অবাক হচ্ছি কারন একজন প্রবীণ রাজনীতিবিদ এবং একজন সম্মানিত শিক্ষকের নীতি-নৈতিকতার কি চরম অধঃপতন হলেই কেবল এমন কাজ করা সম্ভব হয়। তাহলে সামনে যদি পরবর্তি সভাপতি এমন কাজে মারা যায় সেক্ষেত্রে ফলক হতে থাকবে আর মেয়র সাহেবরা এসে প্রশংসা করবে এমন কাজে?
**ছবি- বামে ফলক উন্মোচন শেষে ভন্ডামী করছে খুলনা মেয়র এবং কুয়েট ভিসি(গোল মার্কড) এবং ডানে ফলকটি।
অবশ্য এমন কাজে ফুঁসে উঠেছে সাধারণ শিক্ষক সমাজ। তারা গত ১৭ নভেম্বরে সাধারণ সভা করে স্মৃতিফলকটি ভেঙে ফেলার দাবিতে আন্দোলন কর্মসূচি পালনের সিদ্ধান্ত নেন। সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী মঙ্গলবার থেকে সকল শিক্ষক ক্লাস ও পরীক্ষা গ্রহণ ব্যতীত সকল প্রশাসনিক দায়িত্ব পালন থেকে বিরত থাকার কর্মসূচি শুরু করেছেন। এছাড়া সাদ্ধারন খুলনাবাসী জানিয়েছেন তীব্র প্রতিবাদ, কারন এ অঞ্চলের পীর-আউলিয়া সর্দার হজরত খান জাহান আলী(রঃ) এর নামে স্থাপিত একটি হলের সামনে মদ্যপানে মারা যাওয়া একজনের ফলক থাকতে পারেনা।
Bumerangbd
সর্বশেষ এডিট : ২২ শে মার্চ, ২০১২ ভোর ৪:১৫