অর্ধচেতন এক অনীহার পাড়ে
শাঁখের বালার মতো
ওই দ্যাখো--
শুভ্র শুচি উঠেছে এক পরী-পূর্ণ চাঁদ।
কায়েমী নিয়মবশে ভাসে বটে সে!--
ব্যত্যয়হীন তার ন্যস্ত সদভ্যেসে।
মওকা পেয়ে বারেবার
তোমারও যে সুকপোল মুখ নেয় ঠাঁই
ওই তার গাঢ় মাঝখানে!
সাথে নিয়ে দু'চোখের ধোয়া সাদাকালো,
আর কিছু ক্ষয়ে যাওয়া ধোঁয়া ধোঁয়া মানে।
আমার কিছু আসল্-এই আসে না তাতে।
যায় কি না-
সে-ও ঠিক বলতে পারি না এতদিনে।
স্বভাবে সেই এক অভাব,
পুরো চিরকালের।
ইচ্ছে মেপে সত্যিকারের সাহস
কবেই বা জুটেছিল অভামনের আর--
সুন্দরে ঋজু চোখে ফিরে তাকাবার!
লুকিয়েই যাই আজও নিজ বোঁচা মুখ--
ডুবসাঁতারের শত বারোয়ারি খাতে
বহতা বরাদ্দ সেই আপন মূঢ়তায়,
নাজুক
নত
মনোহীন
মূক!
১৫ অক্টোবর ২০০৮ । পরদুপুর । মহাখালী, ঢাকা