somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আল-কোরআন ও বিজ্ঞানের আলোকে আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী সৃষ্টি-(১ম পর্ব)

১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:২৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


(Creation of Spaces & the Earth according to Al-Quran & science)-1rst articulation
জ্ঞানগর্ভ কিতাব আল-কোরআনে আল্লাহতায়ালা অসংখ্য বৈজ্ঞানিক ঐশী তথ্যের উল্লেখ করেছেন। আল্লাহতায়ালা মানুষকে যে সীমাবদ্ধ জ্ঞানদান করেছেন তার যথাযথ প্রয়োগের মাধ্যমে জ্ঞানী মানুষেরা যেন এইসব তথ্য সম্পর্কে বৈজ্ঞানিক চিন্তা ভাবনা ও গবেষণার মধ্য দিয়ে মহাজ্ঞানী আল্লাহর অসীম জ্ঞানের কথা উপলব্ধি করার সাথে সাথে প্রকৃত সত্যের সন্ধান লাভ করতে পারে সেজন্য বার বার তাগিদ দেয়া হয়েছে। সেইসাথে বিবেকবান মানুষেরা যেন মানবকল্যাণে ব্রতী হওয়ার পাশাপাশি সবসময় এক আল্লাহর কাছে মাথানত করে এবং তাঁর মহত্ব ও করুণার কথা স্মরণ করে। পবিত্র কোরআনে এমন কোন বৈজ্ঞানিক তথ্য নেই যা ভুল বলে প্রমাণিত হয়েছে। জ্ঞানের সীমাবদ্ধতার কারণে কিছুদিন পূর্বেও মানুষ যে সমস্ত তথ্য সম্পর্কে বিভ্রান্তিতে ছিল, জ্ঞান সাধনার ফলে তার অনেকটাই আজ সত্যের আলোতে উদ্ভাসিত হয়েছে। তবে এখনও এমন কিছু তথ্য রয়েছে, যার প্রকৃত অর্খ অনুধাবনের জন্য আরও উন্নততর চিন্তা-ভাবনা ও গবেষণার যথেষ্ট প্রয়োজন রয়েছে। এভাবেই পবিত্র কোরআনে উল্লেখিত বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক তথ্যাদি যুগ যুগ ধরে মানুষকে সঠিকভাবে জ্ঞানবিজ্ঞান সাধনার প্রতি উৎসাহিত করে আসছে।

পবিত্র কোরআনে উল্লেখিত বৈজ্ঞানিক তথ্যসমৃদ্ধ আয়াতগুলোর মধ্য থেকে আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী সৃষ্টি বিষয়ক কয়েকটি উল্লেখযোগ্য আয়াতের বাংলা আনুবাদ এই আলোচনার বিভিন্ন পর্যায়ে উল্লেখ করা হয়েছে। সেইসাথে মহাবিশ্ব সম্পর্কে বর্তমান যুগের বৈজ্ঞানিক আবিষ্কার ও ধ্যান-ধারণা ( স্টিফেন ডব্লু হকিং-এর সাড়া জাগানো গবেষণা-ধর্মী (A Brief History of Time) এবং (Blackhole And Baby Universes And Other Essays) -শত্রুজিত দাশগুপ্ত- কর্তৃক বাংলায় অনুবাদকৃত (কালের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস) ও (কৃষ্ণগহ্বর এবং শিশু-মহাবিশ্ব ও অন্যান্য রচনা) নামক পুস্তক দুটি থেকে সংগৃহিত ) এবং পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ্ প্রদত্ত বৈজ্ঞানিক তথ্য ও ইংগিতের সাথে সমন্বয় সৃষ্টির সাথে সাথে আমার নিজস্ব কিছু বিজ্ঞানমনস্ক চিন্তা-ভাবনার বহিঃপ্রকাশই এই আলোচনার মূল বিষয়বস্তু। প্রকৃত খবর মহাজ্ঞানী মহান আল্লাহতায়ালাই ভাল জানেন।

মানুষ মাত্রই ভুলের ঊর্ধ্বে নয়, সুতরাং আমার এই চিন্তা-ভাবনার মাঝে অক্ষমতা হেতু অনিচ্ছাকৃত ভুল-ভ্রান্তি ঘটে যাওয়া অস্বাভাবিক নয়। তাই দয়াময় আল্লাহতায়ালার কাছে সব সময় এই প্রার্থণা জানাই, তিনি যেন তার এই অধম বান্দাকে সর্বপ্রকার অনিচ্ছাকৃত ভুল-ভ্রান্তির জন্য ক্ষমা করেন।

আলোচনার সূচনায় কয়েকটি সূরার ক্রমিক নম্বর এবং আয়াত সংখ্যা উল্লেখপূর্বক বাংলা অনুবাদ প্রদত্ত হলো-
আল-কোরআন (Al-Quran)-
সূরা হাশর- (59.Al-Hashr // Exile) -আয়াত নং-২৩ ও ২৪
(৫৯ : ২৩) হুয়াল্লা হুল্লাজি লা ইলাহা ইল্লা হুয়া আল মালিকুল্ কুদ্দুসুস্ সালামুল মুমিনুল মুহাইমিনুল আজিজুল জাব্বারুল মুতাকাব্বির সুবহানাল্লাহি আম্মা ইউশরিকুন।
(৫৯ : ২৩) অর্থ- তিনিই আল্লাহ, যিনি ব্যতীত আর কোন উপাস্য নেই, যিনি বাদশাহ, পবিত্র, নির্দোষ, ক্ষমাকারী, রক্ষক, পরাক্রমশালী. সংশোধক, মহান; অবিশ্বাসীগণ কর্তৃক বর্নীত অংশীদারদের থেকে আল্লাহ পবিত্র, মহান।
(59 : 23) He is Allah, besides Whom none is to be worshipped the Sovereign, the most Holy, the Bestower of peace, the Giver of Security, the Protector, the Esteemed one, the Exalted the Majestic. Glory is to Allah from what they associate.
(৫৯ : ২৪) হুওয়াল্লা-হুল খা-লিক্বুল বা-রিউল মুছাব্বিরু লাহুল আছমা - উল হুছনা; ইয়ুছাব্বিহু লাহূ মা- ফিছছামা- ওয়া- তি ওয়াল আরদ্ব, ওয়া হুওয়াল আযীযুল হাকীম।
(৫৯ : ২৪) অর্থ- তিনিই আল্লাহ্, যিনি সৃষ্টির পরিকল্পনাকারী, এর বাস্তবায়নকারী -সেই অনুযায়ী রূপদানকারী, সকল উত্তম নাম তাঁরই। আকাশমন্ডলী ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে সবই তাঁর পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করে। তিনি মহাপরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।
(59 : 24) He is Allah, the Makers the Creater, the Evolver, the Bestower of form to everyone. His are all good names; all that is in the spaces and the earth glorifies Him: and He is the Esteemed One the Wise.
সূরা বাকারা- (2.Al-Baqara // The Cow) -আয়াত নং-১১৬ ও ১১৭
(০২ : ১১৬) অর্থ- এবং তারা বলে, আল্লাহ সন্তান গ্রহণ করেছেন। তিনি অতি পবিত্র, বরং আকাশমন্ডলী ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে সব আল্লাহরই, সব কিছু তাঁরই একান্ত অনুগত।
(02 : 116) And they say 'Allah has taken unto Himself a son', sanctity is for Him. Nay, whatever is in the spaces and is in the earth is His possession. All are unto Him subservient.
(০২ : ১১৭) অর্থ- যিনি আকাশমন্ডলী ও পৃথিবীকে অনস্তিত্ব হতে অস্তিত্বে আনায়ন করেন এবং যখন তিনি কিছু করবার জন্য সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন শুধু বলেন হও, আর তা হয়ে যায়।
(2 : 117) He is the Originator of existence of the spaces and the earth from emptyness, and when He decrees any thing, then says to it only, “Be, and it becomes at once."
সূরা ইউনুস- (10.Yunus // Jonah) -আয়াত নং-৩
(১০ : ৩) অর্থ:- তোমাদের প্রতিপালক আল্লাহ, যিনি আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী ছয় দিনে সৃষ্টি করেন, অতঃপর তিনি আরশে সমাসীন হন। তিনি সকল বিষয় নিয়ন্ত্রণ করেন।
(10 : 3) No doubt, your Lord is Allah Who made the spaces and earth in six days, then seated Himself on the Throne befitting to His Dignity, He plans the work. No intercessor is there but after His leave. This is Allah your Lord, and then worships Him. Do you then not ponder?
সূরা আম্বিয়া- (21.Al-Anbiya // The Prophets) -আয়াত নং-৩০
(২১ : ৩০) অর্থ:- যারা কুফরী করে তারা কি ভেবে দেখে না যে আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী মিশে ছিল ওতপ্রোতভাবে; অতঃপর আমি উভয়কে পৃথক করে দিলাম এবং প্রাণবান সমস্ত কিছু সৃষ্টি করলাম পানি হতে, তবুও কি তারা বিশ্বাস করবে না?
(21 : 30) Did the infidels not consider that the spaces and earth were closed up through and though, then We opened them out? And We made every made living thing from water. Will they then believe?
সূরা নূর- (24.An-Noor // The Light) -আয়াত নং-৩৫
(২৪:৩৫) অর্থ- আল্লাহ্ আকাশমন্ডলী ও পৃথিবীর জ্যোতি; তাঁর জ্যোতির উপমা হচ্ছে যেন একটি কুলঙ্গী বা তাক, যাতে আছে একটি প্রদীপ। প্রদীপটি রয়েছে একটি কাচের চিমনির ভিতরে। চিমনিটি যেন একটি আসমানী বস্তু- যা মোতির মত ঝকমক করছে; এটি উজ্জ্বলতা প্রাপ্ত হয়েছে পবিত্র জয়তুন গাছ থেকে- যা পূর্বদিকের নয়, পশ্চিমদিকেরও নয়; মনে হয় যেন এর তেলটা এখনই আপনা থেকেই জ্বলে উঠবে যদিও আগুন সেটিকে স্পর্শ না করে। জ্যোতির উপর জ্যোতি; আল্লাহ যাকে চান তাঁর জ্যোতির দিকে পথপ্রদর্শন করেন; আল্লাহ মানুষের জন্য নানা উপমা পেশ করে থাকেন; আল্লাহতায়ালা সকল বিষয় সম্পর্কেই সম্যক অবগত আছেন।

(24 : 35) Allah is the Light of the spaces and the earth. The similitude of His Light is as a niche wherein is a lamp. The lamp is in a chandelier (of glass). The chandelier is as it were a star glittering like a pearl; it is lighted from the blessed olive tree which is neither of east nor of west, it is near that its oil may flare up even though the fire touches it not. The Light is upon the Light. Allah guides to His Light whomsoever He will and Allah narrates examples for the people. And Allah knows all things
সূরা আনকাবুত- (29.Al-Ankaboot // The Spider) -আয়াত নং-১৯ ও ২০
(২৯ : ১৯) অর্থ- ওরা কি লক্ষ্য করেনা, কিভাবে আল্লাহ সৃষ্টিকে অস্তিত্ব দান করেন, অতঃপর তা পূণরায় সৃষ্টি করেন? নিশ্চয়ই এটা আল্লাহর জন্য সহজ।
(29 : 19) And have they not seen, how Allah originates creation, then He will reproduce it? Undoubtedly, it is easy for Allah.
(২৯ : ২০) অর্থ:- বল, পৃথিবীতে পরিভ্রমণ কর এবং অনুধাবন কর কিভাবে তিনি সৃষ্টিকে আরম্ভ করেছেন ? অতঃপর আল্লাহ্ পুনর্বার সৃষ্টি করবেন। নিঃসন্দেহে আল্লাহ্ সর্ববিষয়ে সর্বশক্তিমান।
(29 : 20) Say you, 'travel in the earth, then see, how Allah makes first, then Allah up brings the second growth. Undoubtedly Allah can do everything.
সূরা ক্বাফ- (50. Qaf // The Letter Qaf) -আয়াত নং-৩৮
(৫০ : ৩৮) অর্থ- আমরা আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী এবং তাদের অন্তর্বর্তী সমস্ত কিছু সৃষ্টি করেছি ছয় দিনে, আমাদেরকে “কোন ক্লান্তি স্পর্শ করে নাই।”
(50 : 38) Surely, We made the spaces and the earth and what ever is in between in six days and weariness came not to Us.

আলোচনা-
এই আয়াতগুলো থেকে এই ইঙ্গিঁত পাওয়া যায় যে পরাক্রমশালী প্রজ্ঞাময় (২৯:২০) সর্ববিষয়ে সর্বশক্তিমান এক আল্লাহতায়ালা তাঁর ইচ্ছায় এক মহাশক্তির (২৪:৩৫)-( জ্যোতির উপর জ্যোতি শক্তির ) প্রভাবে কোন এক অজ্ঞাত সময়ে আকাশমন্ডলী ও পৃথিবীকে (২:১১৭) অনস্তিত্ব থেকে অস্তিত্বে আনার প্রক্রিয়া শুরু করেন। সুতরাং প্রতীয়মান হয় যে, সৃষ্টিকে অস্তিত্ব দানের পূর্বে (২:১১৬) আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী আল্লাহর অসীম শক্তির মাঝে বিলীন ছিল। আল্লাহর ইচ্ছায় (১০:৩) নিয়ন্ত্রিতভাবে এই শক্তির বহিঃপ্রকাশ ঘটে। সৃষ্টির শুরুতে আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী (২১:৩০) ওতপ্রোতভাবে একত্রিত অবস্থায় ও একই রূপে বিরাজ করছিল। একদা মহান স্রষ্টা যখন সৃষ্টিকে প্রকাশের ইচ্ছা করেন তথন থেকেই সৃষ্টিকালীন-দিনের সূচনা ঘটে। পরবর্তীতে (৫০:৩৮) পর্যায়ক্রমে ছয়দিনে [ এখানে ছয়দিন বলতে সুনির্দিষ্ট ও সুনিয়ন্ত্রিত অতি ক্ষুদ্র অথবা অতি বৃহৎ অথবা অতি ক্ষুদ্র ও অতি বৃহৎ ছয়টি পর্যায়ক্রমিক সৃষ্টিকালীন সময়কালের সমাহার বুঝতে হবে। ] বিভিন্ন পরিবর্তন ও প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে আকাশমন্ডলী, পৃথিবী এবং এদের মধ্যে অবস্থিত দৃশ্য ও অদৃশ্য সমস্ত কিছু সৃষ্টির বিষয়ে পূর্ণতা দান করেন। এরপর থেকে (২৯:১৯) আল্লাহতায়ালার ইচ্ছায় ও নিয়ন্ত্রণে সৃষ্টিকালীন ছয়দিনে সৃষ্ট অদৃশ্য বিষয়সমূহ দৃশ্য অবস্থায় এবং দৃশ্য বিষয় সমূহ অদৃশ্য অবস্থায় রূপান্তরিত হচ্ছে অথবা নব নব অবস্থায় পরিগঠিত হচ্ছে মাত্র।
পরবর্তী পর্বগুলো নিচে দেখুন-
২য় পর্ব- এখানে দেখুন-
৩য় পর্ব- এখানে দেখুন-
৪র্থ পর্ব- এখানে দেখুন-
শেষ পর্ব- এখানে দেখুন-
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:৪৫
২২টি মন্তব্য ১৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমি হাসান মাহবুবের তাতিন নই।

লিখেছেন ৎৎৎঘূৎৎ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতীয় পণ্য বয়কটের কেন এই ডাক। একটি সমীক্ষা-অভিমত।।

লিখেছেন সাইয়িদ রফিকুল হক, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:১৫



ভারতীয় পণ্য বয়কটের কেন এই ডাক। একটি সমীক্ষা-অভিমত।।
সাইয়িদ রফিকুল হক

বিএনপি ২০২৪ খ্রিস্টাব্দে দেশে অনুষ্ঠিত “দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে”-এ অংশগ্রহণ করেনি। তারা এই নির্বাচনের বহু আগে থেকেই নির্বাচনে অংশগ্রহণ... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

একটি ছবি ব্লগ ও ছবির মতো সুন্দর চট্টগ্রাম।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৮


এটি উন্নত বিশ্বের কোন দেশ বা কোন বিদেশী মেয়ের ছবি নয় - ছবিতে চট্টগ্রামের কাপ্তাই সংলগ্ন রাঙামাটির পাহাড়ি প্রকৃতির একটি ছবি।

ব্লগার চাঁদগাজী আমাকে মাঝে মাঝে বলেন চট্টগ্রাম ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

×