মোল্লাতন্ত্রের হাতে বন্দী ইরান মুক্তির জন্য ধুঁকছে। সেখানে বন্দী মানবতা। বন্দী বিবেক। বন্দী ন্যায়বিচার।
ইরানের তরুণ সমাজ রক্ত দিয়ে এর প্রতিবাদ করে যাচ্ছে।
সরকার প্রকাশ্যে ফাঁসি দিচ্ছে মানুষকে আতংকগ্রস্ত করে রাখার জন্য। তাদের শক্তি প্রকাশের জন্য।
মোল্লাদের হাতে পড়ে একটা সভ্যতা আজ অন্ধকারে তলিয়ে যাচ্ছে।
বিশ্ববাসীর কি কিছুই করার নাই।
দেখুন ইরানের তরুণদের মুক্তি... বাকিটুকু পড়ুন
গণবিচ্ছিন্ণ কিছু মানুষ ক্ষমতায় গেলে এমন ই লাগে।তারা যখন ক্ষমতায় আসেনি, তাদের তখন ও ফকিন্নির পোলাপানের সংস্পর্শে যেতে হয় নি,এখন ও না। তারা কি করে বুঝবে। এসি গাড়ি থেকে নেমে এসি রুমে ঢুকে অফিস করা, তার পর এসি করা বাসায় গিয়ে নিদ্রা যাওয়া।তাদের বাজারে যেতে হয় না, বাজার করতে। ফ্রিজ... বাকিটুকু পড়ুন
আর্মি সবচে বেশি চিনে ডান্ডা।
এতে ভয় পাবেন না জনগণ।
ডোজ দিলে সব ঠিক হয়ে যায়।
ইরাকী জনগণ আমেরিকান আর্মিরে ডোজ দিচ্ছে।
আর এ তো ভাত খাওয়া বাঙালি আর্মি।
ডোজ দিলে ঠিক হয়ে যাবে।............ বাকিটুকু পড়ুন
কারফিউ শিথিল করা হয়েছে। এই সময়ে গুলশান,বনানী এলাকায় চলে আসেন।
বাসায় বাসায় হাউজ পার্টি চলছে।
সেনাবাহিনী রাজি হয়েছে বড় বড় ব্যবসায়ীদের জেল থেকে ছেড়ে দিতে।
আর কোনো চিন্তা নাই।
অন্য এলাকায় থাকলে রাস্তায় বার হইবেন না। কলাবাগান, রামপুরায় লাশ পড়তে পারে। বাকিটুকু পড়ুন
এ্যাই বোলোগে ত্রিভুজের পদ তো ড: আইজউদ্দিন লয়া যাবার চায়।
এহন আবার ড: এর যুগ।
ফখরুদ্দীন, কোরেশি, কামাল হোসেন, ইউনুস সবাই ড:।
আমাগো আইজউদ্দিনও বুলে ড:।
ত্রিভুজ তো ডিগ্রি পাশ করতে পারলো না... ... বাকিটুকু পড়ুন
কার নিক কখন যায় কে জানে?
তবে সরকার উপদেষ্টা বানানোর জন্য একজন ড. আইজুদ্দিনরে খুঁজতাছিলো।
সেকি এইখানে ব্লগের মাঝে ঘাপটি মাইরা আছে?
ড: আইজউদ্দিন যদি যাইতে না চায় তাইলে ত্রিভুজরেই মনে হয় উপদেষ্টা বানায়া দিবো সরকার....
নাদানেরও একটা চান্স আছিল.... বাকিটুকু পড়ুন
সরকার ত্রিভুজ বা ডা: আইজুদ্দিনের পরামর্শ শুনছে না।
ত্রিভুজ হার্ড লাইনে যাওয়ার জন্য সরকারেরর কাছে কাকুতি মিনতি করেছে।
আইজুদ্দিন পাব্লিকের মাথায় হাত বুলাইয়া সেইখানে কাঁঠাল ভাঙার পরামর্শ দিছিলো।
কিন্তু সরকার বিপ্লব রহমান সহ সব সাংবাদিকদের মুক্তি দিছে।
কিন্তু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের ধইরা নিয়া গেছে। কারণ ব্লগে অনেকে কইছে এইটা ছাত্র আন্দোলন না।... বাকিটুকু পড়ুন
মনজুরুল আহসান বুলবুল: (দৈনিক আমাদের সময়ে প্রকাশিত লেখার অংশবিশেষ)
৩। সদ্য ভেঙে দেয়া র্যাংগস ভবনটিকে যেমন বর্তমান সরকারের একজন উপদেষ্টা বলেছেন ‘দুর্নীতির মনুমেন্ট’, তেমনি বাংলাদেশের ইতিহাসে গোলাম আযম, মতিউর রহমান নিজামী, আলী আহসান মুজাহিদ, কামারুজ্জমান, মীর কাসেমরা আমাদের মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী শক্তির ‘জীবন্ত পিলার’। আমাদের দুর্ভাগ্য যে, রাজনীতির নানান সমীকরণে তারা... বাকিটুকু পড়ুন
