অনেক বছর আগে দেখতাম মাঝে মধ্যে সিটি করপোরেশনের লোকজন যন্ত্রপাতি সঙ্গে নিয়ে আসতেন,আর এসেই শহরের অলি,গলি,মহল্লায় বা পাড়ায় যত কুকুর থাকত সব ধরে ধরে বিষাক্ত ইনজেকসন দিয়ে মেরে ফেলতেন।তাতে করে শহরে কুকুরের
প্রভাব অনেক অংশে কম থাকত তখন। বেশ কয়েক বছর হয়েছে এখন আর সেই সিস্টেমটা চোখে পড়ে না,আর সেই সুবাদে শহরের অলি,গলি,মহল্লায় কুকুরের বশংও অনেক বিস্তার হয়েছে।মোটামুটি কুকুর এখন একটা আতঙ্কই বলা যায়। গতকাল দেখলাম আমার পাশের বাসার একজন নারীকে কুকুর কামড় দিয়েছে ।সে সঙ্গে সঙ্গে ডাক্তার খানায় গেলে তাকে ডাক্তার ইনজেকসন দিতে চান। সে নারী ডাক্তারকে ইনজেকসন দিতে বললে ডাক্তার ইনজেকসনের দাম চায় ২৫০০টাকা।২৫০০টাকার কথা শুনে তার ইনজেকসন দেয়া হল না। এখন কথা হল যদি কুকুরের কামড়রের জন্য ওই নারীর জলাতঙ্ক রোগ হয় অবস্থাটা ভালো হবে না।মৃত্যুতো হবেই তবে কষ্টও কম নয়। আচ্ছা আমাদের দেশে সরকারি হাসপাতালগুলোতে এই ধরনের যেমন,বিড়াল,কুকুর,ইদুর,বানর,সাপ,আরো ইত্যাদি জীবজন্তুদের আঘাত বা কামড়ের রোগীদের বিনামূল্যে চিকিৎসার ব্যবস্থা করা যায়না।এরকম ব্যবস্থা করতে পারলে, এতে সাধারন অসহায় গরিব দুখি মানুষগুলোর খুব উপকার হতো।ব্লগে সরকারি কোন চিকিৎসক থাকলে বিষয়টি নিয়ে একটু ভেবে দেখার অনুরোধ থাকল।
এই সব ছবিগুলোই গুগল থেকে নেয়া।
সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৯