প্রচন্ড জ্যামে আটকা পড়ছে পুলা মাইয়া। আধাঘন্টা পারহইয়া গ্যাছে, জ্যাম ছাড়ার কোন লক্ষণ নাই, গরমও প্রচুর। মাইয়া কইল জামা খুইলা ফালাইলাম, হু কইয়া মাথা নাড়াইল পুলা। কিছুক্ষণ পরে পুলাও খুলল। অতপর--মাঝে মাঝে কাইপা কাইপা উঠতে লাগল কারটি।
পুলিশ ব্যাটা জ্যামের ভিতরে ঘুইরা বেড়াইতে বেড়াইতে দেহে গাড়ি কাপতাছে, উকি মাইরা দেখে--------আস্তাগফিরুল্লাহ।
পুলিশ দেইখা তাড়াতাড়ি সংযত হইল হ্যাতারা। আপনারা জানেন না পাবলিক প্লেসে এসব করা নিষেধ। আপনাগো নামে কেচ হইবো, বইলা একখান টিকিটে খসখস কইরা ক্যাস লিইখা ধরাই দিয়া পুলিশ বেডা গেলগা।
মাইয়া কাপড় পইরা পুলারে জিগাইল, কি লিখছে টিকিটে।
কিছুনা, লিখছে পাবলিক প্লেছে ৬৯করা কালীন ধরা খাইছে
*************************************
স্বামীর অবহেলায় স্ত্রী মারাত্নক রাগান্বিত। জোর কইরা ডাক্তারের কাছে লইয়া গেল।
কন কি সমস্যা? ডাক্তারের প্রশ্নে স্ত্রী কইল, আর কইয়েন হেই আমার দিকে ফিরেও তাকাইনা, আমার সাথে শোয় না, দুঃখে আত্নহত্যা করবো সিদ্ধান্ত নিছি
ভাইবা চিন্তা কিছুক্ষণ ডাক্তার উইঠা স্ত্রীডারে ধইরা দিল কইষা একচুমা, অতপর স্বামীরে কইল, আপনার স্ত্রীরে সপ্তায় ৩দিন এইডা দিলে স্ত্রী বালা থাকবো
শনি আর মংগল বারে আমি ফ্রি থাকি, বউরে আপনার কাছে দিয়া যাইতে পারবো, ঔষধ লইতে, বেস্পতিবারে পারুম না, হেইদিন আমি মাছ ধরবার যায় ঐ দিন আপনে আমার বারিত যাইয়া চিকিৎসা দিয়া আইবেন
*************************************
পুলা বিয়া কইরবো, বহুদ টেনশনে আছে, বিয়া কইল্লে যদি ভার্জিন না পাই,
বহুত ভাইবা চিন্তা কইরা গেল ডাক্তরের কাছে পরামর্শ নিতে।
সব শুইনা ডাক্তারে কইল, টেনশনের কোন কারণ নাই, বিয়ার রাইতে দুইডার একটায় লালরং করবা, আরেখটায় সবুজ। বউ যদি দেইখা কই, এমন আজিব জিনিসতো দেহি নাই, বুঝবা নল ফুটা