somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পিশাচ কাহিনীঃ জানোয়ারের রক্ত

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:০৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণঃ গল্পটিতে অশ্লীল ভাষা ও শব্দের ব্যবহার রয়েছে। অতিমাত্রায় সুশীলগণ পোস্টটি এড়িয়ে যেতে পারেন।

-মানিকের পর কিন্তু আমি যাব। পরিমল হাসতে হাসতে ঘোষণা করে।
-আর তারপরে আমি। এবার পান্নাও যোগ দেয় পৈশাচিক হাসিতে। এই বাবুল, তুই কিন্তু সবার শেষে। তুই সবার ছোট কিনা, সেজন্যই। এবার চোখ টিপে দেয় পান্না।
-দে... দে... দেখ, তোমরা কিন্তু এটা ঠিক করছ না। কোনরকমে তোতলাতে তোতলাতে বলে বাবুল।
হঠাৎ রেগে যায় পরিমল।ঠিক করতেছ না, মানে? এই বাবুইল্যা, ঠিক-ভুলের তুই কি বুঝস?
-দেখ, মেয়েটা হয়ত কোন ভদ্র ঘরের মেয়ে। তার সাথে তোমরা এভাবে... ...
বাবুল পুরো বাক্যটা শেষ করতে পারে না। লজ্জায় নাকি ঘৃণায় শেষ শব্দগুলো সে উচ্চারন করতে পারে না, হয়ত সে নিজেও জানে না।
-এহ, আসছে আমার ভদ্র ঘরের মেয়ে? পরিমল মুখ বাঁকিয়ে উত্তর দেয়।কোন ভদ্র ঘরের মেয়ে রাত দেড়টার সময় সী বীচে আসবে? তাও আবার বয়ফ্রেন্ড নিয়ে?
-আরে, কিসের বয়ফ্রেন্ড? পরিমলের মুখের কথা কেড়ে নেয় পান্না। মাইয়ার ড্রেসআপ দেখছস? যে টাইট টপসরে বাবা, আর স্কার্টটাও কোনরকমে হাঁটু টাচ করছে। আমি শিওর পোলাটা ওর খদ্দের।এত রাইতে বীচে আসছিল নষ্টামি করতে।
-তো তোমরা কোন ভালমানুষগিরি করছ? একটা মেয়েকে এভাবে... এবারও মুখের কথা শেষ করতে পারে না বাবুল।
-চোপ, একদম চোপ। ঠোঁটে আঙ্গুল দিয়ে মুখ বন্ধ রাখার ইশারা করে পরিমল। আসছে আমার মহামানব। মুখ একদম বন্ধ।
বাবুল এবার হাঁটতে শুরু করে।
-এই বাবুইল্যা, কই যাস? পান্না বাবুলের হাত ধরে টান দেয়।
-হোটেলে।
-কেন?
-আমি থাকব না তোমাদের সাথে।ঢাকা চলে যাব।
-ঢাকা চলে গেলে কিভাবে হবে? গতকাল রাতেইতো বলছিলি ২৮ বছর বয়স হয়ে গেল, কোন গার্লফ্রেন্ড নাই, শেষে ভার্জিন মরে যেতে হয় কিনা। আজ রাতেই তোর সুযোগ। ভার্জিন মরতে হবে না। বলতে বলতে পরিমল আবার পৈশাচিকভাবে হাসতে শুরু করে।
বাবুল কোন জবাব দেয় না। আবার হাঁটতে হাঁটতে শুরু করে।
-এই বাবুল, দাঁড়া। পান্না আবার হাত ধরে থামানোর চেষ্টা করে বাবুলকে।
-দেখ পান্না, যদি হাত না ছাড় তাহলে কিন্তু আমি পুলিশের কাছে যাব। দৃঢ়তার সাথে বলে ওঠে বাবুল।
বাবুলের চোখ দেখে হয়ত কিছু বুঝতে পারে পান্না, হাতটা ছেড়ে দেয় ও।
-পুলিশের কাছে যাবি? এবার চিৎকার করে ওঠে পরিমল। গিয়ে কি বলবি? পুলিশ ভাইয়া, পুলিশ ভাইয়া, আমার "ওইটা" নাই। সেজন্য বন্ধুরা সুযোগ দেয়ার পরেও মেয়েটাকে কিছু করতে পারি নাই। বলেই বিশ্রীভাবে হাসতে থাকে পরিমল।
বাবুলের কোন জবাব দেয়ার রুচি হয় না। মদ খাওয়ার পর ওর তিন বন্ধুর একজনও স্বাভাবিকভাবে চিন্তা করতে পারছে না, তাই এই মাঝরাতে সমুদ্র সৈকতে স্বামীর সাথে আসা কোন তরুণীকে তারা ভদ্র ঘরের সন্তান বলে ভাবতে পারছে না, মনে হচ্ছে "বেশ্যা"-যাকে যখন ইচ্ছে তখন, যেখানে ইচ্ছা সেখানে ভোগ করা যায়। শুধু যাওয়ার আগে মেয়েটার গায়ের ওপর কটা নোট ছুড়ে দিলেই হল।
বাবুল আবার হাঁটতে শুরু করে।
-বাবুল, শেষবারের মত বলছি, দাঁড়া। পরিমল চিৎকার করে।
পরিমলের কন্ঠে কি যেন ছিল, বাবুল থেমে যায়,ঘুরে তাকায়।
-আর যদি এক পা আগাস, তাহলে এই ছেলেটার মৃত্যুর জন্য তুই দায়ী থাকবি।
বাবুল এবার নিজের চোখ আর কান-কোনটাকেই বিশ্বাস করতে পারে না। পরিমল তার পকেট থেকে একটা চাকু বের করে এনেছে, চেপে ধরেছে ঠিক ছেলেটার গলার সামনে। বাবুল আর এক পা এগিয়ে গেলেই পরিমল ছুরিটা চালিয়ে দেবে ছেলেটার গলা লক্ষ্য করে!
-আমি কিন্তু সত্যি সত্যি চাকুটা চালায় দিব। আবার হুমকি দেয় পরিমল।
-আচ্ছা, আমি যাচ্ছি না।প্লিজ ছেলেটাকে কিছু কোর না।বাবুল চেষ্টা করে পরিমলকে শান্ত করার।
-এইতো চান্দু লাইনে আসছ। খেক খেক করে এবার হেসে ওঠে পান্না, হাসতে হাসতে চেপে ধরে বাবুলের একটা হাত।আমরা অপরাধী হব আর তুমি হবা সাক্ষী-সেটা হবে না। আমরা মাইয়াটারে লাগামু, তারপর তুই লাগাবি। আমরা যদি অপরাধী হই, তুইও হবি।
-দেখ...
-এই বাবুইল্যা, একদম চুপ। টলতে টলতে আবার চিৎকার করে ওঠে পরিমল। পান্না যা বলছে, তা-ই হবে। আগে আমরা, সবার শেষে তুই। আর যদি একটা কথা কস, তাইলে তোর ওইটা একদম কাইট্টা দিমু। বলেই বাবুলের সামনে চাকুটা নাচাতে থাকে পরিমল।
বাবুল কি করবে বুঝতে পারে না। শুনশান রাত, হয়ত ইতিমধ্যেই দুইটা বেজে গেছে। মূল সৈকত থেকে অনেকটাই দূরে ওরা, এতরাতে সৈকতের এদিকটায় ওরা ছাড়া কয়েকজন আর কেউ নেই। পান্না এখনো ওর একটা হাত চেপে ধরে রেখেছে, পরিমল ওর চোখের সামনে একটা ধারাল চাকু নাচিয়ে যাচ্ছে।
বাবুল আড়চোখে এককোণে পড়ে থাকা ছেলেটার দিকে তাকায়। পিছন থেকে হঠাৎ করেই মানিক, পান্না আর পরিমল সম্মিলিতভাবে আক্রমন করেছিল ছেলেটাকে, মেরে একেবারে অজ্ঞান করে দিয়েছে। ছেলেটার নিশ্চল শরীর পরে আছে একটা ঝাউগাছের নীচে, মানিক মেয়েটাকে ধরে নিয়ে গেছে ওদের গাড়িতে, হয়ত এতক্ষণে মেয়েটার সর্বনাশও করে ফেলেছে।
ওরা কি ছেলে আর মেয়েটাকে মেরে ফেলবে? মনে হয় না।আজ বিকালেও বাবুল ওদের তথাকথিত ভদ্রঘরের সন্তান বলেই জানত, অথচ এই রাতের আধারে ওরাই ধর্ষকে পরিণত হয়েছে।যদিও ওরা পেশাদার অপরাধী না, তবে কোন সম্ভাবনাই আর উড়িয়ে দেয়া যাচ্ছে না।
আচ্ছা, ওরা কি বাবুলকে মেরে ফেলবে?
সম্ভাবনা কম। বাবুলের বাবা হাইকোর্টের বিচারক, তারওপর বাসায় বলে এসছে বন্ধুদের সাথে কক্সবাজার বেড়াতে যাচ্ছে।বাবুলকে খুন করে ওরা পার পাবে না।
যদি ওরা বাবুলকেও ধর্ষণ করতে বাধ্য করে?
আর ভাবতে পারে না বাবুল।
-আমার আগেই বাধা দেয়া উচিত ছিল।মনে মনে নিজেকে গালি দেয় বাবুল।
-কিছু বললি নাকি? পরিমল জানতে চায়।
-না। বলতে বলতে বাবুল অন্যদিকে মুখ ঘুরিয়ে নেয়। পরিমলের মুখ থেকে মদের বিশ্রী গন্ধ আসছে।
এমন সময় গাড়ির ভেতর থেকে গগণবিদারী চিৎকার ভেসে আসে।বাঁচাও।
-মানিক মনে হয় সেঞ্চুরী কইরা ফেলছে। বিশ্রীভাবে হাসতে হাসতে বলে ওঠে পান্না।
হাসতে হাসতে হ্যা-সূচক মাথা নাড়ে পরিমল। হালায় একটা মাল।
"বাঁচাও"। আবার গাড়ির ভেতর থেকে গগণবিদারী চিৎকার ভেসে আসে।
প্রথমবার বাবুলের সন্দেহ হয়েছিল, এবার সে নিশ্চিত হয়। গাড়ির ভেতর থেকে যে চিৎকার ভেসে আসছে সেটা কোন নারীকন্ঠ নয়, পুরুষকন্ঠ এবং সেটা মানিকেরই-এ ব্যাপারে কোন সন্দেহ নেই।
যদিও মাতাল, তবুও পান্না আর পরিমলের মাথায়ও সম্ভবত একই চিন্তা খেলা করে। এসময়তো মানিক চিৎকার করার কথা না।
-এই পান্না, তোকে না বলছিলাম গাড়ির জানালা দিয়ে সব ভিডিও করার জন্য। এইসব ঘটনায় ভিডিও করে রাখতে হয়, যাতে মাগীগুলা মামলা করতে না পারে। তুই এখানে দাঁড়ায় বাবুইল্যার হাত ধরে টানাটানি করতেছস কেন?
"বাঁচাও"। তৃতীয়বারের মত চিৎকার ভেসে আসে। এবার ওরা তিনজনই নিশ্চিত হয়, এই চিৎকার আর কারও নয়, মানিকেরই।
ওরা তিনজন সৈকতের কাছে পার্ক করে রাখা ওদের গাড়িটা লক্ষ্য করে দৌড় দেয়।
গাড়ির দিকে ছুটতে ছুটতে হঠাৎ কি মনে করে যেন পেছন ফিরে তাকায় বাবুল।
নেই।
ঝাউগাছের নীচে যেখানে ছেলেটার অজ্ঞান দেহটা পরে ছিল, সেখানে কেউ নেই।
আশ্চর্য! ছেলেটা গেল কোথায়?

পেছন ফিরে তাকানোর কারণে একটু পিছিয়ে পড়েছিল বাবুল, গাড়ির কাছে পৌছাতে তাই একটু দেরী হয়ে যায় বাবুলের।
-কি হয়েছে? জানতে চায় বাবুল।
পান্না আর পরিমল-দুজনেরই মুখ হা হয়ে আছে বিস্ময়ে, এমনকি এই মাতাল অবস্থায় দৌড়ানোর পর হাঁপানোর কথাও ভুলে গেছে।ওরা কোন জবাব দিতে পারে না।
বাবুল ভেতরে উকি দেয়ার চেষ্টা করে, গাড়ীর কালো কাচ ভেদ করে ভেতরের কিছুই সে দেখতে পায় না।
খানিকক্ষণ গাড়ীর দরজা নিয়ে টানাটানি করে বাবুল, লাভ হয় না। দরজা ভেতর থেকে বন্ধ।
শেষ পর্যন্ত সৈকতে একটা পাথর কুড়িয়ে পায় বাবুল, অবশেষে ওটা দিয়ে গাড়ীর কাচ ভাঙে।
কিন্তু যা দেখল বাবুল, তার জন্য মোটেও প্রস্তুত ছিল না বাবুল। গাড়ীর ব্যাকসীটে পড়ে আছে মানিকের দেহ, নিথর, প্রানহীন। আর তার ঘাড় থেকে রক্ত চুষে খাচ্ছে মেয়েটা!
গাড়ীর কাচ ভাঙ্গার শব্দে মেয়েটা মুখ তুলে তাকায়, চাঁদের আলোয় মেয়েটার ঠোঁটের কোণা দিয়ে গড়িয়ে পড়া রক্ত স্পষ্ট দেখতে পায় বাবুল।
-আসলে ওর কোন উপায় নেই।
হঠাৎ পুরুষ কন্ঠ শুনে ঘুরে তাকায় বাবুল, দেখে মেয়েটার স্বামী এগিয়ে আসছে ওকেই লক্ষ্য করে। বাবুল খেয়াল করে দেখে ছেলেটার হাতে একটা চাকু, সম্ভবত পরিমলেরটাই। ইতিমধ্যেই সে ছুরিটা দিয়ে পোচ বসিয়ে দিয়েছে পরিমল আর পান্নার গলা লক্ষ্য করে, ওরা দুজনেই নিজ নিজ গলা চেপে ধরে বসে পড়েছে, প্রাণপণ আটকাতে চেষ্টা করছে রক্তের ধারা।
-মানে? কাঁপা কাঁপা কন্ঠে জানতে চায় বাবুল।
-আসলে ভ্যাম্পায়ারে পরিণত হওয়ার পর থেকে সীমা আর রক্ত না খেয়ে থাকতে পারে না।গরু ছাগলের রক্ত খেয়ে দেখেছে, পোষায় না।আবার নিজের তৃষ্ণার জন্য কতগুলো নিরপরাধ মানুষকে মারতেও ওর মন সায় দেয় না। এজন্যই প্রতি পূর্ণিমার রাতে আমরা বের হই। মানসিকভাবে বিকৃত কিছু জানোয়ার যখন সীমার ওপর ঝাপিয়ে পড়ে, তখন সীমা শুধু অপেক্ষা করে মেঘের আড়াল থেকে চাঁদটা বের হওয়ার। ওই জানোয়ারগুলারগুলোরও শ্বদন্ত আছে, কিন্তু চাঁদের আলোয় সীমার শ্বদন্ত দেখে ওরা সব ভয় পেয়ে যায়। এই জানোয়ারগুলোর রক্ত দিয়েই এখন সীমা তার তৃষ্ণা মেটায়।
বাবুল পেছন ফিরে তাকায়। সীমা গাড়ি থেকে বেরিয়ে এসেছে, ওর শ্বদন্ত বসে পড়েছে পরিমলের ঘাড় লক্ষ্য করে।
-এটা একটা দুঃস্বপ্ন। একটু পরেই আমি জেগে উঠব। বাবুল মনে মনে বলে।
-মোটেই না। যা দেখছ, তার পুরোটাই বাস্তব। ছেলেটা হেসে ওঠে।
-ভাই, আমাকে ছেড়ে দাও। আমিতো তোমাদের কোন ক্ষতি করিনি। তোমার স্ত্রীর সম্মান নষ্ট করার কোন ইচ্ছাই আমার ছিল না।ওরা যখন তোমার ওপর হামলা করেছিল, তখনও আমি দূরে দাঁড়িয়ে ছিলাম।
-একটা ব্যাপার কি জান? আপরাধীরা সাহস পায় তোমাদের মত লোকেদের কারণে, যারা দূরে দাঁড়িয়ে সব অপরাধগুলো দেখে আর মনে মনে ভাবে, আমিতো কিছু করিনি।
-দে... দে...দেখ...
বাবুল তার কথাটা শেষ করতে পারে না, চাঁদের আলোয় ছেলেটার হাতে থাকা চাকুটা চিকচিক করে ওঠে।


==================================================================
আমার লেখা আরো কিছু পিশাচ কাহিনীঃ

রক্তখেকো ডাইনী
অন্ধকারে বিলীন
আমাদের নতুন পুরানো ঘর
হোটেল একশ তলা
একশ তলায় আবার
রাতের আঁধারে
কন্ঠ
অতিথি
শয়তানের পাল্লায়
খোলা দরজা
নির্ঘুম রাত
একটি ফটোগ্রাফ
কান্নার শব্দ
সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:৩৬
১০টি মন্তব্য ১০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বারবাজারে মাটির নিচ থেকে উঠে আসা মসজিদ

লিখেছেন কামরুল ইসলাম মান্না, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:৪০

ঝিনাইদহ জেলার কালীগঞ্জ উপজেলার বারবাজার ইউনিয়নে মাটির নিচ থেকে মসজিদ পাওয়া গেছে। এরকম গল্প অনেকের কাছেই শুনেছিলাম। তারপর মনে হলো একদিন যেয়ে দেখি কি ঘটনা। চলে গেলাম বারবাজার। জানলাম আসল... ...বাকিটুকু পড়ুন

সৎ মানুষ দেশে নেই,ব্লগে আছে তো?

লিখেছেন শূন্য সারমর্ম, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১:৪৮








আশেপাশে সৎ মানুষ কেমন দেখা যায়? উনারা তো নাকি একা থাকে, সময় সুযোগে সৃষ্টিকর্তা নিজের কাছে তুলে নেয় যা আমাদের ডেফিনিশনে তাড়াতাড়ি চলে যাওয়া বলে। আপনি জীবনে যতগুলো বসন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

পরিবর্তন অপরিহার্য গত দেড়যুগের যন্ত্রণা জাতির ঘাড়ে,ব্যবসায়ীরা কোথায় কোথায় অসহায় জানেন কি?

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৩:৫৭


রমজানে বেশিরভাগ ব্যবসায়ীকে বেপরোয়া হতে দেখা যায়। সবাই গালমন্দ ব্যবসায়ীকেই করেন। আপনি জানেন কি তাতে কোন ব্যবসায়ীই আপনার মুখের দিকেও তাকায় না? বরং মনে মনে একটা চরম গালিই দেয়! আপনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

গরমান্ত দুপুরের আলাপ

লিখেছেন কালো যাদুকর, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৫৯

মাঝে মাঝে মনে হয় ব্লগে কেন আসি? সোজা উত্তর- আড্ডা দেয়ার জন্য। এই যে ২০/২৫ জন ব্লগারদের নাম দেখা যাচ্ছে, অথচ একজন আরেক জনের সাথে সরাসরি কথা বলতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বৃষ্টির জন্য নামাজ পড়তে চায়।

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৮



ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষার্থী গত বুধবার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে বৃষ্টি নামানোর জন্য ইসতিসকার নামাজ পড়বে তার অনুমতি নিতে গিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এটির অনুমতি দেয়নি, যার জন্য তারা সোশ্যাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

×