হিন্দুদের দাবি বেদ-গীতা নকল করে বাইবেল রচিত হয়েছে; খ্রিস্টানদের দাবি বাইবেল নকল করে কুরআনগ্রন্থ রচিত হয়েছে।
মুছলমানগণ এসকল দাবি খন্ডাতে পুরোপুরি ব্যর্থ‼; তদুপরি তারা দাবি করছে কুরআন গ্রন্থের অনুসরণে আজকের বিজ্ঞান অনবরত আবিস্কার করে
চলছে। মূলত সকলের দাবি কম/বেশি সত্য যেহেতু একই সংবিধান, একাকার আল্লাহ হতে। তাই কোরানে আল্লাহর ঘোষণা ‘অতীতের সকল
ঐশী গ্রন্থের সংরক্ষক ও সমার্থক এই কুরআনগ্রন্থ। এতে নতুন কিছুই নেই। আল্লাহর বিধানে (ছুন্নাত) কখনও রদবদল হয় না।’ অতএব সকল
ঐশী গ্রন্থের যেখানে যেখানে মিল আছে তা আলবৎ একক আল্লাহর এবং যেখানে মিল নেই তা চতুর, ধুরন্ধর মনুষরূপী ইবলিছের রচিত ও সংযোজিত শরিয়ত।
প্রচলিত হিন্দু ধর্ম মূলত বৈদিক ধর্ম বা সনাতন ধর্ম নয়, এটা বরং ব্রহ্মা বা ইব্রাহিমবিরোধী পৌত্তলিক ধর্ম৷ যার প্রধান ভিত্তি মূল কেতাব বেদ, শ্রুতি, গীতা, অথর্ব বিপরীতে শরিয়তি হাদিছের মতোই অসংখ্য উপনিষদ।
ব্রহ্মা = ইব্রাহিম; শিব = শোয়েব; হরি = হারুন; কৃষ্ণ = মুছা; ইন্দ্র = ছোলায়মান; অগাস্থ = ইলিয়াছ; বিষ্ণু= যিশু, ঈছা; বুদ্ধ = যুলকেপলে;
অশোক = ইয়াসা; সাবিত্রী = মরিয়ম; অহেল্যা = মুছার মাতা; মনু= নুহ্; মহাদেব = আদম
মূল ধর্মগ্রন্থগুলি একেবারেই অভিন্ন৷ বিভাজন তৈরি করিয়াছে মোল্লা পুরুহিতে৷