somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আমার পরিচয়

আমার পরিসংখ্যান

আমার সকল পোস্ট (ক্রমানুসারে)

কী দেখে এলেন - সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়

লিখেছেন শ্রাবণমেঘ, ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১০ ভোর ৬:৩১

বিদেশে কী দেখে এলেন স্যার? কত কী। না দেখলে তোমার বিশ্বাসই হবে না যে স্বদেশ কোনো দিন বিদেশ হবে। এই চওড়া চওড়া রাস্তা। মসৃণ, তকতকে, ঝকঝকে। তার ওপর দিয়ে আশি, নব্বই, এক শ কিলোমিটার বেগে রংবেরঙের গাড়ি ছুটছে। রাস্তা এত মসৃণ যে তুমি গাড়ির আসনে বসে, স্বদেশে ফেলে রেখে যাওয়া,... বাকিটুকু পড়ুন

৮ টি মন্তব্য      ২৭৬ বার পঠিত     like!

" ঈদের কেনাকাটা ও এক পাটি জুতার গল্প "

লিখেছেন শ্রাবণমেঘ, ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:১৮

ঈদ এলেই কেনাকাটার জন্য বাজেট করতে হয়। সবার শীর্ষে দুই সন্তান। তারপর স্ত্রী, মা, ভাই, ভাইয়ের বউ। আত্মীয়স্বজন, পড়শি, বুয়া থেকে শুরু করে সিকিউরিটি গার্ডও বাদ পড়ে না। হিসাব করে দেখলাম, এই হিসাব প্রায় ৪০ হাজার টাকায় গড়িয়েছে। যার মধ্যে আমার জন্য এক টাকা বরাদ্দ রাখাও সম্ভব হয়নি।

চল্লিশোর্ধ্ব একজন মানুষের... বাকিটুকু পড়ুন

৪ টি মন্তব্য      ১১৫ বার পঠিত     like!

" আপনারা যারা বিনা পয়সায় চলতে চান তাদের জন্য "

লিখেছেন শ্রাবণমেঘ, ২০ শে আগস্ট, ২০১০ সকাল ৮:৩৫

অর্থ ছাড়া চলা যায় না—এ কথা ভ্রান্ত প্রমাণের চেষ্টা করছেন এক ব্রিটিশ নাগরিক। মার্ক বয়েল নামের ৩১ বছর বয়স্ক এই ব্রিটিশ ২০০৮ সালের নভেম্বর থেকে পয়সা-কড়ি খরচ সম্পূর্ণ বন্ধ করে দিয়েছেন। অর্থ ছাড়া কীভাবে চলা যায়, সে চর্চায় এখন তিনি ব্যস্ত।

ব্রিস্টলের একটি খামারের কাছে একটি ক্যারাভানে (ভ্রাম্যমাণ ঘরের মতো যান)... বাকিটুকু পড়ুন

০ টি মন্তব্য      ৬২ বার পঠিত     like!

চড়ুই পাখির অভয়াশ্রম

লিখেছেন শ্রাবণমেঘ, ১৯ শে আগস্ট, ২০১০ সকাল ৮:০২

বাড়িটি যেন চড়ুইদের অভয়াশ্রম। সন্ধ্যার আগে আগে হাজারো চড়ুই পাখির কিচিরমিচিরে এলাকা মুখরিত হয়। অন্ধকার ঘন হয়ে এলে থেমে যায় কলরব। আবার ভোরে সরব হয়ে ওঠে অগুনতি চড়ুইয়ের দলটি।

আমাদের খুব আপন, ঘরের পাখি চড়ুইয়ের কাকলিতে মুখর এ বাড়িটি বরিশাল নগরের ব্যস্ত আমানতগঞ্জ এলাকায়। খান বাড়ি নামে পরিচিত বাড়িটির মালিক আবদুল্লাহ... বাকিটুকু পড়ুন

৪ টি মন্তব্য      ৮২ বার পঠিত     like!

" বিশ্বকাপ ও রেফারি রঙ্গ "

লিখেছেন শ্রাবণমেঘ, ২৬ শে জুলাই, ২০১০ সকাল ১১:০১

গল্প আছে, একদা একটি বাচ্চা ছেলে তার বাবাকে জিজ্ঞেস করেছিল, ‘আচ্ছা বাবা, ফুটবল খেলোয়াড়দের দৃষ্টিশক্তি কমে গেলে ওঁরা কী হন?’

‘ওঁরা রেফারি হয়ে যান।’ এই ছিল বাপের সংক্ষিপ্ত উত্তর।

ছেলেটির বাবা ঠাট্টাচ্ছলে বললেও কথাটা যে মন্দ বলেননি, সদ্য সমাপ্ত এবারের বিশ্বকাপই তার প্রকৃষ্ট প্রমাণ। বিশ্বকাপের নক-আউট পর্বে জার্মানি ৪-১ গোলে ইংল্যান্ডকে হারায়;... বাকিটুকু পড়ুন

৪ টি মন্তব্য      ৯৩ বার পঠিত     like!
আরো পোস্ট লোড করুন
ব্লগটি ১১৬২ বার দেখা হয়েছে

আমার পোস্টে সাম্প্রতিক মন্তব্য

আমার করা সাম্প্রতিক মন্তব্য

আমার প্রিয় পোস্ট

আমার পোস্ট আর্কাইভ