স্নানের সরঞ্জামাদির মধ্যে ফুটেছিল ঋতুচক্র , ভাষাহীন ঠোঁটের তিল
খসে ওই বছর জন্মেছিল পাগলা হওয়া আর দুরন্ত বৈশাখ। সে বছর
কংক্রিটের স্তনের ফাঁকে শহর পেয়েছিল অনন্ত বিশ্রাম,
কাব্য কারিগর মরে গেলে
আমার পিতৃনাম মুছে তুমি প্রস্তাব করে গেলে জারজ প্রেমে দ্রোহ দুর্দশার মন্থনের নকশা। দুপুরের দ্বীপে ঠাঁই হয়নি বলে ভাঙ্গা হাড়ের শুকনো মজ্জা চুষে চুষে থামেনি কোথাও,
কালবোশেখী বললো যে মাহুত আমার চোখ বেঁধে দিয়েছিল অন্তহীন খর দৃষ্টি স্বাদ ।কালো বলে বলোনা যেন আমিই স্নানঘরে ফোটা একমাত্র অজ্ঞাত আড়াল।