বাহ ! কি সু-শীল সমাজ আপনারা ? কি সু-শীল সমাজের বাংলাদেশ ? সাবাশ বাংলাদেশ ! সাবাশ স্বাধীনতা !! সাবাশ বাংলাদেশর সু-শীল সমাজ !!!
আমরা ওবামা-কে মানুষ হওয়ার কথা বলার আগে আমাদের লজ্জা থাকা উচিৎ বলে আমি মনে করি ! তা-ছারা কোন পিতা যদি নিজ সন্তান রখ্যনা-বেখ্যন, উপযুক্ত শিখ্যায় শিখ্যিত করে আদর্শ মানুষ করে গড়ে তোলার জন্য পাড়া-প্রতি বেশীর উপর খোব প্রকাশ করে পাড়া-প্রতি বেশীর করা সন্ত্রাসী কাজ কর্মের জন্য -তা"হলে সে পিতার অপরাধ কোথায় ? পাড়া-প্রতি বেশীর যন্ত্রনায় নিজ সন্তান মানুষ করতে পারবো-না তা আমি পিতা হয়ে সহ্য করবো এমন পিতা আমি হতো চাই-না , দুঃখিত ! ওবামা-কে মানুষ হওয়ার পূর্বে আমাদের মা-জননী সোনার কন্যা শেখ হাছিনা-কে মানুষ হতে বলি-না কেন ? যিনি নিজ সন্তানদের মানুষ করার পরিবর্তে হাতে অশ্র তুলে দিয়ে তৈরী করছে জঙ্গীবাদ আর সন্ত্রাসী , পূরো বাংলাদেশটা-কে বানিয়ে রেখেছে একটা "মহা শ্মশান", নিজ প্রয়োজনে যখত-তখন জীবন্ত শিশু পুড়িয়ে খুন করছে আর নাম দিচ্ছে বিরোধী দলের উপর এবং সোনার কন্যা শেখ হাছিনার করা সেই সব বিভৎশৎ হত্যার কাহিনী ওবামার"ই দোষর "ডেন মজিনা" সার্টিকেট দিচ্ছে সোনার কন্যা শেখ হাছিনার পখ্যে এবং আপনারা সু-শীল সমাজ তা"ই মেনে নিচ্ছেন ! ঝোল হারাম আর মাংশ হালাল এ আবার কেমন হাদিস ? তারপর যদি "সাম্রাজ্যবাদের জন্য নোংরা খেলা"র কথা বলি, তার আগে প্রশ্ন আসে ওবামা যদি সাম্রাজ্যবাদের জন্য নোংরা খেলা করতে পারে তবে আমরা কেন পারছি-না ? চাপা-তো আমাদের কম-নাই ? "ফ্রান্সের সাংবাদিকের, গবেষকদের করা রিপোর্টগুলো"র কথা বলতে গেলে তো একই প্রশ্ন আসে "ফ্রান্সের সাংবাদিকরা, গবেষকরা রিপোর্ট তৈরী করতে পারছে তবে আমরা কেন পারছি-না ? চাপা-তো আমাদের কম-নাই ? আমাদের সাংবাদিকের, গবেষকদের বলুন-না কেন ওদের মত রিপোর্ট তৈরী করতে ? কি করে আমাদের সাংবাদিকরা, গবেষকরা ? "টক-শো" করতে গিয়ে সরকারের চামচামী তো বেশ করে ? ওবামার কাছে জবাব চায়-না কেন ? "ডেন মজিনা"-কে বাংলাদেশ থেকে উৎখাত করে-না কেন ? পূর্তগীজ, হলান্ডী, ইংরেজ, ফ্রাঁন্স ওদের আগে-তো আমরা"ই ধনী ছিলাম ? এই জন্য"ই তো পূর্তগীজ, হলান্ডীরা আমাদের দেশে ডাকাতী করতে গিয়েছিলো, এই ডাকাতদের ভারত শ্বাষণ করার সুযোগ কারা দিয়েছিলো ? তা কি আমরা দেই-নাই ? ফরাসীরা, ইংরেজরা ব্যাবসা করতে গিয়েছিলো ভারতে, কেন গিয়েছিলো ? কারন ওদের তুলনায় আমরা ভারতী অনেক ধনী ছিলাম , বিদায় লাভ জনক কারনেই ওরা ভারতে এসেছিলো , ব্যাবসা করতে এসে কি-করে শ্বাষণ খমতা হাতে নিলো ? সেই-সব সুযোগ এবং রাস্তা কি আমরা"ই দেখিয়ে দেই-নাই ? আজ যদি ওরা আমাদের মারে তো এই অপারগতা, অখ্যমতা এবং ল্জ্জা আমাদের"ই ! ওরা মারছে অন্য দেশের লোক ওদের নিজ দেশ নিরাপদে রাখার জন্য ! ফিলিস্তিনি, কাশ্মীরি, ইরাকী, আফগানদের সোনার প্রসিডেন্টরা মারছে নিজ-জনগন , মুসলমান হয়ে মুসলমান মারছে, এই লজ্জা ওবামার না আমাদের ? ওবামা-কে বরং ধন্যবাদ আমার মার পেটের ভাইদের বাচানোর চেষ্টা করছে ! ফিলিস্তিনি, কাশ্মীরি, ইরাকী, আফগানদের শিশুর জন্য আপনার দরদ আছে "তাতে স্পষ্ট আপনি একজন রূদয়-বান ব্যাক্তি, কিন্ত রূদয়-বান ব্যাক্তি হয়ে ইসরায়িলী শিশুদের কথা ভুললেন কি-করে ? ইসরায়িলী শিশুরা কি শিশু নয় ? অপর দিকে -সোনার হাছিনা তো নিজ দেশের মানুষ মারছে নিজ পরিবারকে আ-জীবন খমতায় রাখার জন্য আর সেটাই আপনারা মেনে নিচ্ছেন এবং সেটাই আপনাদের সুখ ! বাহ ! কি সু-শীল সমাজ আপনারা ? কি সু-শীল সমাজের বাংলাদেশ ? সাবাশ বাংলাদেশ ! সাবাশ স্বাধীনতা !! সাবাশ বাংলাদেশর সু-শীল সমাজ !!!
বারাক ওবামা বলেছেন ঃ "যে কোন ইসলামী ট্রেররিষ্ট দেশ-কে উপযুক্ত শিখ্যা দেয়ার জন্য এক আমেরিকাই যথেষ্ট" তা-যে শুধু "ইরাক", "আফগানিস্তান" বা "সিরিয়া"-কে"ই বুঝিয়েছে তা নতুন ইসলামী ট্রেররিষ্ট দেশ-গুলো যেন ভুলে না যায় তার দোয়া"ই আমি করছি ! আমিন ! "স্বগতম বারাক ওবামা" !
আজ ১১"ই সেপ্টম্বর ! আজ থেকে ১৩ বছর পূর্বে আমেরিকার বুকে নেমে আসে শিউরে উঠা বা লোম হর্শক এক শোকের ছায়া ,মূহুর্তে যে শোক ছড়িয়ে পড়েছেলো পৃথিবীর সমস্ত মানব রূদয়ে পরিকল্পিত এই মার্মান্তিক মানব হত্যার কাহিনী , আধুনিক ও স্মার্ট টেকনোলজীর মাধ্যমে ছবি সহ সমস্ত ইন-ফরমেশন মিডিয়া এবং "অন-লাইনের মাধ্যমে দেখতে পেয়ে কেঁপে উঠেছিলো মহা বিশ্ব এবং বিশ্বের মানুষ বয়াভহ নতুক এক আতঙ্কে !
বেনলাদেন নামে এক ইসলামী ট্রেরিষ্টের নামে ঘুমন্ত শিশু জেগে উঠতে থাকলো ভয়ে কান্নায় যে শিশুটি সবেমাত্র মাতৃ-দুধে পরিতৃপ্তি হয়ে ঘুমিয়ে পড়েছিলো দ্বীর্ঘ কয়েক ঘন্টার জন্য অথবা অফিস থেকে ফিরে পিতা জাগিয়ে তুলবে তাঁর অসমাপ্ত ঘুম থেকে তাদের আদরের সন্তান-কে খেলার ছলে ! কিন্তু ঘুম তাঁর পূড়ো হলো-না , তবে পিতা এসে-ও বিরক্ত করলো-না কাঁচা ঘুম থেকে জাগিয়ে তোলার "দুষ্ট-ইচ্ছা"-তে , খুদার তাড়নায়-ও জাগলো-না ঘুমন্ত শিশুটি ! সে-দিন শিশুটি কেঁপে কেঁপে জেগে উঠলো উঠেছিলো ভয়ংঙ্কর এক বিকট শব্দে ভয়ের কান্নায় অ-সমাপ্ত ঘুম থেকে ! সেই ২০০১ এর ১১"ই সেপ্টম্বরের অ-সমাপ্ত ঘুম থেকে কেঁপে উঠা শিশুদের মধ্যে অনেকেই আজ মানুষীক রোগী বলে চিহ্নিত হয়ে বেচে আছে আমেরিকার অনেক মায়ের বুকে , -যে মায়েরা স্বপ্ন দেখেছিলো আমাদের মায়েদের মতই তাঁর সন্তান-সন্তানদের সুন্দর সফল একটা জীবন , উচ্চ শিখ্যায় শিখ্যিত হয়ে কেউ বা করবে দেশ জাতি বা মানব জীবনের স্বাশ্রয় ! শুধু ঐ শিশু-গন"ই নয় , তাঁরা-ও আজ অনেকেই মানুষীক রোগী হয়ে প্রায় একরকম বন্দী জীবন-যাপন করছেন আমেরিকার বুকে , তাঁদের সাথে আরো আছেন হাজার হাজার শিশু, তরুন-তরুনী, বৃদ্ব মাতা-পিতা যাঁরা স্ব-চোখে দেখেছেন দ্বীর্ঘ দিন বা বছরের বর্বর জঙ্গীবাদী দের নিষ্ঠুর প্লানিং এবং ট্রেনিং এর বাস্তবতা সেন্ট্রাল পার্কের পাশে অবস্থিত জমজ টাওয়ারের ধংশলীলা ! তাঁদের মধ্যে-ও অনেকই আজ প্রতি-বন্দী ! সেই দিনের শিশুরা আজ তরুন-তরুনী, সেই দিনের তরুন-তরুনীরা আজ মাতা-পিতা, সেই দিনের মাতা-পিতা আজ বৃদ্ব , মাথা আছে তো মগজ নাই , মগজ আছে তো হারিয়েছে কথা বলার শক্তি ! তবু-ও তাঁরা আজ এসেছেন ফিরে নিউ-ইয়র্ক সেন্ট্রাল পার্কের পাশে অবস্থিত মেমোরিয়াল অফ ১১"ইসেপ্টম্বরের এই "০"এ ইয়র্ক ! কেন তাঁরা এসেছন ? আসার কি কোন প্রয়োজন ছিলো ? তার জবাব কে খুজবে , এমন একজন কেউ-কি আমাদের বাংগালী মুসলমানদের মধ্যে আছে ? কারন ; -তার জবাব খুজতে হবে একজন ইমোশনাল হয়ে নয় ! তার জবাব খুজতে হবে একজন তথাকথিত বুদ্ধিজিবী হয়ে নয় ! তার জবাব খুজতে হবে একজন সমালোচনার জন্য সমালোচক হয়ে নয় ! তার জবাব খুজতে হবে কুয়ায় বাসকরা বা মুরগীর খোয়ারে বাসকরা একজন সু-শীল সমাজের প্রতিনিধি হয়ে নয় !তার জবাব খুজতে হবে একজন মুসলমান হয়ে নয় ! তার জবাব খুজতে হবে একজন ইসলামিষ্ট হয়ে নয় ! তার জবাব খুজতে হবে একজন মানুষ হয়ে , যে মানুষটি মুসলমান হওয়ার পূর্বে প্রকৃত একজন মানুষ হয়েছেন , যিঁনি মিথ্যা অহংকার না করে অ-প্রিয় হলে-ও সত্য মেনে নেয়ার মত সৎ-সাহস অর্জন করেছেন ! -তবে এমন মানুষ অন্তন বাংগালী মুসলমানদের মধ্যে নাঈ তা আমি অতি অহংকারের সাথে বলছি , বলেছি এবং বলবো , বলতো আ-জীবন -যদিনা কোন বেনলাদেন আমাকে আগেই শেষ করে না দেয় , কেননা এমন বেনলাদেনদের কোন অভাব তো নাই আমাদেরর সোনার বাংলাদেশে ।