মনে আছে হে! এইতো ১১ই জুনের স্নিগ্ধ সন্ধ্যায় আমাদের সবার প্রিয় কাল্পনিক_ভালোবাসা ওরফে কাভা ভাই একখানা পোস্ট নাজিল করেছিলেন সামুর ব্লগ। সুপার ডুপার হিট সেই পোস্টখানা না পড়ে থাকলে আপনার জন্য দু’কেজি আফছুছ! আর সেই পোস্টখানা এখন পড়তে চাইলে নিচের লিঙ্কু গুতান।

দৃষ্টি আকর্ষনঃ ব্লগারদের বকেয়া বিল প্রসঙ্গে।

বৃষ্টি পড়ে, টিনের চালে, শালুক ফুলে, হৃদয়মূলে, অঝরেে
বৃষ্টিগুড়ো ঝরছে গায়ে, গা গড়িয়ে ছুঁইছে মাটি, আহারে!

প্রতি ফোঁটা বৃষ্টিধারা, হয়ে যখন বাঁধনহারা, ঝরে পড়ে সবুজ পাতায়
বৃষ্টি আঁকি বসে কবিতার খাতায়।
হই যদি বৃষ্টির অনু, আমাতে ভেজাবে কি তোমার তনু
হব তব বৃষ্টিধারা, হয়ে দু’জন পাগলপারা, চলে এসো বৃষ্টির ঠিকানায়।

পরবাসী মেঘ, থাকনা আর খানিকটাক্ষন চোখের সীমানায়
যাবি জানি উড়ে দূরে, কোন অজানায়, সুদূরে ঝরাবি বারি, তার সীমানায়।
আমি আজো আমি আছি, হইনি কারো, আসো যদি ফিরে কভূ, তুমিই পারো,
হয়ত সহজ নয়, নতুন করে, সব ভুলে ফিরে আসা পুরনো ঘরে।

তারপর হাজারো মাইল ঘুরেছি পথে
চেনা পথের যে গলিতে তুমি থাকতে
সেই গলি আর চিনে ওঠা হয়নি আমার।

এমনো ঝুম বৃষ্টি দিনে নষ্টালজিক মন, সেকি অকারনে
ধুলোমাখা স্মৃতির উঠোন জুড়ে, আজ বৃষ্টি নামুক নাচের মৃদ্রা তুলে।
অনেক মধুর স্মৃতি যারা, হারিয়েছিল হৃদয়ের করিডোরে
ফিরে ফিরে আসুক বাউলা বাতাস আর রুদ্র ঝড়ের রথে চড়ে।

মেয়ে তোমার চোখে সোনালী ভোর দেখবে বলে
ঘুমকাতুরে ছেলেটি আজকাল সুর্য্যের আগে জাগে।
প্রাতভ্রমনের ছলে প্রতিটি সকালে গুটিগুটি পায়ে হাঁটে
বুকে নিয়ে একরাশ শুভ্রতা, যদি খানিক দেখা মেলে।

চোখাচোখি হলে আমার মত তোমারও কি বুকে বিদ্যুৎ খেলে
বেড়ে যায় হার্টবিট, অনিয়মিত শ্বাস-প্রশ্বাসে!
খুব করে জানতে চায় ভীরু মন, কি আছে ও মনের ওপারে
পাশাপাশি দুটি পাড়... বাকিটুকু পড়ুন

প্রিয় জোৎস্নাধারা,
কথা দিয়েছিলাম ফিরে আসব একদিন
সফেদ কাফনে মুড়ে, সকল ব্যস্ততার অজুহাত পেছনে ছুড়ে
কোন এক ভরা জোৎস্না রাতে, রুপালী আলোর ঘোর লাগা প্রহরে।

ভাল্লাগে তোর জড়োসড়ো ঘুমে নিঃশ্চিন্ত মুখখানি
প্রেম জাগে, চাই বুকে জাড়াতে এক্ষুনি...।

বেশির ভাগ মানুষ স্বপ্ন দেখে কিন্তু স্বপ্নকে বাস্তবে রুপ দিতে পারার ব্যপারে সন্দিহান থাকায়, স্বপ্ন স্বপ্নই থেকে যায়, আমি বেশির ভাগ মানুষের কথা বলছি এবং আমি তাদের একজন নই.. আমি আমিই Yes I Can Do it..