somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

অদ্ভুত প্রেমের গল্প- (পর্ব ৩১)

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৫৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

মাসুদ পারভেজ একজন আটাশ বছর বয়সী গোছানো মানুষ। তিনি দেখতে খুব সুদর্শন নন। কিন্তু তাঁকে অগ্রাহ্যও ঠিক করা যায় না। তিনি একটি জাপানীজ কোম্পানীর জেনেরাল আফ্যায়ারস বিভাগের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ। উচ্চতা ৫ ফিট ৭ ইঞ্চি। গায়ের রঙ ফর্সা বলা যায় না। তাই বলে কালোও না। কদাচিৎ হাসেন বলে তাঁকে বেশ গম্ভীর দেখায়। কিন্তু লোক হিসেবে তিনি বেশ অমায়িক। তবে কাজের ব্যাপারে তিনি আপসহীন। জাপানীজদের সাথে কাজ করতে করতে এদের খুঁতখুঁতে স্বভাব তার মধ্যেও চলে এসেছে। কোন জিনিস ১০০% তার মনমত না হলে তিনি সেই কাজ করেই যেতে থাকেন যতক্ষণ তা ১০০% হচ্ছে। এই জন্য জাপানীজ ম্যানেজমেন্টও তার কদর বোঝে। খুব শিগগিরি হয়তো তাঁকে ম্যানেজার পোস্টে প্রমোশন দিতে পারে। এখনের ম্যানেজার খুব সম্ভবত অন্য কোথাও শিফট করবেন।

কোম্পানীর একটা পার্টি আয়োজনের দায়িত্ব পড়েছিল মাসুদের কাঁধে। মাসুদ একটা ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানীর সাথে যোগাযোগ করলেন। তারা তাঁদের একটা দল মাসুদের অফিস এ পাঠিয়ে দিলেন। সেই দলে ছিল আমাদের গল্পের রীতা। ৫ জনের দল। এদের প্রথম কাজ মাসুদের সাথে কথা বলে পার্টির ধরন ধারণ বুঝে নেয়া। এরপর পার্টির লোকেশন দেখা। তারপর পরিকল্পনা করা।

মাসুদ দেখা করলেন দলটির সাথে। দলটিতে ৩টা ছেলে। ২টা মেয়ে। সবাই কম বয়সী। খুব বেশীদিন হয়নি কাজ করছে। কিন্তু এদের দলনেতা বেশ অভিজ্ঞ। এটা একটা ভালো দিক। সব নতুন দেখলে জাপানীরা বেঁকে বসতে পারে। তাছাড়া জাপানীদের তুষ্ট করার মত ক্ষমতা এদের আছে কিনা তাও পরীক্ষা করে দেখার মত একটা বিষয়। বহু মানুষদের সাথে কাজ করেছেন মাসুদ। বড় বড় নামকরা লোকরা নাজেহাল হয়েছে এই জাপানীজ স্ট্যান্ডার্ড বজায় রাখতে। দেখা যাক!!! এরা কতদুর পারে। জাপানীজদের পেশাদারিত্ব নজিরবিহীন। মাঝে মাঝে মাসুদের মনে হয় জাপানীজদের মধ্যে আবেগ নেই।

প্রথম মীটিং এর পর লোকেশন দেখা। এরপর আবার মীটিং। দুই মাস পর ইভেন্ট। এর মাঝেই কাজ গুছিয়ে নিতে হবে। লোকেশনে কাজ করবে রীতা আর রাইয়ান নামের ছেলেটি। বাকিরা অন্য সব কিছু আয়োজনে থাকবে। কাজ শুরু হল। না ভালোই করছে এরা। মাঝে মাঝে এসে যাচাই করে দেখেন সব ঠিকঠাক হচ্ছে কি না!! মাঝে মাঝে জাপানীজ এমডিও এসে দেখে যান। খুশিই হয় মনে হয়। এদের চেহারার উপর আস্থা রাখে না মাসুদ। এদের চেহারাই হাসি হাসি। আবার অসন্তোষ যখন দানা বাঁধে সেটাও এই হাসি হাসি চেহারায় ভালোই বোঝাতে পারে তারা। এই জন্যই নিজেই সবকিছু কড়া চোখে দেখে মাসুদ।

রাইয়ান ছেলেটা একটু অস্থির। রেগে যায় অল্পতেই। মাসুদ কিছু পরিবর্তন আনতে চাইলে খুবই অন্ধকার চেহারা নিয়ে তা করে সে। মাসুদ অবশ্য মুখে জাপানীজ হাসি ধরে রাখে। কর্পোরেট কালচারে হাসি মুখ ছাড়া কথা নেই। গালিও হাসিমুখে দিতে হয়। মেইলে যে কতরকমের কর্পোরেট ঝগড়াঝাঁটি তাঁকে করতে হয়। তার ইয়ত্তা নেই। এই ঝগড়াঝাঁটি কত ভালোভাবে করা গেল এর উপরো মাসুদের কাজের মুল্যায়ন করা হয়। জাপানীজদের প্রিয় লোকদের সাথে ঝগড়া করলে ওরা রাগ করে। আর বাকিদের সাথে ঝগড়া করলে খুব খুশি হয়। আধো আধো ইংরেজিতে বলে “Keep it up!! Keep it up!!” ।

রাইয়ানের সাথে যে মেয়েটা এই মেয়েটা মাসুদকে বেশ ইম্প্রেস করল। মেয়েটা কখনোই দমে যায় না। এটা একজন বাংলাদেশীর মধ্যে বিরল। কেন যেন মাসুদের মনে হয় বাঙ্গালীরা মন থেকে কাজ করতে পছন্দ করে না। অনেকটা ঠেকায় পরে করে। কিন্তু এই মেয়েটি। রীতা হক। কাজ খুব আগ্রহের সাথে করে। এবং কাজের সাথে কোন আপস করে না। একদিনের ঘটনাই খুব বেশী অবাক করেছে মাসুদকে।

স্টেজের জন্য স্পেশাল কিছু ফরমায়েশ ছিল জাপানীদের। কতটুকু উঁচু হবে। কোনদিকের পর্দা কী রঙের হবে। অতিথিরা কোন দিক দিয়ে উঠবেন। আর জাপানীদের কিছু অক্ষর ডিজাইন হিসেবে রাখতে হবে। কয়েকটা প্রোডাক্ট এর ছবি থাকবে। ব্যাকগ্রাউন্ড এ কোম্পানীর চেয়ারম্যান এর ছবি। এসব খুঁটিনাটি ব্যাপার স্যাপার।

বাকি আছে দুইদিন। অথচ স্টেজ এর কাজ অনেকটাই বাকি। এইদিকে রাইয়ান বেশ ছটফট করছে। তার আজকে একজনের সাথে দেখা করার কথা। বিশেষ কেউ। তাই আজকে তার কোনোভাবেই কাজে মন বসছে না। রীতা মনে হয় ব্যাপারটা ধরতে পেরেছে। তাও সে কিছু বলছে না ওকে। তাঁদের দুইজনের তত্ত্বাবধায়নে আরো বেশ কিছু লোক কাজ করছে স্টেজের। রাইয়ান কাকে যেন খুব বকা ঝকা করল। তখন রীতা রাইয়ান-কে বলল,
- তোমার যদি কোন কাজ থাকে! তাহলে চলে যেতে পার। আমি স্টেজ সামলে নিতে পারব।
- আরে কী বল!! আমার আবার কী কাজ!!
বলে সে আবারো কাকে যেন খুব ঝাড়ি দিল। এভাবে নিজের কাজের জন্য অফিসিয়াল কাজে ছাড় দিয়ে যাবে রীতার কাছে!! এটা সে মানতে পারছে না। এসব পরে রিপোর্ট হবে। কিন্তু যাওয়াটাও খুব দরকার। আজকে তানিয়ার জন্মদিন। ইদানীং ওঁর খুব অভিমান বেড়েছে। আজকে একটু সময় না দিলেই না। কিন্তু এখান থেকে বের হয়ে গেলে আবার ফিরে আসা যাবে না। এত ঝামেলা!!! রাইয়ান আবারো গিয়ে কাকে যেন কি বোঝাতে লাগল। তার গলার পারদ উঠছে একটু একটু করে।

রীতা আর কিছু বলল না। একজন সহকর্মী হিসেবে এইটুকু সাহায্য সে করতেই পারে। কিন্তু কেউ নিতে না চাইলে অন্য কথা। তার দায়িত্ব সে পালন করল।

রাইয়ান খুব বেশীক্ষণ তার ভাব ধরে থাকতে পারল না। কিছুক্ষণ পরে সে বেশ অস্থির হয়ে বলল-
- আচ্ছা!! আমাকে একটু অফিস এর কাজেই বাইরে যেতে হবে। আজকে বোধহয় ফিরতে পারব না। তুমি তো এটা শেষ করে দিতে পারবে। পারবে না? আজকে কিন্তু স্টেজ শেষ করতেই হবে। নইলে ঝামেলা লেগে যাবে শেষ সময়ে।
রীতা মুচকি হাসল। মাথা নেড়ে সম্মতি জানাল। রাইয়ানের পুরোটাই যে অজুহাত এটা সে জানে। জেনেও সে কিছু বলল না। মানুষের পিছনে লাগার অভ্যাস রীতার নেই। আর রাইয়ান তার আগে এখানে জয়েন করেছে। তো ওঁর পিছে লাগার আরো দরকার নেই। তাছাড়া কাজ করতে রীতার ভালো লাগে। যত ব্যস্ত থাকা যায়। তত নিজের কাছ থেকে পালিয়ে থাকা যায়। ইচ্ছা করেই সে এই কাজটা নিয়েছে। এই গ্রুপে ভালো কাজ করতে পারলে সে আরো বড় প্রোজেক্টে কাজ পাবে সে। সে কিচ্ছু ভাবতে চায় না। ভাবতে তার একদম ভালো লাগে না। কোন কারণে সে নিজের কাছে হেরে গেছে। জীবনের হেরে যাওয়া মানুষেরা আশ্রয় খোঁজে কাজের মাঝে, ব্যস্ততার মাঝে। রীতাও এখন সেই বলে যোগ দিয়েছে।

পুরো কাজ শেষ করতে তার রাত ৮ টা বেজে গেল। অফিস টাইম ৬টায় শেষ। কিন্তু আজকের কাজ আজ শেষ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ছিল।

মাসুদ সাধারণত একটু দেরী করেই অফিস থেকে বের হয়। ওইদিন যেন আরো দেরী হয়ে গেল। ৮টার দিকে বের হয়ে দেখল রীতা মাত্র কাজ শেষ করল। মাসুদ বেশ অবাক হলেন। সাধারণত এরা ৬টার বেশি থাকে না। যদিও এদেরকে সে বলেছে ডেডলাইন দুই দিন পরে। কিন্তু আসলে অনুষ্ঠান এক সপ্তাহ পরে। ডেডলাইন ঠিক রাখার জন্য এরকম সে প্রায়ই করে। কারণ জাপানিজরা ডেডলাইন মেইন্টেইন না করাকে বিশাল গাফিলতি মনে করে। তাই মাসুদ যে কোন কাজ এভাবে করে থাকেন। করিয়েও থাকেন। মাঝে মাঝেই দেখা যায় নকল ডেডলাইন অনুযায়ী কাজ শেষ হয় না। তখন তার এই পদ্ধতি বেশ কাজে লাগে।

রীতাকে এতক্ষণ কাজ করতে দেখে মাসুদ বেশ অবাক হলেন। রীতাকে সে বেশ খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখলেন। রীতা বের হয়ে যাওয়ার জন্য তৈরি হচ্ছে। খুব ক্লান্ত। তার পরনে জিন্স আর ফতুয়া। গলায় ওড়না ঝোলানো। মাসুদের সাথে চোখাচোখি হয়ে গেল। সে তাড়াতাড়ি উঠে মাসুদকে বলল-
- ফিনিশিং ছাড়া বাকি সব শেষ। কালকে শুধু ফিনিশিং।
মাসুদ পুরো কাজটা একবার ঘুরে দেখলেন। মোটামুটি ঠিক হয়ে গেছে। কিছু জিনিস একটু এদিক ওদিক করতে হবে। সেটা আজকে না করলেও হবে।
তিনি জিজ্ঞেস করলেন-
- আপনি যাবেন কীভাবে?
- বাস এ করে চলে যাবো। অসুবিধা নেই।
- আসুন আপনাকে নামিয়ে দেই।
রীতা একটু ইতস্তত করল। কিন্তু না বলল না। আসলেই রাত খারাপ হয়নি। লিফট পেলে খারাপ হয় না।

রাস্তায় টুকটাক কথা বার্তা হল। রীতার বাসার খবরাখবর নিলেন মাসুদ। নিজের কিছু কথা বার্তা বললেন। স্বাবলম্বী মেয়েদের মাসুদ বেশ সম্মানের চোখে দেখেন।

এরপর থেকেই রীতাকে কেন জানি মাসুদ পারভেজ একটু অন্য চোখে দেখলেন। তিনি নিজে পরিশ্রমী মানুষ। তাই কাজ করা লোক তার পছন্দ।

মাসুদ পারভেজ অবিবাহিত। কাজ করতে করতে বিয়ে করা হয়ে ওঠেনি এখনো। বাসা থেকে প্রেসার আছে। কিন্তু কেন জানি তার বিয়ে করতে ইচ্ছা হয় না। তিনি নিজে একটু কাজ পাগল মানুষ। তার এই পাগলামি কোন মেয়ে বুঝবে। আর ওইভাবে কোন মেয়েকে তার কখনো ভালো লাগেনি।

কিন্তু রীতাকে তার বেশ পছন্দ হল। মেয়েটা পরিশ্রমী। স্মার্ট। দেখতেও খারাপ না। সমস্যা একটাই। মাসুদ পারভেজ পেশাদারিত্বে বিশ্বাসী মানুষ। এভাবে কাজের জায়গায় মেয়ে পছন্দ করা বা তাঁকে প্রস্তাব দেয়া তার রুচির সাথে খাপ খায় না। তাছাড়া তিনি জানেনও না যে মেয়েটা তাঁকে পছন্দ করবে কী না!! ওঁর তো আলাদা পছন্দও থাকতে পারে।

ওইদিন বিকালে কাজের শেষে মাসুদ পারভেজ রীতা আর রাইয়ান, দুইজনকেই কফি খাওয়ার আমন্ত্রন জানালেন। রীতা এর মাঝে অস্বাভাবিক কিছু খুঁজে পেল না। সে এটাকে কর্পোরেট কালচার হিসেবেই ধরে নিল।

অন্যদিকে পুলকের জীবনে আরেকজন নারীর আগমন ঘটল। খুবই তীব্র সেই আগমন। খুবই অনভিপ্রেত। খুবই অনাকাঙ্ক্ষিত। রীতার পর আবারো কেউ আসলো।

পর্ব-১ Click This Link পর্ব-২ Click This Link পর্ব-৩ Click This Link পর্ব-৪ Click This Link পর্ব-৫ Click This Link পর্ব-৬ Click This Link পর্ব-৭ Click This Link পর্ব-৮ Click This Link পর্ব-৯ Click This Link পর্ব-১০ Click This Link পর্ব-১১ Click This Link পর্ব-১২ Click This Link পর্ব-১৩ Click This Link পর্ব-১৪ Click This Link পর্ব-১৫ Click This Link পর্ব-১৬ Click This Link পর্ব-১৭ Click This Link পর্ব-১৮ Click This Link পর্ব-১৯ Click This Link পর্ব-২০ Click This Link পর্ব-২১ Click This Link পর্ব-২২ Click This Link পর্ব-২৩ Click This Link পর্ব-২৪ Click This Link পর্ব-২৫ Click This Link পর্ব-২৬ Click This Link পর্ব-২৭ Click This Link পর্ব-২৮ Click This Link পর্ব-২৯ Click This Link পর্ব-৩০ Click This Link
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:০৭
৭টি মন্তব্য ৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমরা কেন এমন হলাম না!

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৪ ই মে, ২০২৪ সকাল ৯:৪১


জাপানের আইচি প্রদেশের নাগোইয়া শহর থেকে ফিরছি৷ গন্তব্য হোক্কাইদো প্রদেশের সাপ্পোরো৷ সাপ্পোরো থেকেই নাগোইয়া এসেছিলাম৷ দুইটা কারণে নাগোইয়া ভালো লেগেছিল৷ সাপ্পোরোতে তখন বিশ ফুটের বেশি পুরু বরফের ম্তুপ৷ পৃথিবীর... ...বাকিটুকু পড়ুন

অভিমানের দেয়াল

লিখেছেন মোঃ মাইদুল সরকার, ১৪ ই মে, ২০২৪ সকাল ১১:২৪




অভিমানের পাহাড় জমেছে তোমার বুকে, বলোনিতো আগে
হাসিমুখ দিয়ে যতনে লুকিয়ে রেখেছো সব বিষাদ, বুঝিনি তা
একবার যদি জানতাম তোমার অন্তরটাকে ভুল দূর হতো চোখের পলকে
দিলেনা সুযোগ, জ্বলে পুড়ে বুক, জড়িয়ে ধরেছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের গ্রামে মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি

লিখেছেন প্রামানিক, ১৪ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৩১



২৬শে মার্চের পরে গাইবান্ধা কলেজ মাঠে মুক্তিযুদ্ধের উপর ট্রেনিং শুরু হয়। আমার বড় ভাই তখন ওই কলেজের বিএসসি সেকেন্ড ইয়ারের ছাত্র ছিলেন। কলেজে থাকা অবস্থায় তিনি রোভার স্কাউটে নাম... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিকেল বেলা লাস ভেগাস – ছবি ব্লগ ১

লিখেছেন শোভন শামস, ১৪ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৪৫


তিনটার সময় হোটেল সার্কাস সার্কাসের রিসিপশনে আসলাম, ১৬ তালায় আমাদের হোটেল রুম। বিকেলে গাড়িতে করে শহর দেখতে রওয়ানা হলাম, এম জি এম হোটেলের পার্কিং এ গাড়ি রেখে হেঁটে শহরটা ঘুরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

One lost eye will open thousands of Muslims' blind eyes

লিখেছেন জ্যাক স্মিথ, ১৫ ই মে, ২০২৪ রাত ২:২৭



শিরোনাম'টি একজনের কমেন্ট থেকে ধার করা। Mar Mari Emmanuel যিনি অস্ট্রেলীয়ার নিউ সাউথ ওয়েলসের একটি চার্চের একজন যাজক; খুবই নিরীহ এবং গোবেচারা টাইপের বয়স্ক এই লোকটি যে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×