somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

স্বপ্নিল ও জিদনি ( নতুন অধ্যায়ের সমাপ্তি)

১৬ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ২:৫৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

সময়ের দাবি অনেক সম্পর্ক ই বারবার বদলে দেয়, না চাইতেও এবং সেটাই হয়ত জীবনের কঠিন বাস্তবতা। স্বপ্নিল ও জিদনির গল্প হয়ত তার একটা উদাহরন!
ভার্সিটি লাইফের চতুর্থ বর্ষ অন্যরকম ভাবে শুরু হল স্বপ্নিল ও জিদনির জন্য, কারন প্রায় ২বছর ভুল বুঝাবুঝি, আত্মঅভিমান, অহমিকা ইত্যাদি কারণে বিচ্ছিন্ন থাকার পর এখন তারা আবারো বন্ধু । শুরু হল সবকিছু একসাথে করা, ভার্সিটি তে আড্ডা, ক্যান্টিন এ খাওয়া, কোথাও ঘুরতে যাওয়া, যেকোন কিছু করাই হোক সব ২জনের একসাথে করা হচ্ছে। শুধু ২জনের মেজর কোর্স আলাদা হওয়াও এখন ক্লাসটা একসাথে করা হচ্ছেনা, তা না হলে ক্লাস শেষেই ২জনে আবার একসাথে। সময়ের সাথে সাথে সম্পর্কের ঘনত্বটা আরো বেশি হতে থাকল। স্বপ্নিলের ভার্সিটিতে কাছের বন্ধুরা অন্য ডিপার্টমেন্টের ছিল, যেহেতু ওদের সাথে ভার্সিটির বাইরেও সময় কাটায় তাই সে ঠিক করল শেষ ২টা সেমিস্টার নিজের ব্যাচমেটদের সাথেই কাটাবে ভার্সিটিতে, আর তাছাড়া পুরোনো বন্ধুকে নতুনভাবে পেয়ে গেছে তাই সময়টা আরো ভাল কাটবে। অন্যদিকে স্বপ্নিলের এমনটা করায় জিদনির জন্য ভালই হল কারন জিদনির খুব কাছের বন্ধু খুব কমই ছিল, তাই স্বপ্নিলকে বেশি বেশি কাছে পেয়ে জিদনির বাকি দিনগুলো আরো ভাল ও সুন্দর কাটবে, এমনটা স্বপ্নিলেরও মনে হল । ব্যাচের বন্ধুদের সাথে সম্পর্ক আরো ভাল ও সুন্দর হতে শুরু হল, ভার্সিটি লাইফে নতুন আমেজ বলা যেতে পারে। সবকিছুর সাথে স্বপ্নিল ও জিদনির সম্পর্ক আলাদা হয়ে থাকে। তারা ২জন সবকিছুর পর নিজেদের মাঝে একটু বেশি সময় কাটাতে পছন্দ করে। অনেকের চোখে সম্পর্কটা শুধু বন্ধুত্তে সীমাবদ্দ নয়, কিন্তু এই কিছুদিনে স্বপ্নিল ও জিদনির মাঝে বুঝাপড়া এত ভাল হয়ে গেল যে অন্যদের কথায় তাদের মাঝে আর ভুল বুঝাবুঝির সুযোগ নাই। সবকিছু সুন্দরভাবে চলতে লাগল আর ঝগড়া! সেটা ত আছেই। এমন কোনদিন যাচ্ছেনা যে তাদের মাঝে ঝগড়া হচ্ছে না কিন্তু একটু পরেই সবকিছু ঠিক হয়ে যাচ্ছে। তাই ২জনের মাঝে এই ঝগড়া নিয়ে তেমন মাথা ব্যাথা নেই বরং ভালই হয়, ঝগড়ার ফলে অনেক ভুল বুঝাবুঝির নিষ্পত্তি হয়। সাথে সাথে সম্পর্ক টা আরও শক্ত হচ্ছে। সব কিছু মিলিয়ে সময়টা খুব ভাল যাচ্ছিল। জিদনির চাওয়াটা বেড়ে যেতে লাগল স্বপ্নিলের কাছে বিভিন্ন বিষয়ে, স্বপ্নিল ও তার সবকিছুতে সায় দিতে লাগল কারণ তাতে জিদনি ত খুশি থাকবে। তবে অনেক বিষয়ে বাঁধা দিত স্বপ্নিল ,কারন অনেক কিছুই জিদনি তার ইচ্ছেমত হতে চাইত যেটা হয়ত ভুল হচ্ছে। স্বপ্নিলের বাঁধা দেয়াতে লাগত বিপত্তি,কারণ জিদনি স্বাধীনভাবে থাকতে চায়। কিন্তু সবকিছু নিজের ইচ্ছেমত করা যায়না,সেটা কোনভাবেই বুঝাত পারতনা স্বপ্নিল। যাই হোক স্বপ্নিল ঠিক করল জিদনি যত যাই করুক, ভার্সিটি শেষ হওয়া পর্যন্ত স্বপ্নিল জিদনির সবকিছুতেই নাক গলাবে তা না হলে জিদনি যেমনটা কোমল এবং একরোখা মিশ্রিত মনের তাতে অনেক ঝামেলার সৃষ্টি বা ঝামেলায় পরতে পারে। জিদনি ও চাইত স্বপ্নিল যাতে তার অনেক কেয়ার নেয়, এবং তার ইচ্ছের গুরুত্ব দেয়। বয়স ই বা খুব বেশি কি হল! বিভিন্ন পাগলামো ত থাকবেই, স্বপ্নিল-জিদনির পাগলামো গুলো তাই মোটেও বাড়াবাড়ি কিছু ছিলনা কিন্তু তারপরও সময়ে সময়ে অনেক সময় জিদনি নিজেই নিজের জেদ কে প্রাধান্য দিত বেশি। স্বপ্নিল পেরে উঠত না জিদনির জিদের সাথে তর্ক করে,তাই প্রায় ই চুপ থেকে পিছুপা হয়ে যেত। বিভিন্ন সময়ে ২জনের কাছে ২জনের চাওয়া পাওয়ার পরিমান বেড়ে যেতে লাগল। যে কারনে যুদ্ধ ও লাগত ২জনের মাঝে এবং একটু পর যুদ্ধ থেমেও যেত। যাই হোক সব কিছু মিলিয়ে ভালই সময় যাচ্ছিল, ২জনে ২জনের সাথে প্রায় সবকিছু শেয়ার করত এবং কে কি চায় সেটা ভাল করেই জানত বলে বড় কোন ঝামেলার সৃষ্টি হয়নি কখনো। ক্লাসের অনেকের কাছে স্বপ্নিল-জিদনি সম্পর্কটা অনেকটা ঈর্ষনীয় , স্বপ্নিলের কাছে সেটা ছিল অনেক মজার। এসব কিছুতেই ২জনের মাঝে এক অন্নরকম ভালবাসার বন্ধন হয়, হে তবে সেটা তথাকথিতঁ প্রেম ছিলনা কখনই। এখানে জিদনির স্বপ্নিলের প্রতি ভালবাসা অপ্রকাশিত ছিলনা, যেমনটা ছিল না জিদনির প্রতি স্বপ্নিলের ; তাই এই বিষয়ে কখনই তর্ক আসবেনা।
জিদনির জন্মদিনে স্বপ্নিল বিশেষ কিছু করতে পারলনা কারণ তখন রমজান মাস ছিল, না হলে কেক এনে বন্ধুদের সাথে নিয়ে পার্টি দেয়া যেত। তাই নিজের পছন্দমত কিছু উপহার দিয়ে জিদনিকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানাল, সে জন্য অবশ্যই স্বপ্নিলকে কম ঝামেলা পোষাতে হয়নি কারণ কি উপহার পছন্দ হয় এবং কতটুকু ভাল লাগবে জিদনির সেটা বের করা এক মহা ঝামেলার ব্যাপার স্বপ্নিলের জন্য। মেয়েদের পছন্দের উপহার কি হয়ে পারে এ বিষয়ে অভিজ্ঞতা কম স্বপ্নিলের। যাই হোক, জিদনিকে অসম্ভব খুশী দেখে স্বপ্নিল অনেকটা শান্তি পেল। কিন্তু বিপত্তিটা ঘটল পরেরদিন থেকে যখন জিদনি জানাল তার বিশেষ উপহার গুলো ৪-৫টা হয়াতে তার একটু খারাপ লেগেছিল। স্বপ্নিলের ঠিক ততটাই মন খারাপ হয়ে গেল, যতটা না সে আগেরদিন খুশি ছিল। তারপরও জিদনিকে সে বুঝতে না দিয়ে বিষয়টাকে সুন্দরভাবে রেখে দিল।
জন্মদিনের পর থেকেই যেন জিদনি একটু বদলে যেতে লাগল, মাঝে মাঝে বিভিন্ন বিষয়ে স্বপ্নিলকে এড়িয়ে যেতে লাগল। স্বপ্নিল একটু আঁচ করতে পারল বিষয়টা, তারপরও ভাবল সময়ের সাথে হয়ত ঠিক হয়ে যাবে। কিন্তু যত সময় যেতে লাগল জিদনির এভয়ডেন্স যেন বেড়ে যেতে লাগল, আগে স্বপ্নিলের যেসব আচরণ জিদনি খুব করে চাইত এখন অইসব করলে জিদনি অনেক রেগে যায়। জিদনির চাওয়াটা এমন হয়ে গেল যে স্বপ্নিল যেন এখন আর তার কেয়ার না নেয়। স্বপ্নিলের মনে একটু ভয় দেখা দিল, জিদনি যদি একটু পাগলামো চিন্তাভাবনা শুরু করে দেয় তবে তাদের সম্পর্কে না আবার ফাটল ধরে শুরু করে !
জিদনি সবকিছুতেই এড়িয়ে চলতে শুরু করলেও সবকিছুর পর স্বপ্নিল ভাবল আর যাই হোক ভার্সিটি এর শেষ কিছুদিন জিদনিকে যা ইচ্ছে করতে দিবেনা,তার সাথেই থাকবে। কারণ যেকোন ভুল জিদনি করে বসতে পারে, যা যেকোন বিপদ ঘটাতেও পারে। এরই সাথে সাথে স্বপ্নিল নিজেকে একটু একা আবিষ্কার করল, সেটাই স্বাভাবিক। কারণ জিদনির এমন সব আচরনের কারনে আরও কিছু বন্ধুদের সাথে সম্পর্কের দূরত্ব সৃষ্টি হয়ে যায়। একটি ফ্রেন্ডস গ্রুপের সদস্যারা যদি হঠাৎ করে সবকিছুতেই এড়িয়ে চলে অন্যদের সাথে চলতে শুরু করে তখন নিজেকে এহেন কঠিন অবস্থায় আবিষ্কার করলে বিষয়টাকে মানিয়ে নেয়া অনেক কঠিন, কেউ এমন অবস্থায় না পরলে বুঝতে পারবেনা। সামনে স্বপ্নিল জিদনি দের ভার্সিটিতে ফেয়ারওয়েল। এ উপলক্ষে বিশেষ বিশেষ ইভেন্ট হচ্ছে, একসাথে বন্ধুদের সবার থাকা হচ্ছে। তার মাঝেই জিদনির বিভিন্নভাবে স্বপ্নিলকে এড়িয়ে চলা অনেক বন্ধুদের চোখে পড়ল, স্বপ্নিল বিষয়টাকে সহজ করতে জিদনির পাশে পাশেই থাকল। ভার্সিটির শেষ দিকে অনাকাঙ্খিত এমন কিছু ঘটুক স্বপ্নিল কোনভাবেই চায়নি। প্রোগ্রাম উপলক্ষে দেখা গেল জিদনি বিভিন্ন সময়ে ব্যাচের কিছু ইয়ারমেটের সাথে নতুন বন্ধুত্ব শুরু করতে লাগল। একি শহরে থাকার কারণে স্বপ্নিলের প্রায় সবার সম্পর্কে কিছু জানা আছে, তাই সে কিছু বিষয় আঁচ করতে পেরে, অন্যদিকে জিদনির বিশেষ কিছু জানা নেই এবং সহজভাবে মিশে যাওয়ার কারণে স্বপ্নিল শেষ কিছুদিন জিদনির সব কাজের বেপারেই একটু জানার চেষ্টা করত। স্বপ্নিল বুঝতে পারছে নতুন কিছু বন্ধুদের সাথে সম্পর্ক জিদনির জন্য মোটেও ভাল কিছু করবেনা, মানুষ চেনার ব্যাপারে স্বপ্নিলের অভিজ্ঞতার ঝুলি অনেক সমৃদ্দ যে কারণে সে চাইলনা জিদনি যে কোন কারনেই ওইসব মানুষের সাথে না মিশুক। কিন্তু জিদনিকে আটকাতে পারলনা সে, কারণ এখন জিদনি যেন কোনভাবেই স্বপ্নিলের কোন আচরণ সহ্য করতে পারেনা। ফলাফল হল যা হবার, কিছু বন্ধুদের সামনে স্বপ্নিলকে ছোট হতে হল এবং যে কজন জিদনি-স্বপ্নিল কে বেশি খেয়াল করত তাদের কাছে স্বপ্নিল কিছুটা হাসির পাত্রে পরিনত হল। সবকিছুর পর স্বপ্নিল চেষ্টায় থাকল বিষয়গুলো যেন সহজ করা যায় ; ফেয়ারওয়েল প্রোগ্রাম অনেকের জন্য অনেক কান্নার হয়, সবাই ই একটু দুঃখ ভরাক্রান্ত হয়। স্বপ্নিল খুব বেশি ইমোশনাল না থাকলেও, ওইদিন জিদনির কিছু আচরনে স্বপ্নিলেরও মনে কিছু কষ্ট যোগ হয়ে ফেয়ারওয়েল শেষ হয়। যে বিষয়গুলোর জন্য স্বপ্নিল ও জিদনি বিচ্ছিন্ন ছিল আগে, সেইরকম আবারো যে ঘটবে তা কখনই ভাবেনি স্বপ্নিল। তার উপর যদি এতে কারো ক্ষতি হয়, সেটা কোনভাবেই মেনে নেয়ার মত নয় বরং কষ্টদায়ক। এই অবস্থায় স্বপ্নিল সম্পর্ক ঠিকিয়ে রাখার আর কোন উপায় দেখলনা, শেষ যে ভরসা ছিল জিদনির উপর। জিদনির উপর বিষয়টি ছেড়ে দিয়ে তার সর্বোচ্চ চেষ্টা করে গেল স্বপ্নিল, কিন্তু জিদনির অবহেলা, এবং একরোখা থেকে নিজেকে উঁচু দেখানোর মত বোকামি করাটা শেষ পর্যন্ত আর কোন কিছুর সুযোগ দিলনা। স্বপ্নিলের কাছে প্রত্যেকটি ছোট ছোট সম্পর্ক –ই গুরুত্বপূর্ণ, সবকিছুর পর সে কোনভাবেই এই সম্পর্কের এমন পরিনতির জুক্তিসই কারণ ভেবে পায়না, নাকি জিদনির মনের ভাবনায় অন্যকিছু ছিল! অথবা জিদনি্র মনে স্বপ্নিলের প্রতি অবিশ্বাস জন্মেছিল! এমনটা হলে যেকোন সম্পর্ক ই ধরে রাখা কঠিন।
হতে পারে সম্পর্কগুলো আমরা যতটা সহজ ভাবি ততটাই সহজ, কিন্তু আমরাই সম্পর্কগুলোকে জটিল করে ফেলি, যে কারণে “স্বপ্নিল ও জিদনি” সম্পর্ক একটি প্যাকেজ নাটকের মত হয়ে গেল।
ভুলে ভরা মানুষের জীবন, কখনও কোন ভুল সম্পর্ক ভাঙ্গে কখনও কোন ভুল থেকে নতুন সম্পর্কের বীজ তৈরি হয়, এভাবেই ভাঙ্গাগড়া সম্পর্কের মাঝে ভুল করে, ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে আমাদের জীবন এগিয়ে যাচ্ছে ; তবে আমাদের করা প্রতিটি কাজ/ পদক্ষেপকে যদি আমরা খুব গুরুত্বপূর্ণ ভাবতে পারি তবে হয়ত আর সহজভাবে চলতে পারি।

সর্বশেষ এডিট : ১৬ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ৩:৩৭
১টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমি আর এমন কে

লিখেছেন রূপক বিধৌত সাধু, ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:১৩


যখন আমি থাকব না কী হবে আর?
থামবে মুহূর্তকাল কিছু দুনিয়ার?
আলো-বাতাস থাকবে এখন যেমন
তুষ্ট করছে গৌরবে সকলের মন।
নদী বয়ে যাবে চিরদিনের মতন,
জোয়ার-ভাটা চলবে সময় যখন।
দিনে সূর্য, আর রাতের আকাশে চাঁদ-
জোছনা ভোলাবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

২০২৪ সালের জুলাই মাস থেকে যেই হত্যাকান্ড শুরু হয়েছে, ইহা কয়েক বছর চলবে।

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৪৭



সামুর সামনের পাতায় এখন মহামতি ব্লগার শ্রাবনধারার ১ খানা পোষ্ট ঝুলছে; উহাতে তিনি "জুলাই বেপ্লবের" ১ জল্লাদ বেপ্লবীকে কে বা কাহারা গুলি করতে পারে, সেটার উপর উনার অনুসন্ধানী... ...বাকিটুকু পড়ুন

রাজাকার হিসাবেই গর্ববোধ করবেন মুক্তিযোদ্ধা আখতারুজ্জামান !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:১৮


একজন রাজাকার চিরকাল রাজাকার কিন্তু একবার মুক্তিযোদ্ধা আজীবন মুক্তিযোদ্ধা নয় - হুমায়ুন আজাদের ভবিষ্যৎ বাণী সত্যি হতে চলেছে। বিএনপি থেকে ৫ বার বহিস্কৃত নেতা মেজর আখতারুজ্জামান। আপাদমস্তক টাউট বাটপার একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

চাঁদগাজীর মত শিম্পাঞ্জিদের পোস্টে আটকে থাকবেন নাকি মাথাটা খাটাবেন?

লিখেছেন শ্রাবণধারা, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৫৭


ধরুন ব্লগে ঢুকে আপনি দেখলেন, আপনার পোস্টে মন্তব্যকারীর নামের মধ্যে "জেন একাত্তর" ওরফে চাঁদগাজীর নাম দেখাচ্ছে। মুহূর্তেই আপনার দাঁত-মুখ শক্ত হয়ে গেল। তার মন্তব্য পড়ার আগেই আপনার মস্তিষ্ক সংকেত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্মীয় উগ্রবাদ ও জঙ্গী সৃষ্টি দিল্লী থেকে।

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:১৫


((গত ১১ ডিসেম্বর ধর্মীয় উগ্রবাদ ও জঙ্গী সৃষ্টির ইতিবৃত্ত ১ শিরোনামে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম। সেটা নাকি ব্লগ রুলসের ধারা ৩ঘ. violation হয়েছে। ধারা ৩ঘ. এ বলা আছে "যেকোন ধরণের... ...বাকিটুকু পড়ুন

×