somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সামহোয়্যার ইন ব্লগ: ভালোবাসায়, অনুভবে !

০৮ ই মে, ২০২৩ সকাল ৮:১৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



বহুদিন পর সামহয়্যারইন ব্লগে লগইন করতে গেলেই এক ধরনের কষ্টদায়ক অনুভূতি আমাকে আচ্ছন্ন করে তোলে ! যখন দেখি 'এখন অনলাইনে আছেন' মাত্র ২০, ২৫ বা ৩০ জন ব্লগার, তখন মুহূর্তে হু হু করে আমার হৃদয় ভেঙে পড়তে থাকে .... আমি ফিরে যেতে থাকি ২০০৬, ২০০৭, ২০০৮ .....২০১১, ২০১২ ..... ইত্যাদি বছরগুলোয় সামহয়্যারের সেই দুর্দান্ত উজ্জ্বল মুহূর্তগুলোর অবিনশ্বর সব স্মৃতিতে ..... যখন প্রতিদিন বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে অজস্র বাংলা ভাষাভাষী ব্লগার হাতের কাছে পিসি বা ল্যাপটপ নিয়ে বলতে গেলে প্রায় প্রতিদিনই সংযুক্ত হতেন এই যুগান্তকারী লেখালেখি বা আলাপচারিতার প্ল্যাটফর্ম-টিতে!

তখনো ফেসবুক-টুইটার বা ইউটিউবের জগতে ব্যাপকভাবে প্রবেশ করার সময়টা শুরু হয়নি ...! তখনও ইউনিকোড বাংলায় লেখালেখিতে তেমন অভ্যস্ত হয়ে ওঠেনি বাংলা ভাষাভাষীদের অনেকেই ! অ্যান্ড্রয়েডের যুগ শুরুর আগে তখনো অনেকেরই হাতে Nokia ফোনের সিম্বিয়ান অপারেটিং সিস্টেম ! নোকিয়া ফোনে কিভাবে বাংলা ফন্ট দেখা যাবে বা বাংলা ফন্টে কোন কিছু লেখা যাবে, সে নিয়ে আমাদের ব্লগারদের মাঝেও তখন নিরন্তর কত রকমের প্রচেষ্টা আর গবেষণা !

নতুন প্রজন্মের অনেককেই বিশ্বাস করানো খুব কঠিন হবে, কী প্রবল জনপ্রিয়তার তুঙ্গে তখন সামহোয়্যার ইন ব্লগ .... ! বাংলায় লেখালেখি বা অন্যের সাথে মতবিনিময়ের ক্ষেত্রে বলতে গেলে একমাত্র প্রধান মাধ্যম-ই ছিল সামহোয়্যার ইন ব্লগ। .... এখন যেমন ফেসবুকে আসক্ত মানুষেরা অফিস আদালতে গিয়েও ফাঁকে ফাঁকে মোবাইল ফোনে একটু ঢুঁ মারে ফেসবুকের জগতে, সেই সময়ে আমরাও তেমনি একটু সুযোগ পেলেই অফিস আদালতের পিসির মাধ্যমে ঢুকে পড়তাম সামহয়্যার ইন ব্লগে !
সকাল সন্ধ্যা বিকাল রাত্রি ! সামহয়্যার নিয়ে কী প্রবল উত্তেজনা তখন সবার মাঝে ! .... এখন যেমন ফেসবুকে অনলাইন আড্ডা হয়, অনলাইন টকশোতে নানা প্রশ্নের মুখোমুখি হয় একেক জন, খুব আশ্চর্য হলেও সত্য যে, প্রযুক্তিগত নানা সীমাবদ্ধতার সেই সময়টিতেও অনলাইন আড্ডায় প্রশ্নের মুখোমুখি হতেন এক একজন ব্লগার ( কৌশিকদার পরিচালনায় 'আগুনের পরশমনি' স্মর্তব্য) ! বিশেষ করে যেসব ব্লগার-রা তাদের লেখালেখি এবং অন্যান্য কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে জনপ্রিয় ছিলেন, তাদেরকেই আনা হতো অনলাইন আড্ডায়। ...... না, অনলাইন আড্ডায় আমন্ত্রিত ব্লগার আজকের যুগের মতো ভিডিও-তে উপস্থিত হয়ে প্রশ্নের উত্তর দিতেন না, অন্যান্য ব্লগাররা তাকে প্রশ্ন করতেন লিখিতভাবে, আবার তিনিও সকল প্রশ্নের Live উত্তর দিতেন লিখিতভাবে মন্তব্যের ঘরে ! Just imagine. অজস্র ব্লগার-এর বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর লিখিতভাবে দিতে গিয়ে অনলাইন আড্ডায় আমন্ত্রিত সেলিব্রেটি ব্লগার-এর সারা রাত জাগরণের মতো কি একটা অবস্থা হতো !

হায় ! সবকিছুই এখন অদ্ভুত, অবিশ্বাস্য, অকল্পনীয় সব স্মৃতি ! এখন কেউ ভাবতেই পারবে না, অফিস থেকে ফিরেই সন্ধ্যা সাতটা আটটার মধ্যে পিসির মাধ্যমে সামহায়ার ইন ব্লগে 'লগইন' করে ফেলার মধ্যে কী প্রবল আনন্দ আর আকুলতা ছিলো তখন ! ..... তবে, সাধারণ মানুষ, যারা তখনো ফেসবুক ইউটিউব অথবা wi-fi ইন্টারনেটের জগত সম্পর্কে তেমন একটা ওয়াকিবহাল ছিলেন না, তারা কিন্তু ইন্টারনেট বা পিসির মাধ্যমে এই সামহোয়্যার ইন ব্লগে লেখালেখির ব্যাপারটা ঠিক বুঝে উঠতে পারতেন না, 'ব্লগার' বলতে কি বুঝায়, সাধারণ মানুষের কাছে তা তখন একেবারেই অজানা।

ভাবতে খুব আশ্চর্য লাগে, বর্তমান সময়ে, ইন্টারনেট প্রযুক্তি আর মোবাইল ফোনের এই পরম উন্নয়নের যুগে .... ইউটিউবারদের 'কাজ' কী, মানুষ বেশ সহজেই তা বুঝে ফেলে, 'video vlogging' বলতে কি বুঝায়, কোন ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ ছাড়াই সাধারণ মানুষ কত সহজেই আজ তা বুঝে ফেলে ! অথচ ২০০৬ থেকে ২০১৩, ২০১৪-র সেই সব দিনগুলোতে 'blog' আসলে কি, 'blogger' বলতে আসলে কি বুঝায়, তা সাধারণ মানুষজনকে হাজার বার বলেও ঠিকমতো বোঝানো খুব কঠিন ছিল ...!

ব্লগে তখনকার লেখালেখি-কে কেউ কেউ অভিহিত করতেন 'সন্তান প্রসবের কষ্টকর আনন্দের' মতো ! .... অর্থাৎ অনেক যত্ন করে একটি নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর বিশদ আঙ্গিকের একটি লেখা লিখতে পারা যেন তিল তিল করে নিংড়ানো ভালোবাসা দিয়ে একটি নতুন সন্তানের জন্ম দেওয়া। .... আর এভাবে অনেক যত্নের লেখাটি যখনই সামহোয়্যার-এর প্রথম পাতায় চলে আসতো, সারা বিশ্বের অজস্র বাংলা ভাষাভাষী ব্লগার যেন মুহূর্তে ঝাঁপিয়ে পড়তেন লেখাটি পড়ে শেষ করে সেখানে মন্তব্য লেখার জন্য ! ...... আজকের ফেসবুকের জগতের মত শুধু like button ব্যবহার করে, কিংবা রেডিমেড রিপ্লাই - Awesome !, Nice !, Excellent, innovative ইত্যাদি ব্যবহার করে মন্তব্য লেখা হতো না ! পুরো লেখাটি খুব মনোযোগ দিয়ে পড়ে এক একজন ব্লগার অধিকাংশ ক্ষেত্রেই অত্যন্ত চিন্তাশীল এবং বস্তুনিষ্ঠ মন্তব্য করতো, যেটি বহুমুখী চিন্তা ধারা ও ভিন্ন মতের উদ্ভাবনীতেও একটা বিরাট ভূমিকা রাখতো। .... বলাবাহুল্য, মন্তব্য এবং পাল্টা মন্তব্য ঘিরে তখন এত বেশি মাতামাতি হতো যে, একটা পর্যায়ে গিয়ে, ব্লগের শান্ত স্থির পরিবেশটাও অস্থির এবং বিতর্কমূখী হয়ে পড়তো। আসলে, বলা যায়, তখন তো একটাই মাত্র লেখালেখির তুমুল জনপ্রিয় প্লাটফর্ম, নিজের মত ও ধারনা তুলে ধরার জন্য, লেখার জন্য, একটাই মাত্র 'দিগন্ত বিস্তৃত অনলাইন খাতা' ! সবাই সেখানেই লেখার জন্য ভিড় করে ! সবাই সেখানেই নিজস্ব মত, মতাদর্শ নিয়ে যেন বিতর্কের যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে ! ....
বলা বাহুল্য, আজকের পৃথিবীতে ফেসবুক-জগতের ক্রম-প্রসারমান আসক্তি এবং বিস্তার, YouTube, Viber, What's App, Messenger- ইত্যাদির জগতে হাতের কাছের android / ios ফোনটি দিয়ে সহজেই ঢুকে পড়ার সুযোগ, ইত্যাদি বিষয়গুলো সামহোয়ার ইন ব্লগ থেকে দূরে সরিয়ে এনেছে অনেক বাংলা ভাষাভাষীকেই। বুঝতে হবে, এমন একটা সময়ে আমরা এসে দাঁড়িয়েছি, যখন পিসি বা ল্যাপটপে ঢুকে Windows operating system না শিখেও শুধুমাত্র মোবাইল এর মাধ্যমে Android operating system দিয়েই প্রাথমিক অনলাইন জীবনের ' পারস্পরিক মত বিনিময়' , কুশল জিজ্ঞাসা বা লেখালেখির সকল কাজকর্ম সহজেই সেরে ফেলা যায়। .... কিন্তু আমরা যারা ব্লগে লেখালেখি করেছি, তারা কিন্তু পিসিতে ঢুকে Windows operating system ব্যবহার করে, browser দিয়ে সামহোয়্যার-এ লগইন করেই সবকিছু করেছি, রীতিমতো ডেস্কটপ বা ল্যাপটপে বসে একটা বড়সড় প্রিপারেশন নিয়েই লেখালেখি-তে ইনভলভ হতাম আমরা !

এখন যদি কাউকে বলা হয়, মোবাইল বা ট্যাব ধরা যাবে না, শুধু ডেস্কটপ বা ল্যাপটপ ব্যবহার করেই ফেসবুকিং করতে হবে, তিনি কি তাতে সাচ্ছন্দ বোধ করবেন ? তিনি কি তখন, যখন তখন, যে কোন সময়ে, ফেসবুক ব্যবহার করতে পারবেন?

কেবলই মনে হয়, একটা পর্যায়ে গিয়ে, সামহোয়্যার ঠিক 'মোবাইল ফ্রেন্ডলী' হতে পারেনি। এ কারণেই যেন বর্তমান যুগে পিছিয়ে পড়েছে অনেকটা....। অ্যান্ড্রয়েড মোবাইলের উত্তরণের প্রথম দিকে, যখন এগুলোর রম বা র‍্যাম খুব কম ছিল, তখন অনেক মোবাইলেই সামহোয়্যারইনব্লগ লোড হতে খুব সমস্যা হতো। .... আর এই কারণেই সেসময়ে সামহোয়্যার-এর একটি মোবাইল ভার্সন তৈরি করা হয়েছিল। .... সময়, কাল এবং যুগের বিবর্তনে আজ যেন সেই মোবাইল ভার্সন-টি একটা বিপত্তি হয়ে দাঁড়িয়েছে ! আমরা যদি সামহোয়্যার থেকে আমাদের পুরনো একটি লেখার লিংক কাউকে ইমেইল করে পাঠাই, আর তিনি যদি স্বাভাবিক ভাবেই তার মোবাইল ফোন থেকে ইমেইলে ঢুকে সেই লিংকটিতে ক্লিক করেন, তাহলে কি তিনি সেই নির্দিষ্ট লেখাটি পড়তে পারেন? না, কোনভাবেই না। .... মোবাইল ফোন থেকে ওপেন করলে লিংকটি নিয়ে যায় সামহোয়্যার-এর মোবাইল ভার্সনে ...! কিন্তু মোবাইল ভার্সনে সেই সুনির্দিষ্ট লেখাটিতে নিয়ে যেতে পারে না, নিয়ে যায় মোবাইল ভার্সনের প্রথম পাতাতে ! .... এই সমস্যাটি বোধহয় খুব দ্রুত দূর করা দরকার ! এখনতো আধুনিক মোবাইল ফোনের ব্রাউজারে সামহোয়্যার-এর ডেস্কটপ ভার্সনটি-ই ওপেন করে সহজে স্কল করে সকল পোস্ট পড়া যায়, এখন আর মোবাইল ভার্সনটি-র কোন প্রয়োজন আছে কি ?

আমি শুধু প্রযুক্তিগত একটি সমস্যার কথা তুলে ধরলাম। সামহোয়্যার ইন ব্লগ সময়ের বিবর্তনে কিছুটা নীরব নিস্প্রভ হয়ে যাওয়ার পেছনে হয়তো আরও অনেক অনেক কার্যকারণই আছে ! সেগুলো নিয়ে এর আগে ব্লগে অনেক লেখাতেই বিস্তারিত আলোচনাও হয়েছে। কিন্ত, প্রশ্ন হচ্ছে, চিহ্নিত সমস্যাগুলো দূর করবে কে ?

... ভাবতে অবাক লাগে, 'জানা' আপা আর 'অরীল্ড' কী অসীম মমতাতেই না এখনো সজীব রেখেছেন বাংলা ভাষাভাষীদের ঐতিহ্যময় প্রাণের এই প্রিয় প্ল্যাটফর্মটিকে। .... আমরা যারা সামহোয়্যার-কে হৃদয় দিয়ে ভালোবেসেছি, তারা কিন্তু কোনভাবেই ভাবতে পারি না, একদিন হঠাৎ এখানে এসে দেখব, সামহোয়্যার-এর সারা বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে থাকা জানালাটা হঠাৎ বন্ধ হয়ে গেছে ! আর এ কারণেই যতোবার এখানে ফিরে আসি, ভীষন 'অপরাধবোধ' নিয়ে অনেকক্ষণ লগইন করে থাকি, যেন এই মুহূর্তে 'অনলাইনে আছেন' ব্লগারের সংখ্যাটি কিছুক্ষণের জন্য হলেও ২০ এর বদলে ২১ দেখায় !

আচ্ছা, আমরা যারা একসময় এই প্রাঙ্গণকে প্রচন্ডভাবে ভালোবেসেছিলাম, তারা সবাই মিলে, একযোগে, একদিনে, লগইন করলে কেমন হয় ? সংখ্যাটা ২১ না হয়ে ২১০ কিংবা ২১০০ ও তো হতে পারে !
আমরা ফিরে আসলেই তো হয় !
ফিরে আসি না কেন ?
কেন ফিরে আসি না !

এই এক প্রশ্নের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে আছি, বহুকাল !
কেন ফিরে আসে না সবাই, আগের মতো আবার !
অন্তত, যারা ভালবেসেছিল সামহোয়্যার -কে !
একান্ত হৃদয় দিয়েই !
অনাদিকাল!
ফিরবে কি তারা অনেকেই আবার ?

নাকি নতুনরাই ধীরে ধীরে ব্লগে উপস্থিতির সংখ্যাটিকে বাড়িয়ে তুলবে আবার !
নতুনরাই হয়তো নতুন আবেগ আর উচ্ছাসে পরম ভালোবেসে
এই প্লাটফর্মটিকে এগিয়ে নিয়ে যাবে আবার !
আগের সৌকর্য্য আর দীপ্তিতেই দেদীপ্যমান হয়ে উঠবে আবার
এই সামহোয়্যার ইন ব্লগ।

অপেক্ষায় থাকি, সেই সুদিনের ।
প্রতিনিয়ত।
প্রতিদিন।




সর্বশেষ এডিট : ০৮ ই মে, ২০২৩ সকাল ৮:২১
১২টি মন্তব্য ১০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বিসিএস-পরীক্ষার হলে দেরিঃ পক্ষ বনাম বিপক্ষ

লিখেছেন BM Khalid Hasan, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



বর্তমানের হট টপিক হলো, “১ মিনিট দেরি করে বিসিএস পরীক্ষার হলে ঢুকতে না পেরে পরীক্ষার্থীর স্বপ্ন ভঙ্গ।” প্রচন্ড কান্নারত অবস্থায় তাদের ছবি ও ভিডিও দেখা যাচ্ছে। কারণ সারাজীবন ধরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের কার কি করা উচিৎ আর কি করা উচিৎ না সেটাই আমারা জানি না।

লিখেছেন সেলিনা জাহান প্রিয়া, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১:২৮




আমাদের কার কি করা উচিৎ আর কি করা উচিৎ না সেটাই আমারা জানি না। আমাদের দেশে মানুষ জন্ম নেয়ার সাথেই একটি গাছ লাগানো উচিৎ । আর... ...বাকিটুকু পড়ুন

মানবতার কাজে বিশ্বাসে বড় ধাক্কা মিল্টন সমাদ্দার

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ২:১৭


মানুষ মানুষের জন্যে, যুগে যুগে মানুষ মাজুর হয়েছে, মানুষই পাশে দাঁড়িয়েছে। অনেকে কাজের ব্যস্ততায় এবং নিজের সময়ের সীমাবদ্ধতায় মানুষের পাশে দাঁড়াতে পারে না। তখন তারা সাহায্যের হাত বাড়ান আর্থিক ভাবে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

জব্বারের বলীখেলা ও বৈশাখী মেলা-২০২৪

লিখেছেন মোঃ মাইদুল সরকার, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৩৭



ছবি সৌজন্য-https://www.tbsnews.net/bangla




ছবি- মঞ্চে তখন গান চলছে, মধু হই হই আরে বিষ খাওয়াইলা.......... চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী গান।

প্রতি বছরের মত এবার অনুষ্ঠিত হল জব্বারের বলীখেলা ও বৈশাখী মেলা-২০২৪। গত ২৪/০৪/২৪... ...বাকিটুকু পড়ুন

ডাক্তার ডেথঃ হ্যারল্ড শিপম্যান

লিখেছেন অপু তানভীর, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:০৪



উপরওয়ালার পরে আমরা আমাদের জীবনের ডাক্তারদের উপর ভরশা করি । যারা অবিশ্বাসী তারা তো এক নম্বরেই ডাক্তারের ভরশা করে । এটা ছাড়া অবশ্য আমাদের আর কোন উপায়ই থাকে না... ...বাকিটুকু পড়ুন

×