somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সন্তান আল্লাহর আমানত, প্লিজ এই আমানতের খেয়ানত করবেন না।

১৭ ই মে, ২০১২ বিকাল ৩:০৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

বিসমিল্লাহির রাহমানের রাহীম

এ লেখা পড়ার আগে সবাইকে জানিয়ে দিতে চাই যে, সব বাবা মায়েরাই তাদের সন্তান কে খুব ভালোবাসেন, নিজের মতন করে মানুষ করতে চান। আমার এই লেখার মাধ্যমে আমি কাউকে ছোট করতে চাই না। নিজে সচেতন হওয়ার সাথে সাথে অন্যকেও সচেতন করা আমার নৈতিক দায়িত্ব। নিজে যে ভুল করেছি, অন্যের যে ভুল দেখেছি এবং অন্যের ভালো গুন গুলো দেখে নিজের ভিতরের উপলব্ধি গুলো মানুষকে জানাতে চাই। যাতে মানুষ সঠিক নিয়মে চলতে পারে। আমার যাবতীয় কাজকর্ম আল্লাহ কে খুশী করার জন্য, আল্লাহ কে পাওয়ার জন্য। আমি জানি না আমার দুই সন্তান কে ঠিকমত মানুষ করতে পারবো কিনা। আল্লাহ যেনো তাদের কে আমার জন্য সাদাকায়ে জারীয়া করে দেন, সেই সাথে তাদের বংশধরদেরকেও যেনো আমার জন্য সাদাকায়ে জারীয়া করে দেন, যেমনটা নবী ইবরাহীম (আঃ) এর ব্যাপারে আল্লাহ করে দিয়েছেন এবং আমি নিজেও যেনো আমার বাবা-মায়ের জন্য সাদাকায়ে জারীয়া হয়ে যাই। আমীন।

বাবা-মা হওয়া একটা বিশাল গুরুত্বপূর্ন ও দায়িত্বপূর্ন ব্যাপার। সন্তান ভূমিষ্টের পর মানুষের আকৃতি থাকলেই তো চলবে না , একটা ছোট্ট মানুষকে বিদ্যা, বুদ্ধি, নৈতিকতা, আচার আচরন ইত্যাদি নানা সমষ্টির মাধ্যমে সত্যিকারের মানুষ হিসাবে গড়ে তোলা চারটিখানি কথা নয়।

প্রথম যখন মা হলাম, তখন কম বয়সে মা হওয়ার কারনে মা হওয়ার যে গুরু দায়িত্ব সেটা তেমন উপলব্ধি করতে পারিনি। মায়ের পায়ের নিচে সন্তানের বেহেস্ত। বাপরে, এত গুরুত্ব আমার! কিন্তু ভাবিনি যার যত মর্যাদা তাঁর তত গুরু দায়িত্ব। আশে পাশের মানুষজনকে দেখে, নিজের ভুলগুলোকে শুধরানোর চেষ্টা করি এখন। নিজের অজান্তেই নিজের সন্তান কে নষ্ট করে ফেলি আমরা। অনেকেই বুঝি না বা বুঝতে চাই না।

আপনি যদি একজন ভালো বাবা-মা হতে চান তাহলে সবার আগে আপনার মন মানসিকতার পরিবর্তন আনতে হবে। আপনাকে প্রথমেই ভাবতে হবে, আপনার সন্তান আপনার কাছে আল্লাহর আমানত স্বরূপ। এই আমানতের খেয়ানত কোনভাবেই নষ্ট করা যাবে না। আপনি বাবা-মা হয়েছেন বিধায় সন্তান কে যা ইচ্ছা তা করতে পারেন না। মনে রাখবেন , এই আমানতের ব্যাপারে আপনাকে আল্লাহর কাছে জবাবদিহি করতে হবে। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, “তোমাদের প্রত্যেকেই দায়িত্বপ্রাপ্ত এবং তোমাদের প্রত্যেককেই তার দায়িত্বাধীনদের সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হবে, রাষ্ট্রনেতা তার প্রজাদের সম্পর্কে দায়িত্বশীল আর তাকে তাদের পরিচালনার ব্যাপারে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। একজন পুরুষ লোক তার পরিবারের ব্যাপারে দায়িত্বশীল, তাকে তাদের পরিচালনার ব্যাপারে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। একজন মহিলা তার স্বামীর ঘরের সার্বিক ব্যাপারে দায়িত্বশীলা, তাকে সেটার পরিচালনার ব্যাপারে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। একজন পরিচারক তার মালিকের সম্পদের সংরক্ষক, আর তাকে সেটার ব্যাপারে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। এক কথায় তোমরা সবাই দায়িত্বশীল আর সবাই জিজ্ঞাসিত হবে সে দায়িত্ব সম্পর্কে”।
(বুখারী : ৭১৩৮; মুসলিম: ১৭০৫)

আপনার সন্তানকে ছোট থেকেই ভাল-মন্দ বুঝানোর চেষ্টা করুন। অনেক বাবা-মা বাচ্চাদের মন্দ কাজগুলোকে আশকারা দিয়ে থাকেন। “থাক, বাচ্চা মানুষ, বড় হলে ঠিক হয়ে যাবে”—এ ধরনের কথা বলে থাকেন। মোটেও ঠিক না। একটা বাচ্চা জন্মের পর থেকে সাত বছর পর্যন্ত যা শিখে থাকে তাই সারা জীবন তার মনে গেথে যায়।
সন্তানকে ছোটবেলা থেকেই ধর্মীয় শিক্ষা দিন এবং ধর্মীয় আচার আচরন মানতে শিখান। কারণ ধর্মহীনতা মানুষের জীবনকে লাগামহীন করে ফেলে। মানুষ যা ইচ্ছা তা করতে পারে না।

বাচ্চার সব আবদার শুনবেন না। অনেক বাবা-মা বাচ্চা যা চায় তা চাওয়ার সাথে সাথেই দিয়ে দেন, বাচ্চা কান্না করলেই দিয়ে দেন। এতে বাচ্চার স্বভাব নষ্ট হয়ে যায়। বাচ্চার আবদারের জিনিসটা যদি বাচ্চার জন্য ভালো হয় তাহলে তাকে দিবেন। না দিলে তাকে বুঝাবেন কেনো দিবেন না। যে সব বাচ্চারা চাইলেই পেয়ে যায় সেসব বাচ্চার জিদ বেশী হয়।

স্বামী-স্ত্রীর ঝগড়া বা মনমালিন্য হতেই পারে। কিন্তু কোনভাবেই সন্তানের সামনে ঝগড়া করবেন না। এতে বাবা-মায়ের প্রতি বিরূপ মোনভাবের সৃষ্টি হয় সন্তানের মনে। পরবর্তী জীবনে তারাও তাদের লাইফ পার্টনারের সাথে ঝগড়া করবে এবং কোন কম্প্রমাইজ করবে না। কারণ ছোট থেকে তারা এটাই দেখে এসেছে বলে তাদের কাছে সেটাই স্বাভাবিক মনে হয়। আপনি কি চান আপনার সন্তান এর জীবন ঝগড়াময় হোক ?

অনেকেই নানা কারনে নিজের সন্তান কে অন্যের কাছে রেখে বড় করে। কখনোই এটা করবেন না। একবেলা না খেয়ে হলেও নিজের সন্তান কে নিজের কাছে রাখবেন। সন্তানকে শুধু মৌলিক চাহিদা দিলেই হয় না , তার মানসিক চাহিদা বা মেন্টাল সাপোর্ট সন্তানের জন্য সবচেয়ে বড় শক্তি । যে সব বাবা-মায়ের মেন্টাল সাপোর্ট থেকে বঞ্চিত হয় সে সব সন্তান সহজে জীবনে প্রতিষ্ঠিত হতে পারে না। সে এতিমের থেকেও অসহায়। একজন এতিম জানে তার বাবা-মা বেচে নেই, কিন্তু যে সন্তান বাবা-মা বেঁচে থাকার পরও বাবা-মাকে কাছে পায় না তার ভিতর দুঃখ ও ক্ষোভ জন্মায়। পরবর্তী জীবনে সেই সন্তান এবং বাবা-মা এর মাঝে যে দূরত্ব সৃষ্টি হয় তা পরিবারের জন্য ক্ষতিকর। আমার পরিচিত আক ভদ্রলোক তার বাবা-মা বেঁচে থাকতেও তিনি মানুষ হয়েছিলেন নানুর কাছে। নানু তাকে প্রচন্ড আদর করতো। তিনিও নানুর ভক্ত। কিন্তু নিজের বাবা-মা সম্পর্কে এমন ক্ষোভের কথা বললেন এবং এক পর্যায়ে বলেই ফেললেন যে, “ আমার বাবা মৃত্যুর আগে আমার হাত ধরে মাফ চেয়ে গিয়েছেন, কিন্তু আমি মাফ করিনি। কেনো আমাকে তার কাছে রাখলো না। তার সব ছেলে মেয়ে তার কাছে ছিলো। মাসে মাসে শুধু জামা কাপড় আর টাকা দিলেই হয়ে গেলো? তার তো কোন অভাব ছিলো না। আমি নিজে এখন বাবা। আমি তো কখনো আমার বাচ্চাকে অন্য কারো কাছে রাখবো না। কই, আমার প্রতি আমার বাবার এই টান টা কোথায় ছিলো?”।
কত হৃদয় বিদারক!! স্টিভ জবসের কথাও কিন্তু একি রকম ছিলো।


সব সন্তানদের সমান চোখে দেখার চেষ্টা করুন। যখনই বাবা-মা সন্তানদের মধ্যে পক্ষপাতিত্ব করবে তখনি সন্তানদের মাঝে হিংসা অথবা ক্ষোভের জন্ম নিবে। আর ইসলাম ধর্মেও পক্ষপাতিত্ব করা নিষেধ আছে। এ ব্যাপারে আমি নিজে স্বচ্ছ থাকার জন্য একটা কাজ করে থাকি। আমি সরাসরি আমার বাচ্চাদের জিজ্ঞেস করে থাকি যে, “ তোমাদের কি মনে হয় আমি একজনকে কম বা একজনকে বেশী ভালোবাসি ? যদি কম বেশী হয় তাহলে কি দেখে তোমাদের এমন ধারনা হলো ?” আপনি উত্তর পেয়ে যাবেন। যদি উত্তর পজিটিভ হয় তাহলে আলহামদুলিল্লাহ্‌ আর যদি নেগেটিভ হয় তাহলে নিজেকে শুধরান এবং কয়েকদিন পর আবারো জিজ্ঞেস করুন।

কখনোই সন্তানের কাছে নিজের স্ত্রী বা স্বামীর কোন দোষ বলবেন না। এতে সন্তান তার বাবা বা মায়ের প্রতি নেগেটিভ চিন্তা করবে এবং অসম্মান করবে।

সন্তান কে যথেষ্ট পরিমান সময় দিন যাতে সন্তান কে বন্ধুর উপর নির্ভরশীল হতে না হয়। যেসব সন্তান পরিবার বিমূখ এবং বন্ধুদের বেশী প্রাধান্য দেয় সেসব সন্তান নিজেরা সংসারী হতে চায় না। পরিবার মানেই তো বাধন, দায়িত্ব। তারা এমন দায়-দায়িত্ব নিতে অভ্যস্ত না বিধায় নিজেদের বাধন ছাড়া অবস্থায় থাকা পছন্দ করে।

সবসময় সন্তান কে আল্লাহর কথা মনে করিয়ে দিন। আল্লাহর কাছে জবাবাদিহি করতে হবে, সেটা শিখাবেন। আল্লাহর ভয় এবং ভালোবাসা মনের ভিতর থাকলে বাচ্চা কখনোই অন্যায় করতে পারবে না ইনশাল্লাহ। আপনি তো সারাক্ষন আপনার বাচ্চাকে পাহারা দিয়ে রাখতে পারবেন না।

বাবা-মাকে খুব ধৈর্য্যের সাথে সব সময় সন্তানকে বুঝাতে হবে। এই বুঝানোটা বাচ্চাকে সঠিক রাস্তায় থাকতে সুবিধা করে। আম্মু এখনো আমাকে বুঝায়। কত যে ধৈর্য্য আম্মুর !!
ধর্মীয় নিয়ম কানুন ও ভালো কাজ গুলো বাচ্চাদের নিয়ে অভ্যাসে পরিনত করে ফেলুন। যেমন, নামজ পড়ার সময় বাচ্চাদের সাথে নিয়ে নামাজ পড়ুন, দান সাদাকা করুন, পরিবারেই একটা চ্যারেটি ফান্ড করতে পারেন, বাসায় দাওয়াত দেওয়া, বেড়াতে যাওয়া ইত্যাদি। এতে ফ্যামিলি বন্ডিং টা বাড়ে।

আপনার সন্তানদের বন্ধু বান্ধবদের খোজ নিন। কারণ বন্ধুদের মাধ্যমেই বাচ্চা ভালো বা খারাপ হয়ে যেতে পারে। এ ব্যাপারে সন্তানদের বুঝাবেন সতর্ক সহকারে। কারণ বন্ধুর খারাপ গুন কিন্তু বাচ্চারা সহ্য করতে পারে না।

একটি সন্তানের সবচেয়ে মানসিক সাপোর্ট লাগে তার টীন এইজ টাইমে। এ সময় বাচ্চাদের বুঝাতেও কষ্ট। কারণ তারা নিজেরাও এখন নিজেদের বুদ্ধি খাটাতে শুরু করে। এই সময়টাতে বাবা-মায়েদের সবচেয়ে ধৈর্য্য ধারন করার সময় এবং বাচ্চাদের চোখে চোখে রাখার সময়। আম্মু বলে, “ এই সময়টাই মাটি কামড়ে পরে থাকার মত ধৈর্য্য ধরে বাচ্চাদের দেখাশুনা করতে হয়, বুঝাতে হয়”।

বাচ্চারা একটু বড় হলে তাদের সাথে বসে পরামর্শ করে কাজ করুন। তাদের মতামত নিন। যদি তাদের মতামত গ্রহনযোগ্য না হয় তাহলে যুক্তি দিয়ে সুন্দর করে বুঝিয়ে দিন কেনো গ্রহনযোগ্য নয়। এটাই ইসলামের নিয়ম। এতে বাবা-মা ও সন্তানের মাঝে পারষ্পরিক সম্মানবোধ বাড়ে এবং সন্তানরাও নিজেদের গুরুত্ব বুঝে।

সন্তান কোন অন্যায় করলে সেটা কখনোই সাপোর্ট করবেন না। অন্ধ ভালোবাসা সন্তানের জন্য ক্ষতিকর। অন্যায় করার পরও বাবা-মা চুপ করে থাকলে সেটা হবে সন্তানের অন্যায়কে মৌন সমর্থন করা।

এমন কোন কাজ করবেন না যেটা আপনি সন্তানকে মানা করছেন অথচ নিজে করে বেড়াচ্ছেন। যেমন, বাচ্চাকে নিষেধ করছেন মিথ্যা বলতে অথচ বাচ্চার সামনেই মিথ্যা বলছেন। নিজে নামাজ না পড়ে বাচ্চাকে বলছেন নামাজ পড়তে। এতে আপনার সম্মানটাই থাকবে না। ভয় পেয়ে সম্মান পাওয়া আর ভালোবেসে সম্মান পাওয়ার মাঝে বিস্তর ফারাক।

আমাদের ছোটবেলা থেকে শেখানো হয় কিভাবে বাবা-মাকে সম্মান করতে হয়, বাবা-মায়ের হক কি কি। শেখার পরেও সেভাবে মেনে চলি না। আমাদের শেখানো হয় না সন্তানের হক বা অধিকার গুলো কি কি। কারণ এই বাচ্চারাই একদিন বড় হয়ে বাবা-মা হবে। যখন জানি না, তখন মানবো কিভাবে। চেষ্টা করুন নিজের কাজ দিয়ে সন্তানদের বুঝাতে বড় হয়ে কি দায়িত্ব তাদের পালন করতে হবে।

আপনি সঠিক নিয়মে চললে আপনার পরিবার একটি আদর্শ পরিবার হবে। একটি আদর্শ পরিবার মানেই হলো সুন্দর সমাজের ভিত্তি।
আল্লাহ কোরআনে শিখিয়েছেন কিভাবে বাবা-মায়ের জন্য দোয়া করতে হয়—‘রাব্বির হামহুমা কামা রাব্বা ইয়ানী সাগীরা’।
অর্থাৎ ‘ হে আমার প্রতিপালক! তাঁদের (পিতা-মাতা) প্রতি সেভাবে দয়া করুন যেভাবে শৈশবে তাঁরা আমাকে প্রতিপালন করেছে’।
এর মানে কি হলো ? সেভাবে দয়া করুন যেভাবে শৈশবে তাঁরা আমাকে প্রতিপালন করেছে—এই কথার গুরুত্ব কি আমরা বুঝতে পারি? ঠিক যেমন করবো তেমন প্রতিদান পাবো।
সব সময় আল্লাহর সাহায্য কামনা করবেন। কারণ আপনি যতই চেষ্টা করুন না কেন, আল্লাহ না চাইলে কিছুই হবে না। সাহায্য চান আপনার নিজের জন্য যেনো আল্লাহ আপনাকে আপনার দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করার তৌফিক দেন এবং সন্তানকেও সাদাকায়ে জারিয়া করে দেন। মনে রাখবেন সন্তান আপনার জন্য পরীক্ষা স্বরূপ। ‘ জেনে রেখো, তোমাদের মাল-সম্পদ ও সন্তান সন্ততি হচ্ছে পরীক্ষামাত্র, ( যে এ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হবে ) তাঁর জন্যে আল্লাহ তায়ালার কাছে মহা প্রতিদান রয়েছে’—সূরা আনফালঃ আয়াত ২৮।
একি ধরনের কথা সূরা আত তাগাবুন এর ১৫ নং আয়াতেও বলা আছে। চিন্তা করে দেখুন, নূহ (আঃ) তাঁর সন্তানকে আল্লাহর রাস্তায় আনতে পারেননি। আপনি আপনার দায়িত্ব ঠিকমত পালন করছেন কিনা সেটাই আল্লাহ দেখবেন।
১৩টি মন্তব্য ১২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ছি , অবৈধ দখলদার॥ আজকের প্রতিটি অন‍্যায়ের বিচার হবে একদিন।

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:১০



ধিক ‼️বর্তমান অবৈধভাবে দখলদার বর্তমান নরাধমদের। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন বাংলাদেশে । বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ক্ষমা চাইতে হলো ! রাজাকার তাজুলের অবৈধ আদালতে। এর চাইতে অবমাননা আর কিছুই হোতে পারেনা।... ...বাকিটুকু পড়ুন

আম্লিগকে স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধে আর কোন বাধা নেই

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:২২


মঈন উদ্দিন ফখর উদ্দিনের ওয়ান-ইলেভেনে সরকারের ২০০৮ সালের ডিসেম্বরে ভারতের সহায়তায় পাতানো নির্বাচনে হাসিনা ক্ষমতায় বসে। এরপরই পরিকল্পিত উপায়ে মাত্র দুই মাসের মধ্যে দেশপ্রেমিক সেনা অফিসারদের পর্যায়ক্রমে বিডিআরে পদায়ন... ...বাকিটুকু পড়ুন

আওয়ামী লীগের পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করা যেতে পারে ।

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৪৫


বাংলাদেশে আসলে দুইটা পক্ষের লোকজনই মূলত রাজনীতিটা নিয়ন্ত্রণ করে। একটা হলো স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি এবং অন্যটি হলো স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি। এর মাঝে আধা পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি হিসেবে একটা রাজনৈতিক দল... ...বাকিটুকু পড়ুন

J K and Our liberation war১৯৭১

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৯



জ্যাঁ ক্যুয়ে ছিলেন একজন ফরাসি মানবতাবাদী যিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের একটি বিমান হাইজ্যাক করেছিলেন। তিনি ৩ ডিসেম্বর, ১৯৭১ তারিখে প্যারিসের অরলি... ...বাকিটুকু পড়ুন

এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ

লিখেছেন এ আর ১৫, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৪০



এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ


২০০৪ সালের ২১ শে অগাষ্ঠে গ্রেনেড হামলার কারন হিসাবে বলা হয়েছিল , হাসিনা নাকি ভ্যানেটি ব্যাগে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×