত্বের) মালিক আল্লাহ! তুমি যাকে ইচ্ছা ক্ষমতা (রাজত্ব) প্রদান কর এবং যার থেকে ইচ্ছা ক্ষমতা (রাজত্ব) কেড়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তির কোরাস দল

লিখেছেন সেলিনা জাহান প্রিয়া, ০৮ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:২৫



ঘুমিয়ে যেও না !
দরজা বন্ধ করো না -
বিশ্বাস রাখো বিপ্লবীরা ফিরে আসবেই
বন্যা ঝড় তুফান , বজ্র কণ্ঠে কোরাস করে
একদিন তারা ঠিক ফিরবে তোমার শহরে।
-
হয়তো... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাইডেন ইহুদী চক্তান্ত থেকে বের হয়েছে, মনে হয়!

লিখেছেন সোনাগাজী, ০৮ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৪৮



নেতানিয়াহু ও তার ওয়ার-ক্যাবিনেট বাইডেনকে ইরান আক্রমণের দিকে নিয়ে যাচ্ছিলো; বাইডেন সেই চক্রান্ত থেকে বের হয়েছে; ইহুদীরা ষড়যন্ত্রকারী, কিন্তু আমেরিকানরা বুদ্ধিমান। নেতানিয়াহু রাফাতে বোমা ফেলাতে, আজকে সকাল থেকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আজ ২৫শে বৈশাখ। ১৬৩তম রবীন্দ্র জন্মজয়ন্তী উপলক্ষে আমার গাওয়া কয়েকটি রবীন্দ্রসঙ্গীত শেয়ার করলাম। খুব সাধারণ মানের গায়কী

লিখেছেন সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই, ০৮ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৩:০৫

আপনারা জানেন, আমি কোনো প্রফেশনাল সিঙ্গার না, গলাও ভালো না, কিন্তু গান আমি খুব ভালোবাসি। গান বা সুরই পৃথিবীতে একমাত্র হিরন্ময় প্রেম। এই সুরের মধ্যে ডুবতে ডুবতে একসময় নিজেই সুর... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিশ্ব কবি

লিখেছেন সাইদুর রহমান, ০৮ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৩:২৭

বৈশাখেরি পঁচিশ তারিখ
কবি তোমার জনম
দিন,
বহু বছর পার হয়েছে
আজও হৃদে, হও নি
লীন।

কবিতা আর গল্প ছড়া
পড়ি সবাই, জুড়ায়
প্রাণ,
খ্যাতি পেলে বিশ্ব জুড়ে
পেলে নভেল, পেলে
মান।

সবার ঘরেই গীতাঞ্জলী
পড়ে সবাই তৃপ্তি
পাই,
আজকে তুমি নেই জগতে
তোমার লেখায় খুঁজি
তাই।

যখন... ...বাকিটুকু পড়ুন

×