- ব্লগবাসী কেমন আছেন?
- খুব হাসতে আছি।
- কেন, খুব হাসছেন কেন?
- একজন ভন্ডের মুখোশ খুলে গেছে, সেইটা দেখতেছি। একটা নিকের এত কান্ড। লজ্জাহীনতার নিচু সীমায় বাস, এরপরেও সততার বুলি ছাড়ে-
- কিন্তু এখানে হাসির কী হলো?
- হা হা, ম্যালফাংশন চৌধুরীর ইজ্জত তো আর থাকলো না। এরম করে কতবার বেইজ্জত হবে?
- লোকটা খুব খারাপ? খুব নির্লজ্জ? তাতে আপনাদের সমস্যা কী?
- ভালো প্রশ্ন। ব্যক্তিগত জীবনে সে যা করুক ব্লগের কারো কিছু আসে যায় না,কিন্তু ভেবে দেখেন – সে প্রায়ই নিজেকে বিশাল জ্ঞানী জাহির করে। বিটিশ এক্সেন্টের ইংরেজির বাহাদুরি করে,একমাত্র মানসম্মত পত্রিকার সম্পাদক দাবি করে।অবিবাহিত হয়েও বলে – তার মেশিন নাকি ফার্স্ট কেলাশ। এবার বুঝুন কত বড় বেহায়া! আবার দেখবেন- সে ব্লগের বিবেক সেজে অর্ধনারী হিজড়া নিক ৪ভুজ-শিকা জামাতি মহাবুবাদের দালালী করে। কিন্তু তার বন্দু সাইমুমের স্বভাব তার ভিতরে শক্তভাবে আছে। গতকাল যেটা হলো – মৎসকন্যা নামের এক ব্লগারের সাথে কে কেমন নোংরামি করেছে চ্যাটে, সেটা প্রমান হয়ে গেলো।
- বুঝলাম, কিন্তু – কেউ কেউ বলছে মৎসকন্যা নাকি ট্রাপ?
- আহা হোক ট্রাপ হোক ফ্রাপ। কিন্তু চৌধুরী মন্তব্য তো সত্য- সে তো স্বীকার করছে চ্যাটে ঐসব যৌন আলাপ সে করেছে। এটাকে কি বলবেন? সে কি মুখোশধারী ভন্ড নয়??? আবার ভেবে দেখুন, ঐ পোস্ট সে মুছে দিয়েছে!!!
- মুছলো কেন?
- কারণ, সবার মন্তব্য প্রতি মন্তব্যে তার ভদ্র মুখোশ খুলে গেছিলো।কবিতার আড়ালে তার নোংড়ামি কত বড় সেটা প্রমান হচ্ছিল, এও বুঝা যাচ্ছিল- ব্লগের মেয়ে নিকের প্রতি সে এমন লুলোপ কেন। থেরাপিস্ট শাপলা মুন্সী নিকে ধরা খাওয়ার পরেও তার শঠতা কমেনি,এবার আর কথা প্যাঁচানোরও উপায় নাই। তাহলে দেখুন মৎসকন্যার সাথে তার কী কী আলাপ হয়েছিল –
মৎসকন্যা বলেছেন:
সারওয়ারচৌধুরী খুব মজার মানুষ। ব্লগের মেয়েদের সাথে তিনি মজার বিষয়ের আলোচনা করেন। ফারজানা মাহবুবা, আস্তমেয়েরা তো মেয়েই। মেয়েদের প্রতি তার সহানুভূতির কারনটা নিচের কথোপকথন থেকে সবাই আচ করতে পারবেন -
Sarwar Chowdhury to me
show details
ওহহো তখন আমি ছিলাম না অন লাইন!!!!!
নাচতে জানেন? মন খারাপ হলে নাচবেন তাক ধিনা ধিন, হাত দুলিয়ে কোমার দুলিয়ে ডিডিং ডিডিং ডা। কোমর বেশি দোলাবেন না। নইলে অন্য তৃষ্ণা ভর করবে।
আজ আর হাসির ইমোটিকন দিলাম না। আপনি হাসতে মানা করেছেন তাই।
nilima rahman to Sarwar
না নাচতে জানিনা।
কোমর দোলালে কিসের তৃষা জাগে বললেন? বুঝলাম না। আর সে তৃষ্ণা মেটানোর কোনো উপায় নাই?
হাসতে মানা করিনি। হাসুন, তবে কারনে।
কেমন চলছে আপনার কবিতাতে নারী উপভোগ করা?
Sarwar Chowdhury to me
তৃষ্ণা দেহ+মনের।
মিটানোর উপায় তো নিজেই জানেন
আচ্ছা নিলু, একটা ইনফরমেশন চাই। শরীরী কাব্যে দরকার লাগতে পারে। যাতে ল্যাক অব ইনফরমেশন না হয়।
পুরুষের তো নারী দেহের তৃষ্ণা পেলে শিশ্ন মিয়া দাঁড়িয়ে যায়।
মেয়েদের তৃষ্ণা পেলে গোলাপ ফুলটির কোন পরিবর্তন হয় কি? স্পর্শকাতর পার্ট কোনটি? আমি তো আনাড়ি মানুষ। বউ থাকলে বউ রে জিগাইতাম
আজ ব্যাস দু'টি প্রশ্ন। সঠিক উত্তর পেলে আরো....
nilima rahman to Sarwar
আমি ঠিক জানিনা।
তবে আমার কাজিন কে জিগেস করতে পারি। ও বিবাহিতা এবং মেডিকেলে পড়ায়। বাকি প্রশ্ন দুটো করুন। একসাথে ৩টাই জিগেস করবো।
এগুলো আসলে জানা উচিত। কবিতার জন্য তো অবশ্যই।
আপনার সাথে কথা বলে কত কিছু জানছি।
Sarwar Chowdhury to me
হায়রে সুইট পাগলি
হায়রে সুইট পাগলি
এই প্রশ্নের জন্য কাউকেই জিগ্যেস করতে হবে না। আমি জানতে চেয়েছি, নারী হিসাবে আপনার অনুভূতি। তৃষ্ণার্ত হলে শরীরের কোথায় আবেদন বেশি। সেই প্রত্যংগের রুপ চেঞ্জ হয় কি না। আমার এক প্রভাষক বন্ধু বলেছিল ভেজাইনার উপরের দিকে যে মাংসপিন্ড যার নাম ভগাংকুর, ওটা তৃষ্ণার্ত হলে শক্ত হয়। এই কথাটা ঠিক কি না। পশ্চিমের নারীরা তো চায় পুরুষ ওই ভগাংকুরেই লম্বা চুম্বন করুক।
আমার পেছনের পোস্টগুলো পড়বেন। আমি বিষয় বৈচিত্রে ভ্রমণ করি। আমি চেষ্টা করি প্রতিটি লেখায় কিছু না কিছু মেসেজ দিতে বিভিন্ন বিষয়ে। যে বিষয় নড়াচড়া করি সে বিষয়ের গভীরে যাওয়ার চেষ্টা করি।
কিন্তু নিলু কখনো কখনো যৌনতা ব্যাপারটাকেই ভালো লাগে না। ভাবি, ধুর, শিশ্ন এইটা না থাকলে তো ঘুমানোতে ডিস্টার্ব করতো না দাঁড়িয়ে থেকে। মাঝে-মধ্যে থাপ্পর মারি, বলি ঘুমা ঘুমা কোন নীলপরী এসে তোমাকে উষ্ণতা দেবে না।
....কীবোর্ডে আতরের গন্ধ.....

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




