(মানুষের জীবন কি চাইলেই পাওয়া যায়???)-১৬ ডিসেম্বর উপলক্ষে একটি জ্বালাময়ী পোস্ট - ইউসুফ খান এর বাংলা ব্লগ । bangla blog | সামহোয়্যার ইন ব্লগ - বাঁধ ভাঙ্গার আওয়াজ" />
somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

"উটপাখি নয়, মানুষের জীবন চাই">(মানুষের জীবন কি চাইলেই পাওয়া যায়???)-১৬ ডিসেম্বর উপলক্ষে একটি জ্বালাময়ী পোস্ট

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১০:৫১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
উটপাখি নয়, মানুষের জীবন চাই...

হ্যাঁ, আমরা সবাই মানুষের জীবন চাই। কেউ উটপাখি হয়ে থাকতে চাই না। প্রথম আলোর এই বিজ্ঞাপনটা দেখে ভালোই লাগলো। অন্যায়, ইভ-টিজিং, ছিনতাই, এসব দেখলে আমরা উটপাখির মতোই বালুতে মাথা গুজে রাখি। সাহায্যের জন্য এগিয়ে যাই না। নিজেদের নিয়েই নিজেরা ব্যাস্ত থাকি। তবে এগুলো ছাড়াও কিন্তু আমরা আরও অনেক ক্ষেত্রেই উটপাখির মতো আচরণ করি। যেসব ব্যাপারগুলোতে এগিয়ে গেলে আমাদের পরিচিতি বাড়বে, লোকে দেখবে, সেসব ব্যাপারগুলোতে আমরা কোন কিছু চিন্তা না করেই দৌড়ে এগিয়ে যাই।, কারন আমরা ‘হিট-আকাঙ্ক্ষী’।
আর, যেসব ব্যাপারে মুখ খুললে নিজেদেরকেই থাকতে হবে দৌড়ের উপরে, প্রানহানীরও শঙ্কা থাকতে পারে, সে ব্যাপারগুলো আমাদের সামনে এলে আমরা বাধ্য হয়ে উটপাখির মতো বালুর নিচে মাথা লুকাই। এটাই কি মানুষের জীবন? মানুষের মতো মানুষ হওয়া কি এতই সহজ? মানুষের মতো যেহেতু বাঁচতে চাই সেহেতু পরিপূর্ণ মানুষের মতো বাঁচতে হবে। 'হাফ উটপাখি- হাফ মানুষ' হলে চলবে না। কিছু ক্ষেত্রে আমরা উটপাখি হতে চাইবো না, আবার কিছু ক্ষেত্রে বাধ্য হয়ে উটপাখি হতে হবে- তা চলবে না। তাহলে চলুন দেখা যাক, কোন কোন ক্ষেত্রে আমরা এখনও নিরব উটপাখির ভুমিকা পালন করছি, করেছি এবং করে চলেছি-

বহুল আলোচিত 'টিপাইমুখ বাঁধ'-

টিপাইমুখ বাঁধ সম্পন্ন হলে, বাংলাদেশের সুরমা-কুশিয়ারা ও মেঘনার ধারা মরে যাবে। গোটা সিলেট অঞ্চলে নেমে আসবে প্রাকৃতিক মহাবিপর্যয়। এ নিয়ে বহু দর-কষাকষি, আলোচনা, মিটিং চলেছে, চলছে- হয়তো চলতেই থাকবে। সরকার বা নেত্রিস্থানীয় কোন ব্যাক্তি এ ব্যাপার বন্ধে কোন পদক্ষেপ নিচ্ছে না। তারা এক্ষেত্রে নিরব উটপাখির ভূমিকা পালন করছে।

"ঢাকা ভাগ"-

৪০০ বছরের ঐতিহ্য মাত্র ৪ মিনিটে ২ ভাগ হয়ে গেলো। ভালো খারাপ বুঝিনা তবে এটা আমাদের রাজধানী। আমরাই একে এতো বছরের ঐতিহ্যের সাথে ধরে আগলে রেখেছি। ভাগ করার আগে সাধারন জনগনের মতামত একবার হলেও জানা উচিত ছিলো। ঢাকার ঐতিহ্য এখন কতটুক অক্ষয় থাকবে নাকি ঐতিহ্যগুলোও সমান দুইভাগে ভাগ হয়ে যাবে সেটাই এখন দেখার বিষয়। এক্ষেত্রে নিরব উটপাখির ভূমিকা পালন করলাম আমরা।

"সীমান্তে নিরীহ মানুষ হত্যা"-

বছরের পর বছর ধরে চলছে এই হত্যা। ২০০৯ সালে ৫৫ বাংলাদেশিকে হত্যা করে বিএসএফ। ২০১০ সালে সংখ্যাটি ছিলো ৩২ জন। তবে চলতি বছরে সীমান্তে হত্যাকাণ্ডের সংখ্যা ৭ জন। বিএসএফের মহাপরিচালক রমন শ্রীবাস্তব সীমান্তে হত্যার ঘটনা কমে আসার তথ্য তুলে ধরে বলেন, "আমরা এটা শূন্যের পর্যায়ে নামিয়ে আনতে চাই।" ভালো কথা। যেসব পরিবারের সদস্যরা ইতিমধ্যে প্রান হারিয়েছে, এই সান্ত্বনাটুক কি তাদের জন্য যথেষ্ট???
প্রথম থেকে যদি এ ব্যাপারে কর্তৃপক্ষ উটপাখিমুলক আচরণ না করতো তাহলে হয়তো এই পরিবারগুলো এভাবে তাদের সদস্যদেরকে হারাতো না।

"নিত্য-নতুন মুক্তিযোদ্ধার আমদানি"-

মুক্তিযুদ্ধের আজ প্রায় ৪০ বছর পেড়িয়ে গেছে তবে, মুক্তিযোদ্ধাদের জন্ম নেয়া এখনও কিন্তু থামেনি! অর্থাৎ, প্রতিনিয়তই দু'একজন করে নতুন নতুন মুক্তিযোদ্ধার দেখা মিলছে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে। যাদের ভাষ্য- তারাও মুক্তিযোদ্ধা। যুদ্ধাপরাধী কিছু ব্যাক্তিবর্গও এই লাইনে আছেন এবং 'এফিডেবিট' প্রক্রিয়ার সাহায্যে 'যুদ্ধাপরাধী' থেকে 'মুক্তিযোদ্ধায়' পরিণত হচ্ছেন। নিজের ভাইদের সাথে বেঈমানি করে যারা হাত মিলিয়েছিলো বর্বর পাকিস্তানীদের সাথে, চেয়েছিলো দেশের ধ্বংস, আজ তারাও নাকি মুক্তিযোদ্ধা! তাদের গাড়িতে আজ শোভা পায় জাতীয় পতাকা। এটা আমাদের বহু কষ্টে অর্জিত জাতীয় পতাকার চরম অপমান নয় কি? আমাদের সমাজের একটি বিশেষ শ্রেণী যদি আজ উটপাখি সুলভ আচরণ না করতো তাহলে কি আমাদের আজ এই দৃশ্য দেখতে হতো?

"বখাটের হাতে মুক্তিযোদ্ধার মৃত্যু"-

ব্যাপারটা শুনতে যদিও অবাক লাগছে তবে এদেশে এখন অবাক করা সব ঘটনাই ঘটছে। এলাকার কিছু বখাটে ছেলে কলেজ পড়ুয়া এক মেয়েকে প্রতিদিন উত্ত্যাক্ত করতোঁ। সেই মেয়ের বাবা ছিলেন আমাদের দেশের একজন মুক্তিযোদ্ধা। নাম 'জিন্নাত আলি'।
তিনি এই অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে গেলে বখাটেরা তাকে কুপিয়ে হত্যা করে। এই হচ্ছে আমাদের দেশের অবস্থা এবং একজন বীর মুক্তিযোদ্ধার জীবনের করুন পরিনতি। এর জন্যই কি তারা স্বাধীন করেছিলো এই দেশকে? আশেপাশের মানুষরা যদি উটপাখি মুলক আচরণ না করতো তাহলে কি এভাবে একজন মুক্তিযোদ্ধাকে জীবন দিতে হতো?

"শিক্ষাঙ্গনে দুর্নীতি ও ক্ষমতার অপ-প্রয়োগ"-

প্রাচ্যের অক্সফোর্ড যখন ভর্তি নিয়েই দুর্নীতি শুরু করে দেয় তখন এ ব্যাপারে আর বিস্তারিত কিছু বলার থাকে না। আফসোস ছাড়া আমরা আর কি ই বা করতে পারি? বিভিন্ন নামীদামী স্কুল- কলেজগুলোর কিছু ক্ষমতাবান স্যারেরা ক্ষমতা প্রয়োগ করেন তাদের ছাত্রীদের উপর। যেই শিক্ষক জ্ঞানের আলো জ্বালানোর প্রতিজ্ঞা করে ছাত্রীকে রুমে নিয়ে ঘরের আলোই নিভিয়ে দেন, তাকে সমাজ কি ধরনের শাস্তি দেবে? নাকি আদৌ দেবে না? ক্ষমতার প্রয়োগ করে তারা আবার হয়তো বেরিয়ে যাবে ১৪ শিকের ভেতর থেকে এবং এরকম আরও ১৪টা ঘটনার জন্ম দেবে। দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি না দিয়ে বিশেষ এক শ্রেণী, এক্ষেত্রেও পালন করে যায় তাদের চিরচেনা উটপাখির ভূমিকা।

“বিউটি পার্লার সংক্রান্ত জটিলতা”-

আমাদের বোনেরা নিজেদেরকে পরিপাটি রাখার জন্য বিভিন্নরকম নামীদামী বিউটি পার্লারগুলোর শরনাপন্ন হয়। তাদের মাথায় এটা কাজ করার কথা না যে, এখানে গোপনে তাদের উপর নজর রাখছে বিশেষ একটি শ্রেণী। এদের উদ্দেশ্য কি? আর কিই বা লাভ তাদের এগুলো করে? যে কক্ষে সিকিউরিটি ক্যামেরার দরকার নেই সেখানে সিকিউরিটি ক্যামেরা দিয়ে নজরদারি করার মানে কি? কিছু মিডিয়া, এক্ষেত্রে তাদের নিজেদের কিছু স্বার্থের কারনে উটপাখি হয়ে রইলো। কোন কথাই তারা প্রকাশ করলো না। যতটুক পারলো ধামা চাপা দেবার চেষ্টা করলো। কেনো??? তাহলে কি আমাদের বোনেরা আজ বোনদের কাছেও নিরাপদ নয়?

“যুদ্ধাপরাধিদের বিচার”-

দেশ স্বাধীন হয়েছে আজ ৪০ বছর। এই স্বাধীনতা এমনি এমনি আসেনি। প্রায় ৩০ লক্ষ মানুষের জীবনের বিনিময়ে অর্জিত এই স্বাধীনতা আজ ফিকে হতে চলেছে। কারন, দেশের বিরাট জনগোষ্ঠীর একমাত্র দাবি ‘যুদ্ধাপরাধিদের বিচার’।
যুদ্ধাপরাধ ইস্যু নিয়ে বর্তমানে রাজনীতি চলছে । এতে করে, প্রকৃত অপরাধিরা অনেক ক্ষেত্রে ধরাছোঁয়ার বাইরেই থেকে যাচ্ছে । যার বড় প্রমাণ, এতো দিন ধরে এইসব পশুগুলো বুক ফুলিয়ে ঘুরে বেরিয়েছে, এখনো বেড়াচ্ছে । সব রাজনৈতিক দলের প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষ মদদে এরা এই ধরণের সুযোগ পেয়েছে । যুদ্ধাপরাধের অভিযোগ যার বিরুদ্ধে সবচেয়ে বেশি, সেই নাটের গুরু ‘গোলাম আজম’কে এখনও গ্রেপ্তার না করায় অনেকের মধ্যেই প্রশ্ন এবং হতাশা দেখা দিচ্ছে। সম্প্রতি জানা গেছে, ইন্ডিপেন্ডেন্ট চ্যানেলকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে নাকি তিনি বলেছেন- ‘আমি এমন কোন অপরাধ করিনি যার জন্য জাতির কাছে ক্ষমা চাইতে হবে’।
এর পরেও কি আমাদের সেই বিশেষ শ্রেণীরা উটপাখি হয়েই থাকবে?

“রিয়েল-ইস্টেট কোম্পানিগুলোর অবৈধভাবে জমি দখল”-

আমাদের দেশে বর্তমানে, সবচেয়ে ভালো অবস্থানে আছে রিয়েল-ইস্টেট কোম্পানিগুলোর মালিকেরা। এদের কোন কিছু চিন্তা করতে হয় না। যখন যার জমি ইচ্ছা, অবৈধভাবে দখল করে সেখানে বিল্ডিং টানে ২০ তলা। রাজনৈতিক ব্যাক্তিবর্গরাই এ লাইনে সবচেয়ে এগিয়ে আছেন। আমাদের সমাজের তথাকথিত চুষিল(সুশীল) ব্যাক্তিবর্গরা এবং আমাদের চলচ্চিত্র শিল্পের নামকরা কিছু ব্যাক্তিরাও নাকি এই লাইনে যুক্ত হয়েছেন। (হ্যা,পলক না পড়ারই কথা......)
কোম্পানির নামে অবৈধভাবে একের পর এক জমি দখল করে যাচ্ছেন তারা। অসহায় দরিদ্রের একমাত্র সম্বল, একটুকরো জমি ছিনিয়ে নিতেও তারা দ্বিধাবোধ করছে না। নিজের মনে করে সেটা কব্জা করে নিচ্ছে। আমাদের সমাজের বিশেষ শ্রেণীরা, নিজেদের কিছু স্বার্থের কারনে এখানেও পালন করে যাচ্ছে নিরব উটপাখির ভূমিকা।

“উটপাখি কর্তৃপক্ষের উটপাখিমার্কা নীতি”-

প্রথম আলো কর্তৃপক্ষ ভেবে চিন্তে বেশ ভালো একটি থিম বের করেছে। আমরা সবাই ‘উটপাখি’।
নিজেদের নিয়েই নিজেরা ব্যাস্ত থাকি। বিপদ দেখলে মাথা বালুর নিচে গুজে রাখি। উপরে বর্ণিত ইভেন্টগুলোর মধ্যে কিছু কিছু ইভেন্টের সেই তথাকথিত বিশেষ শ্রেণী যে খোদ ‘প্রথম আলো’ নিজেই- এই তথ্যটা কি সবাই জানে? জানার কথা। নিজেদের দ্বিমুখী-নীতি আর দোষ ঢাকার জন্যই কি এই নব্য উটপাখির থিম ব্যাবহার করা? যেটা তারা করতে পারবে সেটা তারা খুব ফলাও করে প্রচার করবে আর যে ক্ষেত্রে কিছু করতে গেলে তাদের স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানে তারা ঠিকই বালুর নিচে মাথা গুজে চুপ করে থাকবে। উটপাখির থিম ব্যাবহার করে তারা সাধারন মানুষকে বলছে ‘উটপাখি’, আর এদিকে যে নিজেরাই উটপাখির আচরণ করছে, সেটা কিছুই না। দেশের খুব জনপ্রিয় একটি দৈনিক হয়েও তারা নিজেদের কিছু স্বার্থের কারনে উপরে উল্লেখিত কিছু ঘটনায় উটপাখি সুলভ আচরণ করেছে। দুঃখজনক ব্যাপার।

‘শেষ কথা’- মানুষ হিসেবে মাথা তুলে দাঁড়াতে হলে আমাদেরকে অবশ্যই এসকল বিতর্কিত ও আলোচিত ব্যাপারগুলোর সমাধান সবার আগে করতে হবে। হ্যাঁ, উপরে উল্লেখিত কিছু সমস্যার ক্ষেত্রে আমরা বলতে পারি যে, সমাধানের চেষ্টা চলছে, বিচার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে, তবে এই প্রক্রিয়া যেনো থেমে না যায়। খুব ভালো অগ্রগতি দেখিয়ে যদি আবার কোন কারনে যদি আমাদের কর্তৃপক্ষ উটপাখি হয়ে যায়, প্রক্রিয়া মন্থর হয়ে পরে তাহলে ‘যেই লাউ সেই কদুই’ থাকবে। তাই, এই লেখার মূল উদ্দেশ্য- চূড়ান্ত বিচার কার্যকর করো, না হয় মরো। আমরা বুঝতে পারছি না যে, এসকল ব্যাপারে চুপ করে থেকে ক্ষতি কিন্তু আমাদেরই হচ্ছে। দেশের স্বার্থে আঘাত আসলে কেউই আমরা সেটা মানতে পারিনা, কখনও মানবোও না। ছোট- খাটো ব্যাপার থেকেই বড় কিছুর সৃষ্টি। আজ যদি আমরা এজাতীয় ব্যাপারগুলো দেখে মাথা গুজে রাখি, ঘুরে না দাড়াই তাহলে এটা দেশের জন্য সুফল বয়ে আনবে না। দেশকে ভালবাসতে হলে পরিপূর্ণভাবে ভালোবাসতে হবে। দেশের যেকোনো ধরনের সমস্যায় এগিয়ে আসতে হবে। স্বার্থের কারনে মাথা গুজে রাখা চলবে না। অন্যায়ের প্রতিবাদ জানাতে হবে। বাধা দিতে হবে। ৪০ বছর ধরে স্বাধীন হয়েও আজ আমরা নিজেদেরকে পুরোপুরি ‘স্বাধীন’ বলতে পারছি না, হয়তো এই একটা কারনেই। আমরা কি পারিনা দেশটাকে নিজেদের মতো করে সাজাতে? মুষ্টিমেয় কিছু মানুষের হাতে পরে আমাদের দেশ যদি আজ ধ্বংসের দোরগোড়ায় পৌঁছে যায় তাহলে আমাদের লক্ষ্য প্রানের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীনতা, শহীদদের আত্ম- উৎসর্গতা, এসবই কি বৃথা যাবে? আমরা কি এগুলোকে বৃথা যেতে দেবো? এখনও সময় আছে নতুন করে জ্বলে ওঠার। আমরা জনগন। আমাদের শক্তি সম্পর্কে আমরা অবগত। দেশকে ঠিক করতে হলে আমাদেরকেই কিছু করতে হবে। আমরাই করবো। যতটুক পারি চেষ্টা করবো। তাহলেই হয়তো অদুর ভবিষ্যতে নিজেদেরকে আমরা সত্যিকার অর্থে ‘স্বাধীন’ একটা জাতি বলে ঘোষণা করতে পারবো।
.......................................... :) ....................................
সর্বশেষ এডিট : ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১০:৫১
১৩টি মন্তব্য ১৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

রাফসান দ্য ছোট ভাই এর এক আউডি গাড়ি আপনাদের হৃদয় অশান্ত কইরা ফেলল!

লিখেছেন ব্রাত্য রাইসু, ১৫ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৫২

রাফসান দ্য ছোট ভাইয়ের প্রতি আপনাদের ঈর্ষার কোনো কারণ দেখি না।

আউডি গাড়ি কিনছে ইনফ্লুয়েন্সার হইয়া, তো তার বাবা ঋণখেলাপী কিনা এই লইয়া এখন আপনারা নিজেদের অক্ষমতারে জাস্টিফাই করতে নামছেন!

এই... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঁচতে হয় নিজের কাছে!

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৫ ই মে, ২০২৪ সকাল ১১:২৮

চলুন নৈতিকতা বিষয়ক দুইটি সমস্যা তুলে ধরি। দুটিই গল্প। প্রথম গল্পটি দি প্যারবল অব দ্যা সাধু।  লিখেছেন বোয়েন ম্যাককয়। এটি প্রথম প্রকাশিত হয় হার্ভার্ড বিজনেস রিভিউ জার্নালের ১৯৮৩ সালের সেপ্টেম্বর-অক্টোবর সংখ্যায়। গল্পটা সংক্ষেপে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার অন্যরকম আমি এবং কিছু মুক্তকথা

লিখেছেন জানা, ১৫ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৬



২০১৯, ডিসেম্বরের একটি লেখা যা ড্রাফটে ছিল এতদিন। নানা কারণে যা পোস্ট করা হয়নি। আজ হঠাৎ চোখে পড়ায় প্রকাশ করতে ইচ্ছে হলো। আমার এই ভিডিওটাও ঐ বছরের মাঝামাঝি সময়ের।... ...বাকিটুকু পড়ুন

নিউ ইয়র্কের পথে.... ২

লিখেছেন খায়রুল আহসান, ১৫ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০২


Almost at half distance, on flight CX830.

পূর্বের পর্ব এখানেঃ নিউ ইয়র্কের পথে.... ১

হংকং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্লেন থেকে বোর্ডিং ব্রীজে নেমেই কানেক্টিং ফ্লাইট ধরার জন্য যাত্রীদের মাঝে নাভিশ্বাস উঠে গেল।... ...বাকিটুকু পড়ুন

সামুতে আপনার হিট কত?

লিখেছেন অপু তানভীর, ১৫ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০৩



প্রথমে মনে হল বর্তমান ব্লগাদের হিটের সংখ্যা নিয়ে একটা পোস্ট করা যাক । তারপর মনে পড়ল আমাদের ব্লগের পরিসংখ্যানবিদ ব্লগার আমি তুমি আমরা এমন পোস্ট আগেই দিয়ে দিয়েছেন ।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×