somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সিলেটের আকাশ আর ছোট্ট ব্লগীয় আড্ডা

২৭ শে আগস্ট, ২০১১ দুপুর ১:৫৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


দীর্ঘ ৯ মাস পর সিলেট আসবো। স্বাভাবিক নিয়মে আমার উত্তেজনায় ৩ দিন ঘুম হবার কথা ছিলো না, কিন্তু অতিরিক্ত ব্যস্ত থাকার জন্য প্রতি রাতেই মরা কাঠের মত ঘুম। জার্নি ব্যাপারটা আমার খুবই পছন্দের। এ ব্যাপারে আমি সর্বভুক, অর্থাৎ প্লেন, বাস, ট্রেন, লঞ্চ, নৌকা এমনকি ভ্যানেও আমার অরুচি নেই। দেড়-দুই বছর আগেও আমি চশমা পড়তাম, কিন্তু চরম বখাটে ছিলাম। মানে, রাত ২টার সময় ঘুম ভেঙ্গে যদি মনে হত সিলেট যাবো, সকাল ৭টার সময় উঠে ক্লাস টলাস বাংক করে সোজা সিলেট। একবার তো বাসের সামনে লাফ দিয়ে পড়ে দুই হাত তুলে সোহাগ কে থামিয়েছিলাম, আমাকে না নিয়েই চলে যাচ্ছিলো কিনা। এখন আমি চশমা পড়িনা, তবে অতিশয় ভদ্র। ১০ দিন আগে টিকিট কাটাই, গম্ভীর মুখে ডেট চেক করি, বাসায় ফোন দিয়ে জানাই। সেজন্য মাননীয় যোগাযোগ মন্ত্রীকে আন্তরিক ধন্যবাদ। সড়ক দুর্ঘটনা সিকিমাত্র কনট্রোল করতে না পারায় বাধ্য হয়ে আমি ভদ্র মানুষ হয়ে গেছি।:|

ঢাকা-সিলেট বাস জার্নির মত রোমান্টিক জার্নি বাংলাদেশে আর দুইটা আছে কিনা সন্দেহ। উহু, ঢাকা-কক্সবাজার জার্নিও এত রোমান্টিক নয়। হ্যাঁ সেটা ঠিক, প্রতিবছর সকালে ঘুম ঘুম চোখে যখন দূর থেকে সমুদ্র দেখি কক্সে ঢোকার আগ মুহূর্তে, প্রত্যেকবার মনে কাঁপন লাগে- কিন্তু সে তো ক্ষণিকের জন্য। সিলেট যাবার প্রতিটি মুহূর্ত আমি উপভোগ করি। সিলেটের আকাশের সাথে আর কোন আকাশের তুলনা হ্য়না। সাধারনত আমি বেছে নিতাম বিকেল ৩টার বাস। সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টা-সাতটায় আমি থাকতাম সিলেটের কাছাকাছি। অসাধারন সেই আকাশ। কানে থাকতো অর্ণব অথবা নিকল ব্যাকের গান, চোখের সামনে লাল বেগুনী রঙের মাঝে অপূর্ব মেঘমালা- আহা। অদ্ভুত বিষন্ন হয়ে থাকতো মন, এরকম বিষন্নতা পাওয়া যায় কালে ভদ্রে। এবারে টিকিট কাটা হলো সকাল সাড়ে নয়টার; সব কৃতিত্ব স্বরাস্ট্র মন্ত্রীর। নিজের বাবাই দুই দুইবার ডাকাতির সম্মুখীন হবার কারনে সন্ধ্যা রাতে জার্নি করা আমার জন্য নিষেধ হয়ে গেছে।/:)


জার্নিতে আমি সবসময়ই ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়ে উঠি। এমপিথ্রি প্লেয়ারে রোমান্টিক এবং হাউকাউ প্লে লিস্ট, ব্যাগে দুইটা বই (একটা রম্য,:D একটা সেরাম কঠিন:-/:-/), বাস কাউন্টার থেকে কেনা ম্যাগাজিন,পেপার আর চকলেট। রো্যা হওয়ায় এবারে শেষেরটা বাদ গেলো। আরেকটা সমস্যা আছে আমার, পাশে অপরিচিত কেউ থাকলে আমি জার্নি উপভোগ করতে পারিনা। সেজন্য যদি সিঙ্গেল সিট না পাই, বাধ্য হয়ে দুইটা টিকেট কাটতে হয়; যাতে পাশে কেউ না বসে। বাসে উঠেই আমি স্বভাবসুলভ ঘুম দিলাম, ঢাকা থেকে না বের হওয়া পর্যন্ত জেগে থাকার কোন মানে নাই। বেশীক্ষন ঘুমাতে পারলাম না, আব্বু ফোন দিলো।

“মা, এখন তোমরা কোথায়?”
“আব্বু আমরা রাস্তায়”।
:|

আব্বু তাড়াতাড়ি ছোট বোনকে চাইলো। সে নিশ্চিত জানে যে আমি রাস্তা ঘাট কিচ্ছু চিনিনা, তার উপর বাসে উঠে প্রথম ২ ঘন্টা ঘুমাই, তারপরেও যে কেন প্রথমে আমাকেই ফোন দেয় আমি বুঝি না।

বাস ভর্তি বাচ্চা কাচ্চা-সব ঈদ করতে যাচ্ছে। ক্যাচর ম্যাচর, বাধ্য হয়ে ওদের দিকেই মনোনিবেশ করলাম। টুং টুং করে এসএমএসের আওয়াজ আসলো বেশ কয়েকটা। ছোট ভাই শাহরিয়ার ড্যানি আমার মত ডাইরেক্ট কথা বার্তায় বার্তায় বিশ্বাসী, সুতরাং তার এসএমএস, “আপু, গিয়েই ফেবুতে আপডেট দিবেন যে সুস্থ আছেন”। বন্ধু বোকা ছেলে নরম স্বভাবের, সে ঘুরিয়ে লিখলো, “বোঁজো! পৌঁছাইলা?” সকাল ১০ রওনা দিয়ে মানুষ ১২টায় কেমনে সিলেট পৌঁছায়? সুতরাং আমিও ডাইরেক্ট আন্সার দিলাম, “নো টেনশন, ত্রিনিত্রি ইজ স্টিল অ্যালাইভ”।B-) ব্লগার নীরব ই একমাত্র নিশ্চিত ছিলো যে আমি বেঁচে থাকবো, তার তার মেসেজ খানিকটা এরকম, আ“পু আপ্নে কই? প্লান ঠিক আছে কিন্তু”।


সারা দেশের মাঝে ব্যতিক্রম হয়ে আছে সিলেটের রাস্তা, কারন রাস্তা এখনো চমৎকার কাছে; এমনকি জামও ছিলো না। তবে সমস্যা হচ্ছে ছাগল আর গরু।:| এদিকের গরু-ছাগলেরা অত্যন্ত আল্লাদী স্বভাবের। ধুম ধাম রাস্তায় উঠে অ্যাকসিডেন্ট ঘটানোর মত অবস্থা করবে, তারপর অলসভাবে হাই তুলবে।X(( এতই আদুরে যে কেউ বকতেও পারবে না। এবারো দুই দুইবার ছাগলকে বাঁচাতে গিয়ে গ্রীনলাইনের বাস সোহাগের সাথে লাগায় দিলো দিলো আরকি। প্রয়াত অর্থমন্ত্রীর দুর্ঘটনাও হয়েছিলো একটা গরুকে বাঁচাতে গিয়ে। একারনেই মনে হয় আমাদের নৌমন্ত্রী গরু আর ছাগল চেনার ব্যাপারে বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছেন।;)

ভৈরব পার হয়ে কিন্তু আকাশে তখনো সূর্য। মন একটু খারাপ হলো, এমন কখনো হয়নি যে সিলেটের আকাশ আমাকে বৃষ্টি দিয়ে স্বাগত জানায়নি। এমনকি কড়া শীতের রাতেও মেঘের দল একটু হলেও বৃষ্টি নামায়, সবাই জানে যে আমি সিলেটের বৃষ্টি চরম ভালোবাসি। মন খারাপ ভাব কাটলো হবিগঞ্জ পার হয়ে। কথা নাই বার্তা নাই হুড়মুড় করে বৃষ্টি চলে এলো, আকাশ সাথে সাথে পালটে গেলো। হঠাৎ করে চমকে উঠলাম, সামনে কি কাঞ্চনজঙ্ঘা?? না, মেঘগুলো এমনভাবে নিজেদের সাজিয়েছে যে মনে হচ্ছে ধোঁয়াশার আড়ালে কাঞ্চনজঙ্ঘার চূড়া উঁকি দিচ্ছে। অর্ণবের “হারিয়ে গিয়েছি” গানটা শুনতে শুনতে আমি মুগ্ধ হয়ে তাকিয়ে থাকি, বাকিরা সবাই ঘুমায়।


হোটেলগুলোর মাঝে উজানভাটি আমার পছন্দের, কিন্তু গ্রীনলাইন থামে রাজমণিতে। নেমে বেজার মুখে হাঁটাহাঁটি করলাম, বাচ্চাগুলো মহা আনন্দে আইসক্রিম খাচ্ছে- দেখেই রাগ লাগলো।X( উন্মাদ পড়েও রাগ কমলো না। সিলেট পৌঁছাতে পৌঁছাতে বিকাল সাড়ে ৪টা। ওসমানী নগর আসতেই আমার মন আবার ভালো। সিলেটের সবই আমার প্রিয়। এখনো ঢাকার ফাস্টফুডের চেয়ে বনফুলের খাবার আমার বেশী ভালো লাগে, ঢাকায় যেখানে ঠেলে আমাকে শপিং এ নেয়া যায় না, মনের আনন্দে আমি মাহা আর আড়ং এ ঘুরে বেড়াই এখানে। এখানে সবই কেমন যেন আপন। জিন্দাবাজারে ওয়াহিদ ভিউ কমপ্লেক্সের সামনে দিয়ে গেলেই দীর্ঘশ্বাস পড়ে। এখানে ছিলো আমার স্বপ্নের আইসল্যান্ড। ৯০টাকা দিয়ে পাওয়া যেতো বিশাল নিকার ব্লোকার গ্লোরি, কিন্তু খেতে পারতাম না। টাকা জমাতে জমাতে কয়েক মাস লাগতো। আর এখন পুঁচকা একটা সাব জিরো স্কুপ নাকি ১২০টাকা!!!:-*


সন্ধ্যায় নীরব ফোন দিলো, “আপু, আমি আর রাজা দুইজনেই রেডি”। আমি ভয় পেলাম, দুইজনের প্লান কি?:-/ নীরব কে আমি অনেক নিক নেম ধরে জ্বালাই, বা ঠিক করে বললে চিরাই; কিন্তু অচেনা রাজ্যের রাজা কে আমি কখনো কিছু বলিনি। নামটাই তো অনেক ওয়েট সম্পন্ন, অচেনা এক রাজ্য, তার রাজা! মিনমিন করে বললাম, “কিন্তু আমি তো রাজা কে কখনো কিছু বলিনাই”।:((:(( নীরব আশ্বাস দিলো, না না রাজামশাই খুবই ভালো; কিছু বলবে না।


এবারে আরেক চিন্তায় পড়লাম। সেকালের মানুষ আমি; ডিজুস জেনারেশন তো আর না যে ফেবুতে একবার ছবি দেখেই চিনে ফেলবো। মাথা চুলকিয়ে বললাম,
“আচ্ছা ভাই নীরব, তোমার কি দাঁড়ি আছে?:| মানে দাঁড়ি ছাড়া কিন্তু তোমাকে আমি চিনতে পারবো না। ছবি যে দুইটা দেখছি দুইটাতেই দাঁড়িসহ”।/:)/:)
নীরব খিক খিক করে হাসতে লাগলো, “না নাই”।
“দুই ঘন্টার মাঝে তো দাঁড়ির ব্যবস্থা হবে না, হবে?”:|
“আরে ধুরো আপু, আমি চিনবো। আপনার কাউরে চিনতে হবে না”।


উনুন বা চুলাকে সিলেটি ভাষায় বলে উন্দাল; রান্নাঘরও বোঝায়। রেস্টুরেন্টটা আমার অনেক প্রিয়। নীরব জানে আমি ফুডোগ্রাফির ইনঅ্যাকটিভ অ্যাডমিন এবং অন্ধ ভক্ত, একারনে সে বেছে বেছে রাত ২টা অথবা বিকেল ৪টার মত ওড টাইমে বিভিন্ন রকম খাবারের ছবিতে আমারে ট্যাগ করে। সেটা না পারলে স্ট্যাটাস দেয়, “গেলাম উন্দালে, খাইলাম মনের সুখে”। রো্যা রেখে এসব দেখে আমার মেজাজ সপ্তমে উঠে। উন্দালের সামনে দুইজনের থাকার কথা, গিয়ে সিকিউরিটি ছাড়া কাউকে পেলাম না। গেলাম ভেতরে খুঁজতে। দেখি দোতালার কোণায় দুইজন বসে আছে, যাদের ব্লগার কম রাগী মারদাঙ্গা বেশী মনে হয়।:-/:-/ মনে মনে বললাম, “ত্রিনিত্রি, তুমি শেষ। নেটের সুবিধা নিয়া কি কি কইয়া এতদিন নীরবরে চিরাইছো, এ ভাড়া করে রাজাকে আনছে তোমারে মারতে”:-/ ভয়ে ভয়ে ফোন দিতেই নীরব বললো, “না না আমরা তো রোডের অপজিটে ছিলাম আপনাকে ভয় দেখাতে। আপনি তো সুযোগই দিলেন না”।

আসল অচেনা রাজ্যের রাজাকে দেখে ঘাম দিয়ে জ্বর ছাড়লো; অত্যন্ত বাচ্চা বাচ্চা ভালো মানুষ চেহারা। কোন সম্ভাবনা নেই মাইর টাইর খাওয়ার। সিলেটের স্কুল কলেজ জেনে খুবই পুলকিত হয়েছিলাম, কিন্তু আমার স্কুল না জেনে একটু মন খারাপ হলো। নীরব এসেই বললো, “অর্ডার দেন। সব খাইয়া ফালামু। রোযা না রেখেও আমাকে রো্যা থাকতে হয়, জীবন শেষ”।X(X( মনে মনে ভাবলাম, তুমি যে কি খাবা উহা আমার জানা আছে। ফুডোগ্রাফি আমার পছন্দ, তোমার তো আর না! যা হোক একটু পরেই নীরব আরো গম্ভীর হয় প্রশ্ন করলো,

“আপু, নতুন কি লিখছেন?”
মনে মনে বললাম, ইয়া নাফসি। মুখে বললাম, “ইয়ে মানে কোন টপিক পাই নাই এখনো”।/:)/:)
“মানে আপনার নতুন পোস্টের শিরোনাম এখনো ঠিক হয় নাই, নাকি?”
কি জ্বালা, এ ছেলে তো সাংবাদিকতায় পড়ে না বলেই জানতাম!
এবারে আমিও গম্ভীর হয়ে উত্তর দিলাম, “আসলে আমি তো আর সিরিয়াস রাইটার না, যখন যেটা মনে আসে সেটাই লিখি”।:P:P
নীরবের আরো কিছু প্রশ্ন ছিলো হয়ত, কিন্তু তখনই রাজা পিছনের স্টার ওয়ান চ্যানেলে কি এক ট্যালেন্ট শো দেখে হেসে ফেলায় কথা বার্তার মোড় ঘুরে ট্যালেন্ট শোতে চলে গেলো। রাজাকে অনেক ধন্যবাদ।:D:D


এই কথা সেই কথা, ওহ, ফাঁকে খাওয়া দাওয়া চলে আসলো। এই খাবো সেই খাবো, পারলে চেয়ার টেবিল খাবো বলে অনেক আস্ফালন করার পর নীরব অতি কষ্টে একটা পরোটা খেয়ে বললো, “হ্যাঁ, অনেক খাইছি!” রাজামশাই প্রজাদের সামনে খাওয়া ঠিক হবে কিনা সেটা ডিসাইড করতে না পেরে সামান্য রাইতা আর কোকেই সন্তষ্ট ছিলেন। আমি চিন্তা করলাম, ভাগ্যিস আমি ইফতার করে আসছি বলে খেতে পারলাম না। নাইলে সবজীটা যেরকম ছিলো, আমি অবশ্যই কড়াইটা শেষ করে ফেলতাম। এরপর গিয়ে নীরব কাউ কাউ করতো, “ত্রিনিত্রি আপুর জ্বালায় আমি একটা বেগুনের টুকরাও পাইনাই”। :P:P অবশ্য তাতেও শেষ রক্ষা হয়নি, বাসায় এসে ফেবুতে স্ট্যাটাস দেয়ার পর দেখি নীরব কমেন্ট করেছে, “খিদা লাইগা গেলো”। তাড়াতাড়ি আমি কমেন্টের রিপ্লাই দিলাম, “খাবার নষ্ট করছো কেন?” অন্তত সবাই জানুক যে আমি নীরবের খাবার কেড়ে নেই নাই!:):)


শাহজালাল ভার্সিটিতে শেষ গিয়েছি প্রায় দুইবছর হতে চললো। কথক পলাশ ভাইএর এক কিলো পোস্টটা পড়ে আবার ইচ্ছা মাথা চাড়া দিয়ে উঠলো। নীরব অবশ্য হাঁটার দাওয়াত দিয়ে রেখেছে, টাইম মিলাতে পারবো কিনা সেটাই ভাবছি। তবে এক কিলোতে যাই আর না যাই, এবার আমার এম সি কলেজে অবশ্যই যাবো। পুকুর ঘাটটাও আছে, লাইব্রেরীটাও নিশ্চই আছে; শুধু আমার আড্ডা দেয়ার সঙ্গী সাথীরাই ছড়িয়ে ছিটিয়ে গেছে। হায়, সিলেটের সেই দিন গুলি!
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে আগস্ট, ২০১১ দুপুর ১:৫৬
১২৪টি মন্তব্য ১২৪টি উত্তর পূর্বের ৫০টি মন্তব্য দেখুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বিসিএস-পরীক্ষার হলে দেরিঃ পক্ষ বনাম বিপক্ষ

লিখেছেন BM Khalid Hasan, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



বর্তমানের হট টপিক হলো, “১ মিনিট দেরি করে বিসিএস পরীক্ষার হলে ঢুকতে না পেরে পরীক্ষার্থীর স্বপ্ন ভঙ্গ।” প্রচন্ড কান্নারত অবস্থায় তাদের ছবি ও ভিডিও দেখা যাচ্ছে। কারণ সারাজীবন ধরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের কার কি করা উচিৎ আর কি করা উচিৎ না সেটাই আমারা জানি না।

লিখেছেন সেলিনা জাহান প্রিয়া, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১:২৮




আমাদের কার কি করা উচিৎ আর কি করা উচিৎ না সেটাই আমারা জানি না। আমাদের দেশে মানুষ জন্ম নেয়ার সাথেই একটি গাছ লাগানো উচিৎ । আর... ...বাকিটুকু পড়ুন

মানবতার কাজে বিশ্বাসে বড় ধাক্কা মিল্টন সমাদ্দার

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ২:১৭


মানুষ মানুষের জন্যে, যুগে যুগে মানুষ মাজুর হয়েছে, মানুষই পাশে দাঁড়িয়েছে। অনেকে কাজের ব্যস্ততায় এবং নিজের সময়ের সীমাবদ্ধতায় মানুষের পাশে দাঁড়াতে পারে না। তখন তারা সাহায্যের হাত বাড়ান আর্থিক ভাবে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

জব্বারের বলীখেলা ও বৈশাখী মেলা-২০২৪

লিখেছেন মোঃ মাইদুল সরকার, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৩৭



ছবি সৌজন্য-https://www.tbsnews.net/bangla




ছবি- মঞ্চে তখন গান চলছে, মধু হই হই আরে বিষ খাওয়াইলা.......... চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী গান।

প্রতি বছরের মত এবার অনুষ্ঠিত হল জব্বারের বলীখেলা ও বৈশাখী মেলা-২০২৪। গত ২৪/০৪/২৪... ...বাকিটুকু পড়ুন

ডাক্তার ডেথঃ হ্যারল্ড শিপম্যান

লিখেছেন অপু তানভীর, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:০৪



উপরওয়ালার পরে আমরা আমাদের জীবনের ডাক্তারদের উপর ভরশা করি । যারা অবিশ্বাসী তারা তো এক নম্বরেই ডাক্তারের ভরশা করে । এটা ছাড়া অবশ্য আমাদের আর কোন উপায়ই থাকে না... ...বাকিটুকু পড়ুন

×