somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আমার প্রিয় শিল্পীর সাক্ষাৎকার, সৌজন্যে: বার্তা২৪ডট নেট

০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৮:৪৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ভারতের প্রখ্যাত সঙ্গীতশিল্পী শ্রেয়া ঘোষাল প্রেম নিয়ে খোলাখুলি কথা বলেছেন কলকাতার একটি পত্রিকার সঙ্গে।।

প্রশ্ন: এক দিকে আপনার ‘উ-লা-লা উ-লা-লা...’, অন্য দিকে ‘গভীরে যাও...’, হিন্দি ছবি ‘ডার্টি পিকচার’ আবার একই সঙ্গে বাংলা ‘২২শে শ্রাবণ’...
শ্রেয়া: ‘গভীরে যাও’ সকলে শুনছেন বুঝি?...সুপার্ব সুপার্ব!

প্রশ্ন: কেন? কলকাতার খবর রাখেন না?
শ্রেয়া: নিয়মিত না হলেও, কিছুটা রাখি।

প্রশ্ন: আচ্ছা, যে ছবিগুলোয় গান করেন...গান হিট হয়, সেগুলো দেখেন?
শ্রেয়া: ধ্যাত, কিচ্ছু দেখা হয় না। ‘উ-লা-লা’ এত হিট, তাও ‘ডার্টি পিকচার’ দেখা হল না আজও, ‘২২শে শ্রাবণ’ও তো দেখিনি।

প্রশ্ন: সে কী!
শ্রেয়া: সত্যি। নির্বিঘ্নে কখন সিনেমা দেখি জানেন? ইন্টারন্যাশনাল ফ্লাইটে। এক্কেবারে নিশ্চিন্তে। মোবাইলের অত্যাচার নেই...

প্রশ্ন: অত্যাচার বলছেন কেন? আপনি নিজেই তো সারাক্ষণ ট্যুইট করেন। এই তো দেখলাম, ‘অপরাজিতা তুমি’র মিউজিক রিলিজে কলকাতায় আসার আগে, আপনি ট্যুইটারে ছবিটার নাম লিখতে গিয়ে লিখেছেন, ‘আমি অপরাজিতা’! ছবির নাম-টামগুলোও ব্যস্ততার জন্য ভুলে যান নাকি?
শ্রেয়া: ইস্-স্-স্! আসলে জ্বরের মধ্যে লিখেছি তো, ভুল হয়ে গেছে।

প্রশ্ন: ইস্-স্-স্ কথাটা আপনার মুখে শুনলেই, ‘দেবদাস’-এর ‘বৈরী পিয়া’ গানটা মনে পড়ে...
শ্রেয়া: থ্যাঙ্ক ইউ, (হেসে) কিন্তু আপনি খেয়াল করেছেন, লোকে কত রিট্যুইট করেছে? সকলে কত কনসার্নড টোনির (অনিরুদ্ধ রায়চৌধুরী) এই ছবিটা নিয়ে! শান্তনুদাও (মৈত্র) খু-উ-ব সুন্দর সুর করেছেন, শুনবেন... ভাল লাগবে, (একটু গুনগুনিয়ে গেয়ে উঠে) ‘রূপকথারা-রা-রা’...আহা! আর মিউজিক লঞ্চে কী সুন্দর কনসার্ট হল!

প্রশ্ন: একটা ব্যক্তিগত প্রশ্ন করি?
শ্রেয়া: করুন। কিন্তু প্রশ্নটা কী ?

প্রশ্ন: শোনা যায়, আমেরিকায় আপনার বয়ফ্রেন্ড রয়েছেন। তার সঙ্গেই নাকি আপনার বিয়েটা পাকা?
শ্রেয়া: আমেরিকায়! আরে বাহ্, এ তো দারুণ ব্যাপার। (পাশে বসা মায়ের দিকে তাকিয়ে), তোমার তো আর কোনও চিন্তাই রইল না মা

প্রশ্ন: তার মানে ব্যাপারটা মানছেন না? কিন্তু শ্রেয়া ঘোষাল...সুন্দরী, অল্প বয়স... বয়ফ্রেন্ড নেই, ডেট করেন না...কেমন কেমন শোনাচ্ছে না?
শ্রেয়া: না না, মোটেও শোনাচ্ছে না (প্রচণ্ড হেসে)। সব কিছুই ঠিকঠাক আছে। কোনও গড়বড় নেই। (আবার হেসে) ২৭ বছর বয়সে নর্মালি যা-যা হওয়া উচিত, সবই হয়েছে।

প্রশ্ন: তার মানে স্টেডি বয়ফ্রেন্ড আছে?
শ্রেয়া: (হাসতে হাসতে) সে রকম কাউকে পাচ্ছি না তো...

প্রশ্ন: কেন! আগে তো সুরকারদের সঙ্গে গায়িকাদের প্রেম নিয়ে...
শ্রেয়া: দারুণ লটোঘটো হত তো? জানি জানি।

প্রশ্ন: হুঁ...
শ্রেয়া: আজকালকার ডিরেক্টররা এত ‘ব্রোস অ্যান্ড ডুডস’, যে তাদের সঙ্গে কিচ্ছু হওয়ার নয়। সবাই যেন কেমন ভাইয়ের বন্ধু-ভাইয়ের বন্ধু টাইপ! এ সত্ত্বেও আশপাশে অনেকের প্রেম হচ্ছে, বিয়ে হচ্ছে, বাচ্চা হচ্ছে, কিন্তু আমার কপালে কিস্যু হচ্ছে না

প্রশ্ন: কেন, কাউকে ভাল লাগছে না?
শ্রেয়া: কত জনকে যে লেগেছে জীবনে...কী বলব...

প্রশ্ন: বলুন না?
শ্রেয়া: ইস্-স্, এক প্রফেসরকে যে কী ভালো লাগত... এখন তিনি জার্মানিতে।

প্রশ্ন: কী পড়াতেন?
শ্রেয়া: ইংলিশ। টুয়েল্ভ পর্যন্ত আমি সায়েন্সের স্টুডেন্ট ছিলাম। টুয়েল্ভের পরে ...তখন ‘দেবদাস’ রিলিজ হয়ে গেছে, শিফট করলাম আর্টসে। সাহিত্যের প্রতি ভালোবাসা গাঢ় হলো, ওই প্রফেসরের জন্যই...

প্রশ্ন: স্যারের নামটা জানতে পারি?
শ্রেয়া: যতীন ওয়াগলে। এখন ওনার মেয়ে আছে, বৌ আছে, জার্মানিতে থাকেন, তাই নাম বলতে সমস্যা নেই। তবে সেই সময় সত্যিই ওনার প্রেমে পড়েছিলাম। খুব একটা হ্যান্ডসাম ছিলেন না। দাড়ি ছিল... টিপিক্যাল আঁতেল ধরনের। বেঁটে, ...সব সময় গোল-গোল চোখ। কিন্তু ওনার গলার ভয়েসটা এত্তো সুন্দর...ব্যক্তিত্বটাও অ-সা-ধা-র-ণ।

প্রশ্ন: তারপর?
শ্রেয়া: সেই সময় যখন কোনও ই-মেল, টি-মেলই ছিল না, তখন ওনার হট-মেল অ্যাকাউন্ট ছিল! আমাদের সঙ্গে নোটস দেয়া-নেয়া করতেন। খুব টেকনো স্যাভি...কু-উ-ল ছিলেন।

প্রশ্ন: ব্যস! এখানেই ‘দ্য-এন্ড’!
শ্রেয়া: ওটা ছিল সম্পূর্ণ শ্রদ্ধামেশানো একটা ভালোবাসা... এ ছাড়া একটা ছেলে ছিল, আমারই বয়সী...খুব ভালো লাগত। এমনিতে তো আমার তেমন হিম্মতই ছিল না...যদি কারও সঙ্গে চোখাচোখি হয়েও যেত, তো ব্যস্...খুব লাজুক ছিলাম...তো তখন একটা ছেলে ...পাঞ্জাবি...নামটা বলব না... কলেজের অন্য স্ট্রিমে ছিল, রোজ আমার জন্য কলেজের সামনে দাঁড়িয়ে থাকত...বুঝতে পারতাম। দারুণ দেখতে। আর আমার ওপর নজর ছিল...ও জানত ওকে আমি ঘুরে একবার দেখবই। প্রতিদিন নিয়ম করে এটা হতো। তাই কলেজ যাওয়ার আগে খুব টেনশনে থাকতাম, যদি লেট করি...তা হলে তো আর আমাদের দেখা হবে না।

প্রশ্ন: তারপর?
শ্রেয়া: ‘দেবদাস’ তত দিনে রিলিজ করে গেছে। অত হিট...একের পর এক শো... রেকর্ডিং...

প্রশ্ন: প্রফেশনের চাপে প্রেম ‘যাও পাখি’, তাই তো?
শ্রেয়া: (একটু অন্যমনস্ক হয়ে)...হুঁ, আসলে হঠাৎই ম্যাচিওর হয়ে গেলে, অনেক কিছু পাল্টে যায় বোধহয়।

প্রশ্ন: কলেজটা শেষ করতে পেরেছিলেন?
শ্রেয়া: হ্যাঁ-হ্যাঁ, নিয়মিত কলেজ করিনি ঠিকই, তবে রেজাল্ট দারুণ হয়েছিল। এখন মাঝে মাঝে মনে হয়, বাইরে গিয়ে মাস্টার্সটা করি। তবে ইংলিশ নয়, হয়তো মিউজিক নিয়ে...

প্রশ্ন: ঘুরেফিরে সেই বিদেশের কথা আসছে কিন্তু...
শ্রেয়া: তাই না? পেয়ে যাচ্ছেন লিঙ্ক...? তা হলে কিছু একটা...ক্যায়া করে? কুন্ডলীমে লিখা হ্যায় (হা-হা)। ...তা নয়, আসলে বিদেশ হলে কমফর্টেবলি করতে পারব, এখানে হলে একটু অসুবিধে আছে।

প্রশ্ন: আচ্ছা, আপনার যা গ্ল্যামার, অনায়াসেই নায়িকা হতে পারেন। সে ক্ষেত্রেও কি কোনও অসুবিধে...
শ্রেয়া: হ্যাঁ, আছে। বলিউডের বহু বড় ব্যানার থেকে নায়িকা হওয়ার অফার আছে। তা ছাড়া, তামিল, তেলগু, মালয়ালম ছবিরও অফার আছে। কিন্তু অভিনয়ে আসতে চাইছি না এখনই।

প্রশ্ন: মুম্বইয়ের অনুশক্তিনগরে যেখানে আপনি থাকেন, আমার সেখানকার এক বন্ধুর মুখে শুনেছি, আপনি নাকি সময় পেলেই কম্পাউন্ডের ভিতরের কালীমন্দিরে যান, প্রসাদ নিতে?
শ্রেয়া: হ্যাঁ, যাই। আরে ওটা তো আমাদের আড্ডার জায়গা!

প্রশ্ন: হাউজিং-এ বন্ধুবান্ধব আছে? নাকি সেলিব্রিটি হওয়ায় তাদের সঙ্গে তেমন যোগাযোগ রাখতে পারেন না?
শ্রেয়া: আমার বেশিরভাগ বন্ধুই এখন বিদেশে। কলোনিতে দু’-এক জন শুধু রয়ে গেছে।

প্রশ্ন: তারা কী করেন? তারাও কি গানের...
শ্রেয়া: না-না, সবাই অন্য ফিল্ডে। আইটি, ইলেকট্রনিক্স, পিএইচডি...ওরা আমার থেকে অনেক বেশি বেশি ব্রেনি

প্রশ্ন: আচ্ছা, থার্টি ফার্স্ট ইভ, নিউইয়ার... আপনি কি পার্টি করতে ভালোবাসেন? নাকি চুপচাপ, নিজের মধ্যেই নিজেকে রাখতে ভালবাসেন?
শ্রেয়া: (একটু ভেবে) আমার মধ্যে দু’রকম সত্তাই কাজ করে। এমন নয় যে আমি সব সময় এক কোণে চুপ করে বসে আছি। কোনও কোনও দিন হয়তো হঠাৎ রেস্টলেস হয়ে পড়ি, তখন বেরিয়ে যাই বন্ধুদের সঙ্গে। হইচই করি। কিন্তু এক ঘণ্টার মধ্যেই বোর হয়ে যাই! এটা আমি আমার বাবার থেকে পেয়েছি। বাবা বলেন, মানুষের সব চেয়ে বড় বিনোদন, তার কাজ। সত্যি বলতে, আজ আমি যা কিছু, যতটুকু, তার জন্য বাবার অবদানই সব চেয়ে বেশি। আমার মনকে পারফেক্ট সুরে বেঁধেছেন কোনও সুরকার নন, আমার বাবা।

প্রশ্ন: আপনাকে দেখেই মনে হয় আপনি খুব কম্পোজড...
শ্রেয়া: হইহুল্লোড় করি, কিন্তু বেশি ক্ষণ করলেই মনে হয় সময় নষ্ট করছি।

প্রশ্ন: তার মানে, সেই যে সুনিধি চৌহান আর আপনার মধ্যে সফ্ট রোম্যান্টিক আর সেক্সি গানের একটা ভাগ ছিল... লতা-আশা ঘরানার মতো, সেটাই ঠিক?
শ্রেয়া: এই ভাগ কিন্তু আমি তৈরি করিনি। আমি সব ধরনের গানই গেয়েছি। এই তো এখনই চলছে, ‘চিকনি চামেলি...’ ‘অগ্নিপথ’ ছবির। তার আগেও ‘জিস্ম’-এ ‘চলো, তুমকো লে কর’ কিংবা, ‘জাদু হ্যায় নশা হ্যায়’ কিংবা ‘ওয়েলকাম’-এর ‘হোঁট রসিলে তেরে হোঁট রসিলে’...এই ভাগ আমি করিনি। করতে চাইও না।

প্রশ্ন: কিন্তু সেক্সি বা আইটেম সং আপনার কেমন লাগে? যেমন ‘মুন্নি বদনাম হুয়ি’, ‘শীলা কি জওয়ানি’...
শ্রেয়া: ফান। ভালোই তো!

প্রশ্ন: ‘কোলাভেরি ডি’?
শ্রেয়া: মজার গান। খুব ভালো।

প্রশ্ন: সত্যি?
শ্রেয়া: দেখুন, কিছু কিছু গান আছে, যা হঠাৎই পপুলার হয়ে যায়। তিন-চার মাস এমন চলে যে, কেউ অন্য গান ভাবতেও পারে না। কিন্তু সোলফুল রোম্যান্টিক গান অমন হয় না। ওগুলো কেমন জানেন? হয়তো একা বসে আছেন, গুনগুনিয়ে গেয়ে উঠলেন, লতাজির সেই গান, ‘আগর মুঝসে মোহাব্বত হ্যায়/মুঝে সব আপনে গম দে দো ...’ কিংবা ‘কহেনা হি ক্যায়া’... রোম্যান্টিক সং মনের গভীরে থেকে যায়...

প্রশ্ন: তা হলে এত কিছুর পরেও এই পৃথিবীতে সত্যিকারের প্রেম আছে মনে হয়?
শ্রেয়া: যত দিন মানুষ থাকবে, তত দিনই সত্যি প্রেম থাকবে, অনেকটা ওই সফ্ট রোম্যান্টিক গানের মতো
৫টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ছি , অবৈধ দখলদার॥ আজকের প্রতিটি অন‍্যায়ের বিচার হবে একদিন।

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:১০



ধিক ‼️বর্তমান অবৈধভাবে দখলদার বর্তমান নরাধমদের। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন বাংলাদেশে । বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ক্ষমা চাইতে হলো ! রাজাকার তাজুলের অবৈধ আদালতে। এর চাইতে অবমাননা আর কিছুই হোতে পারেনা।... ...বাকিটুকু পড়ুন

আম্লিগকে স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধে আর কোন বাধা নেই

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:২২


মঈন উদ্দিন ফখর উদ্দিনের ওয়ান-ইলেভেনে সরকারের ২০০৮ সালের ডিসেম্বরে ভারতের সহায়তায় পাতানো নির্বাচনে হাসিনা ক্ষমতায় বসে। এরপরই পরিকল্পিত উপায়ে মাত্র দুই মাসের মধ্যে দেশপ্রেমিক সেনা অফিসারদের পর্যায়ক্রমে বিডিআরে পদায়ন... ...বাকিটুকু পড়ুন

মিশন: কাঁসার থালা–বাটি

লিখেছেন কলিমুদ্দি দফাদার, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:২৭

বড় ভাই–ভাবীর ম্যারেজ ডে। কিছু একটা উপহার দেওয়া দরকার। কিন্তু সমস্যা হলো—ভাই আমার পোশাক–আশাক বা লাইফস্টাইল নিয়ে খুবই উদাসীন। এসব কিনে দেওয়া মানে পুরো টাকা জ্বলে ঠালা! আগের দেওয়া অনেক... ...বাকিটুকু পড়ুন

আওয়ামী লীগের পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করা যেতে পারে ।

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৪৫


বাংলাদেশে আসলে দুইটা পক্ষের লোকজনই মূলত রাজনীতিটা নিয়ন্ত্রণ করে। একটা হলো স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি এবং অন্যটি হলো স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি। এর মাঝে আধা পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি হিসেবে একটা রাজনৈতিক দল... ...বাকিটুকু পড়ুন

J K and Our liberation war১৯৭১

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৯



জ্যাঁ ক্যুয়ে ছিলেন একজন ফরাসি মানবতাবাদী যিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের একটি বিমান হাইজ্যাক করেছিলেন। তিনি ৩ ডিসেম্বর, ১৯৭১ তারিখে প্যারিসের অরলি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×