নারী,যার আঁচল জুড়ে ভালবাসা আর মায়ার পুণতা পাবে,
নারীর চোখে তাকিয়ে দেখ-দেখবে সহজ সরল ,মায়া ভরা এক দীপ্ত আলো,
সে অবাধ ভাবে মায়া দিতে পারে,বাঁচতে শিখাতে পারে তোমায়, তোমার ভেতরের মানুষটাকে চিনাতে পার।
সে দেবী…সে কখনোও উন্মাদ, কক্ষনোও শান্ত, কখনোও বধূ নামের তোমার সেই আত্মার প্রশান্তি,
নারী মানে –বহুদুর হেটে ফিরে এসে তুমি যখন হুমড়ি খেয়ে পড়বে তার আঁচলে একটু ঘুমের জন্য,
মায়া নামের অনুভুতিটা তার বুকের গন্ধে খুঁজে পাবে,
যাকে তোমরা নারী বলো-তার আরেকটা ছাঁয়ার নাম-প্রশান্তি,
শীক্ততা ,পবিএতা, মায়া, বন্ধন তার অলংকার,
হঠ্যাৎ বুকের প রে শীক্ত স্পশের স্পশ সে,
কন্যার আলতা পায়ের রক্তাক্ত ভাল লাগা সে,
লক্ষ ফাগুনের কৃষ্ণচূড়ার আবিড় আলো সে,
রক্ত –মাংসে গড়া এক বস্তু ভেব না তাকে,
তার ডানায় আছে উন্মাদনা,সাম্যবাদ এর সংগ্রামী চেতনা-তা ভুলে যেওনা,
নারী কোন বদ্ধতায় আবদ্ধ থাকবে না- সীমা কাকে বলে তাকে বুঝাতে এসো না,
তার প্রাপ্তি, তার সাম্য-তার –ই,
নারী আজ জানে –জীবন মানে শুধু বেঁচে থাকা নয়,নিজের আলোয় নিজের জীবনকে রাঙ্গানো মানেই জীবন…
ও হে মানব –মানবীর হাত টেনে ধরো না,
তাকে তোমরা আটকাতে পারবে না,
হৃদয়পুরে তার আজ বড্ড আশা,
সে আকাশে ,নিজ হাতে ,নিজ উল্লাসে ,
স্বাধীনতার ,নিজস্বতার আলোর প্রদীপ আঁকবে
সাদা ,সফেদ শাড়ি ,আলতা পায়ে
নিজস্বতার আল্পনা আঁকবে মাঠ জুড়ে,
ছুটতে দাও,বাচতে দাও তাকে –তার মতন করে…