somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

লড়াই যখন সামনা-সামনি (বাছাই পর্বের চূড়ান্ত মুহূর্ত এবং অবশ্যই নিজেকে প্রমাণের শেষ সুযোগ। চাকরির ময়দানে ইন্টারভিউ ‘যুদ্ধ’ সঠিক ভাবে সামলাতে শরীরী ভাষার ভূমিকা)

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:৫৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

একটা বল অফ স্টাম্পের বাইরে। চোখ ধাঁধানো কভার ড্রাইভে সেটা সীমানার বাইরে পাঠানো যায়। কিন্তু ব্যাটে-বলে ঠিকঠাক না লাগলে লোপ্পা ক্যাচে আউট হওয়ার সম্ভাবনাও প্রবল। সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য এক সেকেন্ডেরও কম সময়। ঠিক একই রকম উত্তেজনার মুহূর্ত হিসেবে বর্ণনা করাই যায় চাকরির প্রথম ইন্টারভিউটিকে। প্রতিটি প্রশ্নে ভাবার সময় ওই রকমই কম। চোখে চোখ রেখে উত্তর দিতে হবে। তোতলানো চলবে না কোনও ভাবেই। উত্তর হবে স্পষ্ট, সংক্ষিপ্ত, স্বতস্ফূর্ত কিন্তু আত্মবিশ্বাসী, যুক্তিপূর্ণ। ব্যাস্! বল সোজা মাঠের বাইরে।

প্রথম বার উত্তেজনাটা যে বেশি থাকে সে বিষয়ে সন্দেহ নেই। তবে দ্বিতীয়, তৃতীয় এবং শেষ পর্যন্ত জীবনের যাবতীয় ‘ইন্টারভিউ’ কে খেলার কৌশলও এটাই। ভিড়ের মধ্যে নিজেকে আলাদা করে চিনিয়ে দেওয়াটাই এখানে চ্যালেঞ্জ। যেটা জেতার চাবিকাঠি আত্মবিশ্বাস, সততা, সাহস ইত্যাদি। তা হলেই হাতে আসবে স্বপ্নের চাকরির নিয়োগপত্র।

টেবিলের উল্টো দিকে ক’জোড়া চোখ। নিঁখুত ভাবে মাপছে সংস্থার সম্ভাব্য কর্মীটিকে। তীরের মতো ছুটে আসছে একের পর এক প্রশ্ন। পড়াশোনার বিষয় তো আছেই। যাচাই হচ্ছে প্রার্থীর যুক্তি-বুদ্ধি-ব্যক্তিত্ব, দক্ষতা, নেতৃত্ব দানের ক্ষমতা, আত্মবিশ্বাস, প্রত্যুৎপন্নমতি ইত্যাদি যে কোনও ইন্টারভিউ বোর্ডের খুব চেনা ছবি। কিন্তু দেখা যায় খুব ভাল পড়–য়া হয়েও বহু ক্ষেত্রে ইন্টারভিউয়ের গ-ি পেরোতে ব্যর্থ অনেকে।
একটি প্রশ্ন- আপনি যা বলেন তার কত ভাগ সত্যিকারভাবে অনূদিত হয় শরীরী ভাষা এবং ভাষার সুরের মাধ্যমে? ঠিক আছে, যদি আমরা আলবার্ট মেহরাবিয়ান এর কথা বিশ্বাস করি তাহলে প্রায় এর পুরোটাই।

অধ্যাপক আলবার্ট মেহরাবিয়ান বলেছেন যে একটি বার্তার মাত্র ৭% অনূদিত হয় মৌখিক ভাবে, কথার মাধ্যমে। আর বাকী ৯৩% অনূদিত হয় ভাষার সুর (৩৮%) এবং শরীরী ভাষা (৫৫%) এর মাধ্যমে। বস্তুত এটি ৭-৩৮-৫৫ সূত্র নামেই ব্যাপকভাবে পরিচিত।

এখন আপনি এ ধরণের পরিসংখ্যান গ্রহণ করতে পারেন আবার পরিত্যাগও করতে পারেন যেহেতু সবক্ষেত্রেই এটি পরিষ্কারভাবে সত্য নয়। এবং অধিকন্তু এটা লিখিত শব্দকে অর্ন্তভুক্ত করতে পারে না। যদি এটা পারত, লেখকরা বই বিক্রি করত না এবং আমরা কখনই চুক্তি সই করতাম না!
কিন্তু তারপরও এটা সত্যি যে, ভাষার সুর এবং শরীরী ভাষা আমাদের আসল অনূভূতিকে প্রতারিত করতে পারে। এবং একটি চাকরির সাক্ষাতকারে যতটা সম্ভব বডি ল্যাঙ্গুয়েজকে নিয়ন্ত্রণ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আপনি হয়তো সব প্রশ্নেরই সঠিক দিতে পারেন কিন্তু বোর্ডের সদস্যগণ প্রায়শই আপনার উত্তরের সাথে শরীরী ভাষা দেখে থাকেন। আপনার উত্তরের সাথে আপনার চেহারার অভিব্যাক্তি অথবা আপনার শারীরিক নড়াচড়ার বৈসাদৃশ্য তারা অবশ্যই লক্ষ্য করবেন।

আপনার শরীরী ভাষা আপনার নিয়োগকর্তার কাছে কি বার্তা দিচ্ছে সে ব্যাপারে সচেতন থাকুন। আপনার নিয়োগকর্তার মনে দীর্ঘস্থায়ী ছাপ ফেলতে শারীরিক ভাষাকে উন্নত করুন।

একটি সাক্ষাতকারের ডাক একই সাথে উত্তেজনা এবং উদ্বেগের সৃষ্টি করতে পারে। সংশ্লিষ্ট বিষয়ে আপনার জ্ঞানকে শাণিত করুন, সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান এবং তার কার্যাবলী সম্পর্কে ধারণা নিন, সাম্প্রতিক বিষয়ের ঘটনাবলীর জন্য পত্রিকার উপর নজর রাখুন এবং একটি পরিসংখ্যান তৈরী করুন। অনেক কম লোকই ইন্টারভিউয়ের সময় মৌখিক যোগাযোগের গুরুত্ব উপলব্ধি করতে পারে।

এখানে আপনার প্রতি কিছু পরামর্শ রইল। পরবর্তী সাক্ষাতকারে যাওয়ার সময় বিষয়গুলো মনে রাখুন এবং পরামর্শগুলো প্রয়োগ করুন যখন আপনি হট সিটে থাকবেন।

১. যখন প্রবেশ করবেন আন্তরিক এবং শ্রদ্ধাশীল হোন

আপনার রুমে প্রবেশ করার মুহূর্ত থেকে নিয়োগপ্রক্রিয়া শুরু হয়। কাপড় ঠিক করতে করতে রুমে প্রবেশ করবেন না, তার পূর্বেই পরিপাটি হয়ে নিন। ইন্টারভিউ রুমে যদি কেউ আপনার দিকে মুখোমুখি হয় তবে তার দিকে তাকান। এতে বোঝা যায় আপনি প্রটোকল সমন্ধে বোঝেন ও সম্মান করেন। জনপ্রিয় ধারণার বিপরীত, একটি শক্তিশালী হ্যান্ডশেক এবং ইতিবাচক অভিবাদন তা নয় যা আপনার নিয়োগকর্তারা খুজছেন।

মানবসম্পদ বিশেষজ্ঞরা আতœবিশ্বাসীর তুলনায় বিশ্বস্ত হতে বলেন। অভিবাদনের জন্য যখন আপনার হাত প্রসারিত করবেন, একই সাথে আন্তরিকতা এবং সততার নিদর্শন হিসেবে আপনার চেহারাকে উর্ধ্বমুখী করে তুলুন। আপনার বায়োডাটা টেবিলের উপর রাখতে পারেন, তবে ব্রিফসেক অথবা ব্যাগ অবশ্যই ফ্লোরে রাখুন। আপনার চারপাশে বাধা সৃষ্টি করে এমন কিছইু আপনার কোলের উপর রাখবেন না

২. সাক্ষাতকারের সময় মাটিতে পা রেখে সোজা হয়ে বসুন

অনুমতি না পাওয়া পর্যন্ত বসবেন না। চেয়ারে পর্যাপ্ত জায়গা নিয়ে বসুন। পিছন দিকে হেলে বসা একঘেয়েমী বা দাম্ভিকতা প্রকাশ করে। যদিও সামনের দিকে ঝুকে বসা এক ধরণের আগ্রাসী এমনকি ঘাবড়ানোর চিহ্ন প্রকাশ করে। বিশেষজ্ঞরা সোজা হয়ে বসতে পরামর্শ দেন, কিন্তু এমনভাবে নয় যাতে মনে হয় আপনার মেরুদন্ডে একটি স্টিলের রড লাগানো আছে। পা দুটি ভূমিতে রাখুন এবং পায়ের উপর পা রাখবেন না যাতে করে আপনাকে চিন্তাগ্রস্ত মনে হয়। তাছাড়া একটি তত্বও আছে যে, মাটিতে দুটি পা রাখলে তা ব্রেইনের দুটি অংশকে ভালভাবে কাজ করতে সাহায্যে করে।

৩. মাথা সোজা রাখুন

যদি আপনার মাথা সোজা রাখেন তাহলে এটি বোঝায় যে, যা বলা হচ্ছে তা সম্পর্কে আপনি সচেতন। এমনকি একপাশে সামান্য মাথা ঝোকানো আপনার নিয়োগকর্তার প্রতি একটি ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি প্রকাশ করে যে, আপনি তার কথা শুনতে প্রস্তুত। যাইহোক নিয়োগকর্তার মুখোমুখি হওযার সময় মাথা নিচু রাখবেন না। এটি নেতিবাচক এবং বিচারিক দৃষ্টিভঙ্গির সংকেত দেয়। অতিরিক্ত নড়াচড়া করবেন না- এটি নার্ভাসনেস এবং নিয়োগকর্তার সাথে একমত হওয়ার জন্য বেপরোয়া প্রচেষ্টারই অর্থ প্রকাশ করে।

৪. চেহারা স্পর্শ করা বন্ধ রাখুন

আপনি কি কখনও স্টিভেন সোডারাবার্গের ‘কন্টাজিয়ন’ মুভিটি দেখেছেন? কেট উইন্সলেট একটি ডাক্তারের চরিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে বলেছেন একজন মানুষ দিনে গড়ে ২০০০ থেকে ৩০০০ বার তার চেহারা স্পর্শ করে থাকেন। আপনি সম্ভবত ইতিমধ্যেই এ লেখাটি পড়ার ফাকে কয়েকবার তা করে ফেলেছেন। এখন যখন আপনি সব সময় তা করা থেকে বিরত থাকতে পারবেন না, আপনাকে কমপক্ষে ইন্টারভিউয়ের সময় তা বন্ধ রাখতে হবে। আমাদের নাক, ঠোট এবং কপাল স্পর্শ করার বেলায় আমরা সবাই অভ্যস্ত, কিন্তু এ সব কিছু এটাই প্রমাণ করে যে আমরা হয় নার্ভাস অথবা অসৎ।

৫. চক্ষু যোগাযোগ (আই কন্ট্যাক্ট) রক্ষা করুন

চক্ষু যোগাযোগ খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং যতদূর সম্ভব সেটি প্রাকৃতিক হওয়া বাঞ্ছনীয়। যদি আপনি প্রশ্নকর্তার চোখের দিকে না তাকান, তাহলে এটি আপনাকে একজন লজ্জাশীল মানুষ হিসেবে নির্দেশ করে যে নিজের সম্পর্কে আতœবিশ্বাসী নয়। অন্যদিকে পলকহীন চোখে একজনের দিকে তাকিয়ে থাকা ভীতিকর হতে পারে। প্যানেলের অন্য সদস্যসের দিকে তাকানোর পূর্বে ১০ সেকেন্ড ধরে চোখের যোগাযোগ বজায় রাখুন। কি বলবেন সেটা নিয়ে চিন্তা করার সময় আপনি কিছু সময়ের জন্য অন্যদিকে তাকাতে পারেন। যাইহোক, নীচের দিকে তাকানো পরিহার করুন, যা বিব্রত অথবা লজ্জিত হওয়া নির্দেশ করে। যদি একটি বোর্ডের মাধ্যমে আপনার সাক্ষাতকার নেওয়া হয় তাহলে যিনি আপনাকে প্রশ্ন করছেন তার দিকে তাকানোর পূর্বে অন্যদের দিকে এক নজরে তাকিয়ে নিন।

৬. আপনার বাহু এবং হাত নিয়ন্ত্রণে রাখুন

কিভাবে আপনার বাহু এবং হাতকে নিয়ন্ত্রণ করেন তার মাধ্যমে আপনার সম্পর্কে অনেক কিছু জানা যায়। যখন আপনাকে প্রশ্ন করা হচ্ছে তখন এক বাহু দিয়ে আরেকটি জড়িয়ে ধরবেন না। এটা বদ্ধ ধারণা অথবা আতœরক্ষামূলক সংকেত বহন করে, যা বোঝায় প্রশ্নকর্তা যা বলছেন তার সাথে আপনি একমত নন। আপনার কোল অথবা হাটুর উপর হাত রাখুন, কিন্তু সেগুলোকে শক্তভাবে আকড়ে ধরবেন না যাতে আপনি চিন্তিত সেটা প্রকাশ না পায়।

সাক্ষাতকারের সময় যদি হেলে পড়েন তাহলে আপনার শরীর আপনাকে আরো সুযোগ দিতে পারে কারণ মস্তিষ্ক অবচেতনভাবে তা করতে নির্দেশ করে। মুখ বন্ধ রাখা একটি ক্লাসিক ভাবভঙ্গী। যদি আপনি আঙ্গুল দ্বারা কপালে চাপ দেয়ার মাধ্যমে চেহারাকে ঢাকেন, সেটি হেলে পড়া সম্পর্কে নিশ্চিত সংকেত দেয়।

নাক অথবা চোখের নিচে আস্তে করে ঘষাও একটি সূক্ষè ইঙ্গিত বহন করে। এমনকি আপনার কান স্পর্শ করা অথবা ঘাড়ে আচড় কাটা প্রকাশ করে যে আপনি যা বলছেন তা আপনি নিজেই বিশ্বাস করেন না। যদি আপনি চার্চের গম্বুজ গঠনের মত আপনার হাতের আঙ্গুলগুলোর শেষ প্রান্তে চাপ প্রয়োগ করেন সেটি আপনার আতœবিশ্বাসকে প্রকাশ করে। হাত একত্রে মুষ্টিবদ্ধ করার মাধ্যমে আপনার নৈরাশ্য এবং আতœসংযম প্রকাশ পায়। টেবিলের নীচে আপনার হাত লুকানো এটাই প্রকাশ করে যে আপনি কোন কিছু লুকাতে চাচ্ছেন। আঙ্গুল ফুটানো আর একটি দোষ হিসেবে বিবেচিত। এটা অধৈর্য্য এবং ঘাবড়িয়ে যাওয়া বোঝায়। একইভাবে ঘাড় নাড়ানোর মাধ্যমে এটা বোঝায় যে, আপনি সমস্য সমাধান করতে আগ্রহী অথবা সমস্যা থেকে বিচ্ছিন্ন।

৭. কি বলছেন সেটা লক্ষ্য রাখুন

স্পষ্ট এবং নিয়ন্ত্রিত কথা-বার্তা আতœবিশ্বাস বহন করে। কন্ঠস্বরের উঠানামা এবং উৎকর্ষতার মাধ্যমে একঘেয়েমি কথা এড়িয়ে চলুন। কিন্তু এটি অতিরিক্ত করবেন না এবং অতিরিক্ত উত্তেজিত অথবা আবেগী হবেন না।

একটি উত্তর দেয়ার পূর্বে বিরতি এবং শ্বাস নিন যা আপনাকে সুবিবেচিত পথে সাড়া দিতে সময় দিবে এবং এটা প্রশ্নকর্তার প্রশ্ন জিজ্ঞাসা শেষ করতে নিশ্চিত করে।
সাধারণভাবে ইন্টারভিউয়ের সময় অতিরিক্ত বেশী অথবা অতিরিক্ত শক্তিশালী আবেগ না দেখাতে পরামর্শ দেয়া হয়। সঠিক সময়ে হাসুন এবং মাথা নাড়–ন কিন্তু অতিরিক্ত করবেন না। মুখায়বের তীব্র প্রকাশভঙ্গী, কথা বলার সময় অঙ্গভঙ্গী এবং নিজে নিজে উচ্চহাসিতে মেঠে উঠা পরিহার করুন।

৮. সাক্ষাতকার গ্রহনকারীর বার্তা অনুধাবন করুন

বডি ল্যাঙ্গুয়েজ এক ধরণের সূত্র যা হাতের উপর মাথা রাখা, হাত কচলানো এবং চক্ষু যোগাযোগ হারিয়ে ফেলার মাধ্যমে বিরক্তি নির্দেশ করতে পারে। যদি এটি ঘটে তাহলে আপনি বলা বন্ধ করুন এবং আপনার সাক্ষাতকার গ্রহণকারীকে একটি প্রশ্ন করার মাধ্যমে এগিয়ে যেতে পারেন। প্রশ্নটি এর রকম হতে পারে- “এ বিষয়ের উপর আপনি কি আরও কিছু জানতে চান?”

আঙুল ফুটানো এবং মুখ ঘষা বিরক্তি নির্দেশ করতে পারে। যে তথ্য তারা চাচ্ছে আপনার উত্তরের মাধ্যমে তা পরিষ্কার করুন এবং বিষয়বস্তুর বাইরের আলোচনার মাধ্যমে তাদেরকে ভীত করে তুলবেন না। যদি সাক্ষাতকার গ্রহণকারী বাহু নাড়াতে থাকেন এবং হেলান দেন তাহলে বুঝতে হবে তিনি অস্বস্তি বোধ করছেন।

৯. সাক্ষাতকার শেষে শান্ত এবং সুবিন্যস্ত থাকুন


সাক্ষাতকার শেষে আপনার শান্তভাবটি বজায় রাখুন। আপনার জিনিসপত্র শান্তভাবে গুছিয়ে নিন, আস্তে কিন্তু সাবলীলভাবে উঠুন এবং আপনার মাথা নাড়িয়ে অভিবাদন জানান। আপনার জিনিসপত্র বামহাতে রাখুন যাতে করে ডান হাতে অন্যদের সাথে হ্যান্ডশেক করতে পারেন। যদি সবার সাথে হ্যান্ডশেক করা সম্ভব না হয়,তবে অন্তত পক্ষে যিনি বোর্ডের প্রধান এবং যিনি আপনাকে ভিতরে নিয়ে এসেছেন তার সাথে হ্যান্ডশেক করুন। এমনকি সাক্ষাতকারের সময় যদি আপনি ভুল করে থাকেন, তাহলেও একটি আতœবিশ্বাসী বিদায়সম্ভাসন প্রশ্নকর্তার মনকে প্রভাবিত করতে সাহায্যে করে।

মুখোমুখি পরীক্ষায় আপনি সফল হোন। দেশ ও জাতি আপনার কাছ থেকে সেরাটাই আশা করছে।
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:৫৮
৩টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

যুক্তরাষ্ট্রে ইসরাইল বিরোধী প্রতিবাদ বিক্ষোভ

লিখেছেন হাসান কালবৈশাখী, ০৩ রা মে, ২০২৪ সকাল ৮:০২

গাজায় হামাস উচ্ছেদ অতি সন্নিকটে হওয়ায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নিউইয়র্ক ও লসএঞ্জেলসে কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পরেছিল। আস্তে আস্তে নিউ ইয়র্ক ও অন্যান্ন ইউনিভার্সিটিতে বিক্ষোভকারীরা রীতিমত তাঁবু টানিয়ে সেখানে অবস্থান নিয়েছিল।


... ...বাকিটুকু পড়ুন

৫০১–এর মুক্তিতে অনেকেই আলহামদুলিল্লাহ বলছে…

লিখেছেন বিচার মানি তালগাছ আমার, ০৩ রা মে, ২০২৪ বিকাল ৩:০০



১. মামুনুল হক কোন সময় ৫০১-এ ধরা পড়েছিলেন? যে সময় অনেক মাদ্রাসা ছাত্র রাজনৈতিক হত্যাকান্ডের শিকার হয়েছিল। দেশ তখন উত্তাল। ঐ সময় তার মত পরিচিত একজন লোকের কীভাবে মাথায় আসলো... ...বাকিটুকু পড়ুন

মেহেদীর পরিবার সংক্রান্ত আপডেট

লিখেছেন ইফতেখার ভূইয়া, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ৮:৪৯


মার্চ মাস থেকেই বিষয়টি নিয়ে ভাবছিলাম। ক'দিন আগেও খুলনায় যাওয়ার ইচ্ছের কথা জানিয়েও আমার বিগত লিখায় কিছু তথ্য চেয়েছিলাম। অনেক ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও মেহেদীর পরিবারকে দেখতে আমার খুলনা যাওয়া হয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

'চুরি তো চুরি, আবার সিনাজুরি'

লিখেছেন এমজেডএফ, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৮


নীলসাধুকে চকলেট বিতরণের দায়িত্ব দিয়ে প্রবাসী ব্লগার সোহানীর যে তিক্ত অভিজ্ঞতা হয়েছিল তা বিলম্বে হলেও আমরা জেনেছি। যাদেরকে চকলেট দেওয়ার কথা ছিল তাদের একজনকেও তিনি চকলেট দেননি। এমতাবস্থায় প্রায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

বরাবর ব্লগ কর্তৃপক্ষ

লিখেছেন নীলসাধু, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১১:২২

আমি ব্লগে নিয়মিত নই।
মাঝে মাঝে আসি। নিজের লেখা পোষ্ট করি আবার চলে যাই।
মাঝেমাঝে সহ ব্লগারদের পোষ্টে মন্তব্য করি
তাদের লেখা পড়ি।
এই ব্লগের কয়েকজন ব্লগার নিজ নিক ও ফেইক... ...বাকিটুকু পড়ুন

×