somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বৃটিশ গুপ্তচরের স্বীকারোক্তি এবং ওহাবী মতবাদের নেপথ্যে বৃটিশ ভূমিকা (৪)

১৩ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৮:২৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


[শয়তান যে মানুষকে নেক সুরতে ধোকা দেয়, এ বিষয়টি ভালভাবে অনুধাবন করেছিল শয়তানের অনুচর ইহুদী এবং খ্রীষ্টানরা। মুসলমানদের সোনালী যুগ এসেছিল শুধু ইসলামের পরিপূর্ণ অনুসরণের ফলে। শয়তানের চর ইহুদী খ্রীষ্টানরা বুঝতে পেরেছিল মুসলমানদের মধ্যে বিভেদ, অনৈক্য, সংঘাত সৃষ্টি করতে পারলেই ইসলামের জাগরণ এবং বিশ্বশক্তি হিসেবে মুসলমানদের উত্থান ঠেকানো যাবে। আর তা করতে হবে ইসলামের মধ্যে ইসলামের নামে নতুন মতবাদ প্রবেশ করিয়ে। শুরু হয় দীর্ঘ মেয়াদী পরিকল্পনা যার মূলে থাকে খ্রষ্টীয় বৃটিশ সম্রাজ্যবাদ। জন্ম হয় ওহাবী মতবাদের। ওহাবী মতবাদ সৃষ্টির মূলে থাকে একজন বৃটিশ গুপ্তচর হেমপার। মিসর, ইরাক, ইরান, হেজাজ ও তুরস্কে তার গোয়েন্দা তৎপরতা চালায় মুসলমানদের বিভ্রান্ত করার জন্য। "Confession of British Spy and British enmity against Islam" গ্রন্থ হচ্ছে হেমপারের স্বীকারোক্তি মূলক রচনা। যা মূল গ্রন্থ থেকে ধারাবাহিকভাবে তার অনুবাদ প্রকাশ করা হচ্ছে। ইনশাআল্লাহ।

চতুর্থ পর্ব

একদিন উপনিবেশ মন্ত্রণালয়ে, শিয়া-সুন্নীর মত পার্থক্যের ওপর আলোকপাত করলাম “মুসলমানরা যদি জীবন সম্পর্কে খানিকটাও উপলদ্ধি করতো তাহলে নিজেদের মধ্যকার এ বিরোধ মীমাংসা করে এক হয়ে যেত।” আমার কথায় বাধা দিয়ে একজন বললো “তোমার কাজই হচ্ছে এই বিরোধকে উসকে দেয়া, মুসলমানদের কিভাবে একত্রিত করা যায় সে নিয়ে চিন্তা করা নয়।”

ইরাকের উদ্দেশ্যে আমার সফর শুরু করার পূর্বে সচিব বললেন, হেমপার, তোমার জানা উচিত যে, ঈশ্বর যখন হাবিল-কাবিলকে সৃষ্টি করেছিলেন, তখন থেকেই মানুষের মধ্যে স্বভাবসিদ্ধ মতানৈক্যগুলো আছে। এইসব মতবিরোধ যীশু খ্রীষ্ট্রের আগমন পর্যন্ত চলবে।

কাজেই, জাতিতে-জাতিতে, ধর্মে-বর্ণে, গোত্রে এমনকি দেশে-দেশে এই মতভেদ রেষারেষি চলবেই। এবারের মত তোমার দায়িত্ব হচ্ছে, এই মতানৈক্যগুলো খুজে বের করে মন্ত্রণালয়কে অবহিত করা। মুসলমানদের মধ্যেকার এই বিরোধ যত বেশী প্রজ্বলিত করতে সফলকাম হবে ইংল্যান্ডের প্রতি তোমার দায়িত্ব তত বেশী পালন করতে তুমি সফলকাম হবে। আমরা ইংরেজ জাতির কাজই হচ্ছে উপনিবেশ অঞ্চলগুলোতে অঘটন ঘটিয়ে মানুষের মধ্যে হতাশা সৃষ্টি করা যাতে আমরা কল্যাণকর এবং বিলাসী জীবনযাপন করতে পারি।

একমাত্র এরকম উত্তেজনা সৃষ্টির মাধ্যমেই আমরা পারি অটোম্যান সাম্রাজ্যকে ধ্বংস করতে। নইলে, অল্পসংখ্যক লোকের পক্ষে কিভাবে একটি বৃহত্তর জনগোষ্ঠীকে দাবিয়ে রাখা সম্ভব? তোমার ধীশক্তি কাজে লাগিয়ে ফাঁটলোর মুখ খুঁজে বের কর এবং যখনই তা খুঁজে পাবে তখনই সেখানে ঢুকে পর। তোমার জানা উচিত অটোম্যান ও ইরানীয়ান শাসকরা তাদের অস্তিত্বের শেষ পর্যায়ে এসে ঠেকেছে।

সেজন্য তোমার প্রথম কাজ হবে প্রশাসনের বিরুদ্ধে লোকদের ক্ষেপিয়ে তোলা। ইতিহাসে দেখা যায় সবধরনের বিদ্রোহের মূল উপাদান হচ্ছে গণ অসন্তোষ। তেমনি মুসলিম উম্মাহর মধ্যে ভাঙ্গন ধরানো গেলে তাদের পারস্পারিক সহমর্মিতা লোপ পাবে, তাদের সকল শক্তি নষ্ট হবে এবং আমরা তখন সহজেই তাদের শেষ করে দিতে পারবেন। বসরায় পৌছে, একটি মসজিদে আশ্রয় নিলাম। মসজিদের ইমামের নাম ছিল শেখ ওমর তাঈ।

তিনি সুন্নী সম্প্রদায়ের এবং আরব বংশোদ্ভুত। তার সঙ্গে দেখা হবার পর থেকেই গল্প জুড়ে দিতে চাইলাম। তথাপি প্রথম থেকেই তিনি আমাকে সন্দেহের চোখে দেখতে লাগলেন এবং প্রশ্নের বানে জর্জরিত করলেন। গল্পের মাঝেই এক ভয়ঙ্কর পরিস্থিতি মোকাবিলা করি এই বলে যে, “আমি তুরস্কের ঈগদীর এলাকা থেকে এসেছি। আমি ইস্তাম্বুলের আহমেদ ইফেন্দীর একজন শিষ্য। সেখানে খালিদ নামের একজন মিস্ত্রীর নিকট কাজ করতাম। তুরস্কে থাকা অবস্থায় যা জেনেছিলাম তার থেকে কিছু তথ্য তাকে দিলাম। তুর্কী ভাষাতেও কিছু আলাপ আলোচনা করি। ইমাম একজনকে চোখের ইশারা করলেন আমি সঠিক তুর্কী ভাষা বলি কিনা তা পরীক্ষা করে দেখার জন্য। সে ইতিবাচক সম্মতি জানালো।

ইমামকে সন্তুষ্ট করতে পেরে আমি খুব খুশী ছিলাম। কিন্তু কিছুদিন পরই টের পেলাম তা ছিল মারাত্মক ভূল। চরম হতাশা নিয়ে উপলদ্ধি করলাম ইমাম আমাকে তুর্কী গুপ্তচর হিসেবে ধরে নিয়েছেন। পরে জানতে পারি, অটোম্যান সুলতানের নিযুক্ত গভর্নর এবং ইমাম সাহেবের মধ্যে কিছু বিষয়ে রয়েছে মত বিরোধ এবং বৈরী মনোভাব।

শায়েখ উমর তাঈর মসজিদ ছাড়তে বাধ্য হলাম এবং বিদেশী পর্যটকদের জন্যে যে সরাইখানা আছে তাতে একটা রুম ভাড়া করে উঠে গেলাম। সেই সরাইখানার মালিক ছিল একটু গবেট প্রকৃতির নাম মুরশিদ ইফেন্দী। প্রতিদিন সকালে আযানের সাথে সাথে আমার দরজায় জোরে জোরে আঘাত করতো এবং ঘুম থেকে উঠাবার জন্যে বিরক্ত করতো। আমাকে তার কথামত চলতে হত। সুতরাং প্রতিদিন সকালে উঠে আমাকে ফযরের নামায পড়তে হত। তারপর সে বলতো, তোমাকে ফযরের নামাযের পর কুরআনুল কারীম পড়তে হবে। যখন আমি তাকে বললাম এটাতো ফরয নয় তবুও তুমি কেন আমাকে এতটা পীড়াপীড়ি করছো? সে বললো, এ সময় ঘুমিয়ে থাকলে সরাইখানা এবং এর বাসিন্দা সবার জন্যে দারিদ্রতা এবং দূর্ভোগ চলে আসবে। তার এই আদেশও আমাকে পালন করতে হত। নইলে সরাইখানা থেকে সে আমাকে তারিয়ে দেবে। কাজেই সকালে ফযরের নামায পড়ে এক ঘন্টা কুরআনুর কারীম পাঠ করতাম। একদিন মুরশিদ আফেন্দী এসে বললো, তুমি যেদিন থেকে এই রুম ভাড়া নিয়েছো সেদিন থেকে আমার অমঙ্গল শুরু হয়েছে, আমি মনে করি এটা তোমার কোন গাফেলতির জন্য হচ্ছে। যেহেতু তুমি অবিবাহিত, এবং অবিবাহিত হবার কারণে এসব খারাপ লক্ষণ দেখা যাচ্ছে। হয় তুমি বিয়ে কর নতুবা আমার সরাইখানা ছেড়ে চলে যাও। আমি তাকে বললাম, বিয়ে করার মত আমার পর্যাপ্ত ধন সম্পদ নেই। আহমেদ ইফেন্দীকে যা বলেছিলাম তা তাকে বলতে পারিনি কেননা মুরশিদ ইফেন্দী এমন ধরণের লোক যে প্রয়োজনে আমাকে বিবস্ত্র করে পরীক্ষা করবে যে আমি সত্য বলছি কিনা।

এসব করার পর মুরশিদ ইফেন্দী আমাকে ভৎর্সনা করলো এবং বললো কি দূর্বল বিশ্বাস তোমার, জানো না আল্লাহ্ পাক বলেন, “যদি তারা গরীব হয়, তবে আল্লাহ্ পাক তাঁর রহমত দ্বারা তাদেরকে সম্পদশালী করবেন।” আমি বিমূঢ় হয়ে পড়ি এবং শেষে বলি, আমি বিয়ে করতে রাজি আছি। এ জন্যে তুমি কি প্রয়োজনীয় অর্থ দেবে? অথবা এমন একজন মেয়ে ঠিক করে দেবে যাকে বিয়ে করতে খুব একটা খরচ লাগবে না? মুরশিদ ইফেন্দী কিছু সময় তাকিয়ে থেকে বললো, আমি ওসব বুঝিনা। রযব মাসের শুরুতে বিয়ে করবে নতুবা আমার সরহিখানা ছেড়ে চেলে যাবে। তখন রযব মাস শুরু হবার ২৫ দিন বাকী। প্রসঙ্গত এখানে, আরবী মাসের নাম উল্লেখ করা যায় যেমন মুর্হরম, সফর, রবিউল আউয়াল, রবিউল আখির, রযব, শাবান, রমাদ্বান, শাওয়াল, যিলক্বদ ও যিলহজ্ব। মাসগুলো ত্রিশ দিনের বেশী বা ২৯ দিনের কম নয়। এগুলো চাঁদের হিসেবের ভিত্তিতে করা। একজন কাঠমিস্ত্রীর সহযোগি হিসেবে কাজ নিয়ে মুরশিদ ইফেন্দীর সেই সরাইখানা ত্যাগ করলাম। খুব কম মজুরীতে আমি চুক্তিবদ্ধ হলাম তবে শর্ত ছিল আমার থাকা খাবার ব্যবস্থা নিয়োগদাতাই বহন করবে। রযব মাস আসার পূর্বেই আমার মালামাল সহ কাঠমিস্ত্রীর দোকানে গিয়ে তুললাম। কাঠমিস্ত্রী ছিল একজন ব্যক্তিত্ত্বশালী লোক এবং সে আমাকে ছেলের মত আদর করতো। সে ছিল শিয়া সম্প্রদায়ভূক্ত এবং ইরানের খোরাসান এলাকার, নাম তার আব্দুর রিদা। সেই কাঠমিস্ত্রীর সহচর্যে থেকে আমিও ফার্সী ভাষা শিখতে শুরু করি। প্রতি সন্ধ্যায় ইরানের শিয়া সম্প্রদায়ের লোকেরা ওখানে জড়ো হত এবং রাজনীতি থেকে অর্থনীতি সর্ববিষয়ের আলোচনা চলতো।

প্রায়শ তারা নিজেদের সরকার এবং ইস্তাম্বুলের খলীফার বিরুদ্ধে বিরুপ সমালোচনা করতো। কিন্তু নতুন কেও এলে বিষয় পাল্টে তারা ব্যক্তিগত ব্যাপারে আলোচনা শুরু করে দিত। তারা আমাকে খুব বিশ্বাস করতো। যাই হোক পরে আমি বুঝতে পেরেছিলাম, যেহেতু আমি তুর্কী ভাষায় কথা বলতাম তারা আমাকে আজারবাইজানি মনে করতো। মাঝে মাঝে আমাদের কাঠমিস্ত্রির দোকানে এক যুবক আসা-যাওয়া করতো। তার পোষাকে-আশাকে মতে হতো যে, বিজ্ঞান গবেষণায় রত একজন ছাত্র, কিন্তু আরবী, ফার্সী এবং তুর্কী ভাষা বুঝতো। তার নাম ছিল মুহম্মদ বিন আব্দুল ওয়াহাব নজদী। এই যুবক ছিলো অত্যাধিক রুঢ় এবং খুব নার্ভাস প্রকৃতির।

অটোম্যান সরকারের বিরুদ্ধে গালমন্দ করলেও সে ইরানীয়ান সরকারের বিরুদ্ধে কখনই কিছু বলতো না। আমার দোকানের মালিক আব্দুর রিদা এবং ওহাবি নজদীর মধ্যে সখ্যতা গড়ে ওঠার পিছনে মূল যে মিলটা ছিল, তাহলো তারা দু’জনেই ছিল ইস্তাম্বুলের খলীফার বিরোধি। তারপরেও এটা অবাক হবার মত ব্যাপার যে, ফার্সি জানা একজন সুন্নী লোকের সাথে আব্দুর রিদা নামক একজন শিয়ার কি করে এতটা সখ্যতা হয়। এ শহরে সুন্নীরা শিয়াদের সাথে বন্ধুত্বের এবং ভাতৃত্বের ভান করে চলে। এ শহরে অধিকাংশ অধিবাসী আরবী এবং ফার্সি ভাষার পাশাপাশি তুর্কি ভাষাও বোঝে।

(ইনশাআল্লাহ চলবে)

এথান থেকে পরুন পর্ব- এক
এথান থেকে পরুন পর্ব- দুই
এথান থেকে পরুন পর্ব- তিন
৮টি মন্তব্য ৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ব্লগে বিরোধী মতের কাউকে নীতি মালায় নিলে কি সত্যি আনন্দ পাওয়া যায়।

লিখেছেন লেখার খাতা, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৮

ব্লগ এমন এক স্থান, যেখানে মতের অমিলের কারণে, চকলেটের কারণে, ভিন্ন রাজনৈতিক মতাদর্শের কারণে অনেক তর্কাতর্কি বিতর্ক কাটা কাটি মারামারি মন্তব্যে প্রতিমন্তব্যে আঘাত এগুলো যেনো নিত্য নৈমিত্তিক বিষয়। ব্লগটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

সিকান্দার রাজার চেয়ে একজন পতিতাও ভালো।

লিখেছেন ...নিপুণ কথন..., ০৪ ঠা মে, ২০২৪ রাত ৮:০৭

সিকান্দার রাজা কোকের বোতল সামনে থেকে সরিয়ে রাতারাতি হিরো বনে গেছেন! কিন্তু তাকে যারা হিরো বানিয়েছেন, তারা কেউ দেখছেন না তিনি কত বড় নেমকহারামি করেছেন। তারা নিজেদেরকে ধার্মিক বলে দাবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্লগার'স ইন্টারভিউঃ আজকের অতিথি ব্লগার শায়মা

লিখেছেন অপু তানভীর, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ রাত ১১:০৫



সামুতে ব্লগারদের ইন্টারভিউ নেওয়াটা নতুন না । অনেক ব্লগারই সিরিজ আকারে এই ধরণের পোস্ট করেছেন । যদিও সেগুলো বেশ আগের ঘটনা । ইন্টারভিউ মূলক পোস্ট অনেক দিন... ...বাকিটুকু পড়ুন

...এবং উচ্চতায় তুমি কখনই পর্বত প্রমাণ হতে পারবে না

লিখেছেন নতুন নকিব, ০৫ ই মে, ২০২৪ সকাল ৮:৫৬

...এবং উচ্চতায় তুমি কখনই পর্বত প্রমাণ হতে পারবে না

ছবি কৃতজ্ঞতাঃ অন্তর্জাল।

ছোটবেলায় মুরব্বিদের মুখে শোনা গুরুত্বপূর্ণ অনেক ছড়া কবিতার মত নিচের এই লাইন দুইটাকে আজও অনেক প্রাসঙ্গিক বলে মনে হয়।... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমেরিকার গ্র্যান্ড কেনিয়ন পৃথিবীর বুকে এক বিস্ময়

লিখেছেন কাছের-মানুষ, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৪১


প্রচলিত কিংবদন্তি অনুসারে হাতে গাছের ডাল আর পরনে সাধা পোশাক পরিহিত এক মহিলার ভাটাকতে হুয়ে আতমা গ্র্যান্ড কেনিয়নের নীচে ঘুরে বেড়ায়। লোকমুখে প্রচলিত এই কেনিয়নের গভীরেই মহিলাটি তার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×