somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

গরীবশিশুর স্কুলস্বপ্ন অতঃপর চাকরি স্বপ্ন !! হা হা হা বড়ই হাস্যকর

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:৩৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

খবরটার শিরনাম "একটি স্কুল ড্রেসের জন্য"।
নির্যাস সংবাদ হল ১৩ বছর বয়সী একজন স্কুল শিশু হাসান, যার বাবা মারা গেছে বিনা চিকিৎসায়। সে দৌলতদিয়া ঘাটে বড়লোকের গাড়ী মুছে দেয় বিনিময়ে ৫/১০ টাকা পায়। স্কুল ড্রেসের অভাবে সে স্কুলে যেতে পারছেনা তাই কাজ করে টাকা জমাচ্ছে।
এ পর্যন্ত খবরটা ঠিক আছে, আমরা অভস্ত এমন খবর শুনে। কিন্তু নিজেকে আর ঠিক রাখা যায় না যখন পড়লাম সে লেখাপড়া শিখে সরকারী চাকরি করতে চায় !!
গরীবের ছেলে আবার সরকারী চাকরী ! আমি থাকলে বলতাম “বেটা, তোর চাকরি করবার দরকার নেই তারচে তুই কোন শ্রমিক হোস, তোর সাথে তোর দরিদ্র পরিবারের অন্তত কষ্টে বুক ভাংবেনা যখন শুধু ঘুষ না দিতে পারার জন্য তোর চাকরি হবে না।তুই যখন তোর বস্তির মধ্যে লেখাপড়া শিখে না পাবি চাকরি না পারবি শ্রমিকের কাজ করতে তখন যে কষ্ট, তার চেয়ে অনেক ভাল তোর ওপথে পা না বাড়ানো।
তুই এখনও শিশু, তোর মনে এখন হয়তো আছে লেখাপড়া শিখে চাকরি করে তুই তোর মায়ের মুখে হাসি ফোটাবি কিন্তু এটা যে অসম্ভব বেটা !! ঘুষ ছাড়া শুধু মেধায় যে চাকরি হয় না তা আমি তোর ঐ শিশু মনে কিভাবে জানাই বল ?
আমরা তোকে লেখাপড়া শিখে মানুষের মত মানুষ হবার কোন সুযোগ রাখিনি। ক্ষমা করিস আমাদের!!
এর পরও যদি লেখাপড়া শিখে চাকরি পেতে চাস তাহলে বলি রাজনীতি কর !! কপালজোরে যদি বেচে থাকিস চাকরি পাবি রাজনীতির জোরে, তোর মেধার জোরে নয়..........
মুল খবর
৪টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

স্মৃতিপুড়া ঘরে

লিখেছেন আলমগীর সরকার লিটন, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৩০



বাড়ির সামনে লম্বা বাঁধ
তবু চোখের কান্না থামেনি
বালিশ ভেজা নীরব রাত;
ওরা বুঝতেই পারেনি-
মা গো তোমার কথা, মনে পরেছে
এই কাঠফাটা বৈশাখে।

দাবদাহে পুড়ে যাচ্ছে
মা গো এই সময়ের ঘরে
তালপাতার পাখাটাও আজ ভিন্নসুর
খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

গরমান্ত দুপুরের আলাপ

লিখেছেন কালো যাদুকর, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৫৯




মাঝে মাঝে মনে হয় ব্লগে কেন আসি? সোজা উত্তর- আড্ডা দেয়ার জন্য। এই যে ২০/২৫ জন ব্লগারদের নাম দেখা যাচ্ছে, অথচ একজন আরেক জনের সাথে সরাসরি কথা... ...বাকিটুকু পড়ুন

রাজীব নূর কোথায়?

লিখেছেন অধীতি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:২৪

আমি ব্লগে আসার পর প্রথম যাদের মন্তব্য পাই এবং যাদেরকে ব্লগে নিয়মিত দেখি তাদের মধ্যে রাজীব নূর অন্যতম। ব্যস্ততার মধ্যে ব্লগে কম আসা হয় তাই খোঁজ-খবর জানিনা। হঠাৎ দু'একদিন ধরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বৃষ্টির জন্য নামাজ পড়তে চায়।

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৮



ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষার্থী গত বুধবার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে বৃষ্টি নামানোর জন্য ইসতিসকার নামাজ পড়বে তার অনুমতি নিতে গিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এটির অনুমতি দেয়নি, যার জন্য তারা সোশ্যাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

=তুমি সুলতান সুলেমান-আমি হুররাম=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৩৬



©কাজী ফাতেমা ছবি

মন প্রাসাদের রাজা তুমি, রাণী তোমার আমি
সোনার প্রাসাদ নাই বা গড়লে, প্রেমের প্রাসাদ দামী।

হও সুলেমান তুমি আমার , হুররাম আমি হবো
মন হেরেমে সংগোপনে, তুমি আমি রবো।

ছোট্ট প্রাসাদ দেবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×