আবাল মকসুদ বলেন, জাতি আজ বিষম তেলময় সময় পার করছে। আমরা আজকের অনুষ্ঠানের মাধ্যমে জানলাম বঙ্গবন্ধুর পিত্তথলি ছিল। এটি একটি মিথ্যাচার, মহামানবদের পিত্তথলি থাকে না। তিনি সংশ্লিষ্ট উদ্যোক্তাদের বলেন, কীভাবে তেল দিতে হয় সেটি আমার কাছ থেকে জেনে নিবেন।
তিনি বলেন, 'আমার প্রস্টেট গ্ল্যান্ড বড় হওয়ায় আমি প্যান্ট পরতে পারি না, পাজামাও পরতে পারি না। তাই আমি লুঙি পরি। অবিলম্বে আমার প্রস্টেট গ্ল্যান্ড এর অপারেশন করে আমাকে প্যান্ট পরতে দেয়া হোক।'
আবাল মকসুদের এই দাবিকে উড়িয়ে দিয়েছেন বিদেশ থেকে আসা তেলবাজ ডাক্তার কাজি নজরুল ইসলাম। তিনি বলেন, ' আবাল মকসুদ অনুষ্ঠানে ভেজাল করতে এসেছে। এসব োগাজীবিরা বিভিন্ন স্থানে োগা পেতে দিতে দিতে ঢিলা করে ফেলেছে। সহজে হোগা পেতে দেয়ার জন্যই এরা আসলে লুঙি পরে, কারণ প্যান্ট পরলে তাড়াতাড়ি হোগা উন্মুক্ত করা যায় না। তার হোগা সেলাই করা যাবে না, কারণ আমি বঙ্গবন্ধু ছাড়া আর কারো অপারেশন করি না। তাছাড়া আবালের হোগা খুবই পিচ্ছিল, তেলবাজি করতে করতে তার পেছন দিক দিয়ে দুইটা পদ্মা ওয়েলের বড় তেলের গাড়ি ঢুকে বসে আছে, সেগুলো বের করতে হলে ট্রাফিক সার্জেন্টের সহায়তা লাগবে, ডাক্তার সার্জনে কাজ হবে না।'
মুল লেখা দৈনিক গুলতি থকে।
সর্বশেষ এডিট : ১৯ শে জুন, ২০১২ দুপুর ২:০৬