somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

এসো স্বপ্নে বানাই স্বপ্ন

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ১০:৫৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

শানে নুযুলের শানে নুযুল-

আমার প্রিয় গল্পকারের একটা ভুয়াটাইপের বই পড়লাম। বই এর বৈশিষ্ট হল, প্রত্যেকটা গল্পের আগে গল্পের শানে নুযুল দেওয়া! আর এই কারনেই সেই বই এর সাদামাটা গল্পগুলোও দারুণ লাগলো! নিজেও যেহতু আব্‌জাব লিখি কখনো কখনো। তাই প্রিয় লেখকের সেসব গল্প আর গল্প শুরুর কাহিনী বেশ মজা করে পড়লাম। আমার আবার একটা ছোট্ট দোষ আছে। চারিত্রিক দোষ। কোন কিছু দেখে ভাল লাগলে, সেটা নিজেরও করা চাই। তাই তখন থেকেই মাথায় ঘুর ঘুর করছে শানে নুযুল ওয়ালা গল্প লিখবো কিছু। অতএব পাঠক সিটবেল্টটা বেধে ফেলুন। আর যারা শুধু গল্পটা পড়তে চান তারা স্ক্রল ডাউন করে গল্প সেকশনে চলে যান। শানে নুযুল শুরু হল-

শানে নুযুল -
বসেছিলাম অফিসে। গার্মেন্টস টাইপ অফিস। শুধু শেলাই মেসিনের বদলে সামনে আছে একটা কম্পিউটার। তাতে সারাদিন খট্‌খট্‌ ক্লিকক্লিক শব্দ। সফট্‌ওয়্যার শেলাই চলছে। এমন সময় স্কাইপের (Skype) একটা উইন্ডো পপআপ করল। আমার কীবোর্ডের খট খটানি কমল কিছুটা। কোন একটা মেয়ে আমাকে ‘হাই’ জানিয়েছে! সাথে সাথে দাবার গ্রান্ডমাস্টারদের মত আমার মাথায় সেকেন্ডে শত শত ওপেনিং মুভ আসতে লাগল। সেখান থেকে অনেক ভেবে চিন্তে বাছাই করে আমি আমার মুভ দিলাম। মানে ‘হ্যালো’ জানালাম। এরপর তার মুভ, ‘কেমন আছ?’। স্কাইপ আমি ব্যবহার করি শুধু অফিসে। এইটা আমাদের অফিসের অফিসিয়াল মেসেঞ্জার। প্রজেক্ট ম্যানেজার, কলিগ থেকে শুরু করে ক্লায়েন্টদের সাথে রানটাইমে যোগাযোগ হয় এর মাধ্যমে। এই আইডি তো কোন মেয়ের জানার কথা না! নাকি পরিচিত কেউ খোজ খবর করে বের করে ফেললো! সেক্ষেত্রে নেক্সট মুভ খুব সাবধানে দিতে হবে। আমি বললাম, ‘আরে, তুমি! স্কাইপে?’ মেয়ে ভাবল, আমি হয়তো তাকে অন্য কারো সাথে গুলিয়ে ফেলছি। সে বলল, ‘আমি অমুক, কানপুর থেকে’ আপনি আই,এস,আর,ও’র তানভীর না? আমি একটু রিল্যাক্স হয়ে বললাম, ‘নাহ আমি অন্য লোক’ এর পর কথা বন্ধ। আমিও আমার পুরোনো খট্‌খ্‌টানিতে ফিরে গেলাম।

‘উইংস অফ ফায়ার’ পড়েছি কিছুদিন আগেই। তাই আইএসআরও কি জিনিস জানা আছে ভালোমত। ‘ইন্ডিয়ান স্পেস রিসার্চ অর্গানাইজেশন’, মানে ইন্ডিয়ান নাসা আরকি! স্কাইপএর এই প্রবলেমটা আছে। মাঝে মাঝে রঙনাম্বার করে ফেলে। আমার আইডেন্টিটি নিয়েও যে এরকম কোন রঙ নাম্বার হয়ে গেছে বুঝে গেলাম কিছুক্ষন পরেই। কারণ আবার এক মেয়ে আমাকে ISRO এর তানভীর ভেবে নক করে বসল! এখানেই শেষ নয় সেদিন লগ আউট করার আগ পর্যন্ত মোট চারজন আইএসআরো এর তানভীর ভেবেছে আমাকে!! মানে শাহ্‌রুখ খান, জন আব্রাহাম, আর ধোনিদের মত ISRO’র তানভীর রাও হটলিস্টে পিছিয়ে নেই সেটা বুঝলাম আরকি। আর হবেই বা না কেন? স্পেস রিসার্চ বলে কথা। এই ব্যটা তানভীর নির্ঘাত কোন রকেট সাইন্টিস্ট!!

মজার বিষয় হল আমাদেরও একটা মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্র আছে। আছে পরমানু গবেষণা কেন্দ্রও। এ গুলো এমন বিরান ভূমি যে এগুলোর সামনে দিয়ে যখন প্রতিরাতে বাসায় ফিরি তখন মনে হয় নিজেই মহাকাশের কোন ভিন গ্রহে চলে গেছি। তখন মনে মনে আল্লাহ আল্লাহ করি যেন ছিনতাইকারীর কবলে পড়া না লাগে। এখানকার ছিনতাইকারীরা আবার বস। যতই ভাল ছেলের মত সহায় সম্বল সব তাদের হাতে তুলে দিই না কেন। ছেড়ে দেওয়ার আগে ঠিকই আস্তে করে ভুড়ি ফাঁসিয়ে দেবে!! এইসব কেন্দ্রে কারা কি করে কে জানে? কোন পাহারাদারও দেখিনি কোনদিন কোন গেটে।

অনেকে হয়তো আমাদের মত ‘ডেভলপিং’(মানে অনুন্নত অথবা রাজনৈতিক ভাবে জংলী) দেশে মহাকাশ গবেষণা(!) এর প্রয়োজনীয়তা নিয়ে প্রশ্ন তুলবেন তাদের জন্য আই,এস,আর,ও এর জনক ডক্টর বিক্রম সারাভাই’র কিছু কথাঃ

"There are some who question the relevance of space activities in a developing nation. To us, there is no ambiguity of purpose. We do not have the fantasy of competing with the economically advanced nations in the exploration of the moon or the planets or manned space-flight. But we are convinced that if we are to play a meaningful role nationally, and in the community of nations, we must be second to none in the application of advanced technologies to the real problems of man and society. "
(কেউ একজন সুন্দর করে বাংলা করে দিলে ভাল হয়। আমার অনুবাদ জ্ঞান নেই)

সেই রঙ নাম্বার এর ঘটনার কয়েক দিনের মধ্যেই ভারত তাদের চন্দ্রাভিমুখী ‘চন্দ্রজান-১ ’ ছুড়ে দিলো। এবং ১৪ই নভেম্বর ২০০৮ এ তাদের তেরেঙ্গা পতাকা নিয়ে একটা ইম্প্যাক্ট প্রোব চন্দ্রে অবতরণ করেও ফেলল! ISRO কে অভিনন্দন। অভিনন্দন ISRO’র সেই অজানা তানভীর কে। সেই সাথে তার অনুরাগী মেয়েদের ব্যপারে তাকে একটা মেসেজ, ‘একটু রয়েসয়ে দাদা’!!

ধান ভানতে ব্যাপক শিবের গীত গেয়ে ফেললাম। এখন গল্পটা শুরু করি।




গল্প
আবীর ছেলেটা পড়ে ক্লাস সিক্সে। তাদের এখানে খেলার মাঠ নেই। তাই খেলাধুলা সে করেনা তেমন একটা। তবে তার আম্মুর কম্পিউটারে মাঝে মাঝে গেম খেলে সে। কিন্তু কম্পিউটার গেম খেলতেও তার আজকাল ভালো লাগে না। আগে গেম খেলতে ভালো না লাগলে সে তার ঘরের জানালা দিয়ে তাকিয়ে থাকতো আকাশের দিকে। তুলা তুলা মেঘের বেশ ধরে তখন কয়েকটা ‘বানি’ উকি দিতো তার ঘরে। কখনো উকি দিত কিছু ডাইনোসর। কখনো বা দুয়েকটা এলিয়েন! একটা প্লেন উড়ে যেত মাঝে মাঝে। পিছনে একটা ট্রেইল থেকে যেতো অনেকক্ষন। সেই ট্রেইল ধরে সেও তার পঙ্খিরাজটা উড়িয়ে দিত দূরে। কিন্তু বেশ কিছুদিন যাবৎ তার এই আকাশভ্রমনও বন্ধ। জানালার ঠিক পাশেই একটা বহুতল ভবন এসে আটকিয়ে দিয়েছে সব কিছু।

আজকাল তাই সে কিছু কিছু প্রগ্রামিং শিখে নিচ্ছে। কাজটা মজারই। কম্পিউটার অনেকটা আলাদিনের দৈত্যের মত। যদিও জিনিসটা বেশ বোকা, তারপরও ঠিক মত বুঝিয়ে বললে যে কোন কিছু করে ফেলে ঝটপট। বড় হয়ে সে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারই হয়ে যাবে কিনা, তাই ভাবছে আজকাল। অবশ্য বাবা চায় সে ডাক্তার হোক। তাহলে নাকি বুড়ো বয়সে ব্লাড প্রেসার টেস্ট করতে তাদের আর ক্লিনিকে যেতে হবেনা।

আবীর প্রগ্রামিং টোগ্রামিং করে জেনে তার ক্লাসের ছেলেমেয়েরা তার নাম দিয়েছে নার্ডি। প্যারেন্টসডেতে আশা মিস্‌ তো তার আম্মুর কাছে নালিশই করেছে যে আবীর নাকি কারো সাথে মিশতে পারেনা। একা একা থাকে। রীতিমত অসামাজিক। তাই ছেলেকে সামাজিকীকরণের জন্য আম্মু তাকে নতুন একটা গেম খেলতে দিয়েছে। ‘ক্লাব পেঙ্গুইন’ খেলা হয় ইন্টারনেটের মাধ্যমে। প্লেয়াররা সবাই একেকটা পেঙ্গুইন। তারা একটা ভার্চুয়াল জগতে একে অপরের সাথে কথাটথা বলে। কখনো ছোট খাট গেম খেলে। ফ্রেন্ডশীপ করে। আবীরের কাছে এইসব কেমন যেন সিলি লাগে। সে শুধু একেকটা আইসবল বানিয়ে বানিয়ে সবার গায়ে ছুড়েমারে। এমন না যে সে কোনদিন কারো সাথে কথা বলার চেষ্টা করেনি। কিন্তু অন্যরা সবাই এত বোকা! আবীরের ভাল লাগেনা। আবীর শুধু এদিক ওদিক ঘুরে বেড়ায় আর প্রত্যেকটা যায়গায় গিয়েই স্নোবল মেরে সবাইকে তাড়িয়ে দেয়।

সবকিছু চলছিল এভাবেই। একদিন খেলা চলছে একটা আইল্যান্ডে। আইল্যান্ড এর মাঝখানে একটা লাইটহাউস। আইল্যান্ডে নেমেই সে সবাইকে তুমুল বেগে স্নোবল মারা শুরু করল। সবাই যথারীতি পালিয়ে গেল লাইট হাউসের মধ্যে। আবীর ভাবলো যাক একটু শান্তি! এখন সে তার কবিতা লেখার প্রোগ্রামটা কোড করে শেষ করবে। অমনি দেখে সবাই হুড়মুড় করে লাইটহাউস থেকে বের হয়ে আসছে! আজব! আবীর আবার তাদের স্নোবল মারা শুরু করল। আবারো একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি। ঘটনা কি? লাইট হাউসের মধ্যে কিছু একটা গন্ডগোল আছে নিশ্চই। এবার তাই সে নিজেও বীর দর্পে ঢুকে গেলো লাইট হাউসে। গিয়ে কিছু বোঝার আগেই ঠুস করে একটা স্নোবল লাগলো তার গায়ে! এত বড় সাহস, তার গায়ে স্নোবল মারে!! সে আবার তুমুল বেগে ব্রাশ ফায়ার শুরু করল। সবাই পালিয়ে বাঁচল ঠিকই কিন্তু একজন রয়েই গেল। সেও দেখা যাচ্ছে উলটো আবীরের দিকে স্নোবল ছুড়ে মারছে। এভাবেই যুদ্ধ চলল বেশ কিছুক্ষন। অনেক গুলো বলই কারো গায়েই লাগছে না। দুইজনই মনে হয় বেশ বিরক্ত। এমন সময় তার প্রতিপক্ষ বলে উঠলো, ‘আইসবলের প্রোজেক্টাইলটা প্যারাবলিক হবার কথা। কিন্তু এই গেমের সিমুলেশন এত বাজে। ধেত!!’ ব্যপারটা আবীরও খেয়াল করেছে বেশ কিছুদিন আগেই। কিন্তু এই কথা সে কারো কাছে বলতেও যায়নি। অন্য পেঙ্গুইনরা এত গাধা! যাই হোক এই লালচে পেঙ্গুইনের সাথে তাহলে এই বিষয়ে আলাপ করা যায়। কিভাবে কোডে একলাইনের ছোট্ট একটা পরিবর্তন করেই সিমুলেশনটাকে আরো রিয়েলিস্টিক করা যায় সেই কথা বলে দেয় সে। প্রতিপক্ষ আরো কিছু অ্যাড করে তাতে। এভাবেই আলাপ চলে আরো কিছুক্ষন। এই প্রথম কোন একটা পেঙ্গুইনের নাম খেয়াল করে সে। শ্বেতা সিন্‌হা।

শ্বেতা সিন্‌হা ইন্ডিয়ার মেয়ে। সেও পড়ে ক্লাস সিক্সে। তার বাবা কানপুর আই আই টির ম্যাথ প্রফেসর। শ্বেতার প্রিয় সাবজেক্ট ম্যাথ। তবে সে হতে চায় একজন ফিজিসিস্ট, মূলত মহাকাশ বিজ্ঞানী। আবীর কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার হতে চায় শুনে সে কেমন যেন নাক শিটকিয়ে বলে। ‘ওও... ইঞ্জিনিয়ার...’। এটা শুনে আবীর একটু লজ্জা পায়। আসলে সব বড় বড় সব রিসার্চ সেন্টারেই সবার উপরে থাকে বিজ্ঞানীরা। ইঞ্জিনিয়াররা হল তাদের অ্যাসিস্টেন্ট। আবীর সেটা জানে। আবীর বলে সেও বিজ্ঞানী হতে পারে চাইলে। চাইলে মহাকাশ নিয়েও গবেষনা করতে পারে। শ্বেতা জিজ্ঞেস করে, ‘কিন্তু তোমাদের কি রকেট আছে? জিওস্ট্যাটিক স্যাটেলাইট?’ তাদের নাকি এই সবই আছে। এইতো কিছুদিন আগেই তাদের একটা স্পেসশীপ চলে গেল চাঁদে। শ্বেতা যখন বড় হবে, তখন সে চাইলে নাকি চাঁদেও ঘুরেও আসতে পারবে। অ্যাস্ট্রোনট হিসেবে। তবে ঘোরাঘুরির চেয়ে বরং সে কিছু লোগ্রাভিটেশন এক্সপেরিমেন্টে বেশী আগ্রহী।

আবীর একটু দমে যায়। বলে, ‘তাহলে আমি হব পার্টিকেল ফিজিসিস্ট’। শ্বেতা বলে, ‘তাহলে তো তোমাদের পার্টিকেল এক্সিলারেটর লাগবে। আছে?’ ...‘তাহলে নিউক্লিয়ার ফিজিসিস্ট!’... ‘কিন্তু তোমাদের কি বড় কোন নিউক্লিয়ার রিয়্যাক্টর আছে? অবশ্য নিউক্লিয়ার ওয়েস্ট ম্যানেজমেন্ট নিয়ে গবেষনা করতে পারো। আমরা আমাদের নিউক্লিয়ার পাওয়ার প্লান্ট গুলোর রেডিওঅ্যাকটিভ ওয়েস্ট নিয়ে বেশ বিপদে আছি। ওগুলো পাঠিয়ে দেব তোমাদের দেশে’ এসব বলে হি হি করে হাসি দেয় সে। আবীরের মনে হয় সে কেঁদেই ফেলবে। খুব রাগ হয় তার। সে বলে, ‘আসলে আমরা তো ছোট দেশ। তাই ওসব নেই আমাদের।’ শ্বেতা বলে, ‘ছোট দেশে কিন্তু নতুন কিছু করাটাও বেশ সহজ। বড় দেশের বরং অনেক রকম বোঝা’। আবীর বলে, ‘ধ্যাত, তোমার কথা বুড়োদের মত’। শ্বেতা বলে, ‘আমরা বুড়ো না, আমরা বড়, সত্যিকারের বড়!’

আবীর নামের একটু নার্ডি কিন্তু অসাধারণ ছেলেটা এরপর লগআউট করে। ক্লাবপেঙ্গুইনের ভার্চুয়াল জগৎ থেকে যেন মাথাটা একটু হেট করেই ফিরে আসে সে। বেখেয়ালে পুরোনো সেই জানালার ধারে গিয়ে আবার বসে পড়ে। ভাবে, এর চেয়ে বরং কবিই হব আমি। কিন্তু তখনই খেয়াল করে। তার স্বপ্ন দেখার আকাশটাও কারা যেন কেড়ে নিয়ে গেছে...
সর্বশেষ এডিট : ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ১০:৫৯
৩৬টি মন্তব্য ২৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বিসিএস দিতে না পেরে রাস্তায় গড়াগড়ি যুবকের

লিখেছেন নাহল তরকারি, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৫৫

আমাদের দেশে সরকারি চাকরি কে বেশ সম্মান দেওয়া হয়। আমি যদি কোটি টাকার মালিক হলেও সুন্দরী মেয়ের বাপ আমাকে জামাই হিসেবে মেনে নিবে না। কিন্তু সেই বাপ আবার ২০... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। আমের খাট্টা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৪



তাতানো গরমে কাল দুপুরে কাচা আমের খাট্টা দেখে ব্যাপারটা স্বর্গীয় মনে হল । আহা কি স্বাদ তার । অন্যান্য জিনিসের মত কাচা আমের দাম বাড়াতে ভুল করেনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ডাক্তার ডেথঃ হ্যারল্ড শিপম্যান

লিখেছেন অপু তানভীর, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:০৪



উপরওয়ালার পরে আমরা আমাদের জীবনের ডাক্তারদের উপর ভরশা করি । যারা অবিশ্বাসী তারা তো এক নম্বরেই ডাক্তারের ভরশা করে । এটা ছাড়া অবশ্য আমাদের আর কোন উপায়ই থাকে না... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার ইতং বিতং কিচ্ছার একটা দিন!!!

লিখেছেন ভুয়া মফিজ, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:০৩



এলার্ম এর যন্ত্রণায় প্রতিদিন সকালে ঘুম ভাঙ্গে আমার। পুরাপুরি সজাগ হওয়ার আগেই আমার প্রথম কাজ হয় মোবাইলের এলার্ম বন্ধ করা, আর স্ক্রীণে এক ঝলক ব্লগের চেহারা দেখা। পরে কিছু মনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

কে কাকে বিশ্বাস করবে?

লিখেছেন অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য , ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৯


করোনার সময় এক লোক ৯৯৯ এ ফোন করে সাহায্য চেয়েছিল। খবরটা স্থানীয় চেয়ারম্যানের কানে গেলে ওনি লোকটাকে ধরে এনে পিটিয়েছিলেন। কারণ, ৯৯৯ এ ফোন দেওয়ায় তার সম্মানহানি হয়েছে।

সমাজে এমন... ...বাকিটুকু পড়ুন

×