somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

"অসংজ্ঞায়িত"...

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:৫১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


মাঝে-মধ্যে যখন অলসভাবে বসে থাকি,এমন সব ঘটনার কথা মনে পড়ে যেগুলো ব্যাক্ত না করা পর্যন্ত শান্তি পাই না। কিছুদিন ধরেই একটা ঘটনার কথা খুব মনে পরছে। তাই লিখতে বসলাম।

আমার স্কুল জীবনটা ছিল খুব মজার। পড়াশুনায় তেমন একটা সিরিয়াস ছিলাম না, তাই বেশিরভাগ সময় আড্ডা-হাসিতেই কাটতো। ক্লাস এইট পর্যন্ত আমাদের সবার মধ্যে স্কুল-ছাত্র বলতে যে ভাবটা বোঝায়,সেই ভাবটাই ছিল। নাইনেও তেমন একটা পরিবর্তন হয়নি তবে ক্লাস টেইন-এ ওঠামাত্রই শুরু হল পরিবর্তন।
সে কি অবস্থা! ক্লাসের গুন্ডা গোছের ছেলেগুলো কারন ছাড়াই ধুম-ধাম মারামারি শুরু করে দিতো আর গোবেচারা ছেলেগুলো মুখ বুজে মার খেত। আমি কখনও এসবের মধ্যে যেতাম না, তবে গোবেচারা ছেলেগুলোকে মার খেতে দেখে খুব কষ্ট লাগতো। স্কুলে মোটামুটি ভালই সময় কাটতো। যদিও স্কুলে আমি একদমই যেতাম না। যেই ক’টা দিন বাধ্য হয়ে যেতাম,বসে বসে সবাইকে পর্যবেক্ষণ করতাম আর ইচ্ছামত স্যারদের কাছে মার খেতাম।

বেশিরভাগ সময় স্কুল গ্যাপ দেয়ার জন্যই মারটা খেতাম। আমার স্কুল গ্যাপ দেয়ার ছোট্ট একটা উদাহরন দেই; তখন ক্লাস এইটে আমি। দ্বিতীয় সাময়িক পরীক্ষার ফল বের হলো। রেজাল্ট আনার জন্য বাধ্য হয়েই গিয়েছিলাম স্কুলে। আমি খুব ভালো না করলেও খারাপ করিনি। ক্লাস টিচার ননীবাবু আমার যাবতীয় সব রেকর্ড রাখতেন। যাই হোক, সেদিন ক্লাসে রোল-কল করার সময় স্যার আমাকে দাড় করালেন। সব ছাত্ররা হা করে আমার দিকে তাকিয়ে থাকল। ব্যাপারটা বুঝতে পারলাম। সম্ভবত চেনা-অচেনা দুই ধরনের মিস্র প্রতিক্রিয়া কাজ করছিল ওদের মধ্যে।
স্যার বললেন- রেজাল্ট কার্ডের উল্টোদিকটা দ্যাখ তো......
-দেখলাম।
ক্লাসের মোট কার্যদিবস কতদিন? – স্যার বজ্র কণ্ঠে বললেন।
আমি আসলে এতক্ষণ জিনিসটা খেয়ালই করিনি। এবার সত্যিই বাড়াবাড়ি রকমের গ্যাপ দিয়ে ফেলেছি। স্কুলের মোট কার্যদিবস ছিলো ৫৮ দিন, আর আমার উপস্থিতি ছিল মাত্র ৮ দিন।
কি বলবো খুজে পেলাম না। বোকার মত দাড়িয়ে সবার হাসি দেখছিলাম। যাই হোক, সেদিন ননীবাবু স্যার ছিলেন বলে বেঁচে গিয়েছিলাম। অন্য যেকোনো স্যার থাকলে নিশ্চিত পিটিয়ে আমাকে তুলো-ধুনো করত।

আরেকজন স্যারের কথা মনে পরে। তার নাম প্রকাশবাবু। আমাদের স্কুলের সবচাইতে জনপ্রিয় স্যার। আড়ালে অনেক ছাত্ররাই তাকে ‘বন্ধু’ বলে ডাকতো। ছাত্রদের প্রতি তার বন্ধুসুলভ ব্যাবহারের কারনে। সত্যি কথা বলতে কি, আমাদের স্কুলের বেশিরভাগ স্যারই ছিল গরু-পিটানো স্যার। হাতেগোনা কয়েকটা স্যার বাদে বাকি সবগুলো স্যার ছাত্রদেরকে গরুর মত পেটাতো। স্কুলে না আসার এটাই ছিল আমার মূল কারন। যেদিন যেতাম,প্রতিটা মুহূর্ত আমার আতঙ্কে কাটতো। মনে হতো স্কুলটা একটা আতঙ্কের জগত। এই আতঙ্কের জগতে প্রকাশ স্যার ছিলেন একমাত্র ব্যাক্তি যিনি এগুলো পছন্দ করতেন না। আমাদের নিজের চোখে দেখা,বহুবার বহু ছাত্রকে চরম পেটানির হাত থেকে রক্ষা করেছেন প্রকাশ স্যার। ছাত্রদেরকে যেন কম মার-ধোর করা হয় এজন্য তিনি অনেকবার হেড-স্যারের কাছে আবেদনও করেছেন, কিন্তু কোন লাভ হয়নি।

যাই হোক, স্যার যখন ক্লাসে ঢুকতেন সব ছাত্ররা হৈ-চৈ শুরু করে দিত। স্যারের আরেকটা গুন ছিল। স্যার সবার সাথে এমন ব্যাবহার করতেন যেন সবাই তার আপন ছেলে। যে যত দুষ্টামিই করুক না কেনো,স্যার তাকে মাফ করে দিতেন। শুধুমাত্র এই জিনিসটার কারনে ক্লাসের অনেক খারাপ ছেলেকে আমি নিজের চোখে ভালো হয়ে যেতে দেখেছি। তবে সব ক্লাসেই এরকম কিছু ছাত্র থাকে যারা কখনই ভালো হয় না। তাদের দুষ্টামি কোন কিছুর বিনিময়ে কমে না। আমাদের ক্লাসেও এরকম দুজন ছিল। রকি আর সায়েম। সারা ক্লাসে গুণ্ডামি করে বেড়াতো বলে অনেকেই ওদের ভয় করতো। ওদের দুষ্টামির মাত্রা একদিন পৌঁছে গেলো চরম পর্যায়ে।

সে ঘটনাই বলব- ৬ টা প্রিয়ড হবার কথা সেদিন। পঞ্চম প্রিয়ডে কোন স্যার আসছিলেন না। ক্লাসে তুমুল হৈ-চৈ। কেউ গল্প করছিলো,কেউ আপনমনে গলা ছেড়ে গান গাইছিলো,কেউ আবার তার সামনে বসা হাবা-গোবা ছেলেটার মাথায় ‘চটাস’ করে মেরে এমন ভাব করছিল যেন সে কিছুই জানে না। আমি চুপচাপ বসে সবকিছু দেখছিলাম। ক্লাস ক্যাপ্টেন চন্দন ক্লাস সামলাতে যেয়ে হিমশিম খাচ্ছিলো। তাকে একাই ক্লাস সামলাতে হচ্ছিলো কারন আমার পাশে বসা সেকেন্ড আর থার্ড ক্যাপ্টেন খাতায় কাটা-কাটি খেলায় ব্যাস্ত ছিলো।
এমন সময় হঠাৎ বাতাসের বেগে প্রকাশ স্যার ক্লাসে ঢুকলেন। আমাদের হৈ-চৈ তখন আরো তুঙ্গে উঠলো। স্যার ক্লাসে ঢুকেই ব্ল্যাক-বোর্ডে কিছু একটা লিখতে শুরু করে দিলেন। এটা স্যারের পুরনো অভ্যাস। ক্লাসে দুইটা সারি ছিলো। বা- দিকের সারিতে সবসময় বসতো ভালো ছাত্রগুলো। আর যাবতীয় দুষ্ট প্রকৃতিরগুলো যেয়ে বসতো ডান দিকের সারিতে। সেই সারির প্রথম বেঞ্চেই বসেছিলো ক্লাসের সবচাইতে দুষ্ট দুই বন্ধু, সায়েম আর রকি। যাই হোক, স্যার তখন বোর্ড এ কিছু একটা লেখায় ব্যাস্ত। সেই মুহূর্তে সায়েমকে দেখলাম লেখা থামিয়ে সামনের দিকে একটু ঝুঁকে স্যারের বসার চেয়ারটা ঠেলে খানিকটা দূরে সরিয়ে দিলো। সবাই তখন স্যারের প্রশ্নগুলো খাতায় ওঠাতে ব্যাস্ত। কেউ কিছু খেয়াল না করলেও আমার চোখে ব্যাপারটা ঠিকই ধরা পড়লো। তখনো আমি বুঝতে পারছিলাম না ব্যাপারটা কি ঘটতে যাচ্ছে। চেয়ারটা ঠেলে দিয়ে সায়েমও লেখায়ে মনোযোগ দিলো। এদিকে মিনিট-পাঁচেক পরে স্যার লেখা শেষ করে তার পুরনো অভ্যাসমত বোর্ডের দিকে মুখ করে চেয়ারে বসতে গেলেন। আর তখনি.........
‘ধড়ামমম’_ _ _ _ _ _ _

সবাই স্তব্ধ হয়ে লেখা থামিয়ে দিলো। দেখলাম,স্যার মাটিতে পরে আছেন। ছাত্ররা সবাই এর-ওর মুখ চাওয়া-চাওয়ি করতে লাগলো। ঘটনার আকস্মিকতায় সবাই এতোটাই ভ্যাবা-চ্যাকা খেয়ে গেলো যে, স্যারকে ধরে ওঠানোর কথাটাও ভুলে গেলো। আসলে ব্যাপারটা কেউই হজম করতে পারছিলো না।
স্যার একমিনিট পর আস্তে আস্তে উঠে দাঁড়ালেন। উঠে প্যান্টের ময়লা ঝাড়তে লাগলেন। মুখে স্ফীত একটা হাসি। স্যার তখন ভাঙ্গা ভাঙ্গা কণ্ঠে বললেন, -এই কাজটা কে করলো একটু দাড়াও তো... সবাই চুপ। কেউ দাঁড়ালো না। পুরো ক্লাসে পিন-পতন নিরবতা। এরকম বয়স্ক একজন মানুষকে এভাবে পরে যেতে দেখলে যে কারোরই খারাপ লাগবে। আর বিশেষ করে সে যদি হয় স্কুলের সবচেয়ে জনপ্রিয় স্যার,সবার ‘বন্ধু-স্যার’......তাহলে ???

স্যার আবারো একই কথা বললেন কিন্তু কেউই দাঁড়ালো না। এরপর স্যার চোখের পানি লুকোনোর চেষ্টা করে বললেন, -দেখো বাবারা,তোমরা যে-ই কাজটা করেছো;দাড়িয়ে বলো। আমি কথা দিচ্ছি তাকে কিছুই বলবো না। তোমাদের কারো সাথেই কখনও আমি রুঢ় আচড়ন করিনি। করবোও না। আমি জানি, তোমরা অনেকেই আড়ালে আমাকে বন্ধু বলে ডাকো। তাতে আমি কিছু মনে করি না।আজকে তোমাদের এই বন্ধু এমন কি ক্ষতি করলো তোমাদের যে তোমরা এরকম একটা কাজ করতে পারলে?

কারও মুখে কোন টুঁ শব্দ নেই। সবাই চুপ করে তাকিয়ে ছিলো স্যারের দিকে।
বেশকিছুক্ষন চুপ থাকার পর স্যার বোর্ডটা মুছে বেরিয়ে গেলেন। বেরুবার আগে জীবনে প্রথমবারের মত স্যারের চোখের কোনে দেখলাম পানি। মুহূর্তেই মনটা খারাপ হয়ে গেলো। ক্লাস শেষ হতে তখনো প্রায় ২০ মিনিট বাকি। স্যার বের হবার সাথে সাথে আমি ঝাঁপিয়ে পরলাম সায়েমের উপর। আমার সাথে যোগ দিলো আরও কয়েকজন ছাত্র। ওরাও পিছন থেকে সায়েমের কুকীর্তি দেখেছে কিন্তু আমার মত ওরাও স্যারের কাছে বলার সাহস পায়নি। সায়েমের বন্ধু রকি সবাইকে সামলানোর চেষ্টা করছিলো কারন এটা নাকি ওরই বুদ্ধি ছিল। আমরা দমাদম কিল,ঘুষি চালিয়ে যাচ্ছিলাম। তখন চন্দন এসে ওদের দুজনকে দূরে সরিয়ে নিলো। ক্লাসে তখন তুমুল চিৎকার-চেঁচামেচি শুরু হয়ে গেছে। সবাই ওদের দুজনকে অকথ্য ভাষায় গালাগালি করছিলো। দুজনকে দেখলাম অপরাধি ভঙ্গিতে ক্লাসের কোনায় দাড়িয়ে আছে।

প্রায় ১০ মিনিট পর চন্দন ওদের দুজনকে নিয়ে কোথায় যেন গেলো। উৎসুক কিছু ছাত্র পিছে পিছে যেতে চাইছিল কিন্তু সেকেন্ড ক্যাপ্টেন আটকে দিলো। বলল, যারা বাইরে যাবে তাদের রোল লিখে হেড-স্যারের কাছে দেয়া হবে। আর কি...? সবাই ক্লাসেই বসে রইলো। সেদিন শেষ ক্লাসটাও ভালমতো হল না,অথবা আমাদের কাছে ভালো লাগলো না। সবারই মন খুব খারাপ হয়ে রইলো। ছুটির পরে দেখলাম রকি আর সায়েম তখনো টিচার্স-রুমের বাইরে দাঁরিয়ে আছে। বাসায় চলে এলাম। পরে শুনেছিলাম ওরা নাকি স্যারের কাছে মাফ চাইতে গিয়েছিলো। স্যার মাফ করে দিয়েছিলেন।

এই ঘটনার প্রায় একবছর পর শুরু হলো আমাদের এস.এস.সি পরীক্ষা। সবার পরীক্ষাই খুব ভালো হলো। রেজাল্ট-এর দিনটার কথা আমার এখনও মনে আছে। সবাই স্কুলের মাঠে মিলিত হয়েছিলাম। আমরা সবাই মোটামুটি ভালো রেজাল্ট করেছি আর আমাদের ব্যাচের রেজাল্টই নাকি আমাদের স্কুলের সবচেয়ে ভালো রেজাল্ট ছিলো। সবাই মিলে সেদিন অনেকক্ষণ আড্ডা দিয়েছিলাম স্কুলে। সে এক অন্যরকম অভিজ্ঞতা। বাসায় আসার পথে রকি’কে দেখলাম। রিক্সায় করে কোথায় যেন যাচ্ছিলো। চোখ-মুখ ফোলা। মনে হচ্ছিলো,প্রচণ্ড কান্নার কারনে এমন হয়েছে। বাসায় গেঁটের কাছে আসতে আবার দেখা হলো সায়েমের সাথে। ওকে থামিয়ে রেজাল্ট-এর কথা জিজ্ঞেস করাতে অন্যদিকে তাকিয়ে গটগট করে হেঁটে চলে গেলো। ব্যাপারটা বুঝতে পারলাম। তবে এটা ভেবে খুব অবাক লাগছিলো যে, সায়েম আর রকি দুজনই খুব ভালো ছাত্র ছিলো। দুষ্টামি করলেও পড়াশুনায় ওরা দুজনই ছিলো খুব সিরিয়াস। ফেল করার কারনটা কি? কিছু বুঝতে পারলাম না। বাসায় ঢুকে গেলাম।
***********************************
অনেকদিন পর এখন মাঝে মাঝে এই ব্যাপারটা নিয়ে যখন চিন্তা করি,বুঝতে পারি কি হতে পারে সেই কারন। কেনো ওরা এত ভালো ছাত্র হয়েও ফেল করলো। জানি,পাশ-ফেল ভাগ্যের ব্যাপার,কিন্তু ওদের ব্যাপারটা আমার কেনো জানি ভাগ্যের পরিহাস বলে মনে হচ্ছিলো না। এখানে হয়তো কাজ করেছে অন্যকিছু। সেদিন প্রকাশ স্যার ওদের মাফ করেছিলেন ঠিকই কিন্তু তার চোখের কোনে যে পানি আমি দেখেছিলাম হয়তো সেটারই চরম মূল্য পরিশোধ করতে হলো ওদের।

পৃথিবীতে তো অনেক ধরনের কষ্টই রয়েছে। প্রতিটা কষ্টকেই কোনো না কোনভাবে সংজ্ঞায়িত করা যায়, নাম দেয়া যায়। তবে,স্যারের সেইদিনের সেই কষ্ট বা অনুভূতিটার কোনো নাম আমি আজও দিতে পারিনি। অনেক চেষ্টা করেছি। কোনোভাবেই পারিনি সেটাকে সংজ্ঞায়িত করতে। কি দেবো সেই কষ্টটার নাম? এরপর হাল ছেড়ে দিয়েছি। এই ভেবে যে,পৃথিবীতে কিছু কিছু আবেগ অনুভূতি রয়েছে;কষ্ট রয়েছে,যেগুলার আসলেই কোনো নাম নেই,নেই কোন সংজ্ঞা। যেগুলো শুধুমাত্র উপলব্ধি করা যায়। যাই হোক,এরপর ওদের দুজনের সাথে মাঝেমধ্যেই দেখা হয়েছে। তবে পড়াশুনার ব্যাপারে কখনও কিছু জিজ্ঞেস করা হয়নি বা,জিজ্ঞেস করতে ইচ্ছা করেনি। পরে অবশ্য শুনেছিলাম ওরা দুজনেই নাকি কাজে ঢুকে গেছে। পড়াশুনা ওদের আর করা হয়নি। থেমে গেছে ওখানেই।

---------------------------------------------------------------
(বর্ণিত ঘটনা ১০০ ভাগ সত্য)
সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে মার্চ, ২০১২ দুপুর ২:৫০
১৫টি মন্তব্য ১৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমরা কেন এমন হলাম না!

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৪ ই মে, ২০২৪ সকাল ৯:৪১


জাপানের আইচি প্রদেশের নাগোইয়া শহর থেকে ফিরছি৷ গন্তব্য হোক্কাইদো প্রদেশের সাপ্পোরো৷ সাপ্পোরো থেকেই নাগোইয়া এসেছিলাম৷ দুইটা কারণে নাগোইয়া ভালো লেগেছিল৷ সাপ্পোরোতে তখন বিশ ফুটের বেশি পুরু বরফের ম্তুপ৷ পৃথিবীর... ...বাকিটুকু পড়ুন

অভিমানের দেয়াল

লিখেছেন মোঃ মাইদুল সরকার, ১৪ ই মে, ২০২৪ সকাল ১১:২৪




অভিমানের পাহাড় জমেছে তোমার বুকে, বলোনিতো আগে
হাসিমুখ দিয়ে যতনে লুকিয়ে রেখেছো সব বিষাদ, বুঝিনি তা
একবার যদি জানতাম তোমার অন্তরটাকে ভুল দূর হতো চোখের পলকে
দিলেনা সুযোগ, জ্বলে পুড়ে বুক, জড়িয়ে ধরেছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের গ্রামে মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি

লিখেছেন প্রামানিক, ১৪ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৩১



২৬শে মার্চের পরে গাইবান্ধা কলেজ মাঠে মুক্তিযুদ্ধের উপর ট্রেনিং শুরু হয়। আমার বড় ভাই তখন ওই কলেজের বিএসসি সেকেন্ড ইয়ারের ছাত্র ছিলেন। কলেজে থাকা অবস্থায় তিনি রোভার স্কাউটে নাম... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিকেল বেলা লাস ভেগাস – ছবি ব্লগ ১

লিখেছেন শোভন শামস, ১৪ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৪৫


তিনটার সময় হোটেল সার্কাস সার্কাসের রিসিপশনে আসলাম, ১৬ তালায় আমাদের হোটেল রুম। বিকেলে গাড়িতে করে শহর দেখতে রওয়ানা হলাম, এম জি এম হোটেলের পার্কিং এ গাড়ি রেখে হেঁটে শহরটা ঘুরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

One lost eye will open thousands of Muslims' blind eyes

লিখেছেন জ্যাক স্মিথ, ১৫ ই মে, ২০২৪ রাত ২:২৭



শিরোনাম'টি একজনের কমেন্ট থেকে ধার করা। Mar Mari Emmanuel যিনি অস্ট্রেলীয়ার নিউ সাউথ ওয়েলসের একটি চার্চের একজন যাজক; খুবই নিরীহ এবং গোবেচারা টাইপের বয়স্ক এই লোকটি যে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×