somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

স্বরচিতা স্বপ্নচারিণী
অবসরে বই পড়তে পছন্দ করি, মুভি দেখতেও ভালো লাগে। ঘোরাঘুরিও পছন্দ তবে সেটা খুব একটা হয়ে উঠে না। বাকেট লিস্ট আছে অনেক লম্বা। হয়তো কোন একদিন সম্ভব হবে, হয়তো কোনদিন হবে না। কিন্তু স্বপ্ন দেখতে জানি, প্রত্যাশা করতে জানি। তাই সেটাই করে যাচ্ছি।

নব্বইয়ের বলিউড - একটি ইমোশনের নাম

২৭ শে জুলাই, ২০২১ রাত ১০:৫২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :




আজ আর কোনো মুভি রিভিউ নিয়ে আসিনি। এই মুভিগুলো আসলে মোটামুটি সবার দেখা। আমার মত যাদের নব্বইয়ের দশকে জন্ম এবং ছোটোবেলা থেকে এই মুভি গুলো দেখে এসেছেন তারা এই মুভিগুলোর সাথে ইমোশনালি অনেক বেশি কানেক্টেড। এসব ফিল্মের অনেক ভুল খুঁজে বের করা যায় এবং বেশিরভাগ মুভিতেই তেমন কোনো লজিক নেই। বাস্তবতার চাইতে কল্পনার সাথে নব্বইয়ের দশকের হিন্দি ফিল্মগুলোর যোগাযোগ বেশি। সাথে আছে দুর্দান্ত কম্পজিশনের অল টাইম ফেভারেট কিছু গান। বেশিরভাগ গানই আউটডোরে শ্যুট করা হয় যেখানে সবুজের প্রাধান্য থাকে। নব্বইয়ের অভিনেতা অভিনেত্রীদের কোনো তুলনা হয়না। আর পরিচালকরাও খুব সাধারণ গল্পকে অসাধারণ ভাবে পর্দায় উপস্থাপন করার ক্ষমতা রাখতেন। মূলত এইসব কারণে নব্বইয়ের দশকের হিন্দি ফিল্ম গুলোর আবেদন আমার কাছে সব সময় এক রকম থাকবে। এই কয়েকদিন ধরে এসব ফিল্ম নতুন করে দেখা শুরু করেছি। তাই আজ ভালো লাগার এই ফিল্মগুলো নিয়ে কিছু লেখার জন্য ব্লগে চলে এলাম।



নব্বইয়ের দশকে বলিউড যেসব সুপারস্টার উপহার দিয়েছে তার ভিতর অবশ্যই শাহরুখ খান অন্যতম। তার ক্যারিয়ারের শুরুতে যশ চোপড়া এবং আব্বাস-মাস্তান যথাক্রমে ডর এবং বাজিগর বানাচ্ছিলেন। ডরে মূল অভিনেতার চরিত্র দুটি। সানি দেওলকে দুটির ভিতর একটি বেছে নিতে বলা হলে তিনি বেছে নেন সুনীলের চরিত্রটি। বাকি থেকে যায় রাহুলের চরিত্র। আর বাজিগরের মূল অভিনেতার চরিত্রের নাম অজয়। রাহুল আর অজয় দুটোই নেগেটিভ ক্যারেক্টার। এই চরিত্র দুটি যথাক্রমে অফার করা হয় আমির খান এবং সালমান খানকে। কিন্তু কেউই ভিলেইনের চরিত্র করতে রাজি হয় না। ফলাফলস্বরূপ দুটোই চলে যায় নবাগত শাহরুখ খানের কাছে। আর তিনি হয়ে উঠেন নব্বইয়ের দশকের সবচেয়ে জনপ্রিয় অ্যান্টি-হিরো। বাজিগরের জন্য তিনি প্রথমবারের মত ফিল্মফেয়ার শ্রেষ্ঠ অভিনেতার পুরস্কার পান আর ডরের জন্য পান শ্রেষ্ঠ খলনায়কের মনোনয়ন।






পরিচালক সুরাজ বারজাতিয়া তার প্রথম ফিল্ম ম্যায়নে পেয়ার কিয়ার সাফল্যের পর আবারও একটা ফ্যামিলি ফিল্ম বানাতে চাচ্ছিলেন। তিনি এর জন্য বেছে নেন আশির দশকে বানানো তার দাদা তারাচাঁদ বারজাতিয়ার প্রযোজনা করা ফিল্ম Nadiya Ke Paar এর গল্পকে। এই ফিল্মটি বানানো হয় লেখক কেশব প্রসাদ মিশরার উপন্যাস Kohbar Ki Shart এর গল্প অবলম্বনে। তবে এইবার পরিচালক গল্পের মূল থিম ঠিক রেখে পাল্টে দেন গল্পের ব্যাকগ্রাউন্ড। আর যেহেতু কমার্শিয়াল ফিল্ম বানাবেন তাই ১৪ টি গান ঢুকিয়ে দেন। ব্যাস! ফিল্ম হয়ে গেল পপুলার। এটা ছিল হাম আপকে হে কৌন ফিল্মের ঘটনা।

১৯৯৪ সালের সব থেকে ব্যবসায় সফল সিনেমা হাম আপকে হে কৌনের ঘটনা তো জানলাম। তবে সেই বছর একটি কমেডি ফিল্ম ছিল যেটা ব্যবসায় সফল ছিল না। এই ফিল্ম তখন ব্যবসায় করতে না পারলেও পরবর্তীতে মানুষ এতই পছন্দ করেছে যে এটা কাল্ট ক্ল্যাসিক খেতাব পেয়ে গিয়েছে। হ্যাঁ, বলছিলাম আন্দাজ আপনে আপনের কথা।

যশ চোপড়ার ছেলে আদিত্য চোপড়া প্রথমবার একটি ফিল্ম বানাবেন। এর জন্য তিনি একজন ফরেনার নায়ক এবং প্রবাসী নায়িকার গল্প লিখেন। তার খুব ইচ্ছা ছিল সেই ফরেনার চরিত্রে টম ক্রুজকে কাস্ট করবেন। যশ চোপড়া এই সিদ্ধান্ত অপছন্দ করলেন। তিনি বলেন নায়কের চরিত্রটি ফরেনার না দেখিয়ে প্রবাসী দেখানো হোক। কারণ মূল চরিত্র ফরেনার হলে অনেক রকম অসুবিধা আছে। দর্শক ঠিক ভাবে গ্রহণ নাও করতে পারে। আর বিদেশি অভিনেতাকে কাস্ট করার অসুবিধা তো আছেই। আদিত্য চোপড়া তাই গল্পটি কিছুটা পরিবর্তন করেন। আর মূল অভিনেতার চরিত্রটি অফার করেন সাইফ আলী খান কে। কিন্তু তিনি অফার ফিরিয়ে দেন। এরপরে তিনি কাস্ট করেন শাহরুখ খানকে। আদিত্যর এই সিদ্ধান্ত তার বন্ধুমহলের কেউ পছন্দ করেনি। কারণ শাহরুখ তখন ডর, বাজিগর আর আনজামের কারণে ভিলেইন হিসেবে অনেক বিখ্যাত। একজন রোমান্টিক হিরো হিসেবে দর্শকমহলের কেউ তাকে গ্রহণ করবেনা বলে সবার বিশ্বাস ছিল। কিন্তু তাও একটা রিস্ক নিয়ে আদিত্য তার সিদ্ধান্তে অটল থাকেন। এই ফিল্মের গল্প লেখা শেষ, কাস্টিং শেষ। গানগুলো কম্পোজ করেন যতীন-ললিত। পরিচালক গিয়ে ধরেন অভিনেত্রী কিরণ খেরকে, এই ফিল্মের একটা নাম ঠিক করে দেওয়ার জন্য। তিনি ফিল্মের নাম দেন বিখ্যাত একটি হিন্দি গানের নামে। দিলওয়ালে দুলহানিয়া লে জায়েঙ্গে।


এবার আসি একটি থ্রিলার ফিল্মে। প্রথম দিকে মনে হয় এটা সাহিল, শীতল আর ইশার লাভ ট্রায়েঙ্গেলের গল্প এটা। কিন্তু যখন সাহিলের বাবা খুন হয় তার দোষ গিয়ে পড়ে সাহিলের উপর। সাহিল নির্দোষ হওয়ার পরও কেউ তার কথা বিশ্বাস করতে চায় না। এমনকি সাহিলের মাও না। সাহিলকে জেলে প্রেরণ করলে সে জেল ভেঙ্গে পালায়। এরপরে একে একে ঘটতে থাকে আরও কয়েকটি খুনের ঘটনা। এই সব খুনের দোষও সাহিলের উপর গিয়ে পড়ে। কে খুনী সেটা জানতে হলে গুপ্ত ফিল্মের শেষ পর্যন্ত দেখতে হবে। গল্প, পরিচালনা সব তো সুন্দরই এই ফিল্মের সাথে গানগুলোও অসাধারণ।




যশ চোপড়া বরাবরই রোমান্টিক ফিল্মের জন্য বিখ্যাত। আমার মতে তার মত করে সুন্দর কেউই আজ পর্যন্ত সুন্দর করে রোমান্টিক ফিল্ম বানাতে পারেন নি। ১৯৯৭ সালে বানালেন দিল তো পাগাল হে। এই ফিল্মের নিশা চরিত্রটি অনেক অভিনেত্রীকে অফার করা হলে সবাই তা ফিরিয়ে দেন। পরে সেটা চলে যায় কারিশমা কাপুরের কাছে। আর এর জন্য তিনি জাতীয় পুরস্কার এবং ফিল্মফেয়ার পুরস্কার দুটোই লাভ করেন। এই ফিল্মের সবগুলো গান আমার অনেক পছন্দের। সঙ্গীত পরিচালক উত্তম সিং এই ফিল্মের জন্য একশোটি সুর তৈরি করেন। তার ভিতর থেকে যশ চোপড়া দশটি সুর তার ফিল্মের জন্য সিলেক্ট করেন। এই ফিল্মটি সবারই দেখা। তবে এই ফিল্মের একটি গান আছে চান্দা কি চাঁদনী নামে। সেটা হয়তো অনেকেরই শোনা নয়। এই গানটা ফিল্মে ব্যবহার করা হয় নি, এমনকি দিল তো পাগাল হের মিউজিক অ্যালবামেও এটা ছিল না। পরে ২০০৮ সালে গানটি পরিচালক রিলিজ করেন। দিল তো পাগাল হের মিউজিকের ফ্যান হলে শুনে দেখুন গানটি, আশা করছি ভালো লাগবে।


বিখ্যাত তামিল পরিচালক মনি রত্নমের দিল সে সিনেমা টি ছিল তার টেররিজম ফিল্ম ট্রিলজির শেষ পার্ট। এর প্রথম পার্ট দুটো পার্ট ছিল রোজা আর বম্বে। প্রথম দুটো তামিল ফিল্ম হলেও এর হিন্দি ডাব ছিল। পরিচালক চিন্তা করলেন এর শেষ পার্ট বানাবেন হিন্দি তে। দিল সে দিয়েই তার হিন্দি ফিল্ম বানানোর শুরু। ছোটবেলায় যখন এই ফিল্ম টিভিতে দিত তখন কোনোবারই দেখে শেষ করতে পারিনি। এতই বোরিং লাগতো বলার বাইরে। ভার্সিটিতে উঠার পর প্রথমবার আমি এটা পুরোটা দেখি। আর পুরো ফ্যান হয়ে যাই এই ফিল্মের। একটি পিউর মাস্টারপীস এটা। গান গুলোর সুরকার যথারীতি এ. আর. রাহমান। মনি রত্নমের ফিল্মের গান তিনিই কম্পোজ করেন বেশিরভাগ। প্রতিটি গানই অসাধারণ। তবে আমার সব থেকে প্রিয় জিয়া জালে গানটি। নব্বইয়ের দশকের হিন্দি ফিল্মগুলোতে যেমন ফিল পাওয়া যায় এই ফিল্মের ক্ষেত্রে সেটা ছিল না। তামিল পরিচালকের বানানো দেখে এই ফিল্মে নব্বইয়ের দশকের তামিল ফিল্মের কিছুটা ফ্লেভার পাওয়া যায়। সিম্পল কিন্তু মন ছুঁয়ে যায়। যারা নব্বইয়ের দশকের তামিল ফিল্ম দেখেছেন তারা বুঝতে পারবেন। এখনকার তামিল ফিল্মের সাথে মেলালে হবে না। এই ফিল্ম দিয়ে প্রীতি জিনতা ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি তে ডেব্যু করেন এবং ফিল্মফেয়ারও পান।




দিলওয়ালে দুলহানিয়া লে জায়েঙ্গের শ্যুটিং চলছিল তখন ফিল্মের অ্যাসিস্টেন্ট ডিরেক্টার নিজে একটি ফিল্ম বানানোর কথা চিন্তা করছিলেন। শাহরুখ আর কাজল এটা জানার পর তারাও এই ফিল্মে অভিনয় করতে রাজি হয়ে যায়। কিন্তু এই গল্পে আরও একজন নায়ক এবং নায়িকা প্রয়োজন। অন্য নায়িকার চরিত্রটি পরিচালক টুইংকেল খান্নার কথা মাথায় রেখে লিখেন। টুইংকেল পরিচালকের ছোটবেলার বন্ধু এবং তার ক্রাশ ছিলেন। গল্পের চরিত্রটির নামও দেওয়া হয় টুইংকেলের ডাকনাম টিনা নামে। কিন্তু বিধি বাম। টুংকেলের মনে হয় দিলওয়ালে দুলহানিয়া লে জায়েঙ্গের পর শাহরুখ আর কাজলের জনপ্রিয়তা তখন আকাশছোঁয়া। এই ফিল্মে অন্য চরিত্রের কোনো গুরুত্বই পাবে না। তাই তিনি মানা করে দেন। এরপরে আরও অনেক অভিনেত্রী এই ফিল্ম রিজেক্ট করে দেয় একই কারণে। ঠিক তখন শাহরুখ এবং আদিত্য চোপড়া পরিচালককে সাজেস্ট করেন রানি মুখার্জির নাম। যে মাত্র বলিউডে একটা ফিল্ম করেছে এবং সেটা তেমন ভালো কোনো ফিল্ম নয়। আর আমিরের সাথে গুলাম ফিল্মের শ্যুটিং চলছিল তখন। তাদের কাছে মনে হয়েছিল এই মেয়েটা সুযোগ পেলে অনেক আগে যাবে। কিন্তু পরিচালকের এই সাজেশন খুব একটা পছন্দ হয়নি। রানি যখন এই ফিল্মের স্ক্রিপ্ট পড়ছিল তখন পরিচালক খুব করে চাইছিলেন রানি যেন মানা করে দেয়। কিন্তু ভাগ্যিস রানি মানা করে নি। তাই তো বলিউড পেয়ে গেল একজন ভার্সেটাইল অভিনেত্রীকে। আর অন্য নায়কের চরিত্রটি যখন সবাই মানা করে দিয়েছিল তখন সালমান খান নিজে থেকে এসে স্ক্রিপ্ট না পড়ে এই সিনেমার জন্য হ্যাঁ করে দেন। ম্যায়নে পেয়ার কিয়া এবং হাম আপকে হে কৌনের পর তার যে জনপ্রিয়তা সেই জন্য পরিচালক তাকে এই ফিল্মের সাপোর্টিং রোল অফার করার কথা চিন্তাও করে নি। সালমানের বক্তব্য ছিল পরিচালকের বাবা যশ জোহার অনেক ভালো একজন মানুষ এবং তাকে তিনি অনেক সম্মান করেন। তার ছেলের প্রথম মুভি তাই তিনি করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু স্ক্রিপ্ট পড়ার পর তার কুচ কুচ হোতা হে অনেক ভালো লেগে যায়। পরবর্তীতে রানি, কাজল, শাহরুখ এবং সালমান - সবাই এই ফিল্মের জন্য ফিল্মফেয়ার পান। আর হ্যাঁ, এটা ছিল ছোটবেলায় দেখা নব্বইয়ের দশকের আমার প্রথম হিন্দি ফিল্ম। যার জন্য এটা আমার কাছে অনেক স্পেশাল। এর আগে সত্তর আশির দশকের ফিল্ম একটু আধটু দেখেছি যদিও।


সুরাজ বারজাতিয়া হাম আপকে হে কৌনের পর আবারও একটি মাল্টিস্টারার ফ্যামিলি ফিল্ম বানানোর কথা চিন্তা করেন। ফিল্মের নাম হাম সাথ সাথ হে। এই ফিল্ম সেই বছরের সবথেকে ব্যবসায়সফল সিনেমা ছিল। এই ফিল্মও আমার অনেক পছন্দের। তবে হাম আপকে হে কৌন টা কে একটু এগিয়ে রাখবো।





শেষ করছি নব্বইয়ের দশকের একটি কমেডি ফিল্ম দিয়ে। ছোটবেলায় বাদশাহ যখন টিভিতে দিত তখন সেদিনটা ছিল আমার অনেক আনন্দের দিন। এত বেশি মজা লাগতো আমার কাছে ফিল্মটা যে বলার বাইরে। চিন্তা করতাম বাদশাহর সেই অদ্ভুত গাড়িটা যদি আমার থাকতো। আর চকলেট বোম্বটাও প্রিয় ছিল। এখনও বাদশাহ অনেক প্রিয়। যেদিন ভালো লাগবে না বুঝবো সেদিন বড় হয়ে গিয়েছি।


এই ছিল নব্বইয়ের দশকের আমার সবচেয়ে প্রিয় কিছু হিন্দি ফিল্ম। এসব ফিল্ম সবার দেখা। তারপরও কারও যদি এসব ফিল্ম আমার মত মাঝে মাঝে দেখতে ইচ্ছা করে তাদের জন্য নিচে লিংক দিয়ে দিচ্ছি। আর এসব ফিল্মের কোনোটার রেটিং দিচ্ছি না। কারণ এই ফিল্ম গুলো হচ্ছে নস্টালজিয়া, এগুলো সব রকম রেটিং এর উর্ধ্বে।



১) Darr
মুক্তির তারিখ ― ২৪ ডিসেম্বর ১৯৯৩
আইএমডিবি রেটিং ― ৭.৮/১০
উল্লেখযোগ্য পুরস্কার ― জাতীয় পুরস্কার (১টি), ফিল্মফেয়ার পুরস্কার (২টি)
এইন্থুসান লিংক ― Darr

২) Baazigar
মুক্তির তারিখ ― ১২ নভেম্বর ১৯৯৩
আইএমডিবি রেটিং ― ৭.৭/১০
উল্লেখযোগ্য পুরস্কার ― ফিল্মফেয়ার পুরস্কার (৪টি)
ইউটিউব লিংক ― Baazigar - Youtube
এইন্থুসান লিংক ― Baazigar - Einthusan
এমএক্স প্লেয়ার লিংক ― Baazigar - MX Player


৩) Hum Aapke Hain Koun..!
মুক্তির তারিখ ― ৫ আগস্ট ১৯৯৪
আইএমডিবি রেটিং ― ৭.৫/১০
উল্লেখযোগ্য পুরস্কার ― জাতীয় পুরস্কার (২টি), ফিল্মফেয়ার পুরস্কার (৫টি)
ইউটিউব লিংক ― Hum Aapke Hain Koun..! - Youtube
এইন্থুসান লিংক ― Hum Aapke Hain Koun..! - Einthusan


৪) Andaz Apna Apna
মুক্তির তারিখ ― ৪ নভেম্বর ১৯৯৪
আইএমডিবি রেটিং ― ৮.১/১০
এইন্থুসান লিংক ― Andaz Apna Apna


৫) Dilwale Dulhania Le Jayenge
মুক্তির তারিখ ― ২০ অক্টোবর ১৯৯৫
আইএমডিবি রেটিং ― ৮.১/১০
উল্লেখযোগ্য পুরস্কার ― জাতীয় পুরস্কার (১টি), ফিল্মফেয়ার পুরস্কার (১০টি)
এইন্থুসান লিংক ― Dilwale Dulhania Le Jayenge


৬) Gupt: The Hidden Truth
মুক্তির তারিখ ― ৪ জুলাই ১৯৯৭
আইএমডিবি রেটিং ― ৭.৩/১০
উল্লেখযোগ্য পুরস্কার ― ফিল্মফেয়ার পুরস্কার (৩টি)
জিফাইভ লিংক ― Gupt - ZEE5
এইন্থুসান লিংক ― Gupt - Einthusan


৭) Dil To Pagal Hai
মুক্তির তারিখ ― ৩১ অক্টোবর ১৯৯৭
আইএমডিবি রেটিং ― ৭/১০
উল্লেখযোগ্য পুরস্কার ― জাতীয় পুরস্কার (৩টি), ফিল্মফেয়ার পুরস্কার (৭টি)
এইন্থুসান লিংক ― Dil To Pagal Hai

৮) Dil Se..
মুক্তির তারিখ ― ২১ আগস্ট ১৯৯৮
আইএমডিবি রেটিং ― ৭.৬/১০
উল্লেখযোগ্য পুরস্কার ― জাতীয় পুরস্কার (২টি), ফিল্মফেয়ার পুরস্কার (৬টি)
এইন্থুসান লিংক ― Dil Se..


৯) Kuch Kuch Hota Hai
মুক্তির তারিখ ― ১৬ অক্টোবর ১৯৯৮
আইএমডিবি রেটিং ― ৭.৬/১০
উল্লেখযোগ্য পুরস্কার ― জাতীয় পুরস্কার (২টি), ফিল্মফেয়ার পুরস্কার (৮টি)
এইন্থুসান লিংক ― Kuch Kuch Hota Hai


১০) Hum Saath-Saath Hain
মুক্তির তারিখ ― ৫ নভেম্বর ১৯৯৯
আইএমডিবি রেটিং ― ৬.৩/১০
ইউটিউব লিংক ― Hum Saath-Saath Hain - Youtube
এইন্থুসান লিংক ― Hum Saath-Saath Hain - Einthusan


১১) Baadshah
মুক্তির তারিখ ― ২৭ আগস্ট ১৯৯৯
আইএমডিবি রেটিং ― ৬.৯/১০
ইউটিউব লিংক ― Baadshah - Youtube
এইন্থুসান লিংক ― Baadshah - Einthusan



*** এইন্থুসানে ভিডিও প্লে করার সময় আমার কাছে বেশ স্লো মনে হয়। তাই এখান থেকে ফিল্ম ডাউনলোড করে দেখি। এইন্থুসান থেকে কিভাবে ভিডিও ডাউনলোড করতে হয় তার একটি ছোট ভিডিও টিউটোরিয়াল ইউটিউবে আছে। এই লিংকে গেলে সেটি পেয়ে যাবেন।



ছবি ঋণ - ইন্টারনেট
সর্বশেষ এডিট : ২৯ শে জুলাই, ২০২১ রাত ৯:৫৯
১০টি মন্তব্য ১০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×