জাতিসংঘের সহস্রা্বন্ধ উল্পম্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা এবং দক্ষিণ আফিদ্ধকার জোহানেসবার্গে অনুষ্ঠিত বিশ্ব সল্ফ্মেলনে টেকসই উল্পম্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার সঙ্গে স্যানিটেশনকে জড়িত করা হয়। টেকসই উল্পম্নয়ন বাস্টস্নবায়নের লক্ষ্যে বিশ্ব সমঙ্্রদায় স্যানিটেশন উল্পম্নয়নের জন্য একটি লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে। এরই আলোকে বাংলাদেশে 2010 সালের মধ্যে শতকরা 100 ভাগ স্যানিটেশন সুবিধা অর্জনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে। পর্যায়ত্রক্রমে এ লক্ষ্য অর্জনের জন্য 2003 সাল থেকে অক্টোবর মাসকে স্যানিটেশন মাস হিসেবে উদযাপন করা হচ্ছে। এ বছর চতুর্থবারের মতো পালিত হচ্ছে এ স্যানিটেশন মাস।
বাংলাদেশ মানসল্ফ্মত স্যানিটেশন ব্যবস্ট্থায় সাফল্য পেতে শুরু করেছে। 2003 সালের স্যানিটেশন জরিপের তথ্য অনুযায়ী সারাদেশের স্যানিটেশন কভারেজ ছিল শতকরা 33 ভাগ। 2006 সালের জুন মাস পর্যনস্ন সারাদেশে শতকরা 78.62 ভাগ স্যানিটেশন কাভারেজ অর্জিত হয়েছে। স্যানিটেশন কাভারেজ সর্বোচ্চ বৃদব্দি পেয়েছে গ্রামাঞ্চলে শতকরা 48.98 ভাগ। তারপর পৌরসভায় শতকরা 30.87 ভাগ এবং সিটি কর্পোরেশন এলাকায় শতকরা 13.73 ভাগ। 2006 সালের জুন মাস পর্যনস্ন 4টি জেলা, 46টি পৌরসভা, 75টি জেলা এবং 1041টি ইউনিয়নে শতকরা 100 ভাগ স্যানিটেশন সুবিধা অর্জিত হয়েছে। পরিবেশবাল্পব্দব স্যানিটেশনের প্রতি এখন খুবই গুরুত্দ্ব দেওয়া হচ্ছে। পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, স্যানিটেশন সুবিধার অপর্যাপ্টস্নতা দেশের উল্পম্নয়নে বাধা হিসেবে কাজ করছে। বাংলাদেশে ডায়রিয়া, পেটের পীড়া, কৃমি, আমাশয়সহ শতকরা 80 ভাগ সংত্রক্রামক রোগ স্ট্বাস্ট্থ্যসল্ফ্মত স্যানিটেশনের অভাবে হয়ে থাকে।
ব্যক্তিগত স্ট্বাস্ট্থ্য অভ্যাস স্যানিটেশন সুবিধা অর্জনের জন্য গুরুত্দ্বপহৃর্ণ একটি বিষয়। তাই ল্যাট্রিন ব্যবহারের পর কিংবা খাওয়ার আগে হাত পরিষ্ফ্কার করা, সব কাজে নিরাপদ পানি ব্যবহার করা ইত্যাদি বিষয়গুলোর প্রতি গুরুত্দ্ব দেওয়া হয়েছে। সে সঙ্গে আশপাশের রাস্টস্নাঘাট, মাঠ, পরিষ্ফ্কার রাখার জন্য গুরুত্দ্ব দেওয়া হচ্ছে।
এ লেখাটি সমকাল পত্রিকায় ছাপা হয়েছিল 4 অক্টোবর।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


