somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

জার্মানী এক তরুনীর মার্মান্তিক মৃত্যু , সত্য ঘটনা

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৩২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


( ২ঙ. যদি কোন ব্লগার অথবা কোন গ্রুপ স্বল্প সময়ের মধ্যে বহুসংখ্যক পোস্ট দিতে শুরু করেন, যা প্রথম পাতায় প্রভাব বিস্তার করতে থাকে (যাকে আমরা ফ্লাডিং বলে জানি) সেসব পোস্ট আমরা সরিয়ে দিতে পারি । যাতে করে সব লেখকের পোস্ট প্রথম পাতায় সমানভাবে স্থান পায়। ) মোতাবেক আজ আমি একটি লেখাই পোষ্ট করলাম , আরো বলছি যে ; -এই রুল-কে সন্মান করে এবং আন্তর্জাতিন আইন মোতাবেক মতবাদ প্রকাশ ও বাকস্বাধীনতা প্রকাশ করার অধিকার "রাইট্স অফ ওপেনিয়ন" এর আইন অনুযায়ী আমি সমস্ত প্রমান হাতে রেখে মানব ইতিহাসের জগন্য-তম এক করুন কিন্তু সত্য ঘটনা বা একটা কাহিনী প্রকাশ করলাম , আমার এ সত্য ঘটনা আজ-ও যদি প্রথম পাতা থেকে মুছে ফেলা হয় অথবা অন্য কোন পাঠকের জন্য আমার ব্লক বা পোষ্ট-কে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেয়া হয় এবং যদি তার প্রমান পাই তা"হলে আমি "রাইট্স অফ ওপেনিয়ন" আন্তর্জাতিন আদালতে হাজির হবো , আমি এ কাজ-টি করবো শুধু আমার জন্য"ই নয় , সমাজে আমার মতই আরো যারা আছেন সত্য-সত্য"ই দেশের উন্নতি চান , চান দেশের পরিবর্তন নতুন ধারায় কিন্তু কিছু তবে শক্তী-শালী সুবিদা-বাদীদের জন্য কিছু করতে পারেন-না তাঁদের জন্য , ধন্যবাদ ।

"মা" ! মা , আজ তোমাকে বিশেষ একটা তথ্য-বিষয়ক লেখা-লেখবো ; -একটা তরুনীর জীবনে বয়ে যাওয়া দুই বছরের করুন এবং সত্য ঘটনা , সমভ্রান্ত ইহুদী পরিবারের মেয়ে নাম তার "আন ফ্রাঙ্ক" , ১২"ই জুন ১৯২৯ সালে জন্ম , জার্মানের এই ফ্রাঙ্কফোর্ট-শহড়েই জন্ম নিয়েছিলো ! সম্ভবত পিতার কর্ম-প্রয়োজনে ১৯৩৩ সনে হলান্ডের আর্মস্টাডাম শহড়ে বসবাস করতে শুরু-করে ! ১৯৪২ সাল পর্যন্ত এই ইহুদী মেয়েটি তার পরিবারের সাথে সুখ এবং সাচ্ছন্দে জীবন কাটায় ! আমরা সবাই"ই জানি ১৯৩৯ সনে দ্বীতীয় বিশ্ব-যুদ্ধ শুরু হয় ! হিটলার কিন্তু প্রথমেই যুদ্ধ শুরু করে দেয়-নাই , প্রমথে হিটলার জার্মানের"ই কিছু বুর্জোয়াদের সহযোগিতায় ( সংখেপে ) খমতা নেয় , খমতা নেয়ার পর ঐ বুর্জোয়াদের অর্থাৎ যারা মূলত নিজের স্বার্থ উদ্দ্যারের জন্য হিটলার-কে রাষ্ট্র-খমতায় বসায় এবং এদের মূল উদ্যেশ্ব্য"ই ছিলো ইহুদী ধংশ করা এবং এই নীল নকশা অনুযায়ী"ই প্রথমে হিটলার-কে রাষ্ট্র পরিচালনা করার সুযোগ দেয় , এই বুর্জোয়াদের পরিকল্পনা ছিলো প্রথমে হিটলার-কে দিয়ে জার্মান থেকে ইহুদী-জাতী ধংশ করবে -শেষে হিটলার-কে সরিয়ে রাষ্ট্র-খমতায় তারা নিজেরা বসবে কিন্তু সে সুযোগ আসার পূর্বেই হিটলারের মাথায় হিংশ্রতার দানা বাধতে শুরু করে , যখন একের পর এক ইহুদী এবং ইহুদী-পরিবার বলতে গেলে প্রায় বিনা বাধায় হত্যা করতে লাগলো তখন হিটলারের মাথায় চিরতরে রাষ্ট্র-খমতা পাওয়ার নেশা পেয়ে বসে এবং তা করতে সে সখ্যম হয় ! জার্মানে যখন সে ইহুদী-ধংশ মানব হত্যার তান্ডব-লীলা নিজের পখ্যে নিতে থাকলো তার উদাহরন নিয়ে শুরু করলো সারা ইউরোপে ইহুদী-ধংশ মানব হত্যা ও যুদ্ধ ! ১৯৪২ সনে সারা ইউরোপে ঘোষনা করলো "তোমাদের দেশে যে-সব ইহুদী এবং ইহুদী-পরিবার বসবাস করছে তাদের জার্মান পাঠিয়ে-দাও" , কিছু-কিছু দেশ ইতিমধ্যে হিটলার দখল-ও করে নেয় "ওর সৈন্য-বাহিনীতে "ওর হিংশ্র কমান্ড কতটুকো গুরুত্ব সহকারে পালন করে "ওর সৈন্য-বাহিনী তার প্রমান দেখিয়ে , হিটলারের এই হিংশ্রতার সংবাদ সবার"ই জানা হয়ে গেছে , জানে হলান্ডের আর্মস্টাডাম সরকার-ও , তখন গোটা ইউরোপ থেকেই হাজার-হাজার ইহুদী-পরিবার জার্মানে পাঠাতে শুরু করলো , ব্যাতিক্রম ঘটলো-না হলান্ডের সরকারের-ও , সরকাররা বাধ্য ছিলো কিন্তু কোন দেশের পাবলিক-তো আর বাধ্য ছিলো-না ! তখন আর্মস্টাডামের এক পরিবার এই "আন ফ্রাঙ্ক" পরিবার কে আশ্রয় দেন , কিন্তু কি-ভাবে ? একটা পরিবার লুকিয়ে রাখা খুব একটা সহজ ছিলো-না , তখন (আমরা গ্রামে ঘড়রের "কার" বা "ছাউনী" বলতে যা বুঝি) বাড়ীর উপরের অংশে তাঁদের থাকার আশ্রয় দেন , সেই সময় ইউরোপে বাড়ীর উপরের অংশে কেউ বাস করতো-না তাই এই জায়গাটাই ছিলো লুকিয়ে থাকার জন্য নিরাপদ ( পরে "আন ফ্রাঙ্ক" এর এই ডায়রী প্রকাশ হলে ইউরোপে বাড়ীর উপরের এই অংশে বাস করা একটা মডেল হয়ে দাড়ায় ) ! "ওরা ঐ "কার" বা "ছাউনী" থেকে কখন-ও বাইরে বের হতে পারতে-না কেউ দেখে হিটলার বাহিনী কে জানিয়ে দিবে এই ভয়ে ! তখন "আন ফ্রাঙ্ক" তার প্রিয় বান্ধবী "কেটী"-কে চিঠি লেখে কিন্তু চিঠি পোষ্ট কি ভাবে করবে ? পয়সার যে সমস্যা তা-নয় ! যে বাড়ীওয়ালা থাকার আশ্রয় দিয়েছে , তিন বেলা খাবার পরিবেষণ করতেছে তাঁরা-তো একটা চিঠি-ও পোষ্ট করে দিতে পারবে ? সমস্যা হলো চিঠি পোষ্ট করলে তো দু"জনের"ই বিপদ , হিটলার বাহিনী ঠিকানা জেনে যাবে দু"জনের"ই , তাই "আন ফ্রাঙ্ক" "কেটী"-কে যা বলার , যা জানানোর তা তার "ডায়রী"-তে লেখে রাখতো , ৬-ই জুলাই ১৯৪২ থেকে ৪-ঠা আগষ্ট ১৯৪৪ পর্যন্ত ! "আন ফ্রাঙ্ক" এবং "আন ফ্রাঙ্ক" পরিবার-কে বাড়ী ওয়ালা শেষ রখ্যা করতে পারে-নাই , এক সময় এক প্রতিবেশী "আন ফ্রাঙ্ক" পরিবারের অবস্থান হিটলার বাহিনীকে জানিয়ে-দেয় , ৪-ঠা আগষ্ট ১৯৪৪ সনে ধরা পরে "আন ফ্রাঙ্ক" এর পুরো পরিবার , ১৯৪৫ সনে ৮"ই মে হিটলারে পতন ঘটার মাত্র তিন মাস পূর্বে "টাইফয়েট" "জরে" এ ভুগে , কাড়াঘাড়ে বন্ধী অবস্থায় এবং বিনা চিকিৎসায় "আন ফ্রাঙ্ক" মারা যান "নাজী" দের নির্মম আত্যাচারে জর্জরিত হয়ে ! "আন ফ্রাঙ্ক" এর এই "ডায়রী" টি পৃথিবীর অনেক ভাষায় প্রকাশ হয়েছে , বাংলা ভাষায়-ও হওয়ার কথা , তুমি "নিউ-মার্রকেটের" লাইব্রেরী গুলোতে খোজ নিয়ে দেখতে পার সেখানে পাওয়ার সম্ভবনা আছে , বাংলায় নাম হয়তো হবে "আন ফ্রাঙ্ক এর "ডায়রী" ! জানতে পারবে পৈচাশীক হিটলারের লোমহর্শক মানব হত্যার কাহিনী , জানতে পারবে পৈচাশীক হিটলারের লোমহর্শক ইহুদী নিধনের কাহিনী ! যদি বই"টি পাও তা"হলে অবশ্বই কাউকে সাথে নিয়ে পড়বে , কারন তুমি বা যে কেউ বইটি একা পড়লে মানষীক-ভাবে স্থির থাকতে পারবে-না !( ২ঙ. যদি কোন ব্লগার অথবা কোন গ্রুপ স্বল্প সময়ের মধ্যে বহুসংখ্যক পোস্ট দিতে শুরু করেন, যা প্রথম পাতায় প্রভাব বিস্তার করতে থাকে (যাকে আমরা ফ্লাডিং বলে জানি) সেসব পোস্ট আমরা সরিয়ে দিতে পারি । যাতে করে সব লেখকের পোস্ট প্রথম পাতায় সমানভাবে স্থান পায়। ) মোতাবেক আজ আমি একটি লেখাই পোষ্ট করলাম , আরো বলছি যে ; -এই রুল-কে সন্মান করে এবং আন্তর্জাতিন আইন মোতাবেক মতবাদ প্রকাশ ও বাকস্বাধীনতা প্রকাশ করার অধিকার "রাইট্স অফ ওপেনিয়ন" এর আইন অনুযায়ী আমি সমস্ত প্রমান হাতে রেখে মানব ইতিহাসের জগন্য-তম এক করুন কিন্তু সত্য ঘটনা বা একটা কাহিনী প্রকাশ করলাম , আমার এ সত্য ঘটনা আজ-ও যদি প্রথম পাতা থেকে মুছে ফেলা হয় অথবা অন্য কোন পাঠকের জন্য আমার ব্লক বা পোষ্ট-কে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেয়া হয় এবং যদি তার প্রমান পাই তা"হলে আমি "রাইট্স অফ ওপেনিয়ন" আন্তর্জাতিন আদালতে হাজির হবো , আমি এ কাজ-টি করবো শুধু আমার জন্য"ই নয় , সমাজে আমার মতই আরো যারা আছেন সত্য-সত্য"ই দেশের উন্নতি চান , চান দেশের পরিবর্তন নতুন ধারায় কিন্তু কিছু তবে শক্তী-শালী সুবিদা-বাদীদের জন্য কিছু করতে পারেন-না তাঁদের জন্য , ধন্যবাদ ।

"মা" ! মা , আজ তোমাকে বিশেষ একটা তথ্য-বিষয়ক লেখা-লেখবো ; -একটা তরুনীর জীবনে বয়ে যাওয়া দুই বছরের করুন এবং সত্য ঘটনা , সমভ্রান্ত ইহুদী পরিবারের মেয়ে নাম তার "আন ফ্রাঙ্ক" , ১২"ই জুন ১৯২৯ সালে জন্ম , জার্মানের এই ফ্রাঙ্কফোর্ট-শহড়েই জন্ম নিয়েছিলো ! সম্ভবত পিতার কর্ম-প্রয়োজনে ১৯৩৩ সনে হলান্ডের আর্মস্টাডাম শহড়ে বসবাস করতে শুরু-করে ! ১৯৪২ সাল পর্যন্ত এই ইহুদী মেয়েটি তার পরিবারের সাথে সুখ এবং সাচ্ছন্দে জীবন কাটায় ! আমরা সবাই"ই জানি ১৯৩৯ সনে দ্বীতীয় বিশ্ব-যুদ্ধ শুরু হয় ! হিটলার কিন্তু প্রথমেই যুদ্ধ শুরু করে দেয়-নাই , প্রমথে হিটলার জার্মানের"ই কিছু বুর্জোয়াদের সহযোগিতায় ( সংখেপে ) খমতা নেয় , খমতা নেয়ার পর ঐ বুর্জোয়াদের অর্থাৎ যারা মূলত নিজের স্বার্থ উদ্দ্যারের জন্য হিটলার-কে রাষ্ট্র-খমতায় বসায় এবং এদের মূল উদ্যেশ্ব্য"ই ছিলো ইহুদী ধংশ করা এবং এই নীল নকশা অনুযায়ী"ই প্রথমে হিটলার-কে রাষ্ট্র পরিচালনা করার সুযোগ দেয় , এই বুর্জোয়াদের পরিকল্পনা ছিলো প্রথমে হিটলার-কে দিয়ে জার্মান থেকে ইহুদী-জাতী ধংশ করবে -শেষে হিটলার-কে সরিয়ে রাষ্ট্র-খমতায় তারা নিজেরা বসবে কিন্তু সে সুযোগ আসার পূর্বেই হিটলারের মাথায় হিংশ্রতার দানা বাধতে শুরু করে , যখন একের পর এক ইহুদী এবং ইহুদী-পরিবার বলতে গেলে প্রায় বিনা বাধায় হত্যা করতে লাগলো তখন হিটলারের মাথায় চিরতরে রাষ্ট্র-খমতা পাওয়ার নেশা পেয়ে বসে এবং তা করতে সে সখ্যম হয় ! জার্মানে যখন সে ইহুদী-ধংশ মানব হত্যার তান্ডব-লীলা নিজের পখ্যে নিতে থাকলো তার উদাহরন নিয়ে শুরু করলো সারা ইউরোপে ইহুদী-ধংশ মানব হত্যা ও যুদ্ধ ! ১৯৪২ সনে সারা ইউরোপে ঘোষনা করলো "তোমাদের দেশে যে-সব ইহুদী এবং ইহুদী-পরিবার বসবাস করছে তাদের জার্মান পাঠিয়ে-দাও" , কিছু-কিছু দেশ ইতিমধ্যে হিটলার দখল-ও করে নেয় "ওর সৈন্য-বাহিনীতে "ওর হিংশ্র কমান্ড কতটুকো গুরুত্ব সহকারে পালন করে "ওর সৈন্য-বাহিনী তার প্রমান দেখিয়ে , হিটলারের এই হিংশ্রতার সংবাদ সবার"ই জানা হয়ে গেছে , জানে হলান্ডের আর্মস্টাডাম সরকার-ও , তখন গোটা ইউরোপ থেকেই হাজার-হাজার ইহুদী-পরিবার জার্মানে পাঠাতে শুরু করলো , ব্যাতিক্রম ঘটলো-না হলান্ডের সরকারের-ও , সরকাররা বাধ্য ছিলো কিন্তু কোন দেশের পাবলিক-তো আর বাধ্য ছিলো-না ! তখন আর্মস্টাডামের এক পরিবার এই "আন ফ্রাঙ্ক" পরিবার কে আশ্রয় দেন , কিন্তু কি-ভাবে ? একটা পরিবার লুকিয়ে রাখা খুব একটা সহজ ছিলো-না , তখন (আমরা গ্রামে ঘড়রের "কার" বা "ছাউনী" বলতে যা বুঝি) বাড়ীর উপরের অংশে তাঁদের থাকার আশ্রয় দেন , সেই সময় ইউরোপে বাড়ীর উপরের অংশে কেউ বাস করতো-না তাই এই জায়গাটাই ছিলো লুকিয়ে থাকার জন্য নিরাপদ ( পরে "আন ফ্রাঙ্ক" এর এই ডায়রী প্রকাশ হলে ইউরোপে বাড়ীর উপরের এই অংশে বাস করা একটা মডেল হয়ে দাড়ায় ) ! "ওরা ঐ "কার" বা "ছাউনী" থেকে কখন-ও বাইরে বের হতে পারতে-না কেউ দেখে হিটলার বাহিনী কে জানিয়ে দিবে এই ভয়ে ! তখন "আন ফ্রাঙ্ক" তার প্রিয় বান্ধবী "কেটী"-কে চিঠি লেখে কিন্তু চিঠি পোষ্ট কি ভাবে করবে ? পয়সার যে সমস্যা তা-নয় ! যে বাড়ীওয়ালা থাকার আশ্রয় দিয়েছে , তিন বেলা খাবার পরিবেষণ করতেছে তাঁরা-তো একটা চিঠি-ও পোষ্ট করে দিতে পারবে ? সমস্যা হলো চিঠি পোষ্ট করলে তো দু"জনের"ই বিপদ , হিটলার বাহিনী ঠিকানা জেনে যাবে দু"জনের"ই , তাই "আন ফ্রাঙ্ক" "কেটী"-কে যা বলার , যা জানানোর তা তার "ডায়রী"-তে লেখে রাখতো , ৬-ই জুলাই ১৯৪২ থেকে ৪-ঠা আগষ্ট ১৯৪৪ পর্যন্ত ! "আন ফ্রাঙ্ক" এবং "আন ফ্রাঙ্ক" পরিবার-কে বাড়ী ওয়ালা শেষ রখ্যা করতে পারে-নাই , এক সময় এক প্রতিবেশী "আন ফ্রাঙ্ক" পরিবারের অবস্থান হিটলার বাহিনীকে জানিয়ে-দেয় , ৪-ঠা আগষ্ট ১৯৪৪ সনে ধরা পরে "আন ফ্রাঙ্ক" এর পুরো পরিবার , ১৯৪৫ সনে ৮"ই মে হিটলারে পতন ঘটার মাত্র তিন মাস পূর্বে "টাইফয়েট" "জরে" এ ভুগে , কাড়াঘাড়ে বন্ধী অবস্থায় এবং বিনা চিকিৎসায় "আন ফ্রাঙ্ক" মারা যান "নাজী" দের নির্মম আত্যাচারে জর্জরিত হয়ে ! "আন ফ্রাঙ্ক" এর এই "ডায়রী" টি পৃথিবীর অনেক ভাষায় প্রকাশ হয়েছে , বাংলা ভাষায়-ও হওয়ার কথা , তুমি "নিউ-মার্রকেটের" লাইব্রেরী গুলোতে খোজ নিয়ে দেখতে পার সেখানে পাওয়ার সম্ভবনা আছে , বাংলায় নাম হয়তো হবে "আন ফ্রাঙ্ক এর "ডায়রী" ! জানতে পারবে পৈচাশীক হিটলারের লোমহর্শক মানব হত্যার কাহিনী , জানতে পারবে পৈচাশীক হিটলারের লোমহর্শক ইহুদী নিধনের কাহিনী ! যদি বই"টি পাও তা"হলে অবশ্বই কাউকে সাথে নিয়ে পড়বে , কারন তুমি বা যে কেউ বইটি একা পড়লে মানষীক-ভাবে স্থির থাকতে পারবে-না !
৬টি মন্তব্য ৮টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ব্লগে বিরোধী মতের কাউকে নীতি মালায় নিলে কি সত্যি আনন্দ পাওয়া যায়।

লিখেছেন লেখার খাতা, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৮

ব্লগ এমন এক স্থান, যেখানে মতের অমিলের কারণে, চকলেটের কারণে, ভিন্ন রাজনৈতিক মতাদর্শের কারণে অনেক তর্কাতর্কি বিতর্ক কাটা কাটি মারামারি মন্তব্যে প্রতিমন্তব্যে আঘাত এগুলো যেনো নিত্য নৈমিত্তিক বিষয়। ব্লগটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

সিকান্দার রাজার চেয়ে একজন পতিতাও ভালো।

লিখেছেন ...নিপুণ কথন..., ০৪ ঠা মে, ২০২৪ রাত ৮:০৭

সিকান্দার রাজা কোকের বোতল সামনে থেকে সরিয়ে রাতারাতি হিরো বনে গেছেন! কিন্তু তাকে যারা হিরো বানিয়েছেন, তারা কেউ দেখছেন না তিনি কত বড় নেমকহারামি করেছেন। তারা নিজেদেরকে ধার্মিক বলে দাবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্লগার'স ইন্টারভিউঃ আজকের অতিথি ব্লগার শায়মা

লিখেছেন অপু তানভীর, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ রাত ১১:০৫



সামুতে ব্লগারদের ইন্টারভিউ নেওয়াটা নতুন না । অনেক ব্লগারই সিরিজ আকারে এই ধরণের পোস্ট করেছেন । যদিও সেগুলো বেশ আগের ঘটনা । ইন্টারভিউ মূলক পোস্ট অনেক দিন... ...বাকিটুকু পড়ুন

...এবং উচ্চতায় তুমি কখনই পর্বত প্রমাণ হতে পারবে না

লিখেছেন নতুন নকিব, ০৫ ই মে, ২০২৪ সকাল ৮:৫৬

...এবং উচ্চতায় তুমি কখনই পর্বত প্রমাণ হতে পারবে না

ছবি কৃতজ্ঞতাঃ অন্তর্জাল।

ছোটবেলায় মুরব্বিদের মুখে শোনা গুরুত্বপূর্ণ অনেক ছড়া কবিতার মত নিচের এই লাইন দুইটাকে আজও অনেক প্রাসঙ্গিক বলে মনে হয়।... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমেরিকার গ্র্যান্ড কেনিয়ন পৃথিবীর বুকে এক বিস্ময়

লিখেছেন কাছের-মানুষ, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৪১


প্রচলিত কিংবদন্তি অনুসারে হাতে গাছের ডাল আর পরনে সাধা পোশাক পরিহিত এক মহিলার ভাটাকতে হুয়ে আতমা গ্র্যান্ড কেনিয়নের নীচে ঘুরে বেড়ায়। লোকমুখে প্রচলিত এই কেনিয়নের গভীরেই মহিলাটি তার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×