দেশবাসীর ধারনারও অতীত রাবি'তে এত বড় একজন প্রকান্ড় বিদগ্দ্ব নেতা ছিলেন, যার কারনে স্বাধীনতা বিরোধী চক্র দেশকে পাকিস্তান বানাতে পারছিলনা, (অবশ্য মৃত্যুর পর এদেশে সন্ত্রাসী চাঁদাবাজও প্রকান্ড় নেতা হয়ে যান), যাকে কিনা হত্যা করতে টেকনাফ থেকে তেতুলিয়া, জামায়াত - শিবিরের কেন্দ্রিয় নেতা থেকে পাতি নেতা পর্যন্ত কোমরে গামছা বেঁধে নেমে ছিল। সম্প্রতি ডিবি, এসবি, পুলিশ, এমনকি এলিট ফোর্স নামক র্যাবের তদন্তেও বেরিয়ে এসেছে এই চাঞ্চল্যকর (!) তথ্য।
খবরে প্রকাশ, শিবির নেতা ইকরাম হোসাইন নিজ জবান বন্দিতে ফারুক হত্যাকান্ড়ে নিজামি, মুজাহিদ, আতাউর, রেজাউল রফিকুলসহ প্রায় সক কেন্দ্রিয় নেতা এই হত্যাকান্ড়ে প্রত্যক্ষ নির্দেশ ও মদদ যোগানোর কথা স্বীকার করেছে। শুধু তাই নয় পৃথক পৃথক কমিটি করে কেন্দ্রিয়ভাবে এই হত্যাকান্ড়ের পরিকল্পনা ও মনিটর করা হয়েছে। তাকে আরো একটু প্যাঁদানি দিলে মুজাহিদ যে সে রাতে রাবি'তে গিয়ে নিজ হাতে বাআলের রগ কেটেছে সেটাও বলে দিতো, দেশবাসি সেই স্বিকারোক্তি শোনার অপেক্ষায় আছে। যেমন স্বীকারোক্তি দিয়েছিল শেখ সেলিম, মির্জা আজম, ট্রাম্পকার্ড জলিল !!
বাআল সরকারের বিগত আমলে স্বয়ং হাসিনা যে একটি লাশের বদলে দশটি লাশ ফেলার নির্দেশ দিয়েছিলেন, তারপর যারা বাআল সন্ত্রাসীদের হাতে নিহত হয়েছিল তার দায়্ও বিএনপি জামায়াতের। হাসিনার নির্দেশে বাআল ২৮ অক্টোবর পল্টনে যে লগি বৈঠার তান্ড়ব চালিয়েছিল, ঝরে পড়েছিল ৮/১০ তাজা প্রান, তার দায়্ও জামায়াত শিবিরের। জোট সরকারের আমলে রাজপথ দখলের নামে নানক-আজম সন্ত্রাসীচক্র যে চলন্ত বাসে আগুন দিয়ে জীব্ন্ত ১১ জন মানুষ কে অঙ্গারে পরিনত করেছিল তার দায়ও বিএনপি জামায়াতের।
অতি সম্প্রতি ঢামেক'র রাজিব, ঢাবি'র বকর, রাবি'র নোমানীসহ প্রতিদিন যে গড়ে ৮/১০ টা আদম সন্তানের লাস পড়ছে সেসবও জামায়াত শিবিরের অপকর্ম, কারন ইদানিং বাআলেও জামায়াত শিবির ঢুকেছে।
সাবাশ হাসিনা, সাবাশ বাআল, এই না হলে ডিজিটাল বাংলাদেশ।
পাঠকদের জন্য কিছু দরকারি লিংক, অনেক পুরানো তবে স্মৃতি ঝালাইয়ের কাজে আসবেঃ
http://www.youtube.com/watch?v=xlbN1b5POww
Click This Link
Click This Link
Click This Link
পাদটিকাঃ ব্যক্তি ফারুককে খাটো করা আমার উদ্দেশ্য নয়, তার পরিবারকে সমবেদনা; আল্লাহ তার দোষ-ত্রুটি ক্ষমা করে তাকে জান্নাসবাসী করুন।