আমরা যারা বেঁচে আছি, কি দেখছি ?
মহামারী, যুদ্ব , হানাহানি নৈতিকতার চরম ধস !
অন্যর জমি দখল বাড়ী দখল , আর দিন দুপুরে ( এখন আর রাতের আধাঁরে নয় ) প্রতিপক্ষকে
হত্যা আবার কোর্ট কাছারী টাকার দাপটে কিনে নিয়ে বুক ফুলিয়ে নির্দো ষ প্রমান ।
অতপর সংসদ সদস্য হয়ে , আইন ভঙ্গ আর দুই একজন তো বিদেশের জেল খানা পর্যন্ত
গিয়ে হাজির হয়েছে ।
এমনতর চরম সামাজিক , রাজনৈতিক অর্থনৈতিক বিশৃঙ্খলার মাঝে তবুও আশাবাদী ।
তারপরও দুটি খবর আমাকে অবাক করেছে চিন্তিত করেছে , :
যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভানিয়া অঙ্গরাজ্যে একটি বিরল পাখি দেখা গেছে, যার শরীরের অর্ধেকটা নারী এবং অর্ধেকটা পুরুষের মতো দেখতে। পাখিটির নাম নর্দার্ন কার্ডিনাল। পাখি বিশেষজ্ঞ জেমি হিল বিরল এই পাখির ছবি তোলেন। পুরুষ কার্ডিনালগুলো সাধারণত উজ্জ্বল লাল রঙের হয়ে থাকে। আর নারী কার্ডিনালগুলো হয় সাধারণত ফ্যাকাসে বাদামি রঙের। তাই এই পাখিটি দুটি লিঙ্গের মিশ্রণ হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
৬৯ বছর বয়সী পাখিবিদ জেমি হিল বলেন, ‘এমন মুহূর্ত সারা জীবনে শুধু একবার পাওয়া যায়, লাখে একটা ঘটনা।’
জেমি হিল প্রথমে ভেবেছিলেন, পাখিটি হয়তো ‘লুইসিস্টিক’ সমস্যায় আক্রান্ত।
‘লুইসিস্টিকে’ আক্রান্ত পাখির পালকগুলো রং হারিয়ে ফেলে এবং বর্ণহীন মনে হয়।
তাই পাখিটির অর্ধেক নারী এবং অর্ধেক পুরুষ হবে বলে তিনি শুরুতে ধারণা করেননি। সূত্র : বিবিসি।
ক্রিকেটার নাসির হোসেনের বিয়ে নিয়ে যখন দেশজুড়ে আলোচনা-সমালোচনা, ঠিক তখনই হাইকোর্টে একই ধরনের এক বিয়েতে জামিন চাইতে হাইকোর্টে এসেছেন এক অভিযুক্ত।
বৃহস্পতিবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) সকালে হাইকোর্টে আসেন জামিন চাইতে রাজধানীর দক্ষিণখান থানার পারভেজ ইসলাম। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ তিনি খাদিজা আক্তার নামে এক নারীকে ধর্ষণ করেছেন। অভিযোগ এখানেই শেষ নয়, আরেকটি মামলা আছে পর্ণোগ্রাফি আইনে। এসময় ক্রিকেটার নাসিরের বিয়ের প্রসঙ্গ উঠে আসে হাইকোর্টে। আদালত বলেন, নৈতিক ও সামাজিক অবক্ষয়ের কারণে সমাজে বাড়ছে এমন ঘটনা।নাটকীয়তার শুরু হয় যখন জামিন শুনানিতে হাজির হন মামলার বাদী খাদিজা আক্তার। জানান, মামলা দিতে বাধ্য করেছেন তার স্বামী। এরই মধ্যে সেই স্বামীকে দিয়েছেন তালাকও। শিগগিরই বিয়ে করবেন পারভেজকে।
এসময় ক্ষুব্ধ হয়ে হাইকোর্ট দুজনকে প্রায় পাঁচ ঘণ্টা দাঁড় করিয়ে রাখেন। বিকেল সাড়ে তিনটার পর শুরু হয় জামিন শুনানি। এসময় আদালত বলেন, এক ক্রিকেটারের বিয়ে নিয়েই তোলপাড় দেশ এর মধ্যেই আরেক ঝামেলা এসে পড়লো হাইকোর্টের ঘাড়ে। আদালতের মন্তব্য, সামাজিক ও নৈতিক অবক্ষয়ের কারণে এ ধরনের ঘটনা বাড়ছে।সুত্র : অনলাইন পত্রিকা
সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:০৭