somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

শ্রীহট্টে দু’দিনের অন্যশ্রী

০৯ ই মার্চ, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:০৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

শ্রীহট্টে দু’দিনের অন্যশ্রী

নিজের বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে, সেই ১৯৯৯-এর শুরুতে গিয়েছিলাম প্রথমবারের মতো। তারপর আর একবার যেতে ছোট-পাল্লার মানুষ এই আমার লেগে গ্যালো প্রায় দশ বছর। ২০০৮-এর শেষদিকে, এই কিছুদিন আগেই হ’লো আমার এবারকার দু’দিনের সিলেট-ভ্রমণ, দ্বিতীয়বার। প্রথম সফরটিও ছিল দ্’দিনের জন্য, বিভাগীয় সহপাঠী-বন্ধু রাজেশের বড়বোনের সাতপাকে বাঁধাপড়া উপলক্ষে। আর এবার আবার আমার দশ বছরের ছোট বোনের বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার বাধা পেরুবার পরীক্ষার প্রয়োজনে, তার স্পন্সর-চরণদার হয়ে। পারিবারিক তত্ত্বতালাশের ফলে সাব্যস্ত হয়ে রয়েছিল- ছোটখালার বড়জ্যা’র বড় মেয়ে শিমুল পড়ে শাবিপ্রবি-তে (সিলেটের জন্য বাসে উঠে একটু পরে অবশ্য জানা গ্যালো সবিস্তারে, যে সে ক্যাম্পাসে থাকে না, থাকে শহরে কয়েকজনের সঙ্গে মেস ক’রে), বোন থাকবে ওর সাথেই, আর আমি ধারেকাছে কোনো হোটেলে রাতটা কাটিয়ে দেবো কোনোমতে। তো, আমি আবার শেষমেশ মনোযোগ দিলাম যখন ব্যাপারটিতে, তখন নিজেকে এটা মানাতে পারলাম না যে সিলেট যাবো অথচ রাজেশকে আওয়াজ দেবো না, তা সে যতোই কাজে আর যতোই কম সময়ের জন্য যাই। জানতামই, আর জেনেও এড়াতে চাইনি, যে রাজেশকে জানান দিয়ে ওর শহরে যাওয়া মানেই হ’লো- সে নিজের কাঁধেই সানন্দে নিয়ে নেবে আমাদের পুরো ভার। সেই লোভে না হ’লেও, সেই সৌহার্দ্য স্বীকার ক’রে নিয়েই হালকা দেড়টি শরীর নিয়ে চড়লামই ওর ওপর। বোনের রাতযাপন নিয়ে আর এদিক-সেদিক করলাম না, শিমুলের মন কালো হ’তে পারে ভেবে, আর বন্ধুর বাসায়ও বোনের শোওয়ার বন্দোবস্ত নিয়ে ভার বেড়ে যেতে পারে ব’লে।

২.
পারিবারিকভাবেই আমরা একটু ঘরকুণো ধরনের। তেমন কোথাও যাওয়া হয় না আমাদের দু’জনেরই, নেহাত কাজে ছাড়া। প্রথমবারের মতো সিলেট যেতে-পথে বোনের তাই বেশ আগ্রহ ছিল সাইট-সিয়িংয়ের। এসি সুপার-ডিলাক্স বাসের ভেতর ড্রয়িংরুমের আরামের মধ্যেও তার তাই মন খারাপ হ’লো শুরুতেই, যখন বাস চলতেই জানালারূপী কাচের পর্দা সরিয়ে সে দেখলো- কাচটা নিজেই একটা দৃশ্য, মানে এয়ার-টাইট হ’লেও ভাঙা-জোড়ার প্রচুর চিহ্ন তাতে। এটাকে ডিঙিয়ে বাইরের দৃশ্যে মন দিতে গেলে শুধু চোখের ওপর অত্যাচারই সার। টার্মিনালে ওর কেনা ম্যাগাজিনে মন দেয়ার চেষ্টা করা গ্যালো দু’ভাইবোনে মিলে। বিজ্ঞাপন আর ছবি দেখা শেষ হয়ে গ্যালো তাড়াতাড়িই। বাসের হেডফোনে গান শোনার চেষ্টাও ঠিক জমলো না। টেকনিক্যাল ডিজঅর্ডার আর ডিফিকাল্টিজ-এর একটা ব্যয়বহুল ডিপো’র মধ্যেও আমাদের দু’জনের তেমন একটা সমস্যা হয়নি, বরং সেগুলো নিয়েও বিনোদন জুটেছে টুকটাক। নিজেদের চরিত্রের এক-আধটু বেশি মিলের জন্য চার ভাইবোনের মধ্যে আমাদের এই দু’জনেরই এমনিতেই বেশি জমে। বাসের বিস্কুট, আমাদের কেনা ক্র্যাকারস আর টুকটাক হাসি-গল্পেরা মিলে আমাদের ভ্রমণের লম্বা সময়টা বেশ কাটিয়ে দিল।

৩.
এখনও বলা হয়নি, আমার আদরের বোনটির নাম সুপ্তি। সকাল থেকে দুপুরের পুরো সময়ে বাসের মধ্যকার আলাপে আমার কাছে যেই আবিষ্কারটি প্রধান ছিল, সেটি হ’লো- সুপ্তির কাছে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তিপরীক্ষাটি মোটেই তেমন কোনো বিষয়ই নয়, যখন কি না পরদিনই তার সেই পরীক্ষা, এবং যেখানে কি না সিলেট যাওয়াটিই এই উদ্দেশ্যে। তার কাছে বরং ঘুরতে যাওয়াটাই মুখ্য। তার যেন একমাত্র বিষয়ই হ’লো- সে সিলেট যাচ্ছে, এবং সেটা নিয়েও আরেকটা আরামের বিষয় হ’লো- সে যাচ্ছে আমার সাথে।

৪.
সিলেটের মাটিতে নেমেই রাজেশের গাড়ি খুঁজি, মেলানোর জন্য তার নম্বর সাইন দেখি, আর আশেপাশে মুখ দেখি- সেই গাড়ির চালক আমজাদ কে হ’তে পারে! আমজাদও স্মার্ট যথেষ্ট। আমি আর সে প্রায় একই সময়ে পরষ্পর সম্পর্কে ধারণা করলাম যে- আমরাই তারা, যাদেরকে আমরা খুঁজছি।

৫.
“গাম কা খাজানা, তেরা ভি হ্যায়, মেরা ভি ...”
গাড়ির সিডি-প্লেয়ারে বাজতে থাকা জগজিত্-লতার এই অসম্ভব মেলোডিকে ব্যাকগ্রাউন্ডে রেখে আমি আর সুপ্তি ঢুকতে লাগলাম সিলেট শহরে, সদ্যচেনা চালক আমজাদের ওপরই ভর আর ভরসা ক’রে। ঢুকতে ঢুকতেই মেলাচ্ছিলাম আর তফাৎ বের করছিলাম দশ বছর আগের সাথে। আর মনে পড়লো সিনেমার ফ্ল্যাশব্যাকের মতোই- এই একই স্টেশন ওয়াগনে সেই দশ বছর আগের এক আঁধার রাতে ওই অরাজধানী মেট্রো-নগরীর আলো-আঁধার সব সাথে ক’রে পর্যটন মোটেলে যাওয়া, পাহাড়ের বুক-চেরা আঁধার রাস্তায় গাড়ি ক’রে সর্পিল ঘূর্ণিবেগে উঠতে থাকা উপর থেকে উপরে- তখন আমার আর রাজেশের সেই ছোট্ট সফরের আন্তরিক সঙ্গী হয়ে বাজছিল তখনকার সিনেমা ‘থাক্শাক’ (বাংলা করলে ‘তক্ষক’)-এর গান, দু’জনেরই প্রিয় এ আর রহমানের যাদুকরী মেলোডি “খামোশ রাত, স্যাহ্নি হাওয়া, তান্হা তান্হা দিল আপনা, ... অওর দূর কাহি(ন) রওশন হুয়া- এক চেহ্রা, এক চেহ্রা ...”। তখন ওদের ড্রাইভার ছিল স্বপনদা’, তখন শহরটা আরো খালি খালি ছিল, তখন রাস্তার ধারে এমন ময়লা আবর্জনা ছিলই না বলা চলে, তখন ...

৬.
হ্যাঁ, তখনও বেঁচে ছিলেন রাজেশের বাবা। শহরের সম্মানিত ডাকসাইটে আইনজীবী, যিনি নাকি জীবনে ঢাকায় এসেছিলেন কেবল দুইবার, তা-ও জিয়া আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হয়ে দেশের বাইরে যাওয়া এবং সেখান থেকে ঘরে ফেরার জন্য। ওসমানী বিমানবন্দরের কল্যাণে পরে তাঁর আর তৃতীয়বার মাড়াতে হয়নি বোকা ঠাঁটের এই ঢাকা শহরটার কোনো এঁদোপথ। মনে পড়ে- দেখেই প্রণামে হাত উপরে ওঠার আর সম্মানে মাথা নুয়ে আসার মতো এই গুণীমানী রাশভারী ভদ্রলোক সেবার আমার জন্য ঢাকায় ফেরার টিকিট কাটতে টাকা দিয়েছিলেন রাজেশকে, আমি সবিনয়ে ‘লাগবে না’ বললে হেসে হেসে ধম্কে বলেছিলেন আমাকে- “তুমি বড়, না আমি বড়? তো, টিকিটের টাকা তুমি কেন দেবে?”

৭.
অল্প কিছুক্ষণের মধ্যেই আমরা পৌঁছে গেলাম সেই শ্রদ্ধেয় আইনবিদের রেখে যাওয়া সম্ভ্রম-জাগানিয়া তিনতলা বাড়িটায়। রাজেশ বাসায়ই ছিল আমাদের অপেক্ষায়। মা ওদের আরো আগে থেকেই নেই। তাঁর শুধু ছবিই দেখেছি আমি, তাঁকে দেখিনি। তাঁর দেহ শ্মশানবাড়ি গিয়েছিল আমরা যখন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তিপরীক্ষা দিই সেই কালে। সুপ্তিকে রাজেশ দেখেছিল এগারো বছর আগে একবার আমাদের বাড়ি গিয়ে। তাই, ফোনে সিলেটোদ্দেশ্যের বৃত্তান্ত শুনতে গিয়ে যেমন সে বলেছিল- “ওইটা অ্যাতো বড় হয়ে গ্যাছে না কি?”, সেই বিস্ময় সম্পূর্ণ করতে লাগলো এবার সে, সামনে পেয়ে ছোট্ট সেই সুপ্তিটির সাথে এটিকে মিলিয়ে দেখে। কিছুক্ষণের মধ্যেই রাজেশের ছোট বোন রুম্পা স্কুল(টিচিং) শেষ ক’রে বাসায় ফিরলে আমি দেখলাম- এখনও অবিবাহিত এইমাত্র বোনটির তেমন কোনো বদল হয়নি যেন এই দশ বছরে, একটু কেবল ভার-ভারিক্কি বেড়ে যাওয়া ছাড়া। এই দশ বছরে অবশ্য রাজেশেরও সামাজিক অবস্থান-প্রতিপত্তির ব্যক্তিগত অর্জন বাদে দর্শনদারিতে তেমন কিছুই বদলায়নি। আমাকে দেখেও বহু আগের দেখা সবাই বলে- আমিও এখনও সেই আগের মতোই আছি। সামাজিক আরোহণ অবরোহণ বাদে বাইরের আর সব বদলের সময় বুঝি আমরা পেরিয়ে চ’লে এসেছি সেই বহু আগেই!

৮.
সুপ্তিকে রাজেশের বাকি ইন্ধনও দেয়া হয়ে যায় সিলেট দেখার ব্যাপারে, খেতে খেতেই। খেয়ে নিয়ে তাই বিকেল থাকতে থাকতেই আবার গাড়ি ক’রে রাজেশ আমাদেরকে নিয়ে গ্যালো এমসি কলেজে। ওটা রাজেশের কলেজ, রাজেশের সব ভাইবোনের কলেজ, সিলেটের ঐতিহ্যবাহী আরেক সম্ভ্রমাদায়ী প্রতিষ্ঠান। আকারেও বড়, নামেও বড়। কাজেও ছোট কেউ বলতে পারবে না ওই মুরারীচাঁদ বিশ্ববিদ্যালয় কলেজটিকে। বাগান, লেক আর টিলা-কাটা রাস্তা, একেক টিলার ওপর দ্বীপের মতো আলাদা একেকটা ডিপার্টমেন্ট- আমার আগের দেখা হ’লেও সুপ্তির সঙ্গে আমিও আবার আগন্তুক হয়েই সব দেখি নতুন চোখে। শিশুর বিস্ময়ে চোখ পাতি এখানে ওখানে, আর চেপে দিই সেলফোনের পিক্সেল-গরীব ক্যামেরা। সুপ্তির বিস্ময় বা খুশি নগদে প্রকাশ পায় না সহজে, প্রায় কোনোকিছুর ক্ষেত্রেই। তাই ওর দেখা হচ্ছে কি না ভালো ক’রে, সেটা নিশ্চিত করা ছাড়া ওর ব্যাপারে আর কোনো দায়িত্ব ছিল না আমাদের। আমরা কলেজ হাঁটতে হাঁটতেই সন্ধ্যার আজান দিয়ে নামলো আঁধার। ফিরতে পথে আমরা সুপ্তিকে নামালাম শিমুলের মেস-এ। তারপর আমরা দু’টো পুরোনো বুড়ো বন্ধু আবার মেলা করলাম বাড়ির পথে। আমজাদ গাড়ি চালিয়ে যায়, আর নিজের এখতিয়ারেই বাজিয়ে যায়- “বলো, কেন এমন হয়! এক চিলতে সুখ পাওয়াটা ভালোবাসা নয়!” (হাবিব)

৯.
মাতৃরূপী বোন আমাদের রুম্পা। ভরসন্ধ্যায় গরমজলের ব্যবস্থা করলো ভাই আর ভ্রাতৃবন্ধুর শীতস্নানের জন্য। ব্রেডে নসিলা’র প্রলেপ বুলিয়ে সান্ধ্যশক্তির নাশতা দিল, হিম-সন্ধ্যায় গলা ভেজালো মমতার উষ্ণতা-গোলা চা দিয়ে। রাজেশ টিভি ছেড়েছে মুম্বাইয়ের জঙ্গি হামলার খবরাগ্রহে। নাশতা-টিভি’র মাঝখানেই আমাদের সঙ্গে যোগ দিয়েছিল রেশাদ, রাজেশ যার কথা আমার কাছে এবং আমার কথা যার কাছে গল্প করেছিল বেশ কিছুকাল আগেই, যে আমি আর রেশাদ না কি পরষ্পরের ক্লোন কপি! রাজেশের মতবাদ অনুযায়ী ‘চরিত্র’ আর ‘আঁতলামি’ দু’টোতেই না কি অদ্ভুত মিল আমার আর রেশাদের! আমার কাছে অবশ্য শেষ পর্যন্তও সেটা অভূতই থেকে গ্যাছে। আমি তেমন কোনো মিল খুঁজে পাইনি আমাদের। প্রথম দেখার পর রেশাদকেও অবশ্য আমার জিজ্ঞেস করা হ’লো না- সে পেয়েছিল কি না এমন কোনো মিলের নমুনা। মুম্বাইয়ের দীর্ঘ আড়াইদিনের জ্বলাপোড়া থেমেছে সেদিন সকালবেলাই। আর, তথ্য উপাত্ত বের হচ্ছে কেবল আস্তে আস্তে বিভিন্ন দিক থেকে। বিভিন্ন রকমের সেসব তথ্য; বিভিন্ন জ্ঞান আর বিস্ময়ের সেসব সন্ধান আর আবিষ্কার।
[অবশ্য, ঠিক এই অংশ যখন লিখছি বাসায় ব’সে, তখন আবার পাশে চালু রাখা টিভি-তে লাইভ জানতে পারছি- সেই একই তাজ হোটেল-এর সামনে সারা মুম্বাই এক হয়েছে “চ্যালেঞ্জ টু টেরোরিজম” শ্লোগান নিয়ে, ম্যারাথন শো জিটিভি’র সারেগামাপা গ্র্যান্ড ফাইনাল মঞ্চের উপলক্ষে।]
ইত্যাকার বিষয়ের মানবিক দিক আমার কানে ঢুকে গেলে পোকা হয়ে পীড়া দিতে থাকলেও, রাজনৈতিক আর দালিলিক দিকগুলোতে বহুকাল থেকেই আমার আগ্রহ শূন্যের কাছাকাছি। তবু শুনলাম, শুনতে থাকতে হ’লো, কানে এলো- রাজেশের সেই বিস্তারিতে পুঙ্খানুপুঙ্খ জ্ঞান। ওরা দু’জন মিলে শুনছে ইন্ডিয়ার স্যাটেলাইট বাংলা টিভি’র খবর, আর তারও চেয়ে ঢের বেশি রাজেশ শোনাচ্ছে রেশাদকে- আরো যা যা সে এর মধ্যেই জানে। আমি শিহরিত হই ঘটনায়, বিচলিত হই ভাবনায়, বয়সের চেয়েও ক্লান্ত ক্ষান্ত মনে বিস্মিতও হই এমন বিষয়ে এই সময়েও ওদের এই পর্যায়ের আগ্রহ আর ‘জানকারি’তে।

...

[ দ্বিতীয় পর্বে সমাপ্য।
আর, সব ধরনের নামবাচক বিশেষ্য (প্রপার নাউন) এই লেখায় পাল্টে দিয়েছি ইচ্ছে ক'রেই। এছাড়া বিষয়-বস্তুতে আর সবই এখানে শুদ্ধ সত্য। :) ]

৪টি মন্তব্য ৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আইনের ফাঁকফোকর-০৩

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৪২

যেকোনো চাকরির নিয়োগের পরীক্ষা চলছে। সেটা পাবলিক সার্ভিস কমিশন, বিভিন্ন সংস্থা, বিভাগীয় কমিশনার, জেলা প্রশাসক বা উপজেলা পর্যায়ের কোনো কার্যালয়ে হতে পারে। এই নিয়োগ পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁস হতে পারে। একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

গল্পঃ অনাকাঙ্ক্ষিত অতিথি

লিখেছেন ইসিয়াক, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ দুপুর ১:১২

(১)
মাছ বাজারে ঢোকার মুখে "মায়া" মাছগুলোর উপর আমার  চোখ আটকে গেল।বেশ তাজা মাছ। মনে পড়লো আব্বা "মায়া" মাছ চচ্চড়ি দারুণ পছন্দ করেন। মাসের শেষ যদিও হাতটানাটানি চলছে তবুও একশো কুড়ি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্লগে বিরোধী মতের কাউকে নীতি মালায় নিলে কি সত্যি আনন্দ পাওয়া যায়।

লিখেছেন লেখার খাতা, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৮

ব্লগ এমন এক স্থান, যেখানে মতের অমিলের কারণে, চকলেটের কারণে, ভিন্ন রাজনৈতিক মতাদর্শের কারণে অনেক তর্কাতর্কি বিতর্ক কাটা কাটি মারামারি মন্তব্যে প্রতিমন্তব্যে আঘাত এগুলো যেনো নিত্য নৈমিত্তিক বিষয়। ব্লগটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

সিকান্দার রাজার চেয়ে একজন পতিতাও ভালো।

লিখেছেন ...নিপুণ কথন..., ০৪ ঠা মে, ২০২৪ রাত ৮:০৭

সিকান্দার রাজা কোকের বোতল সামনে থেকে সরিয়ে রাতারাতি হিরো বনে গেছেন! কিন্তু তাকে যারা হিরো বানিয়েছেন, তারা কেউ দেখছেন না তিনি কত বড় নেমকহারামি করেছেন। তারা নিজেদেরকে ধার্মিক বলে দাবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্লগার'স ইন্টারভিউঃ আজকের অতিথি ব্লগার শায়মা

লিখেছেন অপু তানভীর, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ রাত ১১:০৫



সামুতে ব্লগারদের ইন্টারভিউ নেওয়াটা নতুন না । অনেক ব্লগারই সিরিজ আকারে এই ধরণের পোস্ট করেছেন । যদিও সেগুলো বেশ আগের ঘটনা । ইন্টারভিউ মূলক পোস্ট অনেক দিন... ...বাকিটুকু পড়ুন

×