somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আল-কোরআন ও বিজ্ঞানের আলোকে আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী সৃষ্টি-(৩য় পর্ব)

১৪ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:০৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

Creation of Spaces & the Earth according to Al-Quran & Science)- 3rd articulation
[মানুষ মাত্রই ভুলের ঊর্ধ্বে নয়, সুতরাং আমার এই চিন্তা-ভাবনার মাঝে অক্ষমতা হেতু অনিচ্ছাকৃত ভুল-ভ্রান্তি ঘটে যাওয়া অস্বাভাবিক নয়। তাই দয়াময় আল্লাহতায়ালার কাছে সব সময় এই প্রার্থণা জানাই, তিনি যেন তার এই অধম বান্দাকে সর্বপ্রকার অনিচ্ছাকৃত ভুল-ভ্রান্তির জন্য ক্ষমা করেন।]
২য় পর্বের পরের অংশ-

সৃষ্টিকালীন ৩য় দিন / ইয়াওম (৩য় পর্ব বা নির্দিষ্ট সময়)
আল-কোরআন (Al-Quran)-
সূরা সাবা- (34.Saba // Saba) -আয়াত নং-৩
(৩৪ : ০৩) অ ক্কা-লাল্লাজীনা কাফারূ লা-তাতীনাছ্‌ছা-আহ; ক্কুল বালা-ওয়া রাব্বী লাতাতিয়ান্নাকুম আ-লিমিল গ্বাইব, লা-ইয়াযুবু আনহু মিছক্কা-লু যাররাতিন ফিছ্‌ছামা-ওয়া-তি ওয়ালা-ফিল আরদ্বি ওয়ালা-আছগ্বারু মিন জা-লিকা ওয়ালা-আকবারু ইল্লা-ফী কিতা-বিম মুবীনিল
{ যাররাতুন=(অর্থ)- অণু ,বস্তুর সূহ্ম অংশমিছক্কা-লুন =(অর্থ)- ওজন বিশেষ - (আল কাওসার)-(মদীনা-পাবলিকেশন্স)। আছগারু = অর্থ- অনেক ছোট, ক্ষুদ্র -৫৪পৃষ্ঠা- (কোরআনের অভিধান)- মুনির উদ্দীন আহমদ। আকবারু=(অর্থ)-সর্বাপেক্ষা বড়-(আল কাওসার)- (মদীনা পাবলিকেশন)। }
(৩৪ : ০৩) অর্থ- অবিশ্বাসীরা বলে, আমরা সেই সময়ের ( কিয়ামতের ) সম্মুখীন হব না। বল, কেন হবে না, নিশ্চয়ই তোমাদেরকে এটার সম্মুখীন হতেই হবে, আমার প্রতিপালকের শপথ, যিনি অদৃশ্য সম্বন্ধে সম্যক পরিজ্ঞাত, আকাশমন্ডলী ও পৃথিবীতে তাঁর অগোচর নয় বস্তুর সূহ্মতম ওজন বিশিষ্ট অংশ কিংবা তা অপেক্ষা ক্ষুদ্র অথবা সর্বাপেক্ষা বড় কিছু! বরং এর প্রত্যেকটি লিপিবদ্ধ আছে সুস্পষ্ট কিতাবে।
(34 : 03) And the infidels said, 'the Hour will not come unto us'. Say you, 'why not by my Lord, it will no doubt, come to you.' He knows the unseen. In the spaces and in the earth, not even (an atoms weight) the smallest weightable portion of the particle and nor even anything lesser than that or any greater thing is absent from Him, but it is in a perspicuous Record.

বিজ্ঞান-
(কালের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস - ৫ম- অধ্যায় - মৌলকণা ও প্রাকৃতিক বল)- প্রতিটি প্রোটন ও নিউট্রন তিনটি কার্ক দিয়ে গঠিত। একটা প্রোটনে রয়েছে দুটি উঁচু কার্ক (up quark) এবং একটি নিচু কার্ক (down) । নিউট্রনে রয়েছে দুটি নিচু (down) কার্ক আর একটি উঁচু কার্ক। শক্তিশালী কেন্দ্রকীয় বলকে ( Strong nuclear force ) বলা হয় চতুর্থ শ্রেণীর বল। এই বল প্রোটন ও নিউট্রনের কার্কগুলিকে একত্রে ধরে রাখে। তাছাড়া একত্রে ধরে রাখে পরমাণুর কেন্দ্রকের প্রোটন ও নিউট্রনগুলিকে। বিশ্বাস করা হয় গ্লুয়ন (gluon) নামক এক চক্রণ বিশিষ্ট আর একটি কণিকা এই বল বহন করে। বলবাহী কণিকাগুলিকে কণিকা অভিজ্ঞাপক যন্ত্রে বাস্তব (real) কণিকার মতো প্রত্যক্ষভাবে সনাক্ত করা যায় না। কিন্তু তাদের অস্তিত্ব আমরা জানতে পারি, তার কারণ তাদের একটি মাপন যোগ্য অভিক্রিয়া রয়েছে। তারা পদার্থ কণিকাগুলির অন্তর্বর্তী বল সৃষ্টি করে।

আলোচনা-
ভরবাহী মৌল পদার্থ কণিকা ( কার্ক, নিউট্রিনো ) সৃষ্টির ক্ষণ থেকে ২য়-ইওম বা দিনের সমাপ্তি ঘটে। এরপর থেকে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ মহাশক্তি ( নিয়ন্ত্রিত তাপশক্তি+দূর্বল কেদ্দ্রকীয় বল ) একটি নির্দিষ্ট সময়কাল (৩য়-দিন) ব্যাপী প্রয়োগের ফলে বিভিন্ন পরিবর্তন ও প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে কেন্দ্রকীয় বল আরও শক্তিশালী হয় অর্থাৎ শক্তিশালী কেন্দ্রকীয় বলের ( Strong nuclear force ) উদ্ভব ঘটে। ফলে অপেক্ষাকৃত বেশী ভরবাহী মৌল কণিকাগুলো অর্থাৎ কার্কগুলো Poules exclusion principle নামক নীতি অনুযায়ী একে অপরের সাথে মিলিত হওয়ায় প্রোটন ( দুটি উঁচু + একটি নীচু কার্ক ) এবং নিউট্রন (দুটি নিচু+একটি উঁচু কার্ক) গঠিত হয়। অতঃপর প্রোটন ও নিউট্রন exclusion principle অনুযায়ী একে অপরের সাথে ( শক্তিশালী কেন্দ্রকীয় বলের প্রভাবে ) এক অদৃশ্য বন্ধনে আবদ্ধ হয়, ফলে নিউক্লিয়াসের গঠন সম্পন্ন হয়।

সূরা সাবা-এর (৩৪:৩) নং আয়াতে মিছক্কালুন অর্থ যার ভর আছে অর্থাৎ ওজন করা যায় এমন কিছু কে বোঝানো হয়েছে এবং -যাররাতুন অর্থ বস্তু বা পদার্থের সূহ্মতম অংশ কে বোঝানো হয়েছে। সুতরাং মিছক্কালু যাররাতুন অর্থ বস্তুর সূহ্মতম ভরবিশিস্ট অংশ / the smallest weightable portion of the particle অর্থাৎ -যে অংশকে ওজন করা সম্ভব- এখানে সম্ভবত সেটার প্রতিই ইংগিত দেয়া হয়েছে। আমরা বিজ্ঞানের বর্ণনায় জেনেছি যে, কার্ক, নিউট্রিনো ইত্যাদি এ পর্যন্ত আবিষকৃত পদার্থের সবচেয়ে সূহ্মতম অংশ বা কণিকা এবং যেগুলোর ওজন কণিকা অভিজ্ঞাপক যন্ত্রের মাধ্যমে প্রত্যক্ষভাবে সনাক্ত করা সম্ভব। সুতরাং আদি পদার্থ কণিকা কার্ক, নিউট্রিনো ইত্যাদিকে মিছক্কালু যাররাতুন হিসেবে গ্রহণ করে নেয়া যুক্তিসংগত হবে। তাছাড়া আছগ্বারু মিন জা-লিকা অর্থ -তা অপেক্ষা ক্ষুদ্র- বলতে এমন কিছুকে হয়ত বোঝানো হয়েছে যেগুলোর ভর কণিকা অভিজ্ঞাপক যন্ত্রে বাস্তব কণিকা অর্থাৎ ভরবাহী কণিকার মত প্রত্যক্ষভাবে সনাক্ত করা সম্ভব নয়, তবে এগুলোর এমন একটা মাপনযোগ্য অভিক্রিয়া রয়েছে যার কারণে তাদের অস্তিত্ব সম্পর্কে আমরা অবগত হতে পারি। বিজ্ঞানের বর্ণনায় বলবাহী মৌল কণিকাগুলো যেমন ফোটন, গ্লুয়ন, গ্র্যাভিটন ইত্যাদি ভরবাহী মৌল কণিকা যেমন কার্ক, নিউট্রিনো থেকেও ক্ষুদ্র। তবে এগুলোর মাপনযোগ্য অভিক্রিয়া রয়েছে। সুতরাং তা অপেক্ষা ক্ষুদ্র বলতে সম্ভবত বলবাহী মৌল কণিকাসমূহের প্রতিই ইংগিত দেয়া হয়েছে। আবার অন্যদিকে আকবারু অর্থ -সর্বাপেক্ষা বড়- বলতে -অণু ,পরমাণু- এমন কি পরমাণুর কেন্দ্রক-নিউক্লিয়াসে অবস্থিত -প্রোটন ও নিউট্রন- এবং নিউক্লিয়াসকে আবর্তনরত -ইলেকট্রনগুলোকেও- বোঝানো হতে পারে। এগুলো মৌল পদার্থ কণিকা কার্ক অপেক্ষা বড় হলেও আমাদের অগোচরে বিরাজ করে এবং বিশেষ উপায়ে অর্থাৎ কণিকা অভিজ্ঞাপক যন্ত্র ছাড়া এগুলোকে সনাক্ত করা সম্ভব নয়। এছাড়া এগুলোর চেয়েও হয়ত অনেক ক্ষুদ্র ও বৃহৎ এমন কিছু রয়েছে যেগুলো সম্পর্কে আমাদের জ্ঞান বেশ সীমিত, হয়ত বা আমাদের অজ্ঞাতেই বিরাজ করছে। কিন্তু এগুলো সবই সর্বজ্ঞ মহান স্রষ্টা আল্লাহতায়ালার গোচরীভূত ও নিয়ন্ত্রণাধীন।

সৃষ্টিকালীন ৪র্থ দিন / ইয়াওম (৪র্থ পর্ব বা নির্দিষ্ট সময়)
আল-কোরআন (Al-Quran)-
সূরা রাদ-(13.Ar-Rad // The Thunder) -আয়াত নং-৮
(১৩ : ০৮) অর্থ- এবং তার বিধানে প্রত্যেক বস্তুরই এক নির্দিষ্ট পরিমাণ আছে।
(13 : 08) And according to His law, everything is with proper estimate.
সূরা হা-মীম-আস-সিজদা-(41.Fussilat // Explained In Detail) -আয়াত নং-১০
(৪১ : ১০) অজ্বাআলা ফীহা-রাওয়া ছিয়া মিন ফাওক্কিহা ওয়া বা রাকা ফীহা ওয়া ক্বাদ্দারা ফীহা -আক্বওয়া তাহা ফী -আরবাআতি আইয়্যা-ম; ছাওয়া - আল লিছ্‌ছা - য়িলীন।
{আকওয়াতুন = (অর্থ)- জীবনধারণের উপকরণ - (কোরআনের অভিধান)-মুনীর উদ্দিন আহমদ--পৃষ্ঠা:-৬৮}
(৪১ : ১০) অর্থ- এবং চারদিনের মধ্যে এতে ( পৃথিবীতে ) নির্দিষ্ট করেছেন জীবনধারণের উপকরণ, সমভাবে যাছনাকারীদের জন্য।
(41 : 10) And He placed therein (in the earth) anchors of mountains rising above it and fixed or pointed out the elements of existence therein in four days and complete this for the enquirers.

বিজ্ঞান-
{(কালের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস)-৪ ও ৫ অধ্যায়- ১৮০৩ সালে বৃটিশ রসায়নিক এবং পদার্থবিদ জন ডালটন ( John Dalton ) দেখালেন, রাসায়নিক যৌগগুলি ( Chemical compound ) সব সময়ই একটি বিশেষ অনুপাতে মিশ্রনের ফলে হয়। এ তথ্য দিয়ে ব্যাখ্যা করা যায় পরমাণুগুলির বিশেষ বিশেষ এককে গোষ্টিবদ্ধ হওয়া। এগুলির নাম তিনি দিয়েছিলেন অণু। অণুগুলি কক্ষস্থিত ইলেকট্রন দ্বারা আবদ্ধ একাধিক পরমাণু দ্বারা গঠিত। এই ইলেকট্রনগুলি একাধিক কেন্দ্রক ( নিউক্লিয়াস ) প্রদক্ষিণ করে। অণুর গঠন এবং তাদের পারস্পরিক প্রতিক্রিয়া সমগ্র রসায়ন শাস্ত্র এবং জীববিদ্যার ভিত্তি। বিদ্যুৎ চুম্বকীয় বলের ইলেকট্রন ও কার্কের মতো বৈদ্যুতিক আধান বিশিষ্ট কণিকার সংগে পারস্পরিক ক্রিয়া হয় কিন্তু গ্র্যাভিটনের ( graviton ) মতো আধান বিহীন কণিকার সাথে কোন পারস্পরিক ক্রিয়া হয় না। বিদ্যুৎ চুম্বকীয় আকর্ষণকে মনে করা হয় ফোটন নামক ভরহীন কল্পিত ( Virtual ) এক চক্রণ ( Spine ) বিশিষ্ট বহু সংখ্যক কণিকার বিনিময়ের ফলশ্রুতি।}

আলোচনা-
তৃতীয় দিনের সমাপ্তির সাথে সাথে আল্লাহর ইচ্ছায় একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ মহাশক্তি ( নিয়ন্ত্রিত তাপশক্তি + শক্তিশালী কেন্দ্রকীয় বল ) একটি নির্দিষ্ট সময়কাল (৪র্থ-দিন) ব্যাপী প্রয়োগের ফলে বিভিন্ন পরিবর্তন ও প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে ফোটন বাহিত বৈদ্যুতিক শক্তির উদ্ভব ঘটে। এই শক্তির প্রভাবে নিউক্লিয়াসের মধ্যে ইলেকট্রনের প্রবাহ শুরু হয় এবং পদার্থ কণিকাসমূহ ( প্রোটন, নিউট্রন ও ইলেকট্রন ) প্রয়োজনমত নির্দিষ্ট পরিমাণ বা সংখ্যায় (১৩:৮) সন্নিবেশিত হওয়ায় সপ্ত-আকাশমন্ডলী ও ভূমন্ডলের বিভিন্ন স্তর গঠণের জন্য এবং জীবেরা খাদ্যের সাথে প্রকৃত অর্থে যা গ্রহণ করে,- জীবন ধারণ ও শক্তি উৎপাদনের সেই প্রয়োজনীয় উপকরণসমূহ অর্থাৎ বিভিন্ন বৈশিষ্ট্যের নির্দিষ্ট সংখ্যক স্বয়ংসম্পূর্ণ মৌলিক কণিকা বা পরমাণুসমূহের গঠন সম্পন্ন হয়। এভাবে সৃষ্টিকালীন চারদিনে (৪১:১০) অর্থাৎ ১ম, ২য়, ৩য় ও ৪র্থ দিনের পর্যায়ক্রমিক পরিবর্তন ও প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে জীবনধারণের উপকরণ অর্থাৎ পরমাণুসমূহ গঠিত হয়ে যমীন রূপে পুঞ্জীকৃত হতে থাকে এবং চতুর্থ দিনের সমাপ্তি ঘটে। (ক্রমশঃ চলবে.......)


সর্বশেষ এডিট : ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৩:৪৪
১০টি মন্তব্য ৮টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

স্মৃতিপুড়া ঘরে

লিখেছেন আলমগীর সরকার লিটন, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৩০



বাড়ির সামনে লম্বা বাঁধ
তবু চোখের কান্না থামেনি
বালিশ ভেজা নীরব রাত;
ওরা বুঝতেই পারেনি-
মা গো তোমার কথা, মনে পরেছে
এই কাঠফাটা বৈশাখে।

দাবদাহে পুড়ে যাচ্ছে
মা গো এই সময়ের ঘরে
তালপাতার পাখাটাও আজ ভিন্নসুর
খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

গরমান্ত দুপুরের আলাপ

লিখেছেন কালো যাদুকর, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৫৯




মাঝে মাঝে মনে হয় ব্লগে কেন আসি? সোজা উত্তর- আড্ডা দেয়ার জন্য। এই যে ২০/২৫ জন ব্লগারদের নাম দেখা যাচ্ছে, অথচ একজন আরেক জনের সাথে সরাসরি কথা... ...বাকিটুকু পড়ুন

রাজীব নূর কোথায়?

লিখেছেন অধীতি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:২৪

আমি ব্লগে আসার পর প্রথম যাদের মন্তব্য পাই এবং যাদেরকে ব্লগে নিয়মিত দেখি তাদের মধ্যে রাজীব নূর অন্যতম। ব্যস্ততার মধ্যে ব্লগে কম আসা হয় তাই খোঁজ-খবর জানিনা। হঠাৎ দু'একদিন ধরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বৃষ্টির জন্য নামাজ পড়তে চায়।

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৮



ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষার্থী গত বুধবার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে বৃষ্টি নামানোর জন্য ইসতিসকার নামাজ পড়বে তার অনুমতি নিতে গিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এটির অনুমতি দেয়নি, যার জন্য তারা সোশ্যাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

=তুমি সুলতান সুলেমান-আমি হুররাম=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৩৬



©কাজী ফাতেমা ছবি

মন প্রাসাদের রাজা তুমি, রাণী তোমার আমি
সোনার প্রাসাদ নাই বা গড়লে, প্রেমের প্রাসাদ দামী।

হও সুলেমান তুমি আমার , হুররাম আমি হবো
মন হেরেমে সংগোপনে, তুমি আমি রবো।

ছোট্ট প্রাসাদ দেবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×