somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ও ডাক্তার, ও ডাক্তার...............

২১ শে মে, ২০১৪ রাত ৮:৩৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


সাম্প্রতিক সময়ে ডাক্তারদের নিয়ে অনেক কথা হচ্ছে। মিডিয়া-ওয়ালা রা এখন সব বাদ দিয়ে ডাক্তারদের নিয়ে মেতেছে। যেন হঠাৎ করেই সব ডাক্তাররা খারাপ হয়ে গেছে। রোগী কিংবা নার্স যার সাথেই সমস্যা হচ্ছে তাই ব্রেকিং নিউজ হয়ে যাচ্ছে। তাই ডাক্তারদের নিয়েই..................লিখলাম।


আসলে চিকিৎসা পেশাটাই একটু ভিন্ন। অন্য সব পেশার সাথে একে ঠিক খাপ খাওয়ানো যাবে না। অন্য সব পেশায় হয়ত মানবিকতা একটু কম থাকলেও চলে কিংবা কাজ চালিয়ে নেয়া যায়। কিন্তু ডাক্তারিতে নয়। প্রকৌশলীরা কাজ করে বিল্ডিং নিয়ে, একাউন্টেটরা বিজনেসের লাভ ক্ষতি নিয়ে, শিক্ষকরা ছাত্রদের নিয়ে। কিন্তু ডাক্তাররা কাজ করে মানুষের শরীর নিয়ে।
আপনি অনেক সময় অসহায় হয়ে যান। সে সময় আপনার সাহায্য প্রয়োজন পরে। কিন্তু আপনি দুই শ্রেণীর পেশাজীবীর কাছে তখনই যাবেন যখন আপনি অসহায় হয়ে পরেন। এক ডাক্তার, দুই আইনজীবী।


ভাল মন্দ নিয়েই সমাজ গঠিত। সবাই যেমন ভাল হবে না, তেমনি সবাইকে এক বাক্যে মন্দও বলা যাবে না। সব ডাক্তার কে ঢালাও ভাবে দোষারোপ করা যাবে না। সব ডাক্তাররা খারাপ নয়। আবার সবাই ভালও নয়।
তবে সমস্যা হচ্ছে যে ডাক্তারের দের সাথে অভিজ্ঞতা অধিকাংশ রোগির ভাল নয়।


এটা অস্বীকার করে লাভ নেই যে আমাদের ডাক্তাররা রোগীদের সাথে খারাপ বিহেভ করে। বিশেষত সরকারি ডাক্তাররা। যেখানে একেবারে গরিবরা যায়। অথচ একি ডাক্তার কিন্তু তার চেম্বারে খুব একটা খারাপ বিহেভ করে না।


উপজেলা পর্যায়ে প্রতি হসপিটালে ১০ থেকে ১৫ জন বিসিএস ক্যাডার ডাক্তার থাকার কথা। কিন্তু এ ১০ থেকে ১৫ জনের মধ্যে কয়জন হসপিটালে নিয়মিত উপস্থিত থাকে? গড় ধরলে ৫ থেকে ৭ জন। তারপরও গ্রামের মানুষ খুব ভাল করেই জানে যে সরকারি হসপিটালে কোন চিকিৎসা নেই। এ কারণে কারও পা ভাঙলেও তাকে জেলা হসপিটালে নিয়ে যেতে হয়। ডাক্তাররা অভিযোগ করে যে তাদের কাছে পর্যাপ্ত ঔষধ থাকে না। তাহলে সামান্য নাপাও কেন রোগীদের কিনে আনতে হয়? যে ঔষধগুল আসে সেগুলো কোথায় যায়?

উপজেলা পর্যায়ে অধিকাংশ ডাক্তাররা সেখানে থাকেন না। তারা থাকেন জেলা শহরে। কেও কেও আবার ঢাকায়। তারা গ্রামে থাকতে মোটেই ইচ্ছুক না।
কি জন্য?


এর অনেক কারণ হতে পারে। যেমনঃ গ্রামে প্রাইভেট প্রাকটিসের সুযোগ কম। যাও রোগী আসে তা পুরাতন ডাক্তারের কাছে। নতুনরা তেমন জমাতে পারে না। আবার হয়ত তারা শহরেই থাকতে চান, গ্রামে তাদের ভাল লাগে না। এত বড় ডাক্তার হয়েছি, গ্রামে কি থাকা যায়! এ ধরণের মেন্টালিটি অনেকের মাঝেই কাজ করে। তবে গ্রামের হসপিটাল গুল নোংরা থাকে, যা নিরুৎসাহিত করতে পারে বলে আমার ধারণা।


অথচ গ্রামেই কিন্তু অনেক দক্ষ ও শিক্ষিত সরকারি অফিসার থাকেন। যাদের মধ্যে টিএনও, এসি ল্যান্ড, এলজিইডি ও জনস্বাস্থ্যের দুইজন প্রকৌশলী( যাদের মধ্যে অধিকাংশই বুয়েটের), লাইভ-স্টক অফিসার, কৃষি অফিসার সহ আরও অনেক প্রথম শ্রেণীর অফিসার। তারা যদি গ্রামে থাকতে পারেন, তাহলে ডাক্তার সাহেবরা কেন পারবেন না। সে তুলনায় জেলা শহরে কিংবা মেডিকেল হসপিটালগুলতে চিকিৎসা তুলনামূলক ভাল। তবে সেখানে ডাক্তাররা হসপিটাল থেকে তার ব্যক্তিগত ক্লিনিক কে বেশি সময় দেন বলে অভিযোগ আছে। তবে জেলা হসপিটাল গুলোতে রোগিরা কিছুটা হলেও সেবা পায়, এটা স্বীকার করতেই হবে।


আর প্রথম শ্রেণির প্রাইভেট হসপিটাল( United, square, apollo) গুলোতে আক্ষরিক অর্থেই ডাকাতি হয়। যেখানে জ্বর হবার পর রোগীর কাছ থেকে ২ লক্ষ টাকার বিল করেছে এমন রেকর্ডও আছে।মূলত এদের টার্গেট সমাজের ধনিক শ্রেণি, অতি ধনিক শ্রেণি। সহজ কথায় গুলশান-বনানীর মানুষেরা এদের কনজিওমার। তবে এগুলোর সফলতাও আছে। বাইরে যাবার প্রবণতা বেশ কমিয়ে দিয়েছে এরা। বেশ সাফল্যের সাথেই। জটিল অপারেশনের ক্ষেত্রেও এদের সাফল্য বেশ ভাল বলে দাবি করা যায়। আর অস্বীকার করে লাভ নেই যে বাংলাদেশের টপ ধনীরা এসব বিলাসবহুল হসপিটাল চায়। এটা তাদের দাবি। এ দাবি পূরণ না করা গেলে তারা বাইরে ছুটবেই।






অভিযোগের পাহাড়!!!!!!!!!!!
প্রথমেই তাদের কমিশনের বিষয়টি এসে যায়। জটিল রোগ ত বটেই খুব সাধারণ অসুখের জন্যও পাঁচ সাতটি টেস্ট ধরিয়ে দেয়া হয়। প্রয়োজন থাক বা না থাক। যার একটি অংশ ডাক্তারের জন্য বরাদ্দ থাকে। আর মাস্ট বি টেস্ট করাতে হবে ডাক্তারের পছন্দের ল্যাবে। অন্যথায় আপনাকে আবারও টেস্ট করাতে বাধ্য করবে ডাক্তার সাহেবেরা। একবার এই অধমের জ্বর হবার পর ডাক্তার সাহেব ৭ খানা টেস্ট করিয়েছিলেন!!!!!!! কি আর করা।



বাংলাদেশে ভারতের ডাক্তারদের এত সুনাম কেন? যে একবার যায়, সে সবাই কে সেখানে যেতে বলেঃ তা সে যে কোন রোগ হোক না কেন। ডিগ্রি কিংবা দক্ষতা কিন্তু আমাদের ডাক্তারদের থেকে খুব বেশি না।তাহলে?
আচরণ, সেরফ একটু ভাল আচরণ দিয়ে তারা রোগিদের মন জয় করে নেয়। ডাক্তারদের একটু হাসি, একটু ভাল আচরণ, একটু সহানুভূতি রোগীদের অভিভূত করে দেয়। যে কাজটি আমাদের ডাক্তাররা কখনই করে না। রোগী দেখলে তাদের মনে হয় যে যেন রাস্তার ফকির এসেছে। তার কাছে ভিক্ষে করতে।



অথচ একটু ভাল আচরণ দিয়ে সেই অসহায়, দুর্বল মনের রোগীর মন জয় করা যায়।
আসলে ভারতের ডাক্তারদের এটি একটি টেকনিক। বলা যেতে পারে রোগী ধরার টেকনিক। তারা রোগীদের সাথে এমন বিহেভ করবে যেন স্বয়ং ভগবান নেমে এসেছেন। এর ফলে সে রোগী তার আজীবনের কাস্টমার হয়ে যাবে। সে নিজে ত আসবেই, আরও অনেকের আশাও সুনিশ্চিত করবে।
এই সিম্পল টেকনিক টি আমাদের ডাক্তাররা কবে শিখবে?


পৃথিবীতে সবথেকে মূল্যবান কি? সময়।


তবে ডাক্তারদের সময় বুঝি সব থেকে বেশি দামি। আগে ডাক্তার রা রোগীর কথা শুনত। তারপর রোগীকে ঔষধ দিত। এখন ডিজিটাল যুগ। এত সময় কই? প্রতি মাথার দাম ৭০০ থেকে ৯০০ টাকা। তাই দ্রুত রোগী দেখতেই অভ্যস্ত আমাদের ডাক্তাররা। তাই পণ্য রোগীর জন্য ১ মিনিটও বরাদ্দ থাকে না। এ কথা মধ্যম মানের ডাক্তার দের জন্য যেমন সত্য, তেমনি দেশসেরা এম, আর, খান, কিংবা প্রাণ গোপালের বেলাতেও সত্য।
তবে সব কিছুর পরও ডাক্তারি পেশা মহান ও সেবার পেশা। অসংখ্য ডাক্তার তাদের সেবা ও ত্যাগের মাধ্যমে এ পেশা কে সম্মানিত করেছে। তবে কি বর্তমানে এসব ডাক্তার কমে যাচ্ছে? আর বেড়ে যাচ্ছে অতি মোনাফালোভী মানি মেকিং ডাক্তার। এটি মনে হয়ে চিন্তার বিষয়। বেশ চিন্তার বিষয়।
তবে ডাক্তারদের গালি দেবার আগে কিছু বিষয় আমাদের সবার মনে রাখা উচিৎ



১. আচ্ছা, আপনি কি কখনও ময়লা, অপরিষ্কার কোন স্থানে কাজ করতে ইচ্ছুক থাকবেন। অবশ্যই না। কিন্তু সে অপরিষ্কার, নোংরা, দুর্গন্ধময় পরিবেশে কাজ করে ডাক্তাররা। ঘা-পাচরার দুর্গন্ধ, পুঁজ, ডেটল, রোগীর আর্তচিৎকার, স্বজনদের আহাজারি, কিছু ক্ষেত্রে স্বজনদের হুমকিঃ এ বিরক্তিকর বিষয় নিয়েই কাজ করে ডাক্তাররা।
২. রাত হচ্ছে ঘুমোবার সময়, বিশ্রাম নেবার সময়। কিন্তু সেই মজার ঘুম বাদ দিয়েই কিন্তু নাইট ডিওটি করতে হয় ডাক্তারদের।
৩. কোন অপারেশান সফল হলে যেমন প্রশংসার বন্যায় ভাসিয়ে দেয়া হয় তেমনি, ভুল হলে কিন্তু গালি একটাও মাটিতে পরে না।

ডাক্তারদের নিয়ে অনেক কথা বললাম। এর আগে সামুতে ডাক্তার নিয়ে কমেন্ট করায় দুইজন ব্লক করেছিল। এবার কয়জন করবে কে জানে?
তাই কিঞ্চিত ভয়ে ভয়ে নচিকেতার সেই গান বোনাস হিসেবে দিলাম।


ও ডাক্তার, ও ডাক্তার...
তুমি কতশত পাস করে এসেছ বিলেত ঘুরে
মানুষের যন্ত্রণা ভোলাতে, ও ডাক্তার, ও ডাক্তার...
তোমার এম.বি.বি.এস নানা এফ.আর.সি.এস
বোধহয় এ টু জেড ডিগ্রী ঝোলাতে, ও ডাক্তার, ও ডাক্তার...
ডাক্তার মানে সেতো মানুষ নয়
আমাদের চোখে সেতো ভগবান
কসাই আর ডাক্তার একইতো নয়
কিন্তু দুটোই আজ প্রফেশান
কসাই জবাই করে প্রকাশ্য দিবালোকে
তোমার আছে ক্লিনিক আর চেম্বার
ও ডাক্তার, ও ডাক্তার।।

ডাক্তার চাইবেন রক্ত রিপোর্ট,
ক্লিনিকের সন্ধানও তিনিই দেবেন
একশত টাকা যদি ক্লিনিকের বিল
অর্ধেক দালালী তিনিই নেবেন
রোগীরা তো রোগী নয় খদ্দের এখন
খদ্দের পাঠালেই কমিশান
ক্লিনিক আর ডাক্তার কী টুপি পড়াচ্ছে
বুঝছেনা গর্দভ জনগন
কসাই জবাই করে প্রকাশ্য দিবালোকে
ওদের আছে ক্লিনিক আর চেম্বার
ও ডাক্তার, ও ডাক্তার।।

নিজেদের ডাক্তার বল কেন?
তার চেয়ে বলনাকো ব্ল্যাকমেলার
রোগীর আত্মীয়দের ঘটি বাটি চাটি করে
করো সুযোগের সদ্ব্যবহার
সরকারি হাসপাতালের পরিবেশ
আসলেতো তোমরাই করছো শেষ
হাসপাতাল না থাকলেই জনগন
নার্সিং হোমে যাবে অবশেষ
সেখানে জবাই হবে উপরি কামাই হবে
মানুষের সেবার কী দরকার!
ও ডাক্তার, ও ডাক্তার।।

বাঁচানোর ক্ষমতাতো তোমারই হাতে
তুমি যদি মারো তবে কোথা যাই
অসহায় মানুষের তুমিইতো সবকিছু
করজোড়ে নিবেদন করছি তাই
তোমার গৃহিনী যে গয়না পড়েন
দেখেছ কী তাতে কত রক্ত
তোমার ছেলের চোখে দেখেছ কী
কত ঘৃণা জমা অব্যক্ত
তোমারও অসুখ হবে, তোমারই দেখানো পথে
যদি তোমাকেই দ্যাখে কোন ডাক্তার
ও ডাক্তার, ও ডাক্তার!!
সর্বশেষ এডিট : ২২ শে মে, ২০১৪ রাত ৯:০৪
৫টি মন্তব্য ৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কিভাবে বুঝবেন ভুল নারীর পিছনে জীবন নষ্ট করছেন? - ফ্রি এটেনশন ও বেটা অরবিটাল এর আসল রহস্য

লিখেছেন সাজ্জাদ হোসেন বাংলাদেশ, ০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৪

ফ্রি এটেনশন না দেয়া এবং বেটা অরবিটার


(ভার্সিটির দ্বিতীয়-চতুর্থ বর্ষের ছেলেরা যেসব প্রবলেম নিয়ে টেক্সট দেয়, তার মধ্যে এই সমস্যা খুব বেশী থাকে। গত বছর থেকে এখন পর্যন্ত কমসে কম... ...বাকিটুকু পড়ুন

সম্পর্ক

লিখেছেন সেলিনা জাহান প্রিয়া, ০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৪২


আমারা সম্পর্কে বাঁচি সম্পর্কে জড়িয়ে জীবন কে সুখ বা দুঃখে বিলীন করি । সম্পর্ক আছে বলে জীবনে এত গল্প সৃষ্টি হয় । কিন্তু
কিছু সম্পর্কে আপনি থাকতে চাইলেও থাকতে পারবেন... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রতিদিন একটি করে গল্প তৈরি হয়-৩৭

লিখেছেন মোঃ মাইদুল সরকার, ০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৫১




ছবি-মেয়ে ও পাশের জন আমার ভাই এর ছোট ছেলে। আমার মেয়ে যেখাবে যাবে যা করবে ভাইপোরও তাই করতে হবে।


এখন সবখানে শুধু গাছ নিয়ে আলোচনা। ট্রেনিং আসছি... ...বাকিটুকু পড়ুন

একাত্তরের এই দিনে

লিখেছেন প্রামানিক, ০১ লা মে, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৬


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

আজ মে মাসের এক তারিখ অর্থাৎ মে দিবস। ১৯৭১ সালের মে মাসের এই দিনটির কথা মনে পড়লে এখনো গা শিউরে উঠে। এই দিনে আমার গ্রামের... ...বাকিটুকু পড়ুন

হুজুররা প্রেমিক হলে বাংলাদেশ বদলে যাবে

লিখেছেন মিশু মিলন, ০১ লা মে, ২০২৪ রাত ৯:২০



তখন প্রথম বর্ষের ছাত্র। আমরা কয়েকজন বন্ধু মিলে আমাদের আরেক বন্ধুর জন্মদিনের উপহার কিনতে গেছি মৌচাক মার্কেটের পিছনে, আনারকলি মার্কেটের সামনের ক্রাফটের দোকানগুলোতে। একটা নারীর ভাস্কর্য দেখে আমার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×