somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বকুল-বুলেটিন

২৫ শে এপ্রিল, ২০০৮ রাত ১২:০৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আমার মুঠোমধ্যে বকুল-বুলেটিন, না, শাদা পাখিই হবে ।
তোমাকে ডাকলে আঙুল উড়ে গেল, কিছু পলিথিন।

করতল নদে শিকারের লোহিত স্বেদ; এখন আকাশবণিক
বিনম্র বুনে চলো জেব্রার ভীতু সোয়েটার

কয়লার ক্রোধ বৈকালিক কমরপুরে হেঁটে লণ্ডভণ্ড সমুদ্রের মৌতাত;
কিছুটা যেনেছি হোটেল ক্লিনারের ভেজা ঝাড়ু
আর কালোয় ধাক্কা খাওয়া অনির্ধারিত চোখে;

তুমি খুললে, ব্রার হুক না খুলে তুমি আমাকে ট্রেনের মত
আপেল রঙ পাথর-লাইনে ছুড়ে ফেলে ডাকলে আয় আয়

বৃষ্টিতে ধুয়ে ধুয়ে রোদ্রে ছড়ায় হলুদের তীব্রতা; আমার

ডজনখানেক শিশু, ড্রেনে, রক্তজল হয়ে গেছে
গণতান্ত্রিক পৃথিবীর টিকে থাকা কাঁচির স্টেনলেস উজ্জ্বলতায়

গুড়ো দুধের দাম বাড়লো?

না, সে তো ডাকেনি; এপিটাফহীন শিউলীতলায় মোহর লুটিয়ে
মাথার কাছে গালিবের মোমবাতির মত নির্জনতর বিশ্বাস অথবা
পায়রাগুলোকে ঘুম থেকে ডেকে গম ছিটিয়ে কুঁজো থেকে জল ঢেলে
স্কুলে পাঠাতে--- এমনইতো শ্যাওলা লুকোনো চোখ বুক পকেটে নিয়ে রেখেছি চাকরির নিয়োগপত্র ভাঁজ করে রাখার সাবধানতায়
যেভাবে ব্যাকুল প্রতিদিনকার আত্মখুনের মধ্যে তারাবিশ্ব আঙুলে বাজাতে।


ওহ্

আবারও বালুর ভেতর নীল চোখে অস্থির ছুটে যেতে যেতে সমুদ্রকেই
একুরিয়াম বানিয়ে ফেলছি ইতিহাস কেতাবে
আমাকেও কেন ঘুম দিলে না মমির মতো নিরর জীবনেরও অধিক!


আর তোমার নাম, তোমাকে হে বিপন্ন মাছ
আঁশের পয়সা লুকানো চকোলেট গলা পকেটে ফিরে পেয়ে
চুলের গার্ডেনে চড়াতে পারিনি আঙুলের শীত। বরাবরই আমাকে
মেনে নিতে হয় জার্নালের সত্যমিথ্যা আর শরীর ছাপিয়ে যাওয়া বাজিগরের পোষাক যা তুলোট কাগজের মতই আবার লিপিযোগ্য।

এখন দরোজায় প্রহৃত রোদ্র নিয়ে খেলছে বেড়ালের নোখ।
সম্ভার্ষণে তোমাকেই ফিরে পেয়ে ভেবেছি বাইসন রেখাচিত্রের ক্ষত
লুব্রিকেন্টসের পিচ্ছিলে পাহাড় ফাঁটা ঝর্ণা চঞ্চলা।

ঢেউ উঠলো না কোনও
মুঠোভর্তি ঢিল আমাকে সকচিত করে কালীকার পেতল ঘণ্টা। তাহলে
তুমি, ট্রেন, মাকড়সা সুতোর টানে কিভাবে আমার পিছু পিছু হেঁটে এলে
জঙ্গলের অনির্ধারিত পথে, বুনো জবার মুকুটে?

এইমাত্র আফগানি শিশু রেডক্রিসেন্ট ভেবে মাইনের বিস্কুট খেল!

এসব হয়ত তোমার গল্পগাথার শিরোনামে লোহার অর দিয়ে
কালি লেপে দিয়েছ লোকমুখের ভার বইতে না পেড়ে। কিন্তু আমি
প্রামান্য বলে কিছু জানি না, সন্দেহ খুলে থাকে তার নীল সেমিজ
অর্থাৎ আমাকেও শুনতে হয় পোষা বজ্র কিভাবে দুধের বাটিতে চুমুক দেয়।

আমি আঙুলের মধ্যে আঙুল গেঁথে চুপচাপ কলাপাতাছেঁড়া বাতাস দেখলাম।





সম্ভবত আমাকে মুকাভিনয় করতে হয়
আমার হাত থেকে তোমার হাত, না থাক, ক্ষুধার্ত চিলই বলি তাকে
ঈশ্বরের ছেঁড়া খাতা বাজার কিনতে গেল কিলোগ্রাম মতো কিছু ফুলকপি
সিগ্রেটের জন্য কিছু তামাক; এমনই তো হয় আমি ঘুড়ি উড়িয়ে কান্ত ছিঁড়ে দেই সুতো আর নগ্ন মেঘশিশুরা তার রং লুটেপুটে ঠোঁট রাঙায় বিজাতীয় আকাশে আর বাঘ বনমধ্যে জ্বলে সর্তক ক্ষুধায়।

আমি পাজামা ভেজা শিশিরে ঘুমিয়ে পড়ি জুই ফুলের বহুতল ঠোঁট আঁকা বুকে




নাস্তিকের কাছে দেবতা অন্ততপে ঢেউঘোলা নদী ছাড়া বিশেষ আর কি
ভাবনায় হতে পারে; তাও স্থায়ী নয়, বিনোদনের ব্যাপার মাত্র;
জাল ফেলছে জেলে ভাটিয়ালী ভুলে যাওয়া মাঝি এসব ঘনঘটা শুধুমাত্র নিত্য নয়; এই যে মেশিন পুঁজা করছে বীরশ্রেষ্ঠ ফেরী, কমলার খোসা ফেলছে কেউ অসচেতন তাকিয়ে দূরে

আমি উজ্জ্বল রোদ্র নিচ্ছি করোটি ভরে অথবা কৈ মাছের মত খলবল
আগলমুক্ত হচ্ছে বীর্যের পুরাকীর্তি চর্বি যেমন গলে যায় বাতাবি নেবুর ঘ্রাণে।

চতুর্পাশে নদী মাকড়শা জাল ফেলে গেছে ধীরে

গত রাতে আমি চিৎকার করে উঠেছিলাম জলের উপরিতলে বরফ দেখে
যাতে আমার স্থানীক পদচচ্ছাপ খড়মের মতই বুনট খুলছে অতীত
কোথায় শেষ হতে পারে এর বিস্তার কার প্রার্থনা
বাজারকে শেষ পর্যন্ত করে তুলতে পারে
ইসলামিক ভাষ্যের মত সন্দেহ প্রবণ!
আর আমি আমার জন্য একটি নামের বরাদ্দ চাই
স্বার করলেই ব্যাংকের লকার থেকে ভেসে আসবে
যৌন প্রতিবন্ধীর অসহ্য শিৎকার যার জন্য বাক্সবন্দি সাপকে দিচ্ছি দুধকলা; ক্রোধে বেশ্যা ভেবে তার মত দরোজায় না হোক চর্বির ভাঁজে
শুকে দেখেছি নিরলস স্বেদবিন্দু, আমি
আমি কিছুতেই মেলাতে পারিনি নদীও কিভাবে ব্যর্থ হয় নৌকার ডুবো তলে

কোথায় তুমি এখন হাড়ে হাড়ে হাড়-হাভাতে বাজাচ্ছ এক একটা ব্রঞ্জের স্বভাব
প্রতি সন্ধ্যায় এ নিসর্গের নদীতে চাঁদ এসে থালা ভাসায় ঠোঙা ভর্তি অন্ধকার



নিসর্গ বিষয়ক ফুটনোট:

নিসর্গ তার প্রিয় ছাগলদের অধিকার করে গেছে তৃণ থেকে রোদ্র খুলে খাওয়ার
সূর্য শুন্য কাচের গ্লাসে দীপ্রমান চুমুকে চুমুকে পুনরাবৃত্তির বৃশ্চিকের নাচ
মানুষ ও কুকুর পায় পায় ছিঁড়ে পড়ে অনামিকা জানেনা শেয়ার বাজারের দরপতন।

নিসর্গ তার যোনী ভাঙিয়ে বেড়াচ্ছে বলে কলাপাতায় প্রসাদ নিয়ে বাড়ি ফিরে দেখে পরচুলার অভাবে বেড়াল যায়নি বাজারে; পুরোনো চিঠির ভেতর শুটকির গন্ধ, কাচের জগে সাঁতার কাটে সাময়িক অভ্যাস।

নিসর্গ তার হাড়িতে চাপিয়েছে বৈকালিক জল। অনেক দিন ভাত খাইনা বলে নকল দাঁতগুলো ফোটাচ্ছে শুন্য-খাওয়া চর্বি ছাড়াতে; মানুষ আজকাল বড্ড শুয়োরের বাচ্চা ক্রোধে ইন্দিরা রোডে আমি আর শেফালী মুঠো ভর্তি ছোলা চিবাই যেমন পাবলিক টয়লেটে তাকে দেখে প্রায়ই প্রস্রাব চেপে চেপে রক্ত বানিয়ে ফেলি।

নিসর্গ তার গাছে হাস্যকর বেদানা ফলায় মধুর লোভে পিপে পিপে মদ খেয়ে বিষ পিঁপড়ে ছড়িয়ে পড়ে মহান পৃথিবীতে; সমূদ্রের নীচেই জার্নালহীন পুড়ে গেল চলতি বারুদ। আমি চিল, আকাশের পা ফসকে যাওয়া লিমিটেড কোম্পানির স্যান্ডেল; আমাকে মুক্তি দেয়া হোক আ্যাশ-ট্রে’র ফিল্টার পাহাড়া থেকে বেশ্যাপাড়ায় যাওয়া ছাড়া আমার সকল পা সাংঘাতিক রকম দেশদ্রোহী।

নিসর্গ তার কৃষ্ণ বুদ্ধ যীশু মুহম্মদ পাঠিয়েছেন আমার ঘেয়ো শরীর থেকে মাছি উড়ে গেল না। সুন্দরের চ্যালাচামুণ্ডা আমাকে নতজানু করালো গোলাপের গোলাপ সর্বস্বতার কাছে। কিছু না বুঝে উঠতেই দুপুরের বাছুর লাফায় নাভীতে কাঁচা রাখির উল্লাসে। আমি শত্রুতা করে আমার মাংস খুচিয়ে গোপনে মাটি চাপা দেই।





ব্রঞ্জের মানুষ? না থাক, তাকে কংকাল বলে আপাতত তার মাংসের দামী সমজদার যাদের একটি করে ঝারবাতির দোকান বন্ধ হলে আমি এদিকে বিপন্ন হতে দেই; কিন্তু লালনীল কাচ ঝরোকা ঘিরে ঘুরপাক খায় আমার সবগুলে ভেনে।

আমার কি নেই অন্ধকারে কাঁচি-ছুরি সাজিয়ে দেয়া অনভ্যাসের ঘুম! অথচ
আমার অরগুলো কালো রংয়ে ছাপা।

বেশ্যাপাড়া ছাড়া আত্মসমর্পনের কোন কাতরতা আমি দেখিনি।

তুমি চলে যাও বনগরু পোড়া নিসর্গের দীর্ঘ গহবরের ভেতর থেকে আমার বুকের কাদামাটির খোঁজে বিদ্ধস্ত লাইব্রেরীর ভেতর আমি হায় টলেমির হৃদয়!

অথবা তুমি চলে যাও যে কোন ঋতুর সাথে আপোস করে
আমি তো ছিলামই বিভ্রান্ত, তোমার শাড়িতে চোরকাটা হয়ে বিঁধে তুমি
চিরচঞ্চলায় পা ডোবালে; পাখির শব্দে দু একটা হলুদ লাল পাপড়ি খসে
পড়লো তোমার ঘামআঠা বিস্রস্ত চুলে নতজানু হতে এসেছিলে
যেভাবে স্বাদু মানুষেরা গির্জার ঘণ্টা বাজায়, যারা কোনদিনও মাঠের মধ্যে ছোঁটেনি চিলের চক্কর দেখা ছায়া খুঁজতে, একেই তুমি বললে শেষ পর্যন্ত
মানুষের ফিরে তাকানো? আমি জানিনা

মৃত্যুর পর কাঠের ঘোড়ার সাথে খেলা যায় কিনা।

আমি পৃথিবীর পিঠে সময়ের চাবুক ছোটাচ্ছি ঠিকই
হয়ত আমার সন্দেহ যায় না ঠিক আমিই পড়ে আছি কিনা দূর বাতিঘরের কোন কারখানায়-- শব্দ শোনা যায় এক শিক্ষানবিশ তার শেষ পেরেকে ব্যর্থ হচ্ছে আমার চলনসই চাকার বৃত্তভাব বাঁচিয়ে দিতে;
অথচ দেখো গতকালও তোমায়
যে ভাষায় টোকা দিয়েছিলাম দরোজায়
আজ আঙুল নাড়াতেই বরফ খণ্ড যেন টুক করে ভেঙে পড়লো
তোমার অতিথির চটিতে।


আমি প্রায় প্রতিদিনই বাবুই পাখির বাসা ভাঙি; না পারলে অন্তত উস্কে দেই ঝড়ের
ইস্টিম এঞ্জিন। আমি অপো করে থাকতে পারি না তোমার নাতিশীষোষ্ণ ঊরূর জন্য
এ সমস্ত তথ্য সংবাদপত্রহীন হয়ে থাকে চায়ের টেবিলে বা প্রচলিত হয়
মোষের লাল কাপড়ে-- পৃথিবী মানুষ বিয়োবার সময় কারো কারো হাতে ঠিকই বন্দুক দিয়েছে এক একটি ধানবীজ শিশির ঘুমের ভেতর কার্তুজবধুর মতই বহু পুরুষের লালসায় জ্বলে; শুধু
একজন আকাশকে বিমান বানিয়ে বিকেলের এক চিলতে জানালায় ণে ণে উড়ে এসে দ্রাক্ষা বনে বিবমিষায় ভেঙে পড়ল।

তখন আমার নেত্রকোনে পিতার ঘোলাটে চোখের কেতুর জোস্নার মত নিস্ফলা মাঠেও দ্বিধাহীন ফিতা মেপে মেপে ছড়িয়ে পড়ে শজারু কাটার শব্দে।

গণিকা কুমারীর টেবিল থেকে বীমা কোম্পানির রসিদ লুকিয়ে রেখেছি ঠিকানা হারানোর ভয়ে;

তখন কেউ এসে জাগিয়ে দিলে আফ্রিকার হীরের সন্ধানে আমিও
মাস্তুলে রশি বাঁধতে পারতাম
মাছরাঙার ভয়ে আমার আত্মাকেও
হয়ত বিক্রি করলেই ভালো হত
কালো মানুষের মত বুকে পিঠে
রক্তজবা ফুটিয়ে। কিন্তু নিসর্গের সমূদ্র তীরে একাকি বালিতে মাথা গুঁজে কাছিমের ডিম পাড়া দেখলাম
তখন তোমার শহরে যুদ্ধ বিমান ভেঙে যাচ্ছে প্রিজমের বাহু
আমি ঠিক জানিনা সেই ডিমের মধ্যেই লুকিয়ে পড়েছিলাম কিনা

এতটা আগুনেও আমি ভাগিরথীর ঊরূর সিঁড়ি বেয়ে ষড়কৃত্তিকার গোলাপ পাইনা খুঁজে কোথাও





তুমি ঝুলন্ত নাম
ক্রান্তি মেঘের ভিজ্যুয়াল

তার শরীরের ল আলোকবর্ষের নিরিবিলি ক ভেঙে উপচে উঠছে দাপাদাপি
হে নিরান্নের চুড়ি তোমার অন্তর সঙ্গতায় এখানে য়কাশে রক্তাক্ত করে তুলছি
রুমালের পোষমানা ডানা। আমি জানিনা কিছু
শুধু তোমাকেই নির্জ্ঞানের অন্ধকারে বালু ঘুমের নিচে অনন্ত রিদমে চাই।

গণিকা কুমারী আমি সমুদ্রের নীল সেমিজ ছেঁড়া বিদ্রুপাত্বক চিল

মাছের নীরস ঠোঁট
নদীর সমস্ত জলের দেয়াল খুঁটে খুঁটে
যেন ঠা ঠা গুলি আকাশে ফুটিয়ে তুলেছে অজস্র নক্ষত্র

আমি হয়ত ঘুমিয়ে পড়েছি লোহা ঝালাইয়ের গন্ধে
অথবা বাইসনের ছবি একে গেছি বহু বহু যোনীর মিউজিয়াম

আমার মগজে গেঁথে আছে সাপের কৌম হীরে; তুমি
আলতার ফিতে খুলে শুন্যে তুলে ধরো নিঃশব্দ আঙুল। আর
বটফল ভেবে কাক ঠুকড়ে নিল চশমার আড়ালে আমার বিপন্নপ্রায় চুফসল।

তুমি কি শুধু নাম শরীরের অমার্জনীয় দেহ
ব্যবহৃত লুব্রিকেন্টসে প্রহৃত আত্মধ্বংসের বার্লিন প্রচীর

আমি ভাসমান, বুর্জোয়া, জাহাজের তলায় ফেনার উৎসারণ
লাঞ্ছিতার পায়ের তলায় ভাঙা হসপিটাল অথবা হারানো রোদ্দুর।

ঝুলন্ত তুমি শরীরের বহু স্বেদে আমারও বিহব্বল অতীত ।

চলবে...














সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে এপ্রিল, ২০০৮ রাত ১২:১০
২টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ছি , অবৈধ দখলদার॥ আজকের প্রতিটি অন‍্যায়ের বিচার হবে একদিন।

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:১০



ধিক ‼️বর্তমান অবৈধভাবে দখলদার বর্তমান নরাধমদের। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন বাংলাদেশে । বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ক্ষমা চাইতে হলো ! রাজাকার তাজুলের অবৈধ আদালতে। এর চাইতে অবমাননা আর কিছুই হোতে পারেনা।... ...বাকিটুকু পড়ুন

আম্লিগকে স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধে আর কোন বাধা নেই

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:২২


মঈন উদ্দিন ফখর উদ্দিনের ওয়ান-ইলেভেনে সরকারের ২০০৮ সালের ডিসেম্বরে ভারতের সহায়তায় পাতানো নির্বাচনে হাসিনা ক্ষমতায় বসে। এরপরই পরিকল্পিত উপায়ে মাত্র দুই মাসের মধ্যে দেশপ্রেমিক সেনা অফিসারদের পর্যায়ক্রমে বিডিআরে পদায়ন... ...বাকিটুকু পড়ুন

আওয়ামী লীগের পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করা যেতে পারে ।

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৪৫


বাংলাদেশে আসলে দুইটা পক্ষের লোকজনই মূলত রাজনীতিটা নিয়ন্ত্রণ করে। একটা হলো স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি এবং অন্যটি হলো স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি। এর মাঝে আধা পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি হিসেবে একটা রাজনৈতিক দল... ...বাকিটুকু পড়ুন

J K and Our liberation war১৯৭১

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৯



জ্যাঁ ক্যুয়ে ছিলেন একজন ফরাসি মানবতাবাদী যিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের একটি বিমান হাইজ্যাক করেছিলেন। তিনি ৩ ডিসেম্বর, ১৯৭১ তারিখে প্যারিসের অরলি... ...বাকিটুকু পড়ুন

এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ

লিখেছেন এ আর ১৫, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৪০



এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ


২০০৪ সালের ২১ শে অগাষ্ঠে গ্রেনেড হামলার কারন হিসাবে বলা হয়েছিল , হাসিনা নাকি ভ্যানেটি ব্যাগে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×