somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আমাদের পাব্লিশিং ইন্ডাস্ট্রি নিয়ে দুইটা কথা

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

কিছুদিন বিদেশে থাকার সময় একটা জিনিষ দেখলাম। সেই খানে বেশির ভাগ জিনিষের সাথে বাংলাদেশের দামের একটা মিল আছে। যেমন ধরেন, একটা ল্যাপটপের দাম বাংলাদেশে ৪৫০০০ টাকা, ইউকেতেও দেখলাম দাম কাছাকাছি। ডিম এর দাম, চিকেনের দাম সুপারস্টোরে বেশি হইলেও, কিছু কিছু জায়গা আছে যেখানে আপনি ৫ পাউন্ডে চারটা মুরগি পাবেন। মানে, ১৫০ টাকা পিস। বাংলাদেশের মতই। একটা টিসার্ট আপনি ৩ পাউন্ডে কিনতে পারবেন। ৩০০ টাকা। সেম এজ বাংলাদেশ।

কিন্তু, একটা জায়গায় গিয়া ধাক্কা খাইলাম। সেইটা হোল, সিডির দাম আর বইয়ের দাম।
বাংলাদেশে একটা সিডির দাম, ৪০ টাকা। কিন্তু ইউকে তে একটা সিডির দাম, ২০ পাউন্ড মানে ২০০০ টাকা। বাংলাদেশে একটা বইয়ের দাম ৮০ টাকা কিন্তু ইউকেতে সেই বইয়ের দাম ২০ পাউন্ড। মানে দুই হাজার টাকা।

ফলে আপনার যদি, কোন মতে একটা বই বেস্ট সেলার হয়, বা আপনার একটা এলবাম হিট হয় -তো আপনি সারা জীবন সেই বই বা সিডির রয়ালিটির টাকায় শুয়ে বসে জীবন কাটাইতে পারবেন।

ফলে অজস্র মানুষ বই লেখে। তাদের বই, পেপারে রিভিউ হয়। মানুষ কিনে। এবং রমরমা বই ইন্ডাস্ট্রি। এবং অজস্র ব্যান্ড, আর্টিস্ট, সং রাইটার প্রতি দিন গান লেখে গান প্রকাশ করে। যদি, পাইরেসির কারনে, এই দুইটা ইন্ডাসট্রিতেই ডিজরাপশন হইছিল, কিন্তু, ডিজিটাল ডিসট্রিবিউসান মডেল দাঁড়ানোর পর উভয় ক্ষেত্রেই লেখক শিল্পী এবং শিল্প আবার নতুন মডেলে দাড়িয়ে গ্যেছে।

আমি। একটা এলবাম রিলিজ এর জন্যে অনেক খাটাখাটনি করছিলাম। ফলে মিইজিক ইন্ডাস্ট্রিটা খুব ঘনিষ্ঠ ভাবে দেখা হইছে। শাহবাগ থেকে হেফাজত : রাজসাক্ষীর জবানবন্দী উপলক্ষে বাংলাদেশের পাব্লিশিং ইন্ডাস্ট্রিটাকেও দেখলাম।

দুইটা দেখেই খুব শঙ্কিত হইলাম, বাংলাদেশে শিল্প সাহিত্য এবং গান যদি হারিয়ে যায় তাহলে আমাদের জাতি আত্মপরিচয়ের স্লাঘা নিয়ে কেমনে ভারতীয় এবং বিশ্ব সাংস্কৃতিক আগ্রাসনের মুখে টিকে থাকবে এইটা চিন্তা করে।

বিশেষত পাব্লিশিন ইন্ডাস্ট্রিটার অবস্থা দেখলাম বেশি খারাপ। এই খানে কোন ডেলিভারি মডেল দাড়ায় নাই। বই বিক্রয় এর পুরো চিন্তাটা হইলো, ফেব্রুয়ারি বই মেলা নির্ভর। বই প্রকাশের পর তার ডেলিভারি, সাপ্লাই চেইন এবং মার্কেটিং এর কোন স্ট্রাকচার নাই। কিছু প্রকাশকের মুখে শুনলাম বলতে, জেলা শহর গুলোতে আমরা কিছু বই পাঠাইছি, টাকা ফেরত আসেনা।

ফলে আপনি যত দারুন, কবিতা, গল্প বা উপন্যাস লেখেন, আপনার বই ঢাকার একটা এলিট, শুশিল সারকেল পেরিয়ে সারা দেশে পউছাবেন না। কারন, ডেলিভারির কোন মডেল আমাদের প্রকাশনা শিল্পে নাই।এবং ঢাকার ভেতরেও এখন বই এর দোকান নামে কোন কন্সেপ্ট নাই। অথচ একটা সময় প্রতিটা মার্কেটে, এলাকায় একটা বই এর দোকান ছিল। বই ভাড়া নেয়ার দোকান ছিল। আমি ছোটকালে ৭০% বই পড়ছি,দুই টাকা দিয়ে বই ভাড়া করে। অথচ, এই যে বসুন্ধরা সিটি- এত বড় একটা মার্কেট- কি নাই। কিন্তু, একটা বই এর দোকান নাই।

দোকান নাই, মানে, ডেলিভারি মডেল নাই।
এবং এর কারন আবার দেখবেন, বই এর চাহিদা নাই। এই জন্যে কেউ দোকান করে নাই। এই লো ডিমান্ড,নো ডেলিভারি মডেল এবং নো মারকেটিং মডেলের সাইকেলে, বই পাব্লিশিন ইন্ডাস্ট্রি বলে যেইটা আছে সেইটা সুনিরডিস্ট এলিট সার্কেলের সুশীলদের জিনিষ –দেশের আপামর জনতার জন্যে কিছু না।

অথচ, আমাদের দেশে বই কাগজের দামের কাছাকাছি মুল্যে বেচা হয়। লেখক, আর ইনটেলেকচুয়াল আউটপুটটার কোন দামি ধরাই হয় না বললেই চলে।গ্লবালাইজড দুনিয়াতে কাগজের পাইকারি দাম সারা বিশ্বে একই। অথচ, ইউকেতে একটা বইয়ের দাম, ১০০০ টাকা এবং সেম বই বাংলাদেশে দাম ৮০ টাকা কারন, ওরা ইনটেলেকচুয়াল প্রপার্টিটার দাম ধরে পাঠককে চার্জ করে। কিন্তু আমাদের দেশে আমরা কাগজের দামে পাঠকের কাছে বই বেচি। তাও বেচা হয় না।

এই অবস্থায়, বই যদি বেচা নয় তাহলে নতুন লেখক কিভাবে আসবে ? নতুন সাহিত্য কিভাবে হবে ? আমাদের মানুষের সুখ দুক্ষের কথা এবং সময়কে কে ধরে রাখবে ?


এর সাথে আছে, প্রচার যন্ত্রের ভুমিকা। বাংলাদেশে আর একজন নতুন হুমায়ুন আহমেদ হওয়ার আর কোন সুযোগ নাই।

কিন্তু আমি নিশ্চিত বাংলাদেশে এখুনি এক বা একাধিক হুমায়ুন আহমেদ লুকিয়ে আছে এবং তারা নিজের টাকা খরচ করে ধার উদ্ধার করে, বন্ধু বান্ধবদের অনেক উৎসাহ উদ্দীপনায় বই মেলায় বই বের করেছেন। তার বই হয়তো পড়েছে ১০০ জন পাঠক এবং এই পাঠকেরা পরে বিমোহিত হয়ে গ্যেছে।

কিন্ত, কেউ জানেনি তার কথা। কারন, মেডিয়া তাদের নাম আমাদেরকে বলেনি। আমি মেলায় অনেক নতুন লেখক এবং লেখিকার নাম দেখেছি, যাদের নাম আমরা কখনই আগে শুনিনি। আমি মেলায় বিভিন্ন দোকানে এমনও দেখেছি, কিছু কিছ লেখকের উপন্যাস সমগ্র বের হয়েছে। অবাক হয়েছি, জেনে এত মোটা বই, অথচ আমরা নামই তো শুনি নাই ?ভাল খারাপ বিচার তো পরের ইস্যু। জানিনা কারন, মেডিয়া আমাদেরকে তাদের নাম বলেনি। বিশেষত, মধ্যবিত্ত মাইন্ডসেটে একছত্র দখল রাখা মেডিয়া সম্রাট প্রথম আলো এখন আর তাদের প্রথমা প্রকাশনী না হলে, অন্য কোন প্রকাশনীর বইকে ফোকাস করে না, ব্যবসায়িক কম্পিটিশানের কারনে।

একটা বইকে প্রচার পেতে হলে, বুক ক্রিটিকদের হাতে এখন বই রিভিউ হতে হয়। কিন্তু আমাদের দেশে বই রিভিউ হতে হলে কোটারি হতে হয়। আপনি প্রথম আলোর কোটারি গ্রুপের হলে, ওরা আপনার বই রিভিউ করবে। বিভিন্ন সারকেলে আপনি যদি কানেক্টেড হন, আপনার বই সারকেল এর বন্ধুরা রিভিউ ছেপে দিবে। ফলে, কানেকসান না থাকলে আপনার বেইল নাই।

বেশি দূর যাবোনা। উদাহরণ হিসেবে, আমাদের সময়ের শ্রেষ্ঠ ব্লগার, অকাল্প্রয়াত নগর ঋষি ইমন জুবায়ের ভাই এর কথা বলতে হবে। যদিও উনার কোন বই বাহির হয়নি, কিন্ত উনার কথা, কোটারি মেডিয়া কখনই সাধারন মানুষের কাছে পউছে দেয় নাই। ফলে ব্লগের বাহিরের মানুষ জানেনা অন্ত্যজ বাঙালী, আতরাফ মুসলমান ইমন জুবায়ের আমাদের সময়ের কত বড় একজন দার্শনিক ছিলেন।

আর কেও যদি রিভিউ ছাপায় তো, রিভিউটাও আপনাকেই লিখে দিতে হবে। অথচ, অনেক দেশে বই রিভিউ করে বুক ক্রিটিক হিসেবে অনেকে জনপ্রিয় হয়েছেন। পাঠকেরা জানেন, অমুক রিভিউইয়ার যদি ভাল বলে, তাহলে বইটা অবশ্যি পড়তে হবে।



আমি অনেক লাকি। ফেসবুকের সুবাদে আমার কিছু কানেকসান হইছে। এবং আমার বন্ধুরা অনলাইনে আমার বই শাহবাগ থেকে হেফাজত রাজসাক্ষির জবানবন্দির ব্যাপক সম্প্রচার করছেন। এবং সময়ের কারনে সাব্জেক্টটার একটা চাহিদা ছিল। ফলে আমার বইটা অপ্রত্যাশিত সেল হইছে। তিন দিনে, প্রথম সংস্করণ সেল হয়ে গ্যেছে।

কিন্তু ,হয়তো মুন্সিগঞ্জ এর হরগঙ্গা কলেজের একজন লেখকের বই ছিল এই মেলায়, যা নোবেল পাওয়ার যোগ্য ছিল। কিন্তু, ঐ বইটার কথা আমরা জানিনি। কারন আমাদেরকে কেউ বলেনি।

এই সমস্যা গুলোর সমাধান খুব জটিল কিছু না। আসিফ এন্তাজ রবি ভাই বললেন, সকল প্রকাশকের উচিত ঢাকার বাহিরে, সমিতি করে প্রতিটা জেলায় একটা করে বই এর দোকান করতে পারে। কি লাগে ? ঢাকার বাহিরে, একটা দোকানের সালামি খুব বেশি হয় না। খুব সহজ সমাধান। চট্টগ্রামে বাতিঘর নামে একটা বইয়ের দোকান আছে। সম্ভবত বাংলাদেশের সব চেয়ে সুন্দর বইয়ের দোকান। এবং ঐখানে গেলেই আপনি বই কিনবেন। না কিনে বেরিয়ে আসতে পারবেন না।

আর লেখকদের কাজকে মানুষের কাছে প্রচার করার জন্যে, এওয়ার্ড খুব ভাল একটা পদ্ধতি।
মনে করেন, সাহিত্যে নোবেল বা বুকার প্রাইজ । আমরা এই বাংলাদেশ বসেও খুজি কে পেল, কোন বইয়ের জন্যে পেল। এই ধরনের কিছু পুরস্কার এই পুরষ্কার বাংলাদেশে চালু করা যায়। আমার মনে হয়, বাংলাদেশে যদি একটা বইয়ের এওয়ার্ড থাকতো এক কোটি টাকার। তো এই এক কোটি টাকার এওয়ারড কে পেয়েছে, সেইটা জানতে হলেও মানুষ গন হারে তার বই কিনে পড়তো। এবং মেডিয়া ভিজিবিলিটির কারনে, এই লেখকটা দাড়িয়ে যেত, তার প্রকাশনা প্রতি বছর সেল হত। এবং চাহিদা সৃষ্টি হতো। যদিও চিপ ট্রিক মনে হচ্ছে। কিন্তু বুকার বা নোবেল আসলে তাই।

এই সব কাজ বাংলা একাডেমির করার কথা। কিন্তু তারা কিছু ফর্মেট মেনে, কোটারি স্বার্থ হিসেব করে চলে। কেউ আর তাদের পুছে না।

কিন্তু, ফাইনালি অবস্থা ভয়াবহ। এবং চিন্তার জগতের এই দৈন্যের কারনেই আমাদের রাজনিতির এই অবস্থা। ১৪ ডিসেম্বার আমাদের দেশের প্রধান বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করেছিল রাজাকাররা যাতে দেশ স্বাধীন হওয়ার পরে, আমরা আর চিন্তা করতে না পারি। এর দায় আমরা এখনও পোহাচ্ছি। এখন, এক সময়কার বিটিভির অভিনেতা অভিনেত্রীরা আমাদের দেশের বুদ্ধিজীবী।

আজকের এই সিচুয়েসানে প্রকাশনা শিল্পটা ধবসে যাওয়ার কারনে, গল্প উপন্যাস, কবিতা , প্রবন্ধ সব জায়গাতেই নাই নাই ভাব। ইন্ডাস্ট্রি না থাকলে, শিল্পী হয় না, শিল্পী না থাকলে শিল্প হয় না।

আমাদের চিন্তার জগতে যে দৈন্য এইটা যদি না কাটে তাহলে, কিন্তু রাজনৈতিক , সাংস্কৃতিক সব দিকেই আমাদের দৈন্য কাটবেনা। এবং আমরা ভারতীয় সংস্কৃতির ভোক্তা হয়ে , বলিউডি বাংলাদেশী হয়ে যাব। ইতিমধ্যেই হয়ে গ্যেছি মনে হচ্ছে।

৪টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

যুক্তরাষ্ট্রে ইসরাইল বিরোধী প্রতিবাদ বিক্ষোভ

লিখেছেন হাসান কালবৈশাখী, ০৩ রা মে, ২০২৪ সকাল ৮:০২

গাজায় হামাস উচ্ছেদ অতি সন্নিকটে হওয়ায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নিউইয়র্ক ও লসএঞ্জেলসে কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পরেছিল। আস্তে আস্তে নিউ ইয়র্ক ও অন্যান্ন ইউনিভার্সিটিতে বিক্ষোভকারীরা রীতিমত তাঁবু টানিয়ে সেখানে অবস্থান নিয়েছিল।


... ...বাকিটুকু পড়ুন

৫০১–এর মুক্তিতে অনেকেই আলহামদুলিল্লাহ বলছে…

লিখেছেন বিচার মানি তালগাছ আমার, ০৩ রা মে, ২০২৪ বিকাল ৩:০০



১. মামুনুল হক কোন সময় ৫০১-এ ধরা পড়েছিলেন? যে সময় অনেক মাদ্রাসা ছাত্র রাজনৈতিক হত্যাকান্ডের শিকার হয়েছিল। দেশ তখন উত্তাল। ঐ সময় তার মত পরিচিত একজন লোকের কীভাবে মাথায় আসলো... ...বাকিটুকু পড়ুন

মেহেদীর পরিবার সংক্রান্ত আপডেট

লিখেছেন ইফতেখার ভূইয়া, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ৮:৪৯


মার্চ মাস থেকেই বিষয়টি নিয়ে ভাবছিলাম। ক'দিন আগেও খুলনায় যাওয়ার ইচ্ছের কথা জানিয়েও আমার বিগত লিখায় কিছু তথ্য চেয়েছিলাম। অনেক ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও মেহেদীর পরিবারকে দেখতে আমার খুলনা যাওয়া হয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

'চুরি তো চুরি, আবার সিনাজুরি'

লিখেছেন এমজেডএফ, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৮


নীলসাধুকে চকলেট বিতরণের দায়িত্ব দিয়ে প্রবাসী ব্লগার সোহানীর যে তিক্ত অভিজ্ঞতা হয়েছিল তা বিলম্বে হলেও আমরা জেনেছি। যাদেরকে চকলেট দেওয়ার কথা ছিল তাদের একজনকেও তিনি চকলেট দেননি। এমতাবস্থায় প্রায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

বরাবর ব্লগ কর্তৃপক্ষ

লিখেছেন নীলসাধু, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১১:২২

আমি ব্লগে নিয়মিত নই।
মাঝে মাঝে আসি। নিজের লেখা পোষ্ট করি আবার চলে যাই।
মাঝেমাঝে সহ ব্লগারদের পোষ্টে মন্তব্য করি
তাদের লেখা পড়ি।
এই ব্লগের কয়েকজন ব্লগার নিজ নিক ও ফেইক... ...বাকিটুকু পড়ুন

×