somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বিশ্বাসের কাঠগড়ায়

০১ লা এপ্রিল, ২০২০ রাত ২:২৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



কভিড-১৯, যেই ভাইরাসের আতঙ্কে গোটা বিশ্ব আজ কাঁপছে। এই পরিস্থিতে দুই শ্রেণীর মানুষের জন্য 'অতি ছোট' মুখে দুটো 'বড়' কথা বলতে চাওয়াটা কেমন জানি না। তবে এটুক জানার তৌফিক আল্লাহ পাক দিয়েছেন, অন্যকে মনে করিয়ে দেয়া কতটা জরুরী। অবশ্যই আমার প্রথম কর্তব্য এবং উদ্দেশ্যও যেন হয়, আগে নিজের জন্য।


কোনরকম যুক্তি দিয়ে কোন যুক্তি খন্ডনের ইচ্ছা নাই, বুঝানোর যোগ্যতাও নাই। এইসব যুক্তি দিয়ে প্রমাণের বিষয়ও না। কেবল তাদের জন্য কিছু কথা, কিছু আকুতি, যারা স্রষ্টায় বিশ্বাস করা নিয়ে দ্বিধাদ্বন্দে ভুগেন;

দূরে যাবার দরকার নেই, নিজেকে দেখলেই কী হয়ে যায় না? মানুষের শরীর এতটাই নিখুঁত ভাবে তৈরী করা; শরীরের সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম বিষয় নিয়েও যদি একটু ভাবা যায়; ব্যাপারটা এভাবে না হয়ে এভাবে হলে কেমন হত, আমাদের শরীর এই অঙ্গ এভাবে না হয়ে একটু ব্যতিক্রম হলে কী হত। কেবল একটা আঙ্গুলের ৪টা ভাজের একটি ভাজ না থাকলে ব্যাপারটির প্রভাব জীবনে, আমাদের কাজে-কর্মে কীভাবে পড়তো? কোন কিছু ধরতে কত কষ্ট হত? যদি চুলের মাঝে স্কিনের সেন্সিটিভিটি থাকতো? প্রতিবার চুল কাঁটার সময় কী ব্যাথাটা পেতে হত? যদি কেবল নখ না থাকতো? বা কান এরকম নরম না হয়ে শক্ত হত? ঘুমানোর সময় পাশ ফেরা যেত? আচ্ছা, যদি চোখের পাপড়ি বাহিরের দিকে না হয়ে একটু ভেতরের দিকে হতো? প্রতিবার চোখ খুলতে, বন্ধ করতে কত কষ্ট হত?

এগুলো স্রেফ আমাদের শরীর কতটা চমৎকার এবং নিখুঁত ভাবে ডিজাইন করা, তা ভাবানোর জন্য কয়েকটি বিষয় নিয়ে বলা। একজন স্রষ্টা ব্যতীত এতটা পার্ফেকশন কীভাবে সম্ভব! কত সাচ্ছন্দ্যে চলাফেরা করছি, বুঝতেই পারছি না কী ব্যাপারটা ঘটে যাচ্ছে।

একই ভাবে প্রকৃতির ব্যাপারে; প্রকৃতির বিষয় গুলো এভাবে না হয়ে সামান্য ভিন্ন ভাবে হলে কেমন হত? মেঘের যদি পানি ধরে রেখে ভাসার ক্ষমতা না থাকতো? যদি বৃষ্টির ফোঁটা এরকম না হয়ে, ভিন্ন রকম হত? আচ্ছা, সাগরে যদি লবণ না থাকতো, এর ফলাফল কী হত ভাবা যায়? ব্যাপার গুলো এতটাই নিখুঁত ভাবে ডিজাইন করা যে, স্রেফ একটু এদিক থেকে ওদিক হলেই হয়তো গোটা বিশ্ব বসবাসের অনুপযোগী হয়ে যেতে পারে। কীভাবে সম্ভব এতটা পার্ফেকশন একজন স্রষ্টা ব্যতীত?

এভাবে একটু ভাবতে গেলেই দেখা যায়, বাকিসব বাদ দিলেও কেবল দৃষ্টিতে যা ধরা পড়ে তা সবই কত নিখুঁত ভাবে সৃষ্টি করা হয়েছে। সবকিছুই! এতটাই নিখুঁত যে তা একটু এদিক থেকে ওদিক হলেই বিশাল বিশৃঙ্খলা দেখা দিত। ব্যাপার গুলো নিয়ে কথা বলতে গেলে, পোস্ট বড়ই হতে থাকবে।

আসল কথা যা বলতে চাচ্ছিলাম; যেই ভাইরাস আপনার দ্বারা দেখা সম্ভব না তার প্রতি বিশ্বাস এনে সে অনুযায়ী যদি কাজ করা যায় (যা অতি স্বাভাবিক এবং করাই উচিৎ), এই চাঁদ-সূর্য, আসমান-জমিন, আলো-বাতাস, দিন-রাত, মেঘ-বৃষ্টি, সাগর-পাহাড়, নিজের শরীর; এত এত নিদর্শন দেখেও কী বিশ্বাস করা যায় না, এইসবের পেছনে একজন স্রষ্টা আছেন?

এত নিদর্শন দেখেও, তা নিয়ে ভেবেও, মস্তিষ্কে এই ভাবনা উদয় হওয়ার জন্য কী যথেষ্ট নয়; এইসবের পেছনে একজন স্রষ্টা আছেন?


আমরা যারা ভাবি, খুব দ্বীন মানার চেষ্টা করছি; তাদের জন্যও কী এটা একটা ভালো সুযোগ নয়, নিজের ঈমান কতটা দুর্বল সে সম্পর্কে অবগত হবার?

করোনার জন্য এত সচেতনতা অবলম্বন করছি, যা অবশ্যই নিজ নিজ জায়গা থেকে সর্বোচ্চ অবলম্বন করা শরীয়তের দাবী, এমন কি সঠিক নিয়তে করা হলে আল্লাহর কাছে নেকিও পাবার আশা করা যায়। সেই সাথে এটাও কি ভাবার বিষয় নয় যে, যেই আমি মৃত্যু থেকে বাঁচার জন্য এত সচেতন, সেই আমি মৃত্যুর পরের ভয়াবহতার ব্যাপারে কতটুক সচেতন? জাহান্নামের আগুন কতটা ভয়াবহ, তার জন্য কত বেশি সচেতন হওয়া জরুরী? যার ফলাফল আরো অনন্তকালের জন্য?

আমাদের "বিশ্বাসের স্থর" ঠিক কোন পর্যায়ে আছে এতটুকও কী আমরা বুঝার চেষ্টা করতে পারি না?

করোনার জন্য যেভাবে প্রতিনিয়ত হাত ধুই (যা অবশ্যই এখন করা অতি জরুরী), সেই সাথে ৫ ওয়াক্ত নামাজের জন্য ওজু করার আগে মিছওয়াকের ব্যাপারে যতটা গুরুত্ব আমাদের নবী ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাহ দিয়েছেন তার কিছুটা হলেও অন্তরে ধারণ করে সেই মুহাব্বাতের সাথে মিছওয়াক করার অভ্যাসটিও করে ফেললে কি আরো ভালো হয় না?

(এই পোস্ট থেকে যেন কেউ ভুল কিছু না বুঝে, তাই ক্লিয়ার করা। আমার উদ্দেশ্য মোটেও এটা নয় যে; করোনা নিয়ে এমন করলে, আখেরাতের জন্য করবেন না কেন। আমার উদ্দেশ্য হল স্রেফ এটাই মনে করিয়ে দেয়া- আমরা বলি আমরা জান্নাত-জাহান্নামে বিশ্বাস করি, কিন্তু আমাদের কাজ কর্ম দেখে কে বলবে আমাদের এই "বিশ্বাস" ঠিক কোন পর্যায়ে থেকে গেছে। বিষয়টা বুঝানোর জন্যই কেবল করোনা প্রসঙ্গ আনা।)
কভিড-১৯, যেই ভাইরাসের আতঙ্কে গোটা বিশ্ব আজ কাঁপছে। এই পরিস্থিতে দুই শ্রেণীর মানুষের জন্য 'অতি ছোট' মুখে দুটো 'বড়' কথা বলতে চাওয়াটা কেমন জানি না। তবে এটুক জানার তৌফিক আল্লাহ পাক দিয়েছেন, অন্যকে মনে করিয়ে দেয়া কতটা জরুরী। অবশ্যই আমার প্রথম কর্তব্য এবং উদ্দেশ্যও যেন হয়, আগে নিজের জন্য।


কোনরকম যুক্তি দিয়ে কোন যুক্তি খন্ডনের ইচ্ছা নাই, বুঝানোর যোগ্যতাও নাই। এইসব যুক্তি দিয়ে প্রমাণের বিষয়ও না। কেবল তাদের জন্য কিছু কথা, কিছু আকুতি, যারা স্রষ্টায় বিশ্বাস করা নিয়ে দ্বিধাদ্বন্দে ভুগেন;

দূরে যাবার দরকার নেই, নিজেকে দেখলেই কী হয়ে যায় না? মানুষের শরীর এতটাই নিখুঁত ভাবে তৈরী করা; শরীরের সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম বিষয় নিয়েও যদি একটু ভাবা যায়; ব্যাপারটা এভাবে না হয়ে এভাবে হলে কেমন হত, আমাদের শরীর এই অঙ্গ এভাবে না হয়ে একটু ব্যতিক্রম হলে কী হত। কেবল একটা আঙ্গুলের ৪টা ভাজের একটি ভাজ না থাকলে ব্যাপারটির প্রভাব জীবনে, আমাদের কাজে-কর্মে কীভাবে পড়তো? কোন কিছু ধরতে কত কষ্ট হত? যদি চুলের মাঝে স্কিনের সেন্সিটিভিটি থাকতো? প্রতিবার চুল কাঁটার সময় কী ব্যাথাটা পেতে হত? যদি কেবল নখ না থাকতো? বা কান এরকম নরম না হয়ে শক্ত হত? ঘুমানোর সময় পাশ ফেরা যেত? আচ্ছা, যদি চোখের পাপড়ি বাহিরের দিকে না হয়ে একটু ভেতরের দিকে হতো? প্রতিবার চোখ খুলতে, বন্ধ করতে কত কষ্ট হত?

এগুলো স্রেফ আমাদের শরীর কতটা চমৎকার এবং নিখুঁত ভাবে ডিজাইন করা, তা ভাবানোর জন্য কয়েকটি বিষয় নিয়ে বলা। একজন স্রষ্টা ব্যতীত এতটা পার্ফেকশন কীভাবে সম্ভব! কত সাচ্ছন্দ্যে চলাফেরা করছি, বুঝতেই পারছি না কী ব্যাপারটা ঘটে যাচ্ছে।

একই ভাবে প্রকৃতির ব্যাপারে; প্রকৃতির বিষয় গুলো এভাবে না হয়ে সামান্য ভিন্ন ভাবে হলে কেমন হত? মেঘের যদি পানি ধরে রেখে ভাসার ক্ষমতা না থাকতো? যদি বৃষ্টির ফোঁটা এরকম না হয়ে, ভিন্ন রকম হত? আচ্ছা, সাগরে যদি লবণ না থাকতো, এর ফলাফল কী হত ভাবা যায়? ব্যাপার গুলো এতটাই নিখুঁত ভাবে ডিজাইন করা যে, স্রেফ একটু এদিক থেকে ওদিক হলেই হয়তো গোটা বিশ্ব বসবাসের অনুপযোগী হয়ে যেতে পারে। কীভাবে সম্ভব এতটা পার্ফেকশন একজন স্রষ্টা ব্যতীত?

এভাবে একটু ভাবতে গেলেই দেখা যায়, বাকিসব বাদ দিলেও কেবল দৃষ্টিতে যা ধরা পড়ে তা সবই কত নিখুঁত ভাবে সৃষ্টি করা হয়েছে। সবকিছুই! এতটাই নিখুঁত যে তা একটু এদিক থেকে ওদিক হলেই বিশাল বিশৃঙ্খলা দেখা দিত। ব্যাপার গুলো নিয়ে কথা বলতে গেলে, পোস্ট বড়ই হতে থাকবে।

আসল কথা যা বলতে চাচ্ছিলাম; যেই ভাইরাস আপনার দ্বারা দেখা সম্ভব না তার প্রতি বিশ্বাস এনে সে অনুযায়ী যদি কাজ করা যায় (যা অতি স্বাভাবিক এবং করাই উচিৎ), এই চাঁদ-সূর্য, আসমান-জমিন, আলো-বাতাস, দিন-রাত, মেঘ-বৃষ্টি, সাগর-পাহাড়, নিজের শরীর; এত এত নিদর্শন দেখেও কী বিশ্বাস করা যায় না, এইসবের পেছনে একজন স্রষ্টা আছেন?

এত নিদর্শন দেখেও, তা নিয়ে ভেবেও, মস্তিষ্কে এই ভাবনা উদয় হওয়ার জন্য কী যথেষ্ট নয়; এইসবের পেছনে একজন স্রষ্টা আছেন?


আমরা যারা ভাবি, খুব দ্বীন মানার চেষ্টা করছি; তাদের জন্যও কী এটা একটা ভালো সুযোগ নয়, নিজের ঈমান কতটা দুর্বল সে সম্পর্কে অবগত হবার?

করোনার জন্য এত সচেতনতা অবলম্বন করছি, যা অবশ্যই নিজ নিজ জায়গা থেকে সর্বোচ্চ অবলম্বন করা শরীয়তের দাবী, এমন কি সঠিক নিয়তে করা হলে আল্লাহর কাছে নেকিও পাবার আশা করা যায়। সেই সাথে এটাও কি ভাবার বিষয় নয় যে, যেই আমি মৃত্যু থেকে বাঁচার জন্য এত সচেতন, সেই আমি মৃত্যুর পরের ভয়াবহতার ব্যাপারে কতটুক সচেতন? জাহান্নামের আগুন কতটা ভয়াবহ, তার জন্য কত বেশি সচেতন হওয়া জরুরী? যার ফলাফল আরো অনন্তকালের জন্য?

আমাদের "বিশ্বাসের স্থর" ঠিক কোন পর্যায়ে আছে এতটুকও কী আমরা বুঝার চেষ্টা করতে পারি না?

করোনার জন্য যেভাবে প্রতিনিয়ত হাত ধুই (যা অবশ্যই এখন করা অতি জরুরী), সেই সাথে ৫ ওয়াক্ত নামাজের জন্য ওজু করার আগে মিছওয়াকের ব্যাপারে যতটা গুরুত্ব আমাদের নবী ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাহ দিয়েছেন তার কিছুটা হলেও অন্তরে ধারণ করে সেই মুহাব্বাতের সাথে মিছওয়াক করার অভ্যাসটিও করে ফেললে কি আরো ভালো হয় না?

(এই পোস্ট থেকে যেন কেউ ভুল কিছু না বুঝে, তাই ক্লিয়ার করা। আমার উদ্দেশ্য মোটেও এটা নয় যে; করোনা নিয়ে এমন করলে, আখেরাতের জন্য করবেন না কেন। আমার উদ্দেশ্য হল স্রেফ এটাই মনে করিয়ে দেয়া- আমরা বলি আমরা জান্নাত-জাহান্নামে বিশ্বাস করি, কিন্তু আমাদের কাজ কর্ম দেখে কে বলবে আমাদের এই "বিশ্বাস" ঠিক কোন পর্যায়ে থেকে গেছে। বিষয়টা বুঝানোর জন্যই কেবল করোনা প্রসঙ্গ আনা।)
সর্বশেষ এডিট : ০৩ রা এপ্রিল, ২০২০ সকাল ১০:২১
৩টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

খুলনায় বসবাসরত কোন ব্লগার আছেন?

লিখেছেন ইফতেখার ভূইয়া, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:৩২

খুলনা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় তথা কুয়েট-এ অধ্যয়নরত কিংবা ঐ এলাকায় বসবাসরত কোন ব্লগার কি সামুতে আছেন? একটি দরিদ্র পরিবারকে সহযোগীতার জন্য মূলত কিছু তথ্য প্রয়োজন।

পরিবারটির কর্তা ব্যক্তি পেশায় একজন ভ্যান চালক... ...বাকিটুকু পড়ুন

একমাত্র আল্লাহর ইবাদত হবে আল্লাহ, রাসূল (সা.) ও আমিরের ইতায়াতে ওলামা তরিকায়

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৬:১০



সূরাঃ ১ ফাতিহা, ৪ নং আয়াতের অনুবাদ-
৪। আমরা আপনার ইবাদত করি এবং আপনার কাছে সাহায্য চাই।

সূরাঃ ৪ নিসার ৫৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
৫৯। হে মুমিনগণ! যদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। মুক্তিযোদ্ধা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১



মুক্তিযুদ্ধের সঠিক তালিকা প্রণয়ন ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা প্রসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ‘দেশের প্রতিটি উপজেলা পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটি রয়েছে। তারা স্থানীয়ভাবে যাচাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতীয় রাজাকাররা বাংলাদেশর উৎসব গুলোকে সনাতানাইজেশনের চেষ্টা করছে কেন?

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৪৯



সম্প্রতি প্রতিবছর ঈদ, ১লা বৈশাখ, স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, শহীদ দিবস এলে জঙ্গি রাজাকাররা হাউকাউ করে কেন? শিরোনামে মোহাম্মদ গোফরানের একটি লেখা চোখে পড়েছে, যে পোস্টে তিনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঘুষের ধর্ম নাই

লিখেছেন প্রামানিক, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

মুসলমানে শুকর খায় না
হিন্দু খায় না গাই
সবাই মিলেই সুদ, ঘুষ খায়
সেথায় বিভেদ নাই।

হিন্দু বলে জয় শ্র্রীরাম
মুসলিম আল্লাহ রসুল
হারাম খেয়েই ধর্ম করে
অন্যের ধরে ভুল।

পানি বললে জাত থাকে না
ঘুষ... ...বাকিটুকু পড়ুন

×