অটিজম শিশুদের আচরণিক বা মানসিক বিকাশ বা মস্তিষ্ক বৃদ্ধির প্রতিবন্ধকতা। এটি মস্তিষ্কের এমন এক জটিলতা যার ফলে সাধারণত শিশুদের মৌখিক কিংবা অন্য কোন প্রকার যোগাযোগে সীমাবদ্ধতা, স্বাভাবিক সামাজিক আচরণে সীমাবদ্ধতা এবং পুনরাবৃত্তিমূলক আচরণের সমস্যা দেখা যায়। বিকাশগত সমস্যা, গন্ডিবদ্ধ ও খুব সীমাবদ্ধ জীবন যাপন, চিন্তা ভাবনা এবং পূনরাবৃত্তি মূলক আচরণ জাতীয় সমস্যা গুলো একটি শিশু তিন বৎসর বয়সে পৌছার আগেই শুরু হয়। এ ধরণের আচরণ গত পার্থক্য থেকেই অটিজম আক্রান্ত শিশুর মাত্রা নির্ধারণ করা হয়।
অটিজমের কারণ:
অটিজমের কারণ জটিল এবং এখন ও অজানা। তবুও অটিজমের অনেকগুলো কারণ, ধারণা করা হয়। অনেেকর ধারণা অটিজম অনেকটা বংশগতির উপর নির্ভরশীল। কিছু বিরল ঘটনার ক্ষেত্রে দেখা যায় জন্ম কালীন ত্রুটির কারণে অটিজম দেখা দিতে পারে। অন্য আর একটি প্রস্তাবিত কারণ, শৈশবকালীন রোগ প্রতিষেধক টিকা যদিও এটি বিতর্কিত এবং পর্যাপ্ত বৈজ্ঞানিক কারণ নেই। পর্যাবেক্ষণ থেকে নিরুপন করা হয় যে প্রতি ১০০০ জনে ১ থেকে ২ জন অটিজমে আক্রান্ত, প্রতি ক্ষেত্রে পুরুষ নারীর তুলনা ৪: ১ (পুরুষ:নারী)। অটিজম আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা ১৯৮০ সাল থেকে নাটকীয় ভাবে বেড়ে গেছে। ধরে নেয়া যায়, আগের তুলনায় রোগ নির্ণয় পদ্ধতির উন্নয়নের কারণে। অটিজম মস্তিষ্কের বিভিন্ন অংশকে কিভাবে প্রভাবিত করে। সাধারণত বাবা-মা শিশুরে জীবনের প্রথম দুই বৎসরেই অটিজমের লক্ষণ গুলো পর্যবেক্ষন করেন। প্রাক আচরন গত বিকাশ অথবা কগনিটিভ ইন্টারভেন্শন্ (ঈড়মহরঃরাব রহঃবৎাবহঃরড়হ) শিশুদের ব্যক্তিগত যতœ, সামাজিক এবং যোগাযোগ দক্ষতা গড়ে তুলতে সাহায্য করে। পুরোপুরি আরোগ্য লাভ না হলে ও অটিস্টিক শিশুদের অল্পসংখ্যক প্রাপ্ত বয়স্ক হয়ে স্বাধীন জীবন যাপন করে।
ঈষধংংরভরপধঃরড়হ: প্রকারবেধ
অটিজম মনোবিকাশের এমন একটি জটিল অবস্থা যার লক্ষণ শৈশবেই প্রকাশ পায় এবং কোনরূপ পরিবর্তন ছাড়ায় একটি স্থিরাবস্থায় চলতে থাকে। মস্তিস্কের বিভিন্ন বিকাশের পর্যায় দূর্বল অবস্থায় থাকে। অটিজম ৬টি মনোবিকাশ গত জটিলতা (চবৎাধংরাব উবাবষড়ঢ়সবহঃধষ উরংড়ৎফবৎং- চউউ) এর মধ্যে ১টি যাকে সামাজিক বিকাশগত সমস্যা, যোগাযোগ সমস্যা, খুব সীমাবদ্ধ জীপন যাপন, পূনরাবৃত্তি মূলক সমস্যার দীর্ঘস্থায়ী স্বাভাবিক অবস্থা বলা যায় ।
অন্য ৫টি চউউ এর মধ্যে অংঢ়বৎমবৎ ঝুহফৎড়সব অটিজমের খুব কাছাকাছি ( হ্যান্স এসপারগার-ঐধহং অংঢ়বৎমবৎ ১৯৩৮ সালে অটিজমকে আধুনিক শব্দ হিসেবে পরিচিত করেন।) জবঃঃ’ং ঝুহফৎড়সব এবং ঈযরষফযড়ড়ফ ফরংরহঃবমৎধঃরাব ফরংড়ৎফবৎ ও অটিজমের সাথে সম্পর্কিত কিন্তু এর কারণ ভিন্নধর্মী। আবার সমস্যার কোন সুনিদিষ্ট কারণ খুজে পাওয়া না গেলে তবে চউউ হড়ঃ ড়ঃযবৎরিংব ংঢ়বপরভরবফ (চউউ-ঘঙঝ) হিসেবে সনাক্ত করা যায়। অন্য আরেকটি হচ্ছে ঋৎধমরষব ঢ ঝুহফৎড়সব. অটিজমের মত এ্যাসপারগার-এ ভাষাগত দক্ষতায় কোন সমস্যা হয় ন্ াসাধারণভাবে অটিজমের সবকটি পর্যায় যেমন -অঁঃরংস, অংঢ়বৎমবৎ’ং এবং চউউ-ঘঙঝ কে অঁঃরংস ঝঢ়বপঃৎঁস উরংড়ৎফবৎ (অঝউ) অথবা ঞযব অঁঃরংঃরপ উরংড়ৎফবৎ বলা যায়।
শিশু বিশেষজ্ঞরা সাধারণত একটা প্রাথমিক ভাবে শিশুর বিকাশের ইতহাস ও শারীরিক পরীক্ষা করেন যদি কোন রকম লক্ষণ প্রকাশ পায়, তবে অঝউ বিশেষজ্ঞগন শিশুর আচরণগত বিকাশ, যোগাযোগ, পারিবারিক এবং অন্যান্য বিষয় পর্যবেক্ষণ এর মাধ্যমে সণাক্ত করে। কিছু ব্যতিক্রম ক্ষেত্রে অঝউ সনাক্ত করনের জন্য বিশেষজ্ঞগন মানষিক বিকাশের জটিলতা, শ্রবন প্রতিবন্ধকতা, ভাষা প্রতিবন্ধকতা ও বিবেচনা করে থাকেন, যেমন-খধহফধঁ-কষবভভহবৎ ঝুহফৎড়সব। বিশেষ ক্ষেত্রে ১৮ মাস বয়সে ও অঝউ সণাক্ত করা যায়, যদিও ১ম তিন বছর বয়সে অঝউ সনাক্তকরণ প্রক্রিয়া আরো সহজ হয়ে ওঠে যেমন ১ বছর বয়সী একটি শিশুর চেয়ে তিন বছর বয়সী একটি শিশুর সনাক্তকরণ প্রক্রিয়া অনেক বেশী সঠিক ও সহজ হবে।
চৎড়মহড়ংরং:
অটিজম থেকে সম্পুূর্ণ মুক্তি নেই। বেশীর ভাগ অটিষ্টিক শিশুরাই সামাজিক নিরাপত্তা, অর্থবহ সম্পর্ক, ভবিষ্যতে চাকরির নিশ্চয়তা অথবা আত্মবিশ্বাসের অভাববোধ করে। যদিও মূল প্রতিবন্ধকতা থেকেই যায়, তারপর ও কৈশর পরবর্তিকালে উপসর্গ সমূহ কমে যায়। কিছু উচ্চ পর্যায়ের গবেষনায় দীর্ঘ সূচনা কাল দেখা যায়। কিছু প্রাপ্ত বয়স্কের ক্ষেত্রে যোগাযোগ দক্ষতার উন্নতি লক্ষ্য করা যায় বাকিদের একেবারেই নয়। মধ্যবয়স্ক অটিষ্টিক মানুষদের উপর কোন গবেষনা বা পর্যালোচনা দেখা যায় না। ৬ বৎসর বয়সের আগেই ভাষা দক্ষতা থাকা সহ ওছ লেভেল ৫০ এবং বাজারজাতকরণ দক্ষতা একটি ভাল ফলাফল বয়ে আনে। এছাড়া চরম অটিষ্টিকদের ক্ষেত্রে স্বাধীন ভাবে জীবন যাপন করা একেবারেই অসম্ভব। ২০০৪ এর একটি গবেষনায় ৬৮ জন প্রাপ্ত বয়স্ক অটিস্টিক মানুষের উপর জরিপ থেকে জানা যায় যে, তাদের কে ১৯৮০ সালের আগে সনাক্ত করা হয়। এদের মধ্যে যাদের ওছ ৫০ এর উপর তাদের ১২% স্বাধীন জীবন যাপন করে, ১০% এর কিছু বন্ধু বান্ধব আছে এবং তারা কিছু কাজও করে তবে নির্দিষ্ট সময়ে তাদের কারো সহযোগীতার দরকার হয়, ১৯% কিছুটা আত্মনির্ভরশীল কিন্তু বাড়িতেই থাকে এবং তাদের প্রয়োজনীয় সবধরনের সহযোগীতা ও সার্বক্ষনিক তত্বাবধায়ক দরকার, ৪৬% এর অঝউ বিশেষজ্ঞ দ্বারা পরিচালিত আবাসিক সুবিধা সম্পন্ন পূনর্বাসন দরকার এবং ১২% এর দরকার সার্বক্ষনিক হাসপাতালের পরিচর্যা। কোন কোন ক্ষেত্রে অটিজম কে অঁঃরংঃরপ উরংড়ৎফবৎ অথবা কৈশর কালীন অটিজম অথবা শৈশব কালীন অটিজম বলে। এই প্রবন্ধে, অটিজম কে উচ্চ শ্রেণীর অঁঃরংঃরপ উরংড়ৎফবৎ হিসেবে সংগায়িত করা হয়েছে, অন্য দিকে অন্যান্য সুত্রে দেখা যায় অটিজম কে অঝউ হিসেবে ধরা হয়। ঞযব ইৎড়ধফবৎ অঁঃরংস চযবহড়ঃুঢ়ব (ইঅচ) এর উপধারা অঝউ যা দ্বারা বোঝা যায়, সেই সব ব্যাক্তিদের যারা অঝউ আক্রান্ত নয় কিন্তু অটিস্টিক লক্ষণ যেমন- দৃষ্টি যোগাযোগ করে না।
অটিজম শিশুদের আচরণিক বা মানসিক বিকাশ বা মস্তিষ্ক বৃদ্ধির প্রতিবন্ধকতা। এটি মস্তিষ্কের এমন এক জটিলতা যার ফলে সাধারণত শিশুদের মৌখিক কিংবা অন্য কোন প্রকার যোগাযোগে সীমাবদ্ধতা, স্বাভাবিক সামাজিক আচরণে সীমাবদ্ধতা এবং পুনরাবৃত্তিমূলক আচরণের সমস্যা দেখা যায়। বিকাশগত সমস্যা, গন্ডিবদ্ধ ও খুব সীমাবদ্ধ জীবন যাপন, চিন্তা ভাবনা এবং পূনরাবৃত্তি মূলক আচরণ জাতীয় সমস্যা গুলো একটি শিশু তিন বৎসর বয়সে পৌছার আগেই শুরু হয়। এ ধরণের আচরণ গত পার্থক্য থেকেই অটিজম আক্রান্ত শিশুর মাত্রা নির্ধারণ করা হয়।
অটিজমের কারণ:
অটিজমের কারণ জটিল এবং এখন ও অজানা। তবুও অটিজমের অনেকগুলো কারণ, ধারণা করা হয়। অনেেকর ধারণা অটিজম অনেকটা বংশগতির উপর নির্ভরশীল। কিছু বিরল ঘটনার ক্ষেত্রে দেখা যায় জন্ম কালীন ত্রুটির কারণে অটিজম দেখা দিতে পারে। অন্য আর একটি প্রস্তাবিত কারণ, শৈশবকালীন রোগ প্রতিষেধক টিকা যদিও এটি বিতর্কিত এবং পর্যাপ্ত বৈজ্ঞানিক কারণ নেই। পর্যাবেক্ষণ থেকে নিরুপন করা হয় যে প্রতি ১০০০ জনে ১ থেকে ২ জন অটিজমে আক্রান্ত, প্রতি ক্ষেত্রে পুরুষ নারীর তুলনা ৪: ১ (পুরুষ:নারী)। অটিজম আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা ১৯৮০ সাল থেকে নাটকীয় ভাবে বেড়ে গেছে। ধরে নেয়া যায়, আগের তুলনায় রোগ নির্ণয় পদ্ধতির উন্নয়নের কারণে। অটিজম মস্তিষ্কের বিভিন্ন অংশকে কিভাবে প্রভাবিত করে। সাধারণত বাবা-মা শিশুরে জীবনের প্রথম দুই বৎসরেই অটিজমের লক্ষণ গুলো পর্যবেক্ষন করেন। প্রাক আচরন গত বিকাশ অথবা কগনিটিভ ইন্টারভেন্শন্ (ঈড়মহরঃরাব রহঃবৎাবহঃরড়হ) শিশুদের ব্যক্তিগত যতœ, সামাজিক এবং যোগাযোগ দক্ষতা গড়ে তুলতে সাহায্য করে। পুরোপুরি আরোগ্য লাভ না হলে ও অটিস্টিক শিশুদের অল্পসংখ্যক প্রাপ্ত বয়স্ক হয়ে স্বাধীন জীবন যাপন করে।
ঈষধংংরভরপধঃরড়হ: প্রকারবেধ
অটিজম মনোবিকাশের এমন একটি জটিল অবস্থা যার লক্ষণ শৈশবেই প্রকাশ পায় এবং কোনরূপ পরিবর্তন ছাড়ায় একটি স্থিরাবস্থায় চলতে থাকে। মস্তিস্কের বিভিন্ন বিকাশের পর্যায় দূর্বল অবস্থায় থাকে। অটিজম ৬টি মনোবিকাশ গত জটিলতা (চবৎাধংরাব উবাবষড়ঢ়সবহঃধষ উরংড়ৎফবৎং- চউউ) এর মধ্যে ১টি যাকে সামাজিক বিকাশগত সমস্যা, যোগাযোগ সমস্যা, খুব সীমাবদ্ধ জীপন যাপন, পূনরাবৃত্তি মূলক সমস্যার দীর্ঘস্থায়ী স্বাভাবিক অবস্থা বলা যায় ।
অন্য ৫টি চউউ এর মধ্যে অংঢ়বৎমবৎ ঝুহফৎড়সব অটিজমের খুব কাছাকাছি ( হ্যান্স এসপারগার-ঐধহং অংঢ়বৎমবৎ ১৯৩৮ সালে অটিজমকে আধুনিক শব্দ হিসেবে পরিচিত করেন।) জবঃঃ’ং ঝুহফৎড়সব এবং ঈযরষফযড়ড়ফ ফরংরহঃবমৎধঃরাব ফরংড়ৎফবৎ ও অটিজমের সাথে সম্পর্কিত কিন্তু এর কারণ ভিন্নধর্মী। আবার সমস্যার কোন সুনিদিষ্ট কারণ খুজে পাওয়া না গেলে তবে চউউ হড়ঃ ড়ঃযবৎরিংব ংঢ়বপরভরবফ (চউউ-ঘঙঝ) হিসেবে সনাক্ত করা যায়। অন্য আরেকটি হচ্ছে ঋৎধমরষব ঢ ঝুহফৎড়সব. অটিজমের মত এ্যাসপারগার-এ ভাষাগত দক্ষতায় কোন সমস্যা হয় ন্ াসাধারণভাবে অটিজমের সবকটি পর্যায় যেমন -অঁঃরংস, অংঢ়বৎমবৎ’ং এবং চউউ-ঘঙঝ কে অঁঃরংস ঝঢ়বপঃৎঁস উরংড়ৎফবৎ (অঝউ) অথবা ঞযব অঁঃরংঃরপ উরংড়ৎফবৎ বলা যায়।
শিশু বিশেষজ্ঞরা সাধারণত একটা প্রাথমিক ভাবে শিশুর বিকাশের ইতহাস ও শারীরিক পরীক্ষা করেন যদি কোন রকম লক্ষণ প্রকাশ পায়, তবে অঝউ বিশেষজ্ঞগন শিশুর আচরণগত বিকাশ, যোগাযোগ, পারিবারিক এবং অন্যান্য বিষয় পর্যবেক্ষণ এর মাধ্যমে সণাক্ত করে। কিছু ব্যতিক্রম ক্ষেত্রে অঝউ সনাক্ত করনের জন্য বিশেষজ্ঞগন মানষিক বিকাশের জটিলতা, শ্রবন প্রতিবন্ধকতা, ভাষা প্রতিবন্ধকতা ও বিবেচনা করে থাকেন, যেমন-খধহফধঁ-কষবভভহবৎ ঝুহফৎড়সব। বিশেষ ক্ষেত্রে ১৮ মাস বয়সে ও অঝউ সণাক্ত করা যায়, যদিও ১ম তিন বছর বয়সে অঝউ সনাক্তকরণ প্রক্রিয়া আরো সহজ হয়ে ওঠে যেমন ১ বছর বয়সী একটি শিশুর চেয়ে তিন বছর বয়সী একটি শিশুর সনাক্তকরণ প্রক্রিয়া অনেক বেশী সঠিক ও সহজ হবে।
চৎড়মহড়ংরং:
অটিজম থেকে সম্পুূর্ণ মুক্তি নেই। বেশীর ভাগ অটিষ্টিক শিশুরাই সামাজিক নিরাপত্তা, অর্থবহ সম্পর্ক, ভবিষ্যতে চাকরির নিশ্চয়তা অথবা আত্মবিশ্বাসের অভাববোধ করে। যদিও মূল প্রতিবন্ধকতা থেকেই যায়, তারপর ও কৈশর পরবর্তিকালে উপসর্গ সমূহ কমে যায়। কিছু উচ্চ পর্যায়ের গবেষনায় দীর্ঘ সূচনা কাল দেখা যায়। কিছু প্রাপ্ত বয়স্কের ক্ষেত্রে যোগাযোগ দক্ষতার উন্নতি লক্ষ্য করা যায় বাকিদের একেবারেই নয়। মধ্যবয়স্ক অটিষ্টিক মানুষদের উপর কোন গবেষনা বা পর্যালোচনা দেখা যায় না। ৬ বৎসর বয়সের আগেই ভাষা দক্ষতা থাকা সহ ওছ লেভেল ৫০ এবং বাজারজাতকরণ দক্ষতা একটি ভাল ফলাফল বয়ে আনে। এছাড়া চরম অটিষ্টিকদের ক্ষেত্রে স্বাধীন ভাবে জীবন যাপন করা একেবারেই অসম্ভব। ২০০৪ এর একটি গবেষনায় ৬৮ জন প্রাপ্ত বয়স্ক অটিস্টিক মানুষের উপর জরিপ থেকে জানা যায় যে, তাদের কে ১৯৮০ সালের আগে সনাক্ত করা হয়। এদের মধ্যে যাদের ওছ ৫০ এর উপর তাদের ১২% স্বাধীন জীবন যাপন করে, ১০% এর কিছু বন্ধু বান্ধব আছে এবং তারা কিছু কাজও করে তবে নির্দিষ্ট সময়ে তাদের কারো সহযোগীতার দরকার হয়, ১৯% কিছুটা আত্মনির্ভরশীল কিন্তু বাড়িতেই থাকে এবং তাদের প্রয়োজনীয় সবধরনের সহযোগীতা ও সার্বক্ষনিক তত্বাবধায়ক দরকার, ৪৬% এর অঝউ বিশেষজ্ঞ দ্বারা পরিচালিত আবাসিক সুবিধা সম্পন্ন পূনর্বাসন দরকার এবং ১২% এর দরকার সার্বক্ষনিক হাসপাতালের পরিচর্যা। কোন কোন ক্ষেত্রে অটিজম কে অঁঃরংঃরপ উরংড়ৎফবৎ অথবা কৈশর কালীন অটিজম অথবা শৈশব কালীন অটিজম বলে। এই প্রবন্ধে, অটিজম কে উচ্চ শ্রেণীর অঁঃরংঃরপ উরংড়ৎফবৎ হিসেবে সংগায়িত করা হয়েছে, অন্য দিকে অন্যান্য সুত্রে দেখা যায় অটিজম কে অঝউ হিসেবে ধরা হয়। ঞযব ইৎড়ধফবৎ অঁঃরংস চযবহড়ঃুঢ়ব (ইঅচ) এর উপধারা অঝউ যা দ্বারা বোঝা যায়, সেই সব ব্যাক্তিদের যারা অঝউ আক্রান্ত নয় কিন্তু অটিস্টিক লক্ষণ যেমন- দৃষ্টি যোগাযোগ করে না।