somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

খলিল ও তার লিমা দেব (খলিল সিরিজ-৩)

১৮ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ৯:৫৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

All characters including Khalil appearing in this work are fictitious. Any resemblance to real persons or Khalil, living or dead, is purely coincidental.

Year 500 BC

চায়নাতে তখন চায়নার লোকজন থাকতনা। ভারতে ভারতের লোকজন থাকতনা। আমেরিকাতে কেউই থাকতনা।এটা তখনকার ঘটনা

আরব দেশে তখন আলাদ্দিন প্রথা চালু হয়ে গেছে । ছেলে জিন আর মেয়ে জিনী -দের প্রদীপ , ল্যাম্প এর বাতি ; এইগুলাতে কয়েদ করে রাখা হইত। কেউ সেই প্রদীপ খুঁজে ঘষা দিলেই জিন বের হয়ে সব ইচ্ছা পূরণ করত । চিমা দেব আর লিমা দেব এই দুইজন ছিল ভাই -বোন । চিমা দেব তার তার জিন গিরিতে খুশি ছিল এবং আলাদিন যখন তাকে খুঁজে পায় সে খুবই আনন্দের সাথে সব দায়িত্ব পালন করত । লিমা দেব ছিল একটু অবাধ্য । তার একটা বিশেষ ইচ্ছা ছিল । যেই ইচ্ছা পূরণ না করাতেই সে অবাধ্য হয়ে গিয়েছিল । অবাধ্য জিনী একটু ভয়াবহ বাপার । তখন তার মুক্তিটাও কঠিন হয়ে যায় । তাকে অন্য অভিশাপ দাওয়া হয়েছিল । তাকে আর প্রদীপ অর ল্যাম্প এর বাটিতে রাখা হইলোনা । মূর্তি বানিয়ে ফেলা হলো তার । এখন তার অভিশাপ মিটানোটা অনেক কঠিন হবে । জিন দের শাপ মিটানোর সিস্টেম হইলো আলাদিন যেভাবে চিমা দেব কে মিটিয়েছিল সে রকম । তবে লিমা দেব এরটা একটু কঠিন হয়ে গেল ।


২০১০ খ্রিস্টাব্দ
কযেকদিন ধরে আমরা খলিল এর কোনো খবর পাচ্ছিনা । তাকে মিসকল দিলে সে আরেকটা মিসকল দিয়ে আমাদেরকেই কল- ব্যাক করানোর চেষ্টা করেনা । ও নাই দেখে অনেক মেয়েদের খবর থেকেও আমরা বঞ্চিত হচ্ছি । মাঝখানে আমরা শুনতে পেলাম জুডো শিখতে গিয়ে সে নাকি এক মেয়ের কাছে বেশ মাইর টাইর খেয়েছে । খলিল রেড বেল্ট হওয়া সত্তেও white বেল্ট এর এক মেয়ের কাছে মাইর কেন খাইসে কে জানে !! তবে খলিল কে দিয়ে সব সম্ভব , কারণ খলিল তো খলিল ই । এর মধ্যে একদিন অবশ্য খলিল কে পাওয়া গেল , আমাদের এক বন্ধু বিদেশ থেকে দেশে এসেছে বিয়ে করার জন্য । তার বিয়ের দাওয়াত দিতে আমাদের আড্ডাখানায় উপস্থিত ঠিক তখনি খলিল কেও পাওয়া গেল । আমাদের সেই বন্ধু তার বউ নিয়েই দাওয়াত দিতে এসেছিল ।খলিল তার সামনেই চ -দিয়ে শুরু হওয়া শব্দ উচ্চারণ করায় আমরা বেশ অ-প্রস্তুত হয়ে গেলাম । খলিল তো খলিল ই ।

তবে আক্ষরিক অর্থে খলিল এর দিনকাল ভালো যাওয়ার কথা । Facebook লাইফে তার বেশ ভালো যাচ্ছে । এক মেয়েকে ইমপ্রেস করানোর জন্য সে বেশ ভালো একখান profile পিক দিসে । তবে ফটোগ্রাফিতে হাত ভালো তার । সালমান খান এর বডি এর সাথে তার নিজের মুখটা প্রায় লাগিয়ে ফেলেছিল তখন দেখা গেল শাহিদ কাপুর এর বডি এর সাথে তার মুখটা ভালো মানায় । সেরকম একটা profile পিক সে দিয়ে রাখল । নিম্মি নামক এক মেয়ের কথা আমরা শুনতে পেলাম । তবে খুব ভালো মত কিছুই বুঝতে পারলাম না কারণ যখন খলিল এর বাসায় যাই সে এমন একটা ভাব করে নিম্মি হলো কাটরিনা টাইপ কিছু আর সেখানে শুধু খলিল এরই access আছে । আমাদের মত লুইচ্চা লাফান্গাদের সাথে ইনট্রো দাওয়ানোর কোনো ইচ্ছাই খলিলের নাই ।
এরপর খলিল আমাদের সামনে এসে যখন নিম্মি ’র সাথে ফোনে কথা বলা শুরু করলো তখন ও বেশ অবাক হলাম । কারণ মিসকল দাওয়ার থেকে বেশি টাকা তার মোবইলে রাখার কথা না । সে যাই হোক সবারই দিন আসে । মেনে নিলাম এখন খলিলের আসছে ।আর খলিল ছেলে ভালো এটাতে আমাদের কোনো doubt নাই । তবে সমস্যা হইলো নিম্মিটা যে আমি নিজেই । Facebook এ fake account খোলা তো এমন কঠিন কিছু না , আমি নিজেই নিম্মি সেজে খলিল এর সাথে মজা করি কাজেই খলিল যখন নিম্মি ’র সাথে মোবাইলে কথা বলল তখন বেশ একটা ধাঁধা খেয়ে গেলাম ।

বাপারটা আরো পেচিয়ে গেল যখন খলিল ঠিক করলো আমাকে নিয়ে সে বসুন্ধরা সিটি complex এ যাবে কারণ নিম্মির সাথে দেখা করার দিন ঠিক হয়ে গেসে । নিম্মি ’র জন্য ছোটখাটো একটা গিফট সে দিবে কথা সত্য , আমি নিম্মি সেজেই বলেছিলাম তার সাথে দেখা করব কিন্তু তাই বলে সে গিফট পর্যন্ত কিনতে যাবে এটা ভাবি নাই । এখন দেখা করতে গেলে নিম্মি পাব কই!!! এইটা তো ভালো সমস্যা হয়ে গেল । আমি বললাম খলিল নিম্মিকে একটা ফোন দে তো । দেখি নিম্মি টা কে ? খলিল খুব স্বাভাবিক ভাবেই ফোনে দিল আর কথা বলল । আমার চোখ আবারো কঁপালে উঠলো । এরপর খলিল যেটা বলল সেটার জন্য একবারই প্রস্তুত ছিলাম না । খলিলের প্রফাইলে দুইটা নিম্মি আছে ।নিম্মি হাসান আর নিম্মি মুনিরা । সে দুইজনের সাথেই বেশ চালাচ্ছে । নিম্মি হাসান এর ফোনের নম্বর অবশ্য এখনো নেওয়া হয়নাই । নিবে কিভাবে? সেটা তো আমি । তাইলে আসলেই এক নিম্মি চইলা আসছে !!! উরিব্বাস্ ।

খলিলের আসল নিম্মির সাথে দেখা করার দিন আসল । আমরা অবশ্য সেটা কেউ জানলাম না । দেখা করার কথা কই সেটা আমরা জানিনা বিধায় সেই জায়গার নাম বলতে পারছিনা । তবে সেটা ছিল একটা স্কাই - স্ক্র্যাপার এবং খলিলের ডেটিং প্লেস টাও ছিল অনেক উপরে । খলিল লিফট এ উঠলো ……. লিফট এ একটা সেলস ম্যান দোকানের সামনে রাখার একটা doll রেখে গেসে । খলিল সেই salesman ফিরা পর্যন্ত wait করলনা । লিফট এর button চাপ দিল . লিফট উঠতেসে………. খলিল অবাক হয়ে দেখল লিফট আর থামেনা । লিফট উঠেই যাচ্ছে । বিল্ডিং ২০ তালা কিন্তু লিফট এখন ১০০ তলায় উঠে গেসে । খলিল মা গো বাবা গো বলে চেচামেচি শুরু করলো । তখন পিছন থেকে এক নারী কন্ঠ বলল

মেয়ে : এই চুপ কর ।
খলিল : আপু আপনি ! আপনি আসলেন কোথেকে ?
মেয়ে : তুমি ঢং কইরা আমারে কিস করবা আর আমি আসবনা । বেটা হারামি ।
খলিল : আমি আপনারে কিস করলাম কবে !! আমার আম্মা আর দাদী ছাড়া কেউ আমারে জীবনে চুম্মা দেই নাই ।
মেয়ে : চুপ থাক ….. কেউ দেইনাই তাই বৈলা doll রে কিস করবি !
খলিল : মানে …. ওটা তো রিহার্সাল করতেসিলাম ।
মেয়ে : আমারি পুড়া কপাল ।এক Princess Fiona ছিল Shrek আইসা কিস করসিলো । আর এক আমি তোর মত খরগোশ এর কিস খাইলাম । নাম কিরে তোর ?
খলিল : জি আপু ফায়সাল ।
মেয়ে : শোন তোর চেহারায় লেখা আসে তোর নাম খলিল । তুই খলিল ।
খলিল : ইয়ে আপু আমি কিসুই বুঝতে পারতেসিনা । একটু বুঝায় দিবেন । আপনি কি নিম্মি ?
মেয়ে : আরে নাহ নিম্মি তো তোকে বেকুব বানানোর জন্য কখন থেইকা বইসা আসে ।
খলিল : মানে ? কি বইসা আসে ?
মেয়ে : শুন নিম্মি একা আসেনি । তার সাথে তার bf আসছে । Bf এর বন্ধুরাও আসছে ।
খলিল : আপনি এত কিসু জানেন কিভাবে !
মেয়ে : লিমা দেব- দের সব জানতে হই ।
খলিল : মানে !
মেয়ে : মানে আবার কি ! আলাদিন পাইসিলো আমার ভাই চিমা দেব কে । আর তুই পালি লিমা দেব ।
খলিল : আপনি কি এখন আমার সব wish পূরণ করবেন ?
লিমা দেব : নাহ । লিমা দেব দের অত power নাই । আমি কিছুই করতে পারবনা ।
খলিল : তাইলে আমার লাভ কি হইলো !!!
লিমা দেব : তা সেটা Doll তাকে কিস করার আগে মনে করলে হইতনা !
খলিল : এত মহা যন্ত্রনায় পরা গেল !! শুনেন আপনারে মুক্ত করসি ………. এখন খুশি হয়ে বিদায় নেন ।
লিমা দেব : উহু এখনো ঠিক মত মুক্ত করনাই । মুক্ত করতে পারলে আমি সারাজীবনের জন্য তোমার হয়ে যাব । তাকায় দেখো আমি দেখতে কম সুন্দর না ।

লিমা দেব দেখতে বেশ সুন্দর ।

লিমা দেব : আমাকে মুক্ত করতে হইলে অচিনপুর যাওয়া লাগবে । সেখানে আমি তোমাকে নিয়ে যাইতেসি ।

খলিল : আমাকে ড্রাগন-এর সাথে মারামারি করতে হবে ?

লিমা দেব : তুমি মানুষ হয়ে ড্রাগন এর সাথে মারামারি করবা কেমনে ! ড্রাগন আগুন মারলেই তো তুমি ছাই হয়ে যাবা । তোমাকে আলাদিন এর সাথে মারামারি করতে হবে ।

খলিল : মানে !!

লিমা দেব : মানে খুব সোজা । চিমা দেব আমাকে অভিশপ্ত রাখসে । চিমা দেব আছে আলাদিন এর অধীনে । তুমি আলাদিন এর সাথে fight এ জিতলেই আমি অভিশাপ মুক্ত হয়ে যাব । তারপর চিরদিনের জন্য তোমার হয়ে যাব ।

খলিল : কোথায় আলাদিন ? ডাক দাও হারামিকে ।

লিমা দেব : অচিন পুর যেতে হবে ।

খলিল : যাও তোমার ম্যাজিক কার্পেট নিয়ে এস ।

লিমা দেব : ম্যাজিক কার্পেট নাই আমার ।আমার আসে ম্যাজিক শাড়ি। তোমাকে শাড়ি পড়তে হবে ।

খলিল: আরে যন্ত্রণা । আমি পোলা মানুষ হইয়া শাড়ী পড়ব ?

লিমা দেব : কিসু করার নাই , এইটা ছাড়া অচিনপুর যাওয়া possible না ।

অচিনপুর জায়গাটার সব কিসুই অচিন । এই জায়গায় সব কিসুই জাদু দিয়ে হই । তবে অচিনপুর শহরে যাওয়া লাগেনাই । শহরে প্রবেশ করার সময়তেই দেখা গেল আলাদিন ম্যাজিক কার্পেট এ বইসা মুড়ি খাইতেসে । খলিল রে দেইখাই সে সালাম দিল ।

আলাদিন : সালাম খলিল ভাই !
খলিল : আরে আলাদিন কেমন এস ? শরীর টরীর ভালো ? ৪০ জন চোরের খবর কি ?
আলাদিন : কি কোন এইসব ! আইসেন আমার বাড়ি আর আলী চাচার খবর লইতাসেন !!
খলিল : ও হ্যা হ্যা সরি ভুইলা গেসিলাম । ফাইট শুরু করবা কখন ? জানো তো আমি কিন্তু জুডো শিখি । রেড বেল্ট । পারবা তো ?
আলাদিন : দূর মিয়া মস্করা করেন । জুডো আপনার লগে করব কেডা । এইটা অন্য ফাইট হবে । and the fight will be a legend one.
খলিল : মানে কি কইতাসো ঠিক বুঝতেসিনা ।
আলাদিন : ভাই আপনি অচিন পুর আইসেন । চায়না যান -নাই যে কুংফু হবে । অচিন -পুর এ ফাইট বলতে একটাই । অচিন -পুরের রানীর কাছ থেইকা মুকুট চুরি করতে হবে । যদি আমি আগে আনতে পারি তাইলে চিমা দেব আমারি থাকবে লিমা দেব আবার অভিশাপ পাইয়া বন্ধ হইয়া যাইবে । আপনি জিতলে লিমা দেব আপনার ।
খাল : রানীর মুকুট কি ? রাজমহল কই ?
আলাদিন : শাড়ী খুলেন আর কার্পেট এ উঠেন । চিমা দেব অচিন পুর kfc তে খাইতে গেসে অরে পাওয়া যাইবনা । লিমা দেব পিসে পিসে আসুক ।

আলাদিন খলিল কে Rules and Regulations, Terms and Condition বুঝায় দিল । রানী যখন গোসল করতে যাবে তখন তার মুকুট তা চুরি করতে হবে । যে আগে আনতে পারে । তারা সব কিছু observe করলো । অচিনপুরের রানী গেল গোসল করতে গেল। আলাদিন ভো দৌড় দিয়া এক জায়গায় চইলা গেল । খলিল কি করবে বুঝলনা । সে আসতে আসতে রাজ প্রাসাদ এ ঢুকলো । রাজপ্রাসাদ এর এক জায়গায় দুই জন রক্ষীকে জুডোর কৌশল দিয়ে কুপোকাত করলো । তার পর রানীর রুম এ গিয়া দেখে একটা ব্যাঙ (frog) বইসা আসে । খলিল মুকুট খুজতে লাগলো । ব্যাঙটা মানুষের কন্ঠে বলল , আরে ছাগল আমি সেই মুকুট , জাদুকর রুপবান উল্টা Magic দিয়া আমারে ব্যাঙ (frog) বানায় দিসে । সব জায়গায় মানুষ কে জড় পদার্থ বানায় আর ওই হাদারাম মুকুট রে বানাইসে ব্যাঙ। অচিনপুরের যে কি হবে ! খলিল ব্যাঙটাকে বলল যে ওকে নিয়ে গেলেই লিমা দেব কে পাওয়া যাবে কিনা ,ব্যাঙ বলল , সেফটি -পিন এর কাজ কখনো খুন্তি দিয়া হই না , মুকুট টাই লাগবে ………. খলিল ব্যাঙ টা নিয়া বাইরে আইসা দেখে আলাদিন এর ম্যাজিক কার্পেট ……… সেইখানে উঠলো ………. সোজা আলাদিন এর বাসায় চইলা আসল …….. সেইখানে আলাদিন , লিমা দেব দুইজনই ছিল ………..

আলাদিন : খালিল ভাই , লিমা দেব আপনার হইতে হইলে মুকুট লাগবে ….. এখন আপনার আগে ব্যাঙ কে অভিশাপ মুক্ত করতে হবে । আপনার ভাগ্য খারাপ । রুপবান এখন অচিনপুর নাই । সে কোমর দুলাইয়া মিলার সাথে নাচতে আপনাগো দেশেই চইলা গেসে । তবে চিন্তা করবেননা । আপনাদের যেমন নীলক্ষেত আসে আমাদের তেমন সবুজখেত আসে । ঐখানে জাদুকর রুপবান এর জাদুর ম্যাজিক পাওয়া যায় । ঐটা কিনে আনা হইসে । আপনি মন্ত্র পরেন । ব্যাঙ মুকুট হইলেও লিমা দেব আপনার ।

খলিল বই খুঁজে মন্ত্র বের করলো . মন্ত্রটা পরা শুরু করলো …..

এক দুই তিন , কাপড় খুলে নিন ; চার পাঁচ ছয়, লাগে এখন ভয়

আলাদিন : ছি ছি, এইসব কি কন । ঐরে আপনারে ভুল বই দিসি । দাড়ান আসল বই এইটা ।

খলিল পরের বইটা পরা শুরু করলো ……….. পুরাটা পড়ল ……… বিটিভি তে রুনা লায়লার গান হইলে যেমন পিছন দিয়া ধোঁয়া বাইর হয় তেমন ধোঁয়া বাইর হইলো………… খলিল নিজের চোখ এ believe করতে পারলনা ………. লিমা দেব আর লিমা দেব নাই ……….. সে পুরুষ হয়ে গেসে …… আগের মত sexy লিমা দেব আর নাই …….

লিমা দেব : Thanks খলিল , তোমার জন্য আমি অভিশাপ মুক্ত হইলাম । আমি আসলে একজন ছেলে , জাদু দিয়া আমারে মেয়ে বানায় রাখা হইসিলো । আমি একজন গে । কিন্তু অচিনপুর এ Gay-ism নিষিদ্ধ তাই আমারে অভিশপ্ত রাখা হয়েছিল । যেইদিন আরেকজন পার্টনার আমাকে মুক্ত করবে সেই দিন আমি জাদুমুক্ত হব । আজকে থেকে আমি তোমার ।

খলিল : ওই দুরে যা ……… খবরদার কাছে আসবিনা দুরে যা ……… আমার কাউরে লাগবনা ……. আমি নিম্মি ’র কাসে যামু ………

আলাদিন : খলিল ভাই ওখানে যাইয়েননা ………. নিম্মি ’র bf এর পোলা frnd গুলাও Gay…… আমরা জানি ……….

খলিল : সব দুরে যা হারামজাদার দল,………..আমারে লিফট এ পাঠা ……… আবার আগের জায়গায় পাঠা……………আর খবরদার লিমা দেব তুই আসবিনা ……… খবরদার …..

লিমা দেব : সেই উপায় নাই ……… আমি এখন তোমার ……….

খলিল আকাশ ফাটাইয়া একটা চিত্কার দিল …………… চিত্কার দাওয়ার পর দেখে সে এখন লিফট এ ….. লিফট খুব সাভাবিক ভাবেই উপরে উত্তেসে ………. 12 তলায় থামল ……….. নিম্মি বসে আসে ……. খলিল নিম্মিকে “Hi ” দিল ।

নিম্মি : খলিল very sorry তোমাকে আসিফ এর কথা বলা হইনাই he ’s my friend.

খলিলের স্বপ্ন ভঙ্গ হইলো . তারপরেও বলল , Hello আসিফ ।

নিম্মি : আসিফ এর ফ্রেন্ডরাও আসছে .। দাঁড়াও ২ জন ফ্রেন্ড আসছে আমি পরিচয় করাই দেই । ও জেসন , আর ও লিমন । লিমন গান ও গায় । এলবাম ও বের করবে । লিমন দেব এর ৭ টি রোমান্টিক গান ।

খলিল আতকিয়ে উঠল!! কি নাম ওর ?

নিম্মি : এত চমকানোর কি আসে ! অর নাম লিমন দেব ।

নাআআআআআআআআআআঅ ………………. আমারে বাঁচাওওওওওওও বইলা খলিল পিছন দিকে দৌড় দিল ………… লিমন , যেসন , আসিফ আর নিম্মি বুঝলিনা কি হইলো . সবাই হতবাক হয়ে দেখল খলিল নামের ছেলেটা চেঁচামেচি করতে করতে পালায় যাইতেসে ।



সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১২:৫৩
১৪টি মন্তব্য ১১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ব্যবহারে বংশের পরিচয় নয় ব্যক্তিক পরিচয়।

লিখেছেন এম ডি মুসা, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:১৫

১ম ধাপঃ

দৈনন্দিন জীবনে চলার পথে কত মানুষের সাথে দেখা হয়। মানুষের প্রকৃত বৈশিষ্ট্য আসলেই লুকিয়ে রাখে। এভাবেই চলাফেরা করে। মানুষের আভিজাত্য বৈশিষ্ট্য তার বৈশিষ্ট্য। সময়ের সাথে সাথে কেউ কেউ সম্পূর্ণ... ...বাকিটুকু পড়ুন

মহিলা আম্পায়ার, কিছু খেলোয়ারদের নারী বিদ্বেষী মনোভাব লুকানো যায় নি

লিখেছেন হাসান কালবৈশাখী, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:০৯



গত বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল প্রাইম ব্যাংক ও মোহামেডানের ম্যাচে আম্পায়ার হিসেবে ছিলেন সাথিরা জাকির জেসি। অভিযোগ উঠেছে, লিগে দুইয়ে থাকা মোহামেডান ও পাঁচে থাকা প্রাইমের মধ্যকার ম্যাচে নারী আম্পায়ার... ...বাকিটুকু পড়ুন

জানা আপুর আপডেট

লিখেছেন আরাফআহনাফ, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৫৭

জানা আপুর কোন আপডেট পাচ্ছি না অনেকদিন!
কেমন আছেন তিনি - জানলে কেউ কী জানবেন -প্লিজ?
প্রিয় আপুর জন্য অজস্র শুভ কামনা।



বি:দ্র:
নেটে খুঁজে পেলাম এই লিন্ক টা - সবার প্রোফাইল... ...বাকিটুকু পড়ুন

বন্ধুর বউ কে শাড়ি উপহার দিলেন ব্যারিস্টার সুমন। বাটার প্লাই এফেক্ট এর সুন্দর উদাহারন।

লিখেছেন নাহল তরকারি, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:০৭



এক দেশে ছিলো এক ছেলে। তিনি ছিলেন ব্যারিস্টার। তার নাম ব্যারিস্টার সুমন। তিনি একজন সম্মানিত আইনসভার সদস্য। তিনি সরকার কতৃক কিছু শাড়ি পায়, তার জনগণের মাঝে বিলি করার জন্য।... ...বাকিটুকু পড়ুন

অধুনা পাল্টে যাওয়া গ্রাম বা মফঃস্বল আর ভ্যাবাচ্যাকা খাওয়া শহুরে মানুষ!!

লিখেছেন শেরজা তপন, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:০০


দেশের দ্রব্যমুল্যের বাজারে আগুন। মধ্যবিত্তরা তো বটেই উচ্চবিত্তরা পর্যন্ত বাজারে গিয়ে আয়ের সাথে ব্যায়ের তাল মেলাতে হিমসিম খাচ্ছে- - একদিকে বাইরে সুর্য আগুনে উত্তাপ ছড়াচ্ছে অন্যদিকে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যমুল্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

×