গ্রাম বাংলার সৌন্দর্যের একটা বড় মাধ্যম নদী আর নদীর পাশের ঘন সবুজ লতা গুল্ম। প্রকৃতি তার আপন খেয়ালে নদীর দুপাশে পরম যত্ন নিয়ে সবুজ ঘাসের পাটি বিছিয়েছে। শীতল পাটি যেমন প্রচণ্ড গরমেও শরীরে শীতলতা বয়ে আনে। তেমনি নদীর পারের এই সকল প্রাকৃতিক ভাবে হওয়া সবুজ পাটিও মন দেহ দুটোই জুড়ায়। নিচে আমার মোবাইলে তোলা গ্রামের নদী সংক্রান্ত কিছু ছবি তুলে ধরা হলো।
১। আড়ীয়লা খাঁ নদীর উপর নির্মিত রেলওয়ে ব্রিজ। বিকালের লাল আলোতে এক অপার্থিব সৌন্দর্য ফুটে উঠেছে।

২। বিকেলের লাল আলোতে নদীর পাশের ইটাখোলা।

৩। তপ্ত দুপরে আকাশ সাজে নিলাভ সাজে। মেঘনা নদীর শাখা নদী নাম কাট্টাহালি।

৪। মেঘনা বা যেকোন নদীই বিকেলের লাল আলোয় এক অপার্থিব রূপ ধারণ করে। সূর্যের রক্তিম আভা সমগ্র নদী তার গায়ে মেখে নেয়।

৫। কাজ শেষে ঘুটিয়ে রাখা জেলেদের মাছ ধরার জালের বাশ।

৬। নদীর পারের স্নানের ঘাট। দুষ্টু বাচ্চারা পাড়ে থেকে চিল্লাছে আর বলছে আমাদের নিয়ে যান।

৭। জীবিকার সন্ধানে যাত্রা। এটা মূলত জগৎ বেড় জাল । এ জাল দিয়ে মাছ ধরতে কমপক্ষে ৮-১০ জন লোক দরকার হয়।

৮। নৌকা চড়ে আটকে আছে।

৯। পাড় ঘেসা সবুজের গালিচা।

সবগুলো ছবিই সেম্ফনি পি ৬ মডেলের ফোন দিয়ে তুলা।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


